ঢাকা, ২৪ ডিসেম্বর (শীর্ষ নিউজ ডটকম): আইন প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম বলেছেন, ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) বিচার বিভাগের দুর্নীতি নিয়ে রিপোর্ট প্রকাশ করে পরোক্ষভাবে যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষ নিয়েছে । তিনি বলেন, বিচার বিভাগকে কলঙ্কিত করার পাশাপাশি যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত করার হীন উদ্দেশ্য থেকে দুর্নীতির এ তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। শুক্রবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে বঙ্গবন্ধু একাডেমি আয়োজিত যুদ্ধাপরাধীদের বিচার কার্যকর করার অঙ্গীকার নিয়ে সনদপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
কামরুল ইসলাম বিচার বিভাগসহ বিভিন্ন সেবা খাতের দুর্নীতি নিয়ে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের তথ্য প্রকাশকে ষড়যন্ত্র বলেও মন্তব্য করেন।
----------
হরতাল ডাকলে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বিঘ্নিত হয়।
মানববন্ধন করলে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বিঘ্নিত হয়।
দ্রব্যমূল্য বাড়ে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বিঘ্নিত করার জন্য ।
বিরোধীদল সংসদে না গেলে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বিঘ্নিত হয় ।
জনগন চট্রগ্রামে মেয়র নির্বাচিত করলে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বিঘ্নিত হয় ।
-----
এত শোরগোল করে এখন পর্যন্ত আটক করা হয়েছে মাত্র ৫/৬ জন যুদ্ধাপরাধীকে । যেখানে যায় তাদের বিরুদ্ধে প্রমাণ পাওয়া যায় । কিন্ত বিচারের সময় আবার সময় বাড়ানোর আবেদন করা হয় । (সাইদীর ক্ষেত্রে)
আর কি কি করলে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বিঘ্নিত হবে তা যদি সরকার আগে থেকেই বলে দেয় তাহলে সচেতন নাগরিক রা সেসব কাজ করা থেকে বিরত থাকবে । কেননা আমরা সবাই যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই ।
কিন্তু যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নামক মূলা দেখতে চাইনা ।