এই একবিংশ শতকে এসে সোমালি জলদস্যুরা বিশ্ববাসীর কাছে রূপকথার মতো আবির্ভূত হয়েছে। একের পর এক জাহাজ ছিনতাই করে তারা বিশ্বজুড়ে নাবিকদের মাঝে ত্রাসের সৃষ্টি করেছে। ভৌগোলিক অবস্থানগত সুবিধাকে কাজে লাগিয়ে তারা বিশ্বের ব্যস্ততম সমুদ্রপথটিকে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ সমুদ্রপথে পরিণত করেছে। একের পর এক জাহাজ ছিনতাই করে জাহাজসহ নাবিকদের জিম্মি করে তারা মোটা অঙ্কের মুক্তিপণ আদায় করে থাকে। সোমালি জলদস্যুদের কবল থেকে সমপ্রতি মুক্তিপণের বিনিময়ে বেশ কয়েকজন নাবিকসহ বাংলাদেশি জাহাজ উদ্ধার করা হয়।
সোমালি জলদস্যুদের নিয়ন্ত্রণের জন্য বিভিন্ন দেশ তাদের বিরুদ্ধে অভিযান চালাচ্ছে এবং বিভিন্ন দেশের আদালতে তাদের বিচার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। স্পেনের জাতীয় আদালত গত ৩ মে দুজন সোমালি জলদস্যুকে ২০০৯ সালে স্প্যানিশ মাছ ধরার একটি জাহাজ সোমালিয় উপকূল থেকে ছিনতাইয়ের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে ৪৩৯ বছরের কারাদ- দিয়েছে। আদালত প্রমাণ পেয়েছে যে, স্প্যানিশ সরকার ৪৭ দিন ধরে আটক থাকা ৩৬ নাবিককে উদ্ধারে ৩.৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মুক্তিপণ দিয়েছে। আদালত বেআইনিভাবে ৩৬ জন নাবিককে আটক রাখার দায়ে প্রতিটি ছিনতাইয়ের জন্য ১১ বছরের কারাদ-ের আদেশ দেয়। তবে আদালত কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে প্রত্যেক জলদস্যুকে ৩০ বছরের বেশি শাস্তি ভোগ করতে হবে না।
একটি ডেনিশ জাহাজ ও মার্কিন নৌবাহিনীর একটি জাহাজের ওপর হামলা চালানোর অভিযোগে গত মাসে একটি মার্কিন জেলা আদালত একজন সোমালিয় জলদস্যুকে ২৫ বছরের কারাদ- দিয়েছে। গত নভেম্বরে ভার্জিনিয়ার ফেডারেল আদালত ৫ জন সোমালিয় জলদস্যুকে আগের বছরের এপ্রিলে মার্কিন জাহাজে হামলা চালানোর জন্য দোষী সাব্যস্ত করে। এছাড়া গত আগস্ট ৬ জনের বিরুদ্ধে একটি জলদস্যুতার অভিযোগ বাতিল করা হয়। ফেডারেল জজ রায় দেন যে, গভীর সাগরে সংগঠিত সংঘর্ষ জাতীয় আইন দ্বারা বিচারযোগ্য না।
জলদস্যুতা আন্তর্জাতিক একটি বিষয় হিসেবে বিবেচনা করা হয় এবং খুব কম দেশই জলদস্যুদের বিচার করতে চায়। তবে নানা ধরনের আইনি সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও যে সব দেশ জলদস্যুদের বিচারে উদ্যোগ নিয়েছে তাদের মধ্যে জার্মানি, সিসিলিস, নেদারল্যান্ড, ইয়েমেন, মরিশাস, সোমালিয়া এবং স্পেন অন্যতম।
এই একবিংশ শতকে এসে সোমালি জলদস্যুরা বিশ্ববাসীর কাছে রূপকথার মতো আবির্ভূত হয়েছে। একের পর এক জাহাজ ছিনতাই করে তারা বিশ্বজুড়ে নাবিকদের মাঝে ত্রাসের সৃষ্টি করেছে। ভৌগোলিক অবস্থানগত সুবিধাকে কাজে লাগিয়ে তারা বিশ্বের ব্যস্ততম সমুদ্রপথটিকে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ সমুদ্রপথে পরিণত করেছে। একের পর এক জাহাজ ছিনতাই করে জাহাজসহ নাবিকদের জিম্মি করে তারা মোটা অঙ্কের মুক্তিপণ আদায় করে থাকে। সোমালি জলদস্যুদের কবল থেকে সমপ্রতি মুক্তিপণের বিনিময়ে বেশ কয়েকজন নাবিকসহ বাংলাদেশি জাহাজ উদ্ধার করা হয়।
সোমালি জলদস্যুদের নিয়ন্ত্রণের জন্য বিভিন্ন দেশ তাদের বিরুদ্ধে অভিযান চালাচ্ছে এবং বিভিন্ন দেশের আদালতে তাদের বিচার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। স্পেনের জাতীয় আদালত গত ৩ মে দুজন সোমালি জলদস্যুকে ২০০৯ সালে স্প্যানিশ মাছ ধরার একটি জাহাজ সোমালিয় উপকূল থেকে ছিনতাইয়ের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে ৪৩৯ বছরের কারাদ- দিয়েছে। আদালত প্রমাণ পেয়েছে যে, স্প্যানিশ সরকার ৪৭ দিন ধরে আটক থাকা ৩৬ নাবিককে উদ্ধারে ৩.৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মুক্তিপণ দিয়েছে। আদালত বেআইনিভাবে ৩৬ জন নাবিককে আটক রাখার দায়ে প্রতিটি ছিনতাইয়ের জন্য ১১ বছরের কারাদ-ের আদেশ দেয়। তবে আদালত কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে প্রত্যেক জলদস্যুকে ৩০ বছরের বেশি শাস্তি ভোগ করতে হবে না।
একটি ডেনিশ জাহাজ ও মার্কিন নৌবাহিনীর একটি জাহাজের ওপর হামলা চালানোর অভিযোগে গত মাসে একটি মার্কিন জেলা আদালত একজন সোমালিয় জলদস্যুকে ২৫ বছরের কারাদ- দিয়েছে। গত নভেম্বরে ভার্জিনিয়ার ফেডারেল আদালত ৫ জন সোমালিয় জলদস্যুকে আগের বছরের এপ্রিলে মার্কিন জাহাজে হামলা চালানোর জন্য দোষী সাব্যস্ত করে। এছাড়া গত আগস্ট ৬ জনের বিরুদ্ধে একটি জলদস্যুতার অভিযোগ বাতিল করা হয়। ফেডারেল জজ রায় দেন যে, গভীর সাগরে সংগঠিত সংঘর্ষ জাতীয় আইন দ্বারা বিচারযোগ্য না।
জলদস্যুতা আন্তর্জাতিক একটি বিষয় হিসেবে বিবেচনা করা হয় এবং খুব কম দেশই জলদস্যুদের বিচার করতে চায়। তবে নানা ধরনের আইনি সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও যে সব দেশ জলদস্যুদের বিচারে উদ্যোগ নিয়েছে তাদের মধ্যে জার্মানি, সিসিলিস, নেদারল্যান্ড, ইয়েমেন, মরিশাস, সোমালিয়া এবং স্পেন অন্যতম।
ক্লিক ক্লিক