পাওয়ার কাট। ব্লগ বন্ধ। বন্ধ ক্রিকেট নিয়ে ফ্লাডিংও । বিছানায় শুয়ে ছিলাম অলস সময় গুলো যেন পার হতেই চায় না। কখনও কিছু করিনি এরকম একটা কিছু করার চিন্তা করছিলাম। সামনেই ছিল বাপ্পা মজুমদারের দিন বাড়ি যাই এ্যানবামটি। এখন আর আগের মত প্লস্টিকের খার দেয়না। দেয় কাগজের তাই গানের কথা গুলোও পাওয়া যায়। ঠিক করলাম গানের কথা গুলো পড়ে দেখি মনোযোগ দিয়ে। পড়ছিলাম ঠিকই কিন্তু মনোযোগ ছাড়া সবই ছিল সেখানে। হঠাৎ করেই এই ছয় চোখে পড়ল,
নির্বাসনেই যাব
সাথী নির্বাসনেই যাব
আমি হাত বাড়ালেই
আকাশ পাব
হাত বাড়ালেই ছোঁব,
নির্বাসনেই যাব॥
নির্বাসন আগেরদিনের রাজারা যেমন অপরাধীদের যাবজ্জীবন কারাদন্ডের মত নির্বাসনে পাঠাতো। এরকম কিছু করতে পারলে খারাপ হত না। ক্লাশ নেই, বন্ধুরা নেই, কাজ নেই, নেই শহরের কোলাহল-না এটা না, এটা বাদ। আমি যখন নিজেই বিরক্ত না, তখন কোলাহলের কি সাধ্য আমাকে বিরক্ত করার। কিন্তু ঐযে সামাজিক বিজ্ঞানে পড়েছিলাম, মানুষ সামাজিক জীব। সমাজ ছাড়া মানুষ বাঁচতে পারে না। তাই বরাবর এইখানেই ধরা। তাই নির্বাসনের গল্প কবিতা গানে মন কি আমার নির্জনতাই খোঁজে?
১. ৩০ শে মার্চ, ২০০৭ বিকাল ৪:১৬ ০
হাউকাউ-এর মধ্যে থাকলে সারা জীবনেও দাইসেলফরে চিনোন যাইবো বইলা মনে হয় না!
আর মানুষের সাথে ইন্টার্যাকশনে গেলেই পরোবলেম। কেয়ারিংরে ম্যানিপুলেশন মনে করতে পারে। আপনি হয়তো একদম নিজের মতো করে ভাইবা কিছু কইলেন, দেখা যাইবো ফটাশ কইরা এমন কিছু শুনলেন! নিজের বিশ্বাসটাই তখন ভাইঙা চুরমার হইয়া যাইবো।
তার চাইতে এখন যেমনে আছেন সেইটারেই এনক্যাশ করেন। আই বেট, নাথিং টু লুজ...