somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

অমর একুশে গ্রন্থমেলা ২০১৭ তে আমার তিনটি গ্রন্থ

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৪১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

অমর একুশে গ্রন্থমেলা ২০১৭তে আমার তিনটি গ্রন্থ
_____________________________________

" একটা ছায়া ক্লান্ত হয়ে অপর ছায়ার উপর থেকে নেমে আসে। বাউরি বাতাসে উষ্ণতা পাক খেতে খেতে ঘন হয়... শ্রান্তিতে ভেঙ্গে পড়ে সঙ্গিনীর পাশেই একদন্ড বিশ্রামে শান্তি খোঁজে যেন মৌণ সময়। আলতো ছুঁয়ে থাকার ভেতরে কি থাকে? সম্পর্কহীন সম্পর্কের মাঝে ভালোলাগা কতটুকু?
আলতো স্পর্শের স্মৃতি হয়তো কারো সবটুকু অনুভুতিকে আচ্ছন্ন করে রাখে এক সেকেন্ড; শেষে বিদ্যুতের মতো ঝাঁকি দিয়ে শরীরের ভিতর দিয়ে কোথাও চলে যায় ... কোথায় যায়?

' ভালোলাগা সুন্দর,
ভালোবাসা আরো সুন্দর,
কারণ -
প্রেম আসে
ভালোবাসায় পুড়ে পুড়ে ..' - কে যেন একদিন বলেছিলো শিহাবকে!

সেই কারো হৃদয়ের উজ্জ্বল আলোয় স্পর্শের নাগালের বাইরে থেকে দেখা ঝিলিক দিয়ে ওঠা হাসিমুখ ... বড্ড মনে পড়ে হঠাৎ! কি যেন পর পর স্পষ্ট হতে হতে অস্পষ্ট হয়ে মিলিয়ে যায়। চেনা কিছু ছিলো । চোখ? মুখ? রঙ? ভঙ্গি? ভঙ্গি ! কার মতো !!
কণার!!!

চিন্তাটা বিবশ করে তোলে ওকে। পাশের সম্পর্কহীনার ক্ষীণ কটিতে এক হাত, বেডরেষ্টে অন্য হাত স্থির হয়ে রইলো শিহাবের। আসলে মাঝে মাঝে কোন হিসাব নিকাশ ছাড়াই দুজন মানুষ দুজনের জন্য তীব্র টান অনুভব করে। ঠিক কী কারণে, বোঝা সম্ভব হয় না। এই অবস্থায় শরীরের যে চাহিদা টুকু তৈরি হয় তা বোঝা সহজ বলে বোধ হয় মানুষ চট করে শরীরেই জড়িয়ে যায়। আর যত তারা শরীর খুঁড়ে সত্য গুলি খুঁজতে থাকে তত দিশাহারা হতে থাকে মনটার অসহায়ত্ব দেখে । সে যে কী পেলো না, তা জানার জন্য মাথা আছড়াতে থাকে ঢেউয়ের মতো হাহাকারে ; নির্দয় বোধ কিছু বলে না ; ঢেউ গুলি আছড়ে পড়ে ফেনা হয়ে যায় - আবার ঢেউ হয়ে ফিরে আসে - আবার ...মানুষ বেঁচে থাকে ...

পাশাপাশি ফ্ল্যাটে থাকা এক ছায়া এজন্যই কি অপর ছায়ার প্রতি ঝুঁকে পড়েছে? এই ঝুঁকে পড়ায় ভালোলাগা থাকলেও সেখানে ভালোবাসা ছিল কি? তাই প্রেমও ছিল না... একটুও! ছিল কেবল জৈবিক তাড়নায় রন্ধ্রে রন্ধ্রে প্রহসন... তৃপ্তির ভান করার মূর্ত উপহাস!"

- অমর একুশে গ্রন্থমেলা ২০১৭ তে নওরোজ কিতাবিস্তান থেকে বের হতে যাওয়া আমার দ্বিতীয় গল্পগ্রন্থ 'ছায়াসঙ্গী'র 'প্রেম তো ছিলো না ছিলো শুধু প্রহসন' গল্পের অংশবিশেষ।

★ প্রকাশকঃ Manjur Khan Chowdhury Chandan
★ প্রকাশনীঃ নওরোজ কিতাবিস্তান
★ প্রকাশকালঃ অমর একুশে গ্রন্থমেলা ২০১৭
★ প্রচ্ছদঃ Charu Pintu
★ ফর্মাঃ সাত ★ পৃষ্ঠাঃ ১১৯
★ মূল্যঃ একশত সত্তুর টাকা
★ সর্বমোট গল্পঃ ৩৪টি

গল্পগ্রন্থটি গ্রন্থমেলায় নওরোজ কিতাবিস্তানের সকল স্টলে পাওয়া যাবে। আমার কাছ থেকেও পাঠক সংগ্রহ করতে পারবেন।
___________________________________

" তোমায় প্রথম যেদিন দেখেছিলাম
সেদিন ছিল রবিবার
বসন্তবরণে উৎসুক নাগরিক জীবন।
সেদিন ছন্দপতন ঘটেছিলো কিনা ওখানে জানা যায়নি
তবে এই হৃদয়ে ছিল হাহাকার।

এমনই এক মন খারাপের বিষণ্নবেলায়
হৃদয়ের পরতে পরতে যখন আড্ডারত কষ্টের নীলাকাশ ভালবাসার সাগরপাড়ে নুয়ে পড়ছিলো
বিসর্জিত ভাললাগাদের চলে যাওয়ায় সেদিন
বিরহী বিকেল সাঁঝের বুকে খুঁজে ফিরছিলো স্বস্তির নিঃশ্বাস।

এমন দিনে যখন কাছে এলে তুমি
আঁচলের স্বস্তিভরা শিউলির সুঘ্রাণে কেঁপে ওঠা ভোর
পাতা ঝরার মূর্ছনায় নেচে ওঠা মনকে সাথে নিয়ে
বসন্তের হাহাকার দূর করেছিল কিনা জানা যায়নি।
তবে কেটেছিল আমার অপেক্ষার সকল প্রহর!

এরপর ফারাক্কার ওপাড় থেকে এ পাড়ে কত জলের ছড়াছড়ি
কত অমাবশ্যা আর গৃহত্যাগী জোছনার আলো-ছায়ায় লুকোচুরি
মৃত করোটিতে খুঁজেছি দু’জনায় জীবনের উল্লাস!
কত অভিযোগ শত অনুযোগ রাগ-অনুরাগের মিছে খেলায়
কাটিয়েছি রাত রেখে হাতে হাত হটিয়েছি দুঃখবিলাস।

তোমায় প্রথম যেদিন দেখেছি মনে ছবি এঁকেছি
আজো রয়েছো তেমনি মায়াবী কোমল নরম রোদ্দুর
তুমি আমি পাশাপাশি দূর পরবাসী সাথী এই বিষণ্ন নগর
ভালবাসি!
ভালবাসি প্রথমদিনের মত-ই প্রিয় বন্ধু তোমায়
আজও তুমিই মোর ভালবাসার প্রথম প্রহর!

#ভালোবাসার_প্রথম_প্রহর_শেষ_তৈলচিত্র

অমর একুশে গ্রন্থমেলা ২০১৭'য় আমার প্রথম কাব্যগ্রন্থ 'শেষ তৈলচিত্র' তে এই কবিতাটি থাকছে।

★ প্রকাশকঃ Neel Sadhu সুপ্রিয় নীলদা'
★ প্রকাশনীঃ এক রঙ্গা এক ঘুড়ি
★ প্রকাশকালঃ অমর একুশে গ্রন্থমেলা ২০১৭
★ প্রচ্ছদঃ Charu Pintu

অমর একুশে গ্রন্থমেলায় এক রঙ্গা এক ঘুড়ির স্টলে কাব্যগ্রন্থটি পাওয়া যাবে। আমার কাছেও পাওয়া যাবে :)

_______________________

অবশেষে প্রস্তুত আমার প্রথম উপন্যাস 'ঘুঙ্গরু আর মেঙ্গরু' :)

★ প্রকাশক: Nasir Ahmed Kabul
★ প্রকাশনী: জলছবি প্রকাশন
★ প্রকাশকাল: অমর একুশে গ্রন্থমেলা ২০১৭
★ ফর্মা: ছয় ★ পৃষ্ঠা: ছিয়ানব্বই
★ প্রচ্ছদ: Charu Pintu
★ মূল্য: একশত আশি টাকা

উপন্যাসটির সার সংক্ষেপ:
______________________
ঘুংগ্রু আর মেংগ্রু, এক জোড়া বামন মানব-মানবী। জন্মগতভাবে শারীরিক অপূর্ণতাকে স্বীকার করে নিয়ে, সমাজে আর পাচজন মানুষের মতো বেচে থাকার সংগ্রামে লিপ্ত হয় তারা। কিন্তু প্রতি পদে পদে তাদের এই শারীরিক অপূর্ণতা জীবনকে থমকে দেয়। হাসি-ঠাট্টা আর ব্যংগ-বিদ্রুপে অতীষ্ঠ হয়ে ওঠে তাদের জীবন। স্বামী-স্ত্রী বামন হলেও তাদের সন্তানেরা স্বাভাবিক মানুষ হিসেবেই জন্ম নেয়। খর্বকার বাবা-মায়ের কারণে তাদের জীবনও বিষিয়ে ওঠে। তাদের মেয়ের জীবনও বাঁকে বাঁকে বাধাপ্রাপ্ত হয়। এমন কি ভালোবাসার স্বীকৃতিও পায় না বাবা-মায়ের খর্বাকৃতির কারণে। তবুও ঘুঙ্গরু আর মেঙ্গরু পরিবার অদম্য স্পৃহা ও মনোবল দিয়ে সকল প্রতিকূলতাকে জয় করে নির্দিষ্ট 'গোলে' পৌছার সংগ্রামে লিপ্ত হয়। একজোড়া বামন মানব-মানবীর প্রতি সমাজের অবহেলা, অনাদর, ব্যাংগ-বিদ্রুপ দেখে পাঠকের হৃদয়ও আপ্লুত হবে, প্রশ্ন জাগবে সত্যি কি আমরা মানুষ- ঘুঙ্গরু আর মেঙ্গরু কি মানুষ নয়!

উপন্যাসটি সম্পর্কে আমার মাদার এভাবে লিখেছেন-
" অমর একুশে গ্রন্থমেলা ২০১৭ তে বের হতে যাচ্ছে বর্তমান সময়ের একজন প্রতিভাদীপ্ত সফল গল্পকার আল মামুন খান এর প্রথম উপন্যাস " ঘুঙ্গরু আর মেঙ্গরু "। অসম্ভব ভাবাবেগে নিপুন লেখনীর কারুকার্যে লেখক তাঁর প্রতিটি গল্পেই পাঠককে করে তোলে উদ্বেলিত । অজান্তেই মনে হয় যেনো এ তো আমার অথবা আমাদের চেনা বলয়ের সবার কথা । লেখক বুঝি প্রকৃতি আর মানুষের মনোজগতের একজন সুক্ষ্ম শিল্পী , তুলির আঁচড়ে এঁকে যায় অনুপম কথার আল্পনা । ভাব , ভাষা আর শব্দালঙ্কারের আভিজাত্যে যা অতুলনীয় ব্যান্জনার সৃষ্টি করে , এনে দেয় অপার ভালোলাগা পাঠকের অনুভবের গভীরে ।সর্ব শ্রেনীর , সর্ব বর্ণের , সর্ব ধর্মের , সর্ব কালের মানুষের ঘটনাবহুল জীবনের আনন্দ-বেদনা, হতাশা-ব্যর্থতা , প্রাপ্তি -অপ্রাপ্তি, রাগ-অনুরাগ , নিষ্ঠুরতা-স্বার্থপরতা , প্রেম-ভালোবাসা সবকিছুই তাঁর লেখনীর ভাঁজে ভাঁজে মূর্ত হয়ে ওঠে পরম সাবলীলতায় । লেখক আল মামুন খান এবারই প্রথম আত্মপ্রকাশ করতে যাচ্ছেন একজন উপন্যাসিক হিসাবে "ঘুঙ্গরু আর মেঙ্গরু" নামে একটি উপন্যাস দিয়ে । নামটির মাঝেই লেখকের একটি স্বাতন্ত্রবোধ লক্ষ্য করা যায় । আর পুরো উপন্যাসটি জুড়েই লেখক অসাধারণ সাহসী মানসিকতার পরিচয় দিয়ে গিয়েছেন । ভাগ্যচক্রের দূর্নিপাকে জন্ম নেয়া একজন খর্বাকায় বামুন কন্যা 'ঘুঙ্গরু' যে একটি ওষুধ শিল্পের সাথে সম্পৃক্ত ধনী পরিবারে সন্তান । রূপে , গুনে, মেধা-মননে আর অসম মনোবলের অধিকারী 'ঘুঙ্গরু ' জীবনের প্রতিটি পলে পলে কি নিদারুন প্রতিবন্ধকতার শিকার হয়েছে সমাজের প্রতিটি স্তরে তবুও নিজেকে আর নিজের আত্মসম্মানকে রেখেছে সমুন্নত লেখক অত্যন্ত সাবধানী কলমে তা নিপুন মুন্সিয়ানায় চিত্রায়িত করেছেন । অন্যদিকে আর এক দরিদ্র পরিবারে জন্মগ্রহন করা খর্বাকায় বামুন সন্তান মেধাবী 'মেঙ্গরু 'কেও দেখিয়েছেন পরম আত্মিয় এবং সমাজের বহু জনদের কাছ হতে ধিকৃত একজন অসহায় বালক হিসাবে যে সকল প্রতিবন্ধকতাকে উপেক্ষা করে ভিতরে লুকিয়ে থাকা একজন এ্যাক্রোব্যাট এর প্রতিভা ধারণ করে " নিউ অপেরা আন্তর্জাতিক সার্কাসে "পাক্কা একজন জিমন্যাস্টিক হিসাবে প্রতিষ্ঠা লাভের সংগ্রামে জয়ী হয় । উপন্যাসটিতে আছে ঘুঙ্গরু আর মেঙ্গরুর প্রথম দৃষ্টি বিনিময়ের সাথে নান্দনিক হৃদয় বিনিময়ের চমত্কারিত্ব , আছে দু'জনার প্রতি দু'জনার সীমাহীন বিশ্বাস , ভালোবাসা আর নির্ভরতার অপার মাধুর্য । স্নেহা আর নেহা দু'টি অপূর্ব কন্যা সন্তানের মা ঘুঙ্গরু আর বাবা মেঙ্গরু পরম যত্নে তাদের সন্তানদেরকে বড় করে চলেছেন । ওরা দু'বোনই স্বাভাবিক । কিন্তু আমাদের সমাজে মা-বাবার শারিরীক গঠনের মাশুল ও দিতে লান্ছিত হতে হয় অবুঝ ফুটফুটে তরুনী স্নেহাকে । লেখকের পরম মমতায় লেখা এ অধ্যায়টিও অশ্রুসিক্ত করে তোলে । 'ঘুঙ্গরু আর মেঙ্গরু 'একটি সম্পূর্ণ অপরিচিত নাম আমাদের চেনা জানা পরিচিত সমাজে । লেখক আল মামুন খান তাঁর প্রথম উপন্যাস এ নামেই প্রকাশিত করতে যাচ্ছেন। ভাগ্যক্রমে পুরো উপন্যাসটি আমার পড়ার সুযোগ হয়েছে । একটি অসাধারণ কাহিনীর অবতারনায় লেখকের সাহসী কলম সমাজকে চোখে আঙ্গুল দিয়ে বোঝানোর চেষ্টা করে চলেছে আমাদের দীনতা , হীনতা আর বৈষম্যের নির্লজ্জ দিকগুলো একটি অনবদ্য লেখনীর মাধুর্যে যা সবাইকে করবে আপ্লুত আর আগ্রহ জাগাবে জীবনকে নতুন আলোয় দেখার নতুন দৃষ্টি তৈরিতে । ঘুঙ্গরু আর মেঙ্গরুর জীবন ঘিরে মিথ্যা অহংবোধের মানুষগুলোর নির্মমতার সাথে সাথে লেখক কিছু অসাধারণ মহৎ ব্যক্তিকেও চমত্কারভাবে উপস্থাপন করেছেন । যেখান থেকে শেখারও অনেক কিছু আছে । লেখক আল মামুন রচিত " ঘুঙ্গরু আর মেঙ্গরু " উপন্যাসটি পাঠক প্রিয়তার শীর্ষে যাক আর লেখকের মহৎ সাধনা সার্থক হোক , সফলতার আনন্দে লেখক নতুন উদ্যমে নতুন বৈচিত্র্যে উপন্যাস রচনায় ব্রতী হবে এ আশাবাদ রাখছি । " ঘুঙ্গরু আর মেঙ্গরু " উপন্যাসটি পাঠকদের চিন্তা আর চেতনায় সুন্দরের বাহক আর সুবাসিত হোক ।"

অমর একুশে গ্রন্থমেলা ২০১৭ তে জলছবি প্রকাশনের স্টলে উপন্যাসটি পাওয়া যাবে। আমার নিজের কাছ থেকেও আগ্রহী পাঠক সংগ্রহ করতে পারবেন আমার ০১৯২২৬৮০৮০৯ নাম্বারে বিকাশ করে। তিনটি গ্রন্থ-ই আমার কাছ থেকে পেতে পারেন কুরিয়ার ঠিকানা দিয়ে।

সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৪২
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হাসান মাহমুদ গর্ত থেকে বের হয়েছে

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:১২


যুক্তরাষ্ট্রের একটি বাংলা টেলিভিশন চ্যানেল হাসান মাহমুদের সাক্ষাৎকার প্রচার করেছে। আমি ভাবতেও পারি নাই উনি এতো তারাতারি গর্ত থেকে বের হয়ে আসবে। এই লোকের কথা শুনলে আমার গায়ের লোম... ...বাকিটুকু পড়ুন

দারিদ্রতা দূরীকরণে যাকাতের তাৎপর্য কতটুকু?

লিখেছেন রাজীব নুর, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:১৮



দরিদ্র দূরীকরণে যাকাতের কোনো ভূমিকা নেই।
যাকাত দিয়ে দারিদ্রতা দূর করা যায় না। যাকাত বহু বছর আগের সিস্টেম। এই সিস্টেম আজকের আধুনিক যুগে কাজ করবে না। বিশ্ব অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

শেখস্তান.....

লিখেছেন জুল ভার্ন, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:১৫

শেখস্তান.....

বহু বছর পর সম্প্রতি ঢাকা-পিরোজপু সড়ক পথে যাতায়াত করেছিলাম। গোপালগঞ্জ- টুংগীপাড়া এবং সংলগ্ন উপজেলা/ থানা- কোটালিপাড়া, কাশিয়ানী, মকসুদপুর অতিক্রম করার সময় সড়কের দুইপাশে শুধু শেখ পরিবারের নামে বিভিন্ন স্থাপনা দেখে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের বিয়ের খাওয়া

লিখেছেন প্রামানিক, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৪৮


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

১৯৬৮ সালের ঘটনা। বর আমার দূর সম্পর্কের ফুফাতো ভাই। নাম মোঃ মোফাত আলী। তার বিয়েটা শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত দেখার সৌভাগ্য হয়েছিল। বাবা ছিলেন সেই বিয়ের মাতব্বর।... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিএনপি-আওয়ামী লীগের মধ্যে মৈত্রী হতে পারে?

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০০


২০০১ সাল থেকে ২০০৬ পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত আওয়ামী লীগের ওপর যে নির্যাতন চালিয়েছে, গত ১৫ বছরে (২০০৯-২০২৪) আওয়ামী লীগ সুদে-আসলে সব উসুল করে নিয়েছে। গত ৫ আগস্ট পতন হয়েছে আওয়ামী... ...বাকিটুকু পড়ুন

×