হায়রে দেশ!
এতো মুক্তিযোদ্ধা দেশে, কিন্তু চ্যানেলে চ্যানেলেই বড় বড় কথা বার্তার মাঝেই সীমাবদ্ধ, খালি বক বক করে "যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই", কিন্তু মামলা করতে কেউ রাজী না।
কেউ সাহস করে বললো না, ওমুক রাজাকার মুক্তিযুদ্ধের সময় আমার এই ক্ষতি করেছে? আর কয়েকদিন এভাবে গেলে মানুষ সন্দেহে পড়ে যাবে, আসলে ঘটনাটা কি?
অবশেষে কঠিন তেজোদীপ্ত শপথে এগিয়ে এলেন এক বীর মুক্তিযুদ্ধা, চারদিকে ব্যাপক হাততালি, জাতির সূর্য সন্তান, বাঘের বাচ্ছার মত কাজ। কিন্তু আজ জানলাম এককালের বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজলুর রহমান আসলে কেরানীগঞ্জের আলু চোর ফজলু... তার আরো কিছু বৈশিষ্ট্য নিন্মে বর্ণিত হইলো :
১. ২০০০ সালের ১৮ ই আগষ্ঠ ফজলুর রহমান এলাকার গণ্যমান্য ব্যাক্তি ও শাক্তা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আবদুস সালামের উপস্থিতিতে এক শালিসী বৈঠকের পর চুরি করা ১৫ বস্তা আলু আল আমীন ট্রেডার্সের মালিক আলমকে ফিরিয়ে দেন।
২. রাজনৈতিক সুবিধাবাদী এই লোক যখন যেই দিকে বৃষ্টি, তখন সেই দিকে ছাতা ধরতে অভ্যস্ত।
তিনি সবসময় সরকারী দলের লোক।
৩. তার নামে থানায় একাধিক মামলা রয়েছে, এর মধ্যে স্থানীয় মহিলাদের শ্লীলতাহানীর অভিযোগও রয়েছে।