দক্ষিন ভারতে অবস্থিত, চিকিৎসার জন্য অনেক ভালো (অব্শ্যই যাদের পর্যাপ্ত পরিমান টাকা রয়েছে) অনেকে একে মাদ্রাছ বলে চিনে।
চেন্নাই এর উল্লেথযোগ্য বৈশিষ্ট হল, এখানের আশেপাশের দোকানে বিডি সিগারেট খুবই কম বিক্রি করতে দেখা যায়, পাবলিক স্থানে খাওয়া তো দুরে থাক।যারা ধুমপায়ী তারা তারা গোপনে কিনে নিয়ে বাডিতে কিংবা অন্য কোথা ও খেয়ে আসে কিন্তু কখনো মানুষের সামনে নয়। এদের এয়ারপোর্ট কিংবা বড় বড় মার্কেটে ধুমপানের জন্য আলাদা প্লেস রয়েছে যে রূমে বিশেষ প্রক্রিয়ায় ধৃয়া চিমনির মাধ্যমে প্রসেস করে অনেক উপরে পাটিয়ে দেয়।
আমরা সবাই জানি ভারতীয়রা খুবই কিপটে সে হিসাবে তারা দোকান থেকে বিশেষ করে মাছ কিনার সময় কেজিতে না কিনে পিচ হিসাবে কিনে, সে রকম এক মাছ বিক্রেতাকে দেখে আমার বমি হবার অবস্থা, কারন তার সমস্থ শরীরে মাছি ভন ভন করছে, পরে মনে হল আরে তারা তো আর আমাদের মতো এতো আধুনিক না যে তারা ফরমালীন প্রয়োগ করবে, একই অবস্থা আঙুর বিক্রেতার ও।পরে কিলো হিসাবে আম আর পেয়ারা নিলাম খাওয়ার জন্য।বি.এম.ডব্লিউ, এস্কোডা, নাইক, এডিডাস ইত্যাদি।
খাবার দাবার এর ক্ষেএ এরা ভাত কে কম প্রাদান্য দেয় বরং আলু ভাটরা, এটলি কিংবা পুরি এ সব খেয়ে থাকে, তাছাড়া চেন্নাই সী বীচে নানা রকম রান্না করা টাটকা সামুদ্রিক মাছ পাওয়া যায়।
আর একটা মজার কথা চেন্নাই সী বীচে আপনি যে কোন ভারতীয় নায়ক নায়িকার সাথে মাএ ৩০ রূপির বিনিময়ে ছবি তুলতে পারবেন।(বিশেষভাবে স্মরনীয় যে, এগুলো নায়ক নায়িকাদের ডামি)।