হার্ড আইল্যান্ড আগ্নেয়গিরি:
২০০০ সাল থেকে এখানকার আগ্নেয়গিরি জীবন্ত রয়েছে। সেই কারণেই এই আগ্নেয়গিরি সংলগ্ন ৩৬৮ বর্গ মাইলের মধ্যে
মানুষের প্রবেশ নিষিদ্ধ। এই অঞ্চলে রয়েছে ৪১টি হিমবাহ। পেঙ্গুইন, সিল ও নানা প্রজাতির পাখির বাসস্থান এই অঞ্চল।
অ্যালবাট্রস দ্বীপ, তাসমানিয়া:
প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর এই দ্বীপ। রয়েছে বহু বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতির প্রাণীও।
এদের রক্ষা করতেই মানুষের বিচরণ একেবারেই মানা এই দ্বীপে।
লাসক্স গুহা, ফ্রান্স:
ইতিহাসবিদদের মতে, এই গুহার বয়স ১৭ হাজার বছর। প্রাচীন এই গুহায় পাওয়া গিয়েছে প্রচুর গুহাচিত্র। নিজেদের হাত থেকে
এই মূল্যবান সম্পদ রক্ষা করতেই এখানে নিষিদ্ধ করা হয়েছে মানুষের প্রবেশ।
স্নেক আইল্যান্ড, ব্রাজিল:
ব্রাজিলের সাও পাওলোতে অতলান্তিক সাগরের তীরে রয়েছে এই দ্বীপ। এই দ্বীপে রয়েছে প্রচুর গোল্ডেন ভাইপার।
তাই সাধারণ মানুষের প্রবেশ একেবারেই নিষিদ্ধ এই দ্বীপে।
সার্টসে, আইসল্যান্ড:
মাঝে মধ্যেই ভয়ঙ্কর অগ্নুৎপাত হয় দক্ষিণ আইসল্যান্ডের এই দ্বীপে। তাই মানুষের প্রবেশ নিষেধ এখানেও।
উত্তর সেন্টিনেল, আন্দামান:
আন্দামানের এই দ্বীপে সাধারণ মানুষের প্রবেশ নিষিদ্ধ। এখনও এই দ্বীপে ৪০০-র কাছাকাছি প্রাচীন আদিবাসী সম্প্রদায়ের
মানুষ বসবাস করেন। আধুনিক মানুষের সঙ্গে তাঁদের কোনও সম্পর্কই নেই। বারবার তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ
স্থাপনের চেষ্টা করা হলেও বারবারই তা প্রত্যাখ্যাত হয়েছে। তাই সাধারণ মানুষের প্রবেশ এই দ্বীপে একেবারে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
ভ্যাটিকানের গুপ্ত গ্রন্থাগার:
সাধারণ মানুষেক প্রবেশের অনুমতি নেই এই গ্রন্থাগারে। ১৮৮১ সাল থেকে সাধারণের জন্য
বন্ধ রয়েছে এই গ্রন্থাগারের দরজা। ৫২ মাইল লম্বা শেল্ফ রয়েছে এই গ্রন্থাগারে।
বলা হয়, এখানে সংরক্ষিত নথিতে খ্রীস্টান ধর্মের বহু অন্ধকার ইতিহাস লুকিয়ে রয়েছে।
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৪