এই পোস্ট টি শুধু ইসলাম ধর্মে বিশ্বাসীদের জন্য। নাস্তিকরা দূরে থাকুন
কেয়ামত এর লক্ষন :
১. মানুষ ব্যাপকহারে ধর্মবিমুখ হবে,
২. বিভিন্ন রকমের পার্থিব আনন্দ এবং রং তামাশায় মেতে থাকবে,
৩. নাচ-গানে মানুষ মগ্ন থাকবে,
৪. মসজিদে বসে দুনিয়াদারীর আলাপ-আলোচনায় লিপ্ত হবে,
৫. সমাজে ও রাষ্ট্রে অযোগ্য লোক এবং মহিলা নেতৃত্ব শুরু হবে,
৬. মানুষের মধ্যে ভক্তি, শ্রদ্ধা, স্নেহ ভালবাসা কমে যাবে,
৭. ঘন ঘন ভূমিকম্প হতে থাকবে,
৮. সব দেশের আবহাওয়ায় ব্যাপক পরিবর্তন দেখা দিবে,
৯. অত্যাধিক শিলা-বৃষ্টি হবে,
১০. মানুষের রূপ পরিবর্তিত হয়ে পুরুষ স্ত্রীলোকের ন্যায় এবং স্ত্রীলোক পুরুষের রূপ ধারন করবে।(সম্ভবত পোশাক-আশাকের কথা বলা হয়েছে)
(লক্ষন গুলো সিটিজি৪বিডি এর একটি পোস্ট থেকে নেয়া )
উপরের কোনটা এই যমানায় দেখা যায়না ভাই বলেন তো দেখি। তার মানে কেয়ামত এসেই গেল ?
তবে এখনি কান্দাকাটি start করার দরকার নাই। এক্টা সুখবর আছে। আমরা চাইলেই ঘটনাটি লাইভ দেখে, এর ধংসযজ্ঞ নিজ চোখে উপলব্ধি করে সে অনুযায়ী প্রস্তুতি নিতে পারব। তাও আমাদের হাতে পুরো একদিন সময় থাকবে। কি বিশ্বাস হচ্ছেনা ?
ইসলাম ধর্ম মতে মহরম মাসের দশ তারিখ পবিত্র আশুরা দিবস সমগ্র জগৎ সৃষ্টির দিন ও এদিনই কেয়ামত অনুষ্টিত হবে। এটা আমরা সবাই জানি। কিন্তু ঘটনা তো অন্য খানে। বাংলাদেশের মহরম মাসের দশ তারিখ আর সউদি আরবের মহরম মাসের দশ তারিখ কি একই দিনে হয় ? বছরের পর বছর ধরে আমরা সউদি আরবের একদিন পর ঈদ করি, একই নিয়মে একদিন পর কেয়ামত হবার কথা না ? কি বলেন ?
তার মানে দাড়াল পশ্চিমে সউদি আরব, ইরাক, ইরান, ফিলিস্তিন, পুর্বে ইন্দোনেশিয়া সিংগাপুর, উত্তরে চীন দক্ষিনে মালদ্বীপ (এসব দেশে শুক্রবার ঈদ উল আযহা উদযাপিত হয়েছে) ধংস হয়ে যাবে, আর আমরা তা টিভি তে লাইভ দেখে একদিন পরে মরব
কিন্তু একটা সমস্যা রয়ে গেল আবার । বাংলাদেশেও তো কেউ কেউ সউদি আরবের সাথে মিলিয়ে একদিন আগেই ধর্মীয় উৎসব গুলো পালন করে। তার মানে তারাও কি একদিন আগেই.................................... কনফিউসন ত গেলনা ..........
এই যে আমরা বছরের পর বছর ধরে একেক দেশে একেক রকম দিনে রোযা রাখছি, ঈদ উদযাপন করছি, এগুলার একটাও কি কবুল হবে ???
ইসলাম আসলে কি বলে ?