হিজবুল্লাহ প্রধান হাসান নাসরুল্লাহ শহীদ হয়েছেন । হাসান নাসরুল্লাহ একজন শিয়া নেতা হয়েও ফিলিস্তিনি গাজার সুন্নি মুসলিমদের জন্য জীবন দান করেছেন , আর এজন্যই তিনি শহীদ । অথচ বেশিরভাগ সুন্নি আরব মুসলিম যদি জীবন বাজি রেখে যুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়তো , তাহলে গাজায় এতো মানুষ মরতো না । আর এর জন্য একমাত্র দায়ী ইসরায়েলের প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের অন্ধ সমর্থন এবং সাহায্য । সাথে কিছু ইউরোপীয় রাষ্ট্রের সমর্থন ।
শয়তান ইসরায়েলের জন্য যুক্তরাষ্ট্র মানবাধিকার খুঁজে পায় , কিন্তু গাজাবাসী নরকের কাছাকাছি যন্ত্রণা ভোগ করার পরেও যুক্তরাষ্ট্র তাদের জন্য কোনো মানবাধিকার খুঁজে পায় না । এটা ভণ্ডামি ছাড়া আর কিছুই নয় । আমি মনে করি ফিলিস্তিনিদের অভিশাপে খুব শীঘ্রই যুক্তরাষ্ট্র ধ্বংস হবে ইনশাআল্লাহ । যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপের মানবাধিকার পুরোটাই ভণ্ডামি এবং শয়তানি ।
প্রিয় মুসলিম , যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপের পাচাটা গোলামী বন্ধ করো , নিজেরা একত্র হয়ে চলতে শিখো , যদি মুসলমানরা নিজেরা চলতে ব্যার্থ হয় , তাহলে মুসলমানরা যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপের গোলামই থেকে যাবে এবং চিরজাহান্নামি হয়ে যাবে । কারো গোলামী নয় , বরং সব মুসলিম এক হয়ে সন্ত্রাস ধ্বংস করে নিজেরা একত্রে উন্নয়ন করতে হবে । তাহলেই কেবলমাত্র মুসলমানদেরকে কোনো অমুসলিম ক্ষতি করতে পারবে না ।
এদিকে বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্র নামক শকুনের চোখ পড়েছে । ভবিষ্যৎ সম্ভবত খারাপ । কোনো সৈন্য ঘাটি করতে দেওয়া যাবে না । বেশি বেশি হরদম মরদম করা যাবে না যুক্তরাষ্ট্রের সাথে , সব দেশের সাথে সুসম্পর্ক রেখে , শুধু মুসলিম রাষ্ট্রের সাথে গভীর সম্পর্ক করতে হবে । তাহলেই হয়তো বাংলাদেশ খুব শীঘ্রই উন্নত দেশে পরিণত হবে ইনশাআল্লাহ ।
( মোঃ জাহাঙ্গীর আলম আকন্দ ) ।
১. ০৩ রা অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৭:৫৫ ০