গাজা যুদ্ধের মাধ্যমে বুঝা গেলো - যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপের কিছু দেশের নিকট , একটা ইহুদির জীবনের যতটুকু মূল্য , দশ হাজার মুসলমানের জীবন ততটুকু মূল্যবান নয় ।
অতএব, হে মুসলিম উঠে দাঁড়াও , বড়ো বড়ো বিশ্ববিদ্যালয় তৈরি করো , ব্যাপক গবেষণা করো । অর্থনীতি বড়ো করো , ব্যাপক অস্ত্র তৈরি করো । সবকিছুই তৈরি করো ।
তুরস্ক ইরানকে আদর্শ বানাও । তারা সবকিছু তৈরির চেষ্টা করছে এবং তৈরি করছে । কতো উন্নত জাতি তারা । সব মুসলিম দেশকে এভাবে আগাতে হবে এবং প্রযুক্তি জ্ঞানে আগাতে হবে ।
তবে মুসলমানদের যে বিষয়টি ধ্বংসকর , তা হলো - পর্দাহীনতা । অবশ্যই সব মুসলিমকে পূর্ণ পর্দা মানতে হবে । পর্দা এবং শিক্ষা, এদুটোই আবারও মুসলমানদেরকে মর্যাদায় অধিষ্ঠিত করতে পারে ইনশাআল্লাহ ।
ইরানিদেরকে বলবো , তোমরা সুন্নি সুফিবাদ ইসলামকে না ভালবেসে মৃত্যুবরণ করো না। সকল অমুসলিমকে বলবো - আল্লাহ ও পরকালকে বিশ্বাস করুন , মুহাম্মদ সাঃ কে ভালবাসুন এবং সুন্নি সুফিবাদ ইসলামকে ভালবাসুন , সাথে ভালো কাজ করুন এবং অন্তর দিয়ে শিরক করবেন না । ইনশাআল্লাহ পরকাল মুক্তি পাবেন ।
টিভি নেটে বিনোদন দেখতে পারবেন । তবে পূর্ণ অশ্লীল দেখবেন না , যদি দেখে ফেলেন , তাহলে একটি ভালো কাজ করুন । সব মুসলিম পর্দা করুন । রাষ্ট্রকেও পর্দার জন্য উদ্বুদ্ধ করতে হবে । বেপর্দার জন্যই মুসলিম সমাজে পরিবারে এবং রাষ্ট্রে এতো অশান্তি । ধীরে ধীরে শুরু করুন এবং একসময় পূর্ণ পর্দা করুন , তবেই শান্তি ফিরতে পারে।
হে মুসলিম এবং অমুসলিম , সুন্নি সুফিবাদ ইসলামকে না ভালবেসে মৃত্যুবরণ করো না। আর অন্তর দিয়ে শিরক করো না । আশা করা যায় , পরকাল মুক্তি মিলবে ইনশাআল্লাহ ।
( ডাঃ আকন্দ ) ।