দাদা বাড়ি ঝালকাঠি থেকে বড় বোনের শ্বশুর বাড়ি বরিশালের হিজলা যাব। হঠাৎ করেই সিদ্বান্ত নেই। যেহেতু তালই হঠাৎ করে ইন্তেকাল করেন ২০২০ সালের আগস্ট মাসে সেই সময় যেতে পারি নাই। তখন বাসায় ১ম এ আম্মা অসুস্থ হন তার পর আমি এর পর আব্বা। সিম্পটম গুলা একই। জ্বর, হালকা শরীর ব্যাথা। জ্বর ছেড়ে যাওয়ার সময় প্রচন্ড ঘামে অস্থির হওয়া লাগতো। আমরা অল্প সময়েই সুস্থ হয়ে উঠি কিন্তু ছোট বোনের করোনা পজিটিভ ধরা পরে। এই সব নানাবিধ কারণে যেতে পারি নাই। তাই গ্রামের বাড়ি আসার পর সেখানে যাওয়াটা বেশ গুরুত্বের সাথে নেওয়া হয়। সেই সময়ের যাত্রা পথের ছবি তুলি।
১,আড়িআল খাঁ নদী
২.নদীতে মাছ ধরায় ব্যস্ত একটি পরিবার, নৌকার মধ্যে তাদের সংসার
৩. তালই বাড়িতে পানের বরজ
৪. সেখানের একটি খামারে বিভিন্ন জাতের গরুর ছবি। এর উদ্যোক্তা দুলার কাজিন, তিনি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক।শিক্ষকতার পাশাপাশি তিনি এই খামারটি গড়ে তুলেন। ১২ টি উন্নত জাতের গরু রয়েছে তার খামারে। এছাড়া পাঁচটি পুকুর যেখানে বিভিন্ন জাতের মাছের চাষ করেন তিনি। গত বছর তিনি ১৫ লক্ষ পিছ পাংগাস মাছের ছাওয়াল বিক্রয় করেছেন।
দুই দিন পূর্বে তিনি ধরনীতে আসেন।
পুকুর পাড়ে বেড়ে ওঠা কদু গাছ
৫. হিজলায় একরাত থেকে ফিরে আসি দাদা বাড়ি। সেখানেই এই ছবিটা তুলি। একটি ফলের ফুল। বলতে পারেন কোন ফলের ফুল?
৬. পরের দিন ছোট খালার বাড়ি চালে আসি। সেখানে রাত্রিযাপন করে ঢাকায় আসার উদ্দেশ্যে রওনা দেবার সময় হঠাৎ বৃষ্টি শুরু হয়। সব কিছু ঘোলাটে ছবি।
কোটা ফিল আপ।
এই যাত্রার আরো ছবি ছিল যেগুলো আর দেবার ইচ্ছা নাই। একতো অল্প ছবি দিলেই ম্যাক্সিমাম ছবি আপলোড দেখায়। আর সময় কম পাই ব্যস্ততার দরূন।
সর্বশেষ এডিট : ১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ ভোর ৫:৪৯