ইয়ার্ড
Four Seasons, Five Senses, One Extraordinary Experience
দীর্ঘক্ষণ হাঁটাহাঁটির ক্লান্তি নিয়ে সমাপ্তি ঘটে চিড়িয়া দর্শনের। এবার কিছুটা শিল্পচর্চা করা দরকার। কিন্তু ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময় মহামূল্যবান শৈল্পিক ভাস্কর্য যেন এক টুকরো প্রস্তর খণ্ড। অতএব লাঞ্চ করেই রওনা হলাম জাপানীজ গার্ডেনে। অরেগন জু থেকে মাত্র ২ মাইল দূরে পাহাড়ের চূড়ায় অবস্থিত ইউএস-জাপানের সাংস্কৃতিক সেতুবন্ধন রচনাকারী জাপানীজ গার্ডেন। প্রশান্ত মহাসাগরের উপকূলে অবস্থিত বিধায় অনেক জাপানীজ- কোরিয়ানরা অ্যামেরিকার পশ্চিম উপকূলে বসতি স্থাপন করেছে সেই মেলা দিন আগ থেকে।
বাগানের পুরো এলাকা জুড়ে করেছে বিভিন্ন বৃক্ষের ক্ষুদ্র ও মাঝারি আকারের বনসাই। রয়েছে জাপানীজ স্থাপত্য শৈলির নিদর্শন। তবে মূল আকর্ষণ শিল্পী ইসামু নওগুচির ভাস্কর্য প্রদর্শনী।
ইসামু নওগুচি একজন জাপানীজ অ্যামেরিকান ভাস্কর। ১৯০৪সালে আমেরিকার লস এঞ্জেলসে জন্ম। তের বছর বয়স পর্যন্ত তিনি জাপানে অবস্থান করেন অতপর জীবিকা ও শিক্ষার উদ্দেশ্যে আমেরিকায় প্রত্যাবর্তন। তিনি ফান্স ও মেক্সিকোতে ছিলেন কিছুদিন ফেলোশিপ ও গবেষণার উদ্দেশ্যে। নিউ ইয়র্কে কুইন্সে তার সৃষ্টি শৈলি নিয়ে রয়েছে একটি জাদুঘর।
“We are the landscape of all we know.”
চলবে ..................
বিভিন্ন গাছের মাঝারি আকারের বনসাই
জাপানীজ ঘর
জাপানীজ প্যাগোডার একটি মিনিয়েচার
শিল্পী ইসামু নওগুচি একটি ভাস্কর্য
বাগানের পেছনের অংশ থেকে দৃশ্যমান মাউন্ট হুড যা উচ্চতায় অনেকটা ফুজি মাউন্টের সমান