আলো অন্ধকার দূরীভূত করবে । বল ,অন্ধকার আর আলো কি এক । আলো জালো ও তা ছড়িয়ে দাও মানব মাযারে। মানুষের জীবন মোমবাতির মত , আলো দিয়ে অন্ধকার দূর করতে করতে নিজেকে নিঃশেষ করে দিবে । এটাই জীবন , এটাই জীবনের শ্রী।জীবন তার কর্ম মহিমা ছড়ায়ে সমাজে মহীয়ান হয় । একটা সিঙ্গাল বাক্তি কি পেরেছে শ্রধার সাথে মানুষের মনে স্থান করে নিতে মানুষের জন্য কাজ না করে । আলো না জালিয়ে । আলো মঙ্গলের প্রতীক । আমরা আলো জ্বালিয়েছি যখন যুদ্ধা অপরাধী আব্দুল কাদের ফাঁসি থেকে মুক্তি পচ্ছিল । তখন অন্ধকার নেমে এসেছিল বাংলার ঘরে ঘরে । আর তাদের প্রতিনিদিরা এসে জমা হল শাহবাগে ।আসল আলো দূর হল অন্দকার । আলো আসবে অন্ধকার দূরীভূত হবে এটাই সত্য এটা হবেই ।বিশ্ব অন্দকার থেকে মুক্ত হয়েছে কিছু সৃজনশীল , প্রগতিশীল মানুষ দ্বারা । আবার অন্ধকার ডানা বাঁধে তার জন্য সংগ্রাম করে প্রগতিশীল এই যোদ্ধাদের উত্তরসরিরা । আমাদের সমাজে এই অন্ধকার দূরীভূত করার চর্চা স্বরূপ হিন্দু , মুসলিম সমাবেত হয় আলো জালিয়ে । তা ছড়িয়ে দেয় সকলের তরে । কিছু লোক জ্ঞানের উৎপাদক , আবার বাজারজাতকারি । জ্ঞান আবার একগুচ্ছ সত্য তৈরি করে যা discourse আকারে সমাজে প্রভাব বিস্তার করে । হিন্দুরা বলল সমাজ থেকে কিভাবে অন্দকার দূরীভূত হবে ।ষোড়শী তারার পরে যিনি মহাদেবকে দর্শন দিলেন তিনি ষোড়শী। ইনি ত্রিপুরসুন্দরী, ত্রিপুরা ভৈরবী, রাজরাজেশ্বরী, ত্রিকুটাদেবী, শ্রীবিদ্যা। তন্ত্রশাস্ত্রমতে ইনি অপরূপা দিব্য সৌন্দর্যের অধিশ্বরী। ইনি রজঃগুণ প্রধানা ও সত্ত্বগুণাত্মিকা-এঁর রূপ মহাদেবের দৃষ্টির সামনে ধরা দিয়েছিল এক সুন্দরী ষোড়শী যুবতীর মূর্তিতে। তুমি আলো দিলে আলো ছড়ালে । জয় করলে জগতরে ,ভক্তরে । তাই আমরা বললাম তোমার তরে ,যদি তোর ও মন্দিরের ধারে...
তোমার লাগি কাঁদি অঝোর ধারে
যদি নয়ন হতে লুপ্ত ভুবন হয়,
সেই সে অশ্রুতে ই
তবু আমার কাছে আসবিনে -
তোর এমন সাধ্য নেই ।
সর্বশেষ এডিট : ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৪