Click This Link
জালিম , নির্যাতনকারীর কোন ধর্ম নাই , দেশ নাই । কিন্তু এ দিয়ে ইসলাম কে , ইসলামী অনুসরি মানুষরে ঘায়েল করার মনোবাসনা সমভাবে দিক্কারজজ্ঞ । ইসলাম শ্রমিকদের সবচেয়ে বেশি মর্যাদা দিয়েছে ।এই নির্যাতনকারীর জন্য ইসলাম কঠোর শাস্তির ঘোষণা দিয়েছে , এবং তা বাস্তবায়ন করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে বলেছে । আর সৌদি আরব কোন ইসলামী রাষ্ট্র না কারণ সারা বিশ্বে আমেরিকার বোমা মেরে, ড্রন হামলা করে নিরীহ মানুষ গুলোকে হত্যা কে সমর্থন করে জুলুমবাজ হিসাবে আমেরিকার অপরাদের অংশীদার হচ্ছে । তাই এই ভিডিওতে নির্যাতন কারী কোন ইসলাম কে প্রদর্শন করে না বরং মধ্যযুগীও ইউরোপীয় বর্বরতাকে শরণ করে দায় । এই নির্যাতনকারী জালিম আবার একে নিয়ে যারা কোন আদর্শের অনুসারীকে ঘায়েল করে তারাও জালিম । কারণ তারাও সম মানুষিকতা ধারণ করে । ইসলাম বলে তোমরা যা পড়বে তাই শ্রমিকর পড়াবে ,যা খাবে তাই খাওবে । ঘাম শুকানর আগে মজুরি পরিশোধ করবে। আজকের আধুনিক সমাজে গার্মেন্টস গুলোতে যে ভাবে শারীরিক - মানসিক নির্যাতন করা হয় তা কখনোই সাপোর্ট করে না অথচ আধুনিক পুঁজিবাদী সমাজ তাদের ক্যাপিটাল কুক্কিগত করার জন্য নির্বিচারে করে যাচ্ছে যার জন্য অবশই শাস্তি পেতে হবে স্রষ্টার কাছে।তবে সৌদি আরবে বাংলাদেশের মত হাজার হাজার মানুষ পুড়ে মরে না কিম্বা হাজার হাজার মানুষ বিল্ডিং এর নিচে ছাপা পড়ে মরে না কেবল গার্মেন্টস মালিকের অবহেলায় । এমনকি একটা জরিপে দেখা গেছে পৃথিবীর সব চেয়ে কম নারী দর্শন এর শিকার হয় সৌদি আরবে । তার পরও এই নির্যাতন কারী ও তা নিয়ে কাউকে ঘায়েল কারী সবাইকে ধিক্কার জানাই ।বেশ কিছু দিন হল এই ছবি নিয়ে বিতর্ক চলছে যার সাথে নিজেকে যুক্ত করার চেষ্টা করলাম মাত্র ।