চীন, শ্রীলংকা, মালদ্বীপ ছাড়া সব ইংরেজি বানানের ক্ষেত্রে ‘ ি ’ কার ব্যবহার করুন। যেমন: গ্রিস, আলজেরিয়া, গ্রিন, ফ্রি, রিভিউ।
‘ ী ’ কার পরিহার করুন।
ইংরেজি সব বানানের ক্ষেত্রে ‘ু ’ কার ব্যবহার করুন। যেমন: টুথপেস্ট, সুইজার।
ইংরেজি সব বানানের ক্ষেত্রে ‘ ণ ’ পরিহার করে ‘ ন’ ব্যবহার করুন। যেমন: উগান্ডা।
ইংরেজি বানানে যুক্তাক্ষরে ‘ ষ ’ পরিহার করুন। ‘ স ’ ব্যবহার করুন। যেমন: টুথপেস্ট, আগস্ট।
-(হাইফেন) এক ইউনিট হবে এবং দুই পাশের শব্দ দু’টির সঙ্গে লাগানো থাকবে। যেমন: যুবা-তরুণ।
-(ড্যাশ) দুই ইউনিট হবে এবং বাঁ পাশের শব্দের সঙ্গে লাগানো থাকবে এবং এক স্পেস দিয়ে ডান পাশের শব্দ শুরু হবে। যেমন: তিনি বললেন- সাবধানে থেকো।
বাংলা শব্দের পাশে ইংরেজি শব্দ দুই পয়েন্ট ছোট হবে।
শব্দের শুরুতে এ-কার = ( ে ), শব্দের মাঝে এ-কার = ( ে )
কোলন সবসময় ইংরেজি কোলন ( : ) হবে; (ঃ) নয়। তবে দুঃখ, স্বতঃস্ফূর্ত লিখতে
(

কারো নাম বা কোনো কিছুর সঙ্গে ‘এ’ বা ‘এর’ যুক্ত হলে সামনে হাইফেন (-) ব্যবহার করুন।
‘ . ’ এভাবে না লিখে কথায় ‘দশমিক’ লিখুন। যেমন: ৭৬ দশমিক ৮ শতাংশ।
পূর্ণবাক্যে উদ্ধৃতি চিহ্ন (“ ”)
অথবা অসম্পূর্ণ বাক্যাংশে:
“নিয়োগে গুণবিচারী না হলে’, আমি জানালাম, ‘বিনিয়োগে সাফল্য আসে না।”
নির্দিষ্ট কিছু বোঝাতে উদ্ধৃতি চিহ্ন (‘ ’)
আমি তোমাকে রবীন্দ্রনাথের ‘শেষের কবিতা’ উপহার দিতে চাই।
উদ্ধৃতির ভেতরে উদ্ধৃতি (“...‘ ’...”)
শামসুর রাহমান বললেন, “কম বয়সে আমরা যখন বুদ্ধদেব বসুর ‘কবিতা’ পত্রিকাটি হাতে পেতাম, তখন আনন্দে আত্মহারা হয়ে যেতাম।”
দ্রষ্টব্য: আরো আপডেট দেবো আগামীকাল
সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই মে, ২০১২ দুপুর ১:৩০