হ্যালুসিনেশনে অন্য কারো রূপ দিলো হয়ত
সব কিছুই কিছু না ভাবনায় সহজ করে নেয়া সান্ত্বনা
একসেপ্ট! একসেপ্ট! একসেপ্ট! শব্দে আকাশটা ভোর
নীল নয় আকাশি শাড়ি আবেগে ভাঁজ খুলেছিলো
মুখবই পড়ে ছিলো কোলে, দু’চোখ ছিলো তার মুখে
কতকাল! কতকাল ! বোধে নেই সময়জ্ঞান
গায়ে দাম লেখা কোন কাগজে সই নেই তার-তোমার
সাক্ষীর অভাব ছিলো না, তবুও তাদের স্বাক্ষর দৈন্যতা
নিয়ম বুঝো প্রথা খুঁজো ...
ছেলেবেলার বর-বউ খেলা ফ্যান্টাসি
প্রেমিকারা অন্তরালে নয়, প্রানবন্ত প্রেমিক মনে
রুদ্র বলে গেছে প্রেমিকা গল্প
তসলিমা জানে কোথায় রক্তক্ষরণ
আজীবন রুদ্র-তসলিমা দহন
তীব্র রৌদ্র রাখে এই সব হাহুতাশ
ঈশ্বরী বলে – সে কাঁদছে ...
শুনো শুনো হৃদয় পেতে
রাখো মায়া প্রেম ভালোবাসা, চেয়ো না
হাত বুলিয়ে দাও মাথায় কপালে
যদি চায় শিহরণ তোলা চুমু, শরীরে শরীর গেঁথে নিবে
নারী-পুরুষ আদিমতার নীলচিত্রের উন্মাদনাও খুঁজবে
সীমা রেখো মনে এইসব স্পর্শ কাব্যিক না
ঠায় দাঁড়িয়ে জল হাতে তৃষ্ণা লুকিয়ে
মস্তিষ্কে রেখো মনে তুমি -আশ্রয়
বেমানান অভিমান ...
নিজেকে সম্প্রদান- আশ্রয় অস্থায়ী, প্রয়োজনের
যাত্রা পথের বিরতি ভালোবাসা ।
ঈশ্বরী বিদায় নিতে জানে-
প্রেমিককে কাঁদাতে হয়, আশ্রয় প্রার্থীকে না।
(উৎসর্গ * সূর্য-কে , যে আসলে দেব-রূপ পেলেও ঈশ্বর নয় )