এখন ব্লগে সরাসরি বাংলায় লিখা যায় বিশেষ করে ফোনেটিক বাংলা। এখানে বর্ণমালা বিন্যাস ইংরেজির মত, যেটুকু জানার দরকার তা হল যুক্তাক্ষর কিভাবে লিখতে হ্য় ও আ কার, ই কার, উ কার ইত্যাদি কিভাবে দিতে হয়। অনেকের এই সামান্য নিয়মটুকু জানবার সময় ও ইচ্ছা কোনটাই নাই। তাই মাঝে মাঝে কিছু পোস্ট দেখা যায় যেখানে টাইপিং ভুলের কারণে বেশিরভাগ শব্দ দুর্বোধ্য। টাইপিং বা অন্যান্য কারণে বানানে কিছু কিছু ভুল সবার থাকতে পারে। যেহেতু আমরা সবাই প্রফেশানল লেখক না। কিন্তু দুঃখের বিষয় অনেকে ইচ্ছা ও অবহেলা করে বহু ব্যবহৃত ও সহজ শব্দের বানানও ভুল করেন। কৌতুক, ঠাট্টা, আমোদ, তামাশা, পরিহাস ইত্যাদি ক্ষেত্রে ভুল বানান বা আঞ্চলিক ভাষা হয়তো চলে কিন্তু সিরিয়াস লেখার ক্ষেত্রে আমাদের শুদ্ধ ও নির্ভুল বাংলা লেখার চেষ্টা করা উচিত।
'বাংলা লেখার নিয়মকানুন' গ্রন্থে হায়াৎ মামুদ বানান ভুলের জন্য নিম্নোক্ত কারণগুলোকে দায়ী করেছেন:
১। ঐ বিশেষ শব্দের বানানটি কখনোই মন দিয়ে শেখা হয়নি।
২। বানানের দিকে একেবারে মনোযোগ না দেওয়া। লোকে বুঝলেই হলো - এ ধরনের মনোভাব।
৩। বানান সম্পর্কে সন্দেহ দেখা দিলেও অভিধান খোলার কষ্ট স্বীকার না করা।
৪। মুখে যেমন বলি, ঠিক তেমনি ঊচ্চারণের বানান লেখা।
৫। কোনো শব্দ ভুল উচ্চারণের অভ্যাস থাকলে লিখতে গিয়ে অশুদ্ধ উচ্চারণের প্রভাবে ভুল বানান লেখা।
উল্লেখ্য, কাউকে হেয় করা বা ভাষা নিয়ে বিতর্কের উদ্দেশ্যে নয়, বানান ভুলের কারণগুলো জানতে পারলে হয়তো অনেকেই উপকৃত হবে - এই উদ্দেশ্যে পোস্টটি লেখা।এখন ব্লগে সরাসরি বাংলায় লিখা যায় বিশেষ করে ফোনেটিক বাংলা। এখানে বর্ণমালা বিন্যাস ইংরেজির মত, যেটুকু জানার দরকার তা হল যুক্তাক্ষর কিভাবে লিখতে হ্য় ও আ কার, ই কার, উ কার ইত্যাদি কিভাবে দিতে হয়। অনেকের এই সামান্য নিয়মটুকু জানবার সময় ও ইচ্ছা কোনটাই নাই। তাই মাঝে মাঝে কিছু পোস্ট দেখা যায় যেখানে টাইপিং ভুলের কারণে বেশিরভাগ শব্দ দুর্বোধ্য। টাইপিং বা অন্যান্য কারণে বানানে কিছু কিছু ভুল সবার থাকতে পারে। যেহেতু আমরা সবাই প্রফেশানল লেখক না। কিন্তু দুঃখের বিষয় অনেকে ইচ্ছা ও অবহেলা করে বহু ব্যবহৃত ও সহজ শব্দের বানানও ভুল করেন। কৌতুক, ঠাট্টা, আমোদ, তামাশা, পরিহাস ইত্যাদি ক্ষেত্রে ভুল বানান বা আঞ্চলিক ভাষা হয়তো চলে কিন্তু সিরিয়াস লেখার ক্ষেত্রে আমাদের শুদ্ধ ও নির্ভুল বাংলা লেখার চেষ্টা করা উচিত।
'বাংলা লেখার নিয়মকানুন' গ্রন্থে হায়াৎ মামুদ বানান ভুলের জন্য নিম্নোক্ত কারণগুলোকে দায়ী করেছেন:
১। ঐ বিশেষ শব্দের বানানটি কখনোই মন দিয়ে শেখা হয়নি।
২। বানানের দিকে একেবারে মনোযোগ না দেওয়া। লোকে বুঝলেই হলো - এ ধরনের মনোভাব।
৩। বানান সম্পর্কে সন্দেহ দেখা দিলেও অভিধান খোলার কষ্ট স্বীকার না করা।
৪। মুখে যেমন বলি, ঠিক তেমনি ঊচ্চারণের বানান লেখা।
৫। কোনো শব্দ ভুল উচ্চারণের অভ্যাস থাকলে লিখতে গিয়ে অশুদ্ধ উচ্চারণের প্রভাবে ভুল বানান লেখা।
উল্লেখ্য, কাউকে হেয় করা বা ভাষা নিয়ে বিতর্কের উদ্দেশ্যে নয়, বানান ভুলের কারণগুলো জানতে পারলে হয়তো অনেকেই উপকৃত হবে - এই উদ্দেশ্যে পোস্টটি লেখা।
Top
Top
এখন ব্লগে সরাসরি বাংলায় লিখা যায় বিশেষ করে ফোনেটিক বাংলা। এখানে বর্ণমালা বিন্যাস ইংরেজির মত, যেটুকু জানার দরকার তা হল যুক্তাক্ষর কিভাবে লিখতে হ্য় ও আ কার, ই কার, উ কার ইত্যাদি কিভাবে দিতে হয়। অনেকের এই সামান্য নিয়মটুকু জানবার সময় ও ইচ্ছা কোনটাই নাই। তাই মাঝে মাঝে কিছু পোস্ট দেখা যায় যেখানে টাইপিং ভুলের কারণে বেশিরভাগ শব্দ দুর্বোধ্য। টাইপিং বা অন্যান্য কারণে বানানে কিছু কিছু ভুল সবার থাকতে পারে। যেহেতু আমরা সবাই প্রফেশানল লেখক না। কিন্তু দুঃখের বিষয় অনেকে ইচ্ছা ও অবহেলা করে বহু ব্যবহৃত ও সহজ শব্দের বানানও ভুল করেন। কৌতুক, ঠাট্টা, আমোদ, তামাশা, পরিহাস ইত্যাদি ক্ষেত্রে ভুল বানান বা আঞ্চলিক ভাষা হয়তো চলে কিন্তু সিরিয়াস লেখার ক্ষেত্রে আমাদের শুদ্ধ ও নির্ভুল বাংলা লেখার চেষ্টা করা উচিত।
'বাংলা লেখার নিয়মকানুন' গ্রন্থে হায়াৎ মামুদ বানান ভুলের জন্য নিম্নোক্ত কারণগুলোকে দায়ী করেছেন:
১। ঐ বিশেষ শব্দের বানানটি কখনোই মন দিয়ে শেখা হয়নি।
২। বানানের দিকে একেবারে মনোযোগ না দেওয়া। লোকে বুঝলেই হলো - এ ধরনের মনোভাব।
৩। বানান সম্পর্কে সন্দেহ দেখা দিলেও অভিধান খোলার কষ্ট স্বীকার না করা।
৪। মুখে যেমন বলি, ঠিক তেমনি ঊচ্চারণের বানান লেখা।
৫। কোনো শব্দ ভুল উচ্চারণের অভ্যাস থাকলে লিখতে গিয়ে অশুদ্ধ উচ্চারণের প্রভাবে ভুল বানান লেখা।
উল্লেখ্য, কাউকে হেয় করা বা ভাষা নিয়ে বিতর্কের উদ্দেশ্যে নয়, বানান ভুলের কারণগুলো জানতে পারলে হয়তো অনেকেই উপকৃত হবে - এই উদ্দেশ্যে পোস্টটি লেখা।এখন ব্লগে সরাসরি বাংলায় লিখা যায় বিশেষ করে ফোনেটিক বাংলা। এখানে বর্ণমালা বিন্যাস ইংরেজির মত, যেটুকু জানার দরকার তা হল যুক্তাক্ষর কিভাবে লিখতে হ্য় ও আ কার, ই কার, উ কার ইত্যাদি কিভাবে দিতে হয়। অনেকের এই সামান্য নিয়মটুকু জানবার সময় ও ইচ্ছা কোনটাই নাই। তাই মাঝে মাঝে কিছু পোস্ট দেখা যায় যেখানে টাইপিং ভুলের কারণে বেশিরভাগ শব্দ দুর্বোধ্য। টাইপিং বা অন্যান্য কারণে বানানে কিছু কিছু ভুল সবার থাকতে পারে। যেহেতু আমরা সবাই প্রফেশানল লেখক না। কিন্তু দুঃখের বিষয় অনেকে ইচ্ছা ও অবহেলা করে বহু ব্যবহৃত ও সহজ শব্দের বানানও ভুল করেন। কৌতুক, ঠাট্টা, আমোদ, তামাশা, পরিহাস ইত্যাদি ক্ষেত্রে ভুল বানান বা আঞ্চলিক ভাষা হয়তো চলে কিন্তু সিরিয়াস লেখার ক্ষেত্রে আমাদের শুদ্ধ ও নির্ভুল বাংলা লেখার চেষ্টা করা উচিত।
'বাংলা লেখার নিয়মকানুন' গ্রন্থে হায়াৎ মামুদ বানান ভুলের জন্য নিম্নোক্ত কারণগুলোকে দায়ী করেছেন:
১। ঐ বিশেষ শব্দের বানানটি কখনোই মন দিয়ে শেখা হয়নি।
২। বানানের দিকে একেবারে মনোযোগ না দেওয়া। লোকে বুঝলেই হলো - এ ধরনের মনোভাব।
৩। বানান সম্পর্কে সন্দেহ দেখা দিলেও অভিধান খোলার কষ্ট স্বীকার না করা।
৪। মুখে যেমন বলি, ঠিক তেমনি ঊচ্চারণের বানান লেখা।
৫। কোনো শব্দ ভুল উচ্চারণের অভ্যাস থাকলে লিখতে গিয়ে অশুদ্ধ উচ্চারণের প্রভাবে ভুল বানান লেখা।
উল্লেখ্য, কাউকে হেয় করা বা ভাষা নিয়ে বিতর্কের উদ্দেশ্যে নয়, বানান ভুলের কারণগুলো জানতে পারলে হয়তো অনেকেই উপকৃত হবে - এই উদ্দেশ্যে পোস্টটি লেখা।
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে জুন, ২০০৯ রাত ২:৪৮