১ম ছবিঃ
এই ছবিটি ওয়েষ্ট-কোষ্ট পার্কের তীরে বসে পড়ন্ত বিকেলে তোলা। বাম পাশে পাসির প্যান্জাং এবং ডানপাশে জুড়ং আইল্যান্ড সিংগাপুর। এই চ্যানেলেই বিশ্বের সব জাহাজ সিংগাপুরে প্রবেশ করে, মালামাল উঠা-নামা করে ফেরত যায়।
২য় ছবিঃ
এই ছবিটি ভিভো সিটির ৩য় তলা থেকে সেন্তুষার দিকে ফিরে তোলা। হারবার ফ্রন্ট থেকে কেবল কার যাচ্ছে সেন্তুষাতে যা দেখা যাচ্ছে ছবির উপরের দিকে। এটিও পড়ন্ত বিকেলে তোলা। এখান থেকেই যাত্রীবাহী জাহাজ সিংগাপুর থেকে বিভিন্ন দেশে যায়।
৩য় ও ৪র্থ ছবিঃ
এই ছবি দুটি সেন্তুষা আইল্যান্ডের ভিতরে এক কক্ষে স্থাপিত নেংটু নর-নারীর মুর্তি। আমি তুলি নাই, আমার একান্ত সহকারী তুলেছে।
৫ম ও ৬ষ্ঠ ছবিঃ
এটিই সিংগাপুরের গর্ব, সিংহ। সেন্তুষাতে স্থাপিত। এটি সার্বক্ষনিক ধুসর রঙ (প্লাষ্টার করা বিল্ডিং কালার) এর থাকলেও বিশেষ দিনে লেজার রশ্মি বা আলোর প্রতিফলনকে কাজে লাগিয়ে কালার দেয়া হয়েছে।
৭ম ছবিঃ
এটি রাতের আলোয় তোলা আমার সহকারীর ছবি। ব্যাকগ্রাউন্ডটা আমার কাছে চমতকার লেগেছে।
৮ম, ৯ম, ১০ম ছবিঃ
এই ছবিগুলি চায়নিজ গার্ডেনের উত্তর-পশ্চিম পাশে লেক সাইড এমআরটি স্টেশনের কাছে পানির ফোয়ারার। পানির ধারাটি ৩০ হাতের ও বেশি উপরে উঠে এবং বিভিন্ন রঙ ধারণ করে ফোয়ারার কাছে স্থাপিত আলোক রশ্মির সাহায্যে। সে এক অপরুপ দৃশ্যের জন্ম হয় সন্ধ্যা মিলাবার পরে।
১১তম ছবিঃ
এটি রাত সাড়ে আটটার সময় তামান জুড়ং থেকে তোলা একটি মনুষ্য বিহীন বাসস্টপ।
১২তম ছবিঃ
রবিবারের ছুটির দিনে মনুষ্য শাবকেরা মেতে উঠেছে জলকেলিতে। বিভিন্ন ভাষা, বিভিন্ন দেশী মনুষ্য শাবক।
১৩, ১৪ এবং ১৫তম ছবিঃ
মনুষ্য শাবকদের আরো কয়েকটি ছবি। এই ছবিগুলি জুড়ং ইষ্ট এমআরটি স্টেশনের উত্তর পাশের স্যামসাং শোরুমের সামনে থেকে তোলা।
১৬তম ছবিঃ
যখন হেজ বা ধোঁয়া সিংগাপুরকে এটাক করলো তখন এক ভোরে পাবলিক বাসে করে যাচ্ছিলাম ক্রাণ্জি খালাত ভাইয়ের কাছে। সেই সময় বাস থেকে দেখা সুর্য্য মামার ছবি। দিনটা সিংগাপুরের গত জাতীয় নির্বাচনের দিন, ১১ই সেপ্টেম্বর।
১৭তম ছবিঃ
ক্রাণ্জি রিজার্ভেয়ার এর বাধের পাশে পাথরের বুকে ফুটে থাকা কলমি ফুল। এটিও সিঙ্গাপুর থেকে তোলা, তারপরই মালয়েশিয়া। মাঝখানে আমাদের টঙ্গীর তুরাগ নদীর মতো নদী।
১৮, ১৯, ২০তম ছবিঃ
এইগুলা কিসের ছবি কমু না। বোইজ্জা লন। এইগুলারে কষ্ট দিতাছি এইভাবে ফালায়া রাইখ্যা। এইগুলার লাইগ্যাই আমার জীবনটা তেজপাতা হইয়্যা যাইতাছে। তাই কষ্ট একা আমি করুম কেন, ব্যাটা তোরাও কর। মাছেরে যেমন পানি থেকে তুললে খাবি কায়, এরাও ব্যাংক থেকে তোলার পর খাবি খাইতেছে।
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:২৪