অন্ধকে আলো দেখাতে নেই। মুর্খকে জ্ঞান দিতে নেই৷
নূহ নবী যখন বলেছিলেন প্লাবন আসছে তখন কাফেরেরা হেসেছিলো। বিশ্বাস করেনি। আমার লেখাও অনেকের বিশ্বাস হবে না।
আমি আমার ফেসবুকে/ব্লগে আগেও লিখেছি এখন আবার লিখছি, "ডিসেম্বরের জন্য প্রস্তুতি নিন, ভারত বাংলাদেশ ডিসেম্বরে আক্রমন করতে পারে।" লক্ষন কিন্তু প্রকাশ পাচ্ছে। ভারত নিজেকে রাশিয়া ও ইসরাইলের জায়গায় বসাতে চাইছে। আমি আগেও লিখেছি, ভারত ভেঙ্গে একদিন দশ টুকরা হবে৷এটা হবেই। আর শুরুটা হবে যদি ভারত বাংলাদেশ আক্রমন করে।
আমি ব্যক্তিগত ভাবে চাই যুদ্ধটা লাগুক। ভারতকে একবার হলেও দেখাতে হবে, বাঙ্গালী আসলে বীরের জাতি।
এবার আসি জাতীয় সংগীত নিয়ে..
সাত কোটি বাঙালিরে হে মুগ্ধ জননী রেখেছ বাঙালি করে মানুষ করনি ”
রবীন্দ্রনাথ বাঙ্গালীকে কখনো মানুষ মনে করেনি। ওনার কবিতাতেই আছে, "সাত কোটি সন্তানের হে মুগ্ধ জননী রেখেছো বাঙ্গালী করে মানুষ করনি।" অর্থাৎ বাঙ্গালিরা মানুষ নয়। মুর্খ গোয়ার চাষাভুষা। যাদেরকে ওনারা জমিদারের মারপ্যাচে ফেলে শোষন করতেন৷
রবীন্দ্রনাথের বাপ দাদারা ছিলো ইংরেজদের পা চাটা দালাল। বরীন্দ্র নিজে ও তাই ছিলো৷
যে ব্যক্তি আমাদের মানুষ ই মনে করেনি তার লেখা ভক্তি মূলক কবিতা কখনো বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত হতে পারে না। বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করতে হবে। সেটা হিন্দু বলে নয় রবীন্দ্র নাথ একজন রেসিস্ট ছিলেন সেই জন্য।
ইনকেলাব জিন্দাবাদ, বাংলাদেশ জিন্দাবাদ।
সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৫৮