পুলিশ জনগনের বন্ধু একটা সময় হয়তো কথটা সত্যি ছিলো।কিন্তু আজো কি পুলিশ জনগনের বন্ধু?পুলিশ জনগনের জান মালের রক্ষক না ভক্ষক।এই দেশে পুলিশ নিয়োগের সময় ৬-৭ লক্ষ টাকা ঘুষ দিতে হয়।একটা মানুষ এতো টাকা দিয়েও চাকরি টা নেয়।তারপর ঐ ব্যক্তি চিন্তা করে এতো টাকা দিয়ে চাকরি নিলাম এবার টাকা উশুল করতে হবে।তখন সে কি করে?রাস্তায় গাড়ি আটকিয়ে টাকা থলেতে ভরে।একটা মজার কথা কি জানেন পুলিশ কখনো ঘুষের টাকা হাতে ধরে না,ওদের একটা কালো ব্যাগ আছে।পাবলিক ওই ব্যাগে টাকা রাখে।দোহার নবাবগঞ্জের এস আই যখন নবাবগঞ্জে পা রাখে তখন সে বলে আমি এখানে পাচ বছর শাষন করবো আর এই পাচ বছরে এখান থেকে ৫০ লক্ষ টাকা নিয়ে যাবো।হ্যা এই পুলিশ আগামি পাচ বছর পর ঠিক ৫০ লক্ষ টাকা নিয়ে যাবে সাথে ধ্বংস করে দিয়ে যাবে কিছু জীবন।এই এস আই ভালো ভালো ছেলেদের ধরে তাদের চেকের নাম করে গাজা বাবা এগুলো ঢুকিয়ে দেয়।চেক করে এই গুলো বের করে বলে ছেলেটার পকেটে নাকি এগুলো পাওয়া গেছে।তারপর আদায় করা হয় মোটা অংকের টাকা।শুধু নবাবগঞ্জ না উত্তরার আবদুল্লাহপুর গাড়ি চেক করার নামে প্রতি দিন হাজার হাজার টাকা ঘুষ খাচ্ছে।কিছু দিন টংগী কলেজ গেট পুলিশ ফাড়ির সামনে একদল ছেলে একটা নিরিহ ছেলেকে পেটাচ্ছে,পুলিশ বসে বসে তারপাশেই বাদাম খাচ্ছে।আমি দৌড়ে গিয়ে পুলিশ কে সব বললাম।পুলিশ আমাকে উত্তরে বলল ভাই বাদাম খেতে দেন আর ছেলেটা মারা গেলে জানাবেন।পুলিশ কি আমাদের জান মালের রক্ষক না ভক্ষক?মাননীয় শেখ হাসিনার উদ্দ্যেশে বলছি,বর্তমানে যত পুলিশ নিয়োগ হচ্ছে সবচেয়ে বেশি গোপালগঞ্জের।কিন্তু কেন?বাংলাদেশের অন্য এলাকার মানুষের কি যোগ্যতা নেই পুলিশ হবার?বাংলাদেশে লাইন্সেস করা যদি শন্ত্রাস থাকে তা হলো পুলিশ।এরা প্রকাশ্যে শন্ত্রাসি করে।এই দেশে পুলিশের কোন প্রয়োজন আছে বলে মনে করি না।এদের বিলুপ্ত করা হোক।আমরা জনগনের জান মালের ভক্ষক চাই না,রক্ষক চাই।
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:০০