এই বিষয়ে যদিও আমার জ্ঞান কম তারপরও কিছু কথা আর কিছু অভিমত তুলে ধরছি।
কিছুদিন ধরে ধর্ষনের খবর প্রতিদিন দেখছি।কারা ধর্ষিত হচ্ছে?তারাই ধর্ষিত হচ্ছে যাদের জামা পরার পরও শরীরের প্রতিটি ভাজ দেখা যাচ্ছে।যারা হিজাব পরে চুলের পর্দা করে কিন্তু মুখে থাকে আটা ময়দা মাখা।ঠোটে থাকে লিপস্টিক,আর মুখে লাল নীল আটা ময়দা।বোরকা পরে কেন মানুষ?শরীর ঢেকে রাখার জন্য?না শরীরের প্রতিটি পার্ট দেখানোর জন্য?এখন বোরকা ফেশন।একটা ছেলে কখনো ভালো পর্দাশীল মেয়ের দিকে তাকায় না।একটা ওই মেয়েকে দেখে বাশি বাজায় যার পরনে থাকে টপস আর চুজ পায়জামা,যে পায়জামা পড়লে রান পা সব বুঝা যায়।একটা মেয়ে যদি কখনো কোন ছেলের শিশে সাড়া না দেয় তাহলে একদিন দুইদিন তিনদিন তারপর ছেলেরা ওই মেয়েকে কখনো বিরক্ত করে না।ধর্ষনের জন্য সিংহ ভাগ দায়ি একটা মেয়ে।একটা মেয়ে যদি তার শালিনতা বজায় রাখে এই পৃথিবীতে কারো সাধ্য নেই তার শরীরে স্পর্শ করার।পরিসংখান বলে ধর্ষিত তারাই হয়েছে যারা আল্ট্রা মর্ডান।
একহাতে তালি বাজে না এটা স্বীকার করি।আমাদের দেশে কিছু ছেলে আছে যাদের জন্মপরিচয় নিয়ে ভাবার আছে।একটা ভালো পরিবারের ছেলে কোন দিন পরবে না কোন বাচ্চা কে ধর্ষন করতে।এরা মানুষ না এরা নরপশু।হাদিসে আছে কোন মেয়েকে যে ধর্ষন করলো সে তার মার সাথে জিনা করলো।ছিঃ কেউ কি তার মায়ের সাথে জিনা করতে পারে?ধিক্কার জানাই ওই সব মানুষ গুলো কে যারা ছোট ছোট বাচ্চাদের ধর্ষন করে।
আমি মেয়েদের উদ্দেশ্য করে করে বলছি।আপনারা ইসলামীক পোশাক পরিধান করে ঘর থেকে বের হোন।ইসলাম আপনাকে শরীরের প্রতিটা আংশ জামার উপর দিয়ে ফুটিয়ে তোলতে বলেনি।
ছেলেদের বলছি আপনারা নিশ্চয় চান না আপনি আপনার মায়ের জিনা করেন।মেয়েদের সম্মান করুন।আপনার ঘরেও মা বোন আছে।আপনার বোনের সাথে কেউ এমন করলে আপনার কেমন লাগবে??