somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মুভি রিভিউ: A Separation (2011)

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



Name: A Separation (2011)
Original Title: Jodaeiye Nader az Simin
Director and Writer: Asghar Farhadi
Release Date: 16 March 2011 (Iran)
Language: Persian
Run Time: 123 min.
Genre: Drama
IMDb Rating: 8.4
Position on Top 250 IMDb Charts: 105.
Won Oscar: Best Foreign Language Film of the Year 2012.


Stars:

Peyman Moaadi as Nader
Leila Hatami as Simin
Sareh Bayat as Razieh
Shahab Hosseini as Hojjat
Sarina Farhadi as Termeh
Kimia Hosseini as Somayeh




ইংরেজী, বাংলা এবং হিন্দি ছাড়া ভিনদেশী ছবি খুব একটা দেখি না। যা দেখি তার ৯০ ভাগই ইংরেজী ছবি। ভাল ছবিগুলো পরে জেনেশুনে অবশ্যই দেখি। A Separation (2011) ছবিটি দেখার মূল কারণ হল IMDb এর রেটিং ৮.৪, Top 250 IMDb Charts এর মধ্যে ছবিটির অবস্থান ১০৫তম এবং ২০১২ সালে Best Foreign Language Film হিসেবে Oscar জিতেছে।

কাহিনী:

Nader এবং Simin মধ্যবিত্ত ইরানী দম্পতি। তাদের ১৪ বছরের বৈবাহিক জীবন। তারা কোটে এসেছে ডিভোর্স চাইতে। Nader কোন নেশাগ্রস্থ, দুশ্চরিত্রের মানুষ নয় কিংবা স্ত্রীর ভরণপোষণ দিতে অস্বীকৃতি করেনি। Simin চাইছে তার ১১ বছরের (২ সপ্তাহ বাকি) একমাত্র মেয়ের (Termeh) আরো ভাল সুযোগ-সুবিধার জন্য ইরান ছেড়ে স্থায়ীভাবে চলে যেতে। কিন্তু Nader তা চাইছে না। দেশে থাকার হাজার কারণের মধ্যে অন্যতম কারণ হচ্ছে তার বাবা Alzheimer's রোগে আক্রান্ত। যা একটি স্নায়বিক ব্যাধি। এ রোগে মস্তিষ্কের কোষগুলো মৃত হয়ে যায় এবং রোগীর স্মৃতিশক্তি এবং বোধশক্তি ক্রমাগত হ্রাস পায়। প্রথমদিকে রোগী সাম্প্রতিক ঘটে যাওয়া ঘটনা মনে রাখতে পারে না। পরবর্তীতে রোগের মাত্রা প্রকট হলে রোগীর ভাষাগত, মানুষ সনাক্তকরণ, নড়াচড়া এবং আচরণগত সমস্যাসহ নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। যার দরুণ, রোগী নিজেকে সমাজ এবং পরিবার থেকে প্রত্যাহার করে নেয়।

দীর্ঘ দেড় বছরের চেষ্টা ও কষ্টের পর ভিসা পাওয়া গেছে এবং যার মেয়াদ আছে আর মাত্র ৪০ দিন। আর যেহেতু Nader তার বাবাকে একা ফেলে যাবে না তাই মেয়ের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে Simin মেয়েকে নিজের সাথে নিয়ে যাবার জন্য ডিভোর্সের মতো কঠিন সিদ্ধান্ত নেয়। আবার মেয়ের বয়স এখনো ১১ হয়নি তাই বাবা যদি অনুমতি না দেয় Simin তার সাথে মেয়েকে নিয়ে যেতে পারবে না। এছাড়া এটি একটি পারিবারিক সমস্যা এবং নিজেদের মধ্যে আলোচনার মাধ্যমে সমাধান সম্ভব। বিচারক তাদের অভিযোগপত্র গ্রহণ নয় বলে ফাইলে সাইন করিয়ে মামলা খালাস করে দেন।

ডিভোর্স না পেয়ে Simin তার বাবার বাড়ি চলে যায়। Termeh থেকে যায় তার বাবার সাথে। Nader সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত অফিসে থাকে এবং Termeh সকালে স্কুলে চলে যায়। তাই যাবার আগে Simin মোটামুটি পরিচিত Razieh-কে ঠিক করে দেয়। যার কাজ হলো Nader এর বাবাকে দেখাশুনা করা। যদিও কাজটি করার কথা ছিল Razieh এর স্বামী Hojjat এর। যে কিনা একটি জুতা মেরামত দোকানে ১০ বছর কাজ করার পর বর্তমানে বেকার এবং মাথায় অনেক ঋণের বোঝা। তাই তাদের টাকা খুব জরুরী। পরবর্তীতে Hojjat এর অনুমতি ছাড়াই Razieh কাজটি করতে থাকে।

Razieh প্রথম দিন কাজে এসে এক তিক্ত অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয় এবং কাজটি ধর্মানুসারে করা যাবে কিনা একজনকে ফোন করে জিজ্ঞেস করে নেয়। Razieh এর সাথে সব সময় থাকত তার ৪ বছরের মেয়ে Somayeh। এভাবে বেশ কিছুদিন চলে যায়। একদিন Termeh-কে নিয়ে Nader অফিস থেকে তাড়াতাড়ি ফিরে এসে দেখে, তার বাবার হাত ঘুমন্ত অবস্থায় খাটের সাথে বাঁধা এবং উনি নিচে পড়ে আছে। এছাড়া কিছু টাকাও পাওয়া যাচ্ছে না। যা ছিল Razieh এর দৈনিক পারিশ্রমিক। Razieh তার মেয়েকে নিয়ে বাহির থেকে দরজা বন্ধ করে একটু বাহিরে যায়। সবার কাছে চাবির কপি থাকে।




বাবাকে ঐ অবস্থায় দেখে Nader রাগান্বিত হয় এবং ধৈর্য হারিয়ে ফেলে। চুরি এবং দায়িত্ব-জ্ঞানহীনতার অপরাধে Razieh এর সাথে কথা কাঁটাকাঁটি হয় এবং এক পর্যায়ে Razieh-কে হালকা ধাক্কা দিয়ে দরজা থেকে বের করে দেয়। Razieh ছিল সাড়ে চার মাসের অন্তঃসত্ত্বা।

Hojjat, Nader এর বিরুদ্ধে খুনের কেস করে দেয়। কারণ হিসেবে দাঁড় করায়, Nader এর দেয়া ধাক্কার কারণে Razieh এর গর্ভপাত ঘটে। এরপর শুরু হয় আত্মপক্ষ সর্মথনের খেলা। আসলেই কি Nader এর জন্য এরূপ হয়েছিল? জানতে হলে শেষ পর্যন্ত দেখতে হবে !

Hojjat বারবার দাবি করছে, Razieh অন্তঃসত্ত্বা জানা সত্ত্বেও Nader ঐভাবে ধাক্কা দিয়েছে। Razieh ও তাতে সর্মথন দিয়ে যায়। অপরদিকে Nader, Razieh এর অন্তঃসত্ত্বার বিষয়টি জানতো না বলে দাবি করে। কিন্তু Razieh কোটে বলে, সে যেদিন প্রথম কাজে যোগদান করে তখন Termeh এর গৃহশিক্ষিকার সাথে এ নিয়ে কথা হয় এবং উনার কাছ থেকে এক পরিচিত ডাক্তারের ফোন নম্বর সংগ্রহ করে এবং এই কথাগুলো Nader রান্না ঘর থেকে শুনেছিল। সুতরাং Razieh এর অন্তঃসত্ত্বার বিষয়টি Nader এর অজানা নয়। পক্ষে-বিপক্ষে যুক্তি-তর্ক চলতে থাকে। কেউ তাদের অবস্থান থেকে সড়ে দাঁড়াবার নয়। বিরূপ পরিস্থিতিতে Nader এর পাশে এসে দাঁড়ায় Simin এবং ঐ সময়টুকু তার সাথেই থাকে। Nader প্রতিবেশী এবং সমাজের কাছে একজন সম্ভ্রান্ত এবং শ্রদ্ধাভাজন ব্যক্তি বলেই পরিচিত।

সাক্ষী হিসেবে আদালতে হাজির করা হয় Termeh এর শিক্ষিকাকে। উনি ঘুরিয়ে ফিরিয়ে সাক্ষ্য প্রদান করায় বিচারক কোন সিদ্ধান্তে আসতে পারেনি। কিন্তু Hojjat বিচারককে বলে, উনি মিথ্যে কথা বলছেন। Hojjat রেগে যায় এবং পরবর্তীতে উনার স্কুলে গিয়ে এক অপ্রীতিকর পরিবেশের সৃষ্টি করে। Termeh সেখানেই পড়াশুনা করত। এতে শিক্ষিকা এবং Simin তার মেয়ের নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়ে। Simin ভয় পেয়ে Nader কে Hojjat এর সাথে মামলা মিমাংসা করে নিতে বলে। কারণ Hojjat এর হুমকির জন্য ঐ শিক্ষিকা তার স্টেইঁম্যান্ট পরিবর্তন করে ফেলে। বিচারক সাড়ে চার মাসের বাচ্চাকে পূর্ণাঙ্গ মানুষ বিবেচনা করে Nader এর বিরুদ্ধে ৪০ মিলিয়ন ক্ষতিপূরণ ধার্য করে।

তিন দিনের মধ্যে টাকা পরিশোধ না করলে Nader কে জেলে যেতে হবে। কিন্তু Nader দোষ স্বীকার করতে এবং টাকা দিতে নারাজ। সে নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করতে চাইছে। আসলেই কি সে নির্দোষ ?

যে মেয়ের ভাল করার জন্য Simin ডির্ভোসের মতো সিদ্ধান্ত নেয়, আজ সে মেয়ের জীবনই এক বিরাট অনিশ্চিতের মুখোমুখি ! কি করবে Simin?

Hojjat এর সাথে দেখা করে Simin। বোঝানোর চেষ্টা করে, যে চলে গেছে তাকে আর ফিরে পাওয়া যাবে না। Nader-কে জেলে পাঠানো হলে টাকাও পাওয়া যাবে না। শুধুশুধু তার এবং তার মেয়ের জীবন এভাবে এলোমেলো করে কোন লাভ নেই। ১৫ মিলিয়ন টাকার প্রস্তাব দেয় কেসটি তুলে নেবার জন্য। যেহেতু Hojjat এর অনেক ঋণ তাই প্রতিবেশীরা উপদেশ দেয় টাকা নিয়ে কেস মিমাংসা করে ফেলতে। প্রথমে নিতে রাজি না হলেও পরে Hojjat নিমরাজি হয়ে যায়।

ওদিকে Nader টাকা দিবে না বলেও স্ত্রীর অনুরোধে শেষ পর্যন্ত সম্মতি দেয়। এর আগে Razieh Simin-কে একা ডেকে কিছু অজানা কথা বলে। কি ছিল সে কথা !

একদিন Nader এর বাবা ভুলে কাউকে না বলে ঘরের বাহিরে চলে গিয়েছিল। রাস্তার ওপারে পত্রিকার দোকানে। উনাকে ঘরে না পেয়ে Razieh ছুটে গিয়েছিল রাস্তায়। কি ঘটেছিল?

যদি কারো ঋণ থাকে তাহলে টাকা নেওয়া এক বিরাট পাপ এবং এতে Razieh এর মেয়ের অমঙ্গল হতে পারে। তাই Razieh, Simin-কে টাকা দিতে না করে। কিন্তু Simin এ বিষয়ে Nader কে কিছু বলেনি।

পরদিন, Nader সবাইকে নিয়ে Hojjat এর বাসায় যায় টাকা দিতে। কিন্তু Nader টাকা দেবার আগে সে তার মেয়ে এবং Razieh এর উপস্থিতিতে কিছু বলতে চায়। যেহেতু Razieh একজন ধার্মিক মানুষ তাই পবিত্র কুরআনের নামে শপথ করে বলতে হবে, Nader-ই তার গর্ভপাতের কারণ। পবিত্র কুরআন আনতে বলা হয়। কিন্তু Razieh শপথ করতে রাজি নয়। Razieh, Hojjat-কে সব সত্য বলে দেয়। Hojjat অনেক অনুরোধ করে শপথ করার জন্য এবং সব পাপ নিজের মাথায় নিতে চায়। কিন্তু Razieh শপথ করেনি। Hojjat রাগ করে ঘর থেকে বের হয়ে যায়। কেস তুলে নেওয়া হয়।

শেষে Nader এবং Simin আবার আদালতে মুখোমুখি হয়। ডির্ভোসের জন্য। তার মেয়েকে ডেকে বলা হয়, "তোমার বাবা-মা আলাদা হতে যাচ্ছে এবং তুমি কার সাথে থাকবে সে সিদ্ধান্ত তারা তোমার উপরই ছেড়ে দিয়েছে। তুমি কি তোমার সিদ্ধান্ত নিয়েছ?" মেয়েটি জিজ্ঞেস করে, এটি কি এখনই বলতে হবে? বিচারক বলে, তুমি যদি এখনো সিদ্ধান্ত না নিয়ে থাকো তাহলে পরে বললেও হবে। মেয়েটি বলে, সে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কিন্তু বলতে পারে না। বিচারক Nader এবং Simin-কে বাহিরে যেতে বলে। হয়ত তাদের সামনে বলতে পারছে না। তারা বাহিরে যায়। অপেক্ষা করে............


কিছু প্রশ্নের উত্তর না শোনা বা দেখাই ভালো ! নিজের মতো করে নিতে হয়। কিংবা থাক না অজানা। পরিচালক তাই করেছেন। উত্তরটি দর্শকদের কাছেই রেখে গেছেন। দৃশ্যটি অসাধারণ ভাবে ধারণ করা হয়েছে। হৃদয়ে দাগ কেঁটে যাবে। স্তব্ধ হতে হবে কিছুক্ষণের জন্য।



সবাই তার চরিত্রানুযায়ী অসাধারণ অভিনয় করেছে।

যারা ড্রামা কিংবা পারিবারিক ছবি দেখতে পছন্দ করেন, তাদের জন্য অসাধারণ একটি মুভি। প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত ভাল লাগবে। কিন্তু যারা এ্যাকশন বা মারামারি দেখতে অভ্যস্ত তাদের দেখার প্রয়োজন নেই। কিছু ঘটনা প্রশ্ন হিসেবে রেখে দিয়েছি। উত্তর জানতে হলে অবশ্যই মুভিটি দেখতে হবে।


♠ ♠ কিছু মনকাড়া বা অসাধারণ দৃশ্য:

✪ প্রথম দৃশ্যেই স্বামী-স্ত্রীর ডির্ভোসের যুক্তি-তর্ক।

✪ বাবা অসুস্থ তাই উনাকে না ছেড়ে যাবার জন্য স্ত্রীর সাথে ডির্ভোসে রাজি হয়ে যাওয়া। বাবার প্রতি ছেলের দায়িত্ব, শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার বহি:প্রকাশ।



✪ কাজ করার আগে সেটি ধর্মানুসারে গ্রহণযোগ্য হবে কি, জেনে নেওয়া।

✪ বাবাকে অসহায় অবস্থায় দেখে, ছেলের উদ্বিগ্ন হওয়া।

✪ কেসের প্রয়োজনে বাবাকে ডাক্তারী পরীক্ষা করাতে নিয়ে যাওয়া এবং না করিয়ে ফিরে আসা।

✪ নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করার আপ্রাণ চেষ্টা।

✪ মেয়েকে পড়া দেখাবার সময়, সত্য-অসত্য প্রশ্নে বাবার নীরব থাকা।

✪ ৪ বছরের ছোট একটি ফুটফুটে বাচ্চা মেয়ের দাবি, তা মা চুরি করেনি।

✪ পাপ এবং নিজের মেয়ের ক্ষতি হবে, তাই টাকার প্রয়োজন থাকা সত্ত্বেও টাকা না নেওয়া।

✪ মেয়েকে ছেড়ে মা যাবে না-এই কারণে নীরবে বাবার সাথে থাকা এবং বাবাকে বুঝতে না দেয়া।

✪ সবাই যখন টাকা দিয়ে মিমাংসা করার জন্য একত্র হয় কিন্তু হঠাৎ অন্য কিছু ঘটে যাওয়া।

✪ সিদ্ধান্ত নেয়া তবুও শেষ দৃশ্যে মেয়ের নীরব থাকা।

ডাউনলোড লিংক:
A Separation (2011)


এটি আমার লেখা প্রথম মুভি রিভিউ। ভাল-মন্দ কেমন হল জানি না ! প্রথমবার বলে একটু বিস্তারিতই লিখলাম।
সর্বশেষ এডিট : ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৪
৩৩টি মন্তব্য ৩৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

স্বৈরাচারী আওয়ামীলীগ হঠাৎ মেহজাবীনের পিছে লাগছে কেন ?

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৭:৪১


স্বৈরচারী আওয়ামীলীগ এইবার অভিনেত্রী মেহজাবীনের পিছনে লাগছে। ৫ ই আগস্ট মেহজাবীন তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছিলেন ‘স্বাধীন’। সেই স্ট্যাটাসের স্ক্রিনশট যুক্ত করে অভিনেত্রীকে উদ্দেশ্য করে আওয়ামী লীগ তার অফিসিয়াল ফেইসবুকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিড়াল নিয়ে হাদিস কি বলে?

লিখেছেন রাজীব নুর, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:২৪



সব কিছু নিয়ে হাদিস আছে।
অবশ্যই হাদিস গুলো বানোয়াট। হ্যা বানোয়াট। এক মুখ থেকে আরেক মুখে কথা গেলেই কিছুটা বদলে যায়। নবীজি মৃত্যুর ২/৩ শ বছর পর হাদিস লিখা শুরু... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। বকেয়া না মেটালে ৭ নভেম্বরের পর বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না আদানি গোষ্ঠী

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৪১





বকেয়া বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে কোটি কোটি টাকা। ৭ নভেম্বরের মধ্যে তা না মেটালে বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না গৌতম আদানির গোষ্ঠী। ‘দ্য টাইম্স অফ ইন্ডিয়া’-র একটি প্রতিবেদনে এমনটাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ভারত থেকে শেখ হাসিনার প্রথম বিবৃতি, যা বললেন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৩২



জেলহত্যা দিবস উপলক্ষে বিবৃতি দিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার (২ নভেম্বর) বিকালে দলটির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এটি পোস্ট করা হয়। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার... ...বাকিটুকু পড়ুন

=বেলা যে যায় চলে=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৯



রেকর্ডহীন জীবন, হতে পারলো না ক্যাসেট বক্স
কত গান কত গল্প অবহেলায় গেলো ক্ষয়ে,
বন্ধ করলেই চোখ, দেখতে পাই কত সহস্র সুখ নক্ষত্র
কত মোহ নিহারীকা ঘুরে বেড়ায় চোখের পাতায়।

সব কী... ...বাকিটুকু পড়ুন

×