somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ফান পোস্টঃ- সামহোয়্যার ইন ব্লগের বিরোধীদলীয় সদস্যদের নামের তালিকা এবং নির্বাচন পরবর্তি বিরোধীদল জয়লাভ করলে কে কোন মন্ত্রনালয়ের পদে অধিষ্টিত হতে পারেন তার বর্ননা!

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


ব্রেকিং নিউজঃ- নির্বাচন কমিশন কর্তৃক নির্বাচিত মাননীয় স্পীকার নির্বাচনে প্রত্যেকটা ব্লগারের মতামত এবং ভোট আশা করা হচ্ছে। নিজের ভোট নিজে দিন, এবং অন্যকেউ ভোট প্রদানে উৎসাহ প্রদান করুন। তবে জাল ভোট দেওয়া থেকে বিরত থাকুন! কেউ জাল ভোট প্রদান করেছে এমন কোন দৃষ্টান্ত কোথাও পাওয়া গেলে, সাথে সাথে আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কর্তৃক তাহার বিরুদ্ধে যথাযথ কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে...........!! :P :P :P
-সাইসি (সামু ইলেকশন কমিশন)। :-/

প্রিয় ব্লগার ভাই এবং বোনেরা,
নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে আন্তরিক সালাম এবং শুভেচ্ছা গ্রহণ করবেন। আপনারা ইতোমধ্যে নিশ্চই সামহোয়্যার ইন ব্লগের মন্ত্রী পরিষদের সদস্যদের সম্পর্কে সবাই কম/বেশি অবগত আছেন। তবে আমরা অত্যন্ত আনন্দের সাথে জানাচ্ছি যে, এবারই প্রথম সামহোয়্যার ইন ব্লগের বিরোধীদল কর্তৃক একটা চুড়ান্ত সভায় আলোচনা সমালোচনার মাধ্যমে তাদের সদস্যদের নামের তালিকা ঘোষনা করেছে। যে নামের তালিকাটা ইতোমধ্যে নির্বাচন কমিশনের হাতে এসে পৌঁচেছে। আর নির্বাচন কমিশনের পৃষ্ট-পোষকতায় উক্ত নামের তালিকাটা আমাদের মাইরালা চ্যানেলের মাধ্যমে হুবহু এখানে উপস্থাপন করা হলো।

উল্লেখ থাকে যে, এখানে বিরোধীদল সেই সমস্থ ব্যক্তিদের নামের তালিকা প্রকাশ করেছে যারা নির্বাচন পরবর্তি বিরোধীদল ক্ষমতায় গেলে কে কোন মন্ত্রনালয়ের দ্বায়িত্ত্ব পাবেন তারই একটা চুড়ান্ত নীতিমালা। তবে বিরোধীদল অত্যন্ত বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিয়ে এই মন্ত্রনালয়ের মধ্যে তিনটি পদকে সম্পূর্ন অপরিবর্তিত রেখেই তাদের নামের তালিকাটা নির্বাচন কমিশনের কাছে প্রদান করেছে। বিরোধীদল কর্তৃক অপরিবর্তিত রাখা পদ গুলি হলোঃ-
০১। রাষ্ট্রপতি- নোটিশবোর্ড।
০২। প্রধান মন্ত্রী- জানা। এবং
০৩। অর্থমন্ত্রী- আরিল।

উক্ত পদ তিনটিকে অপরিবর্তিত রাখার কারণ সম্পর্কে বিরোধীদলের কাছে জানতে চাওয়া হলে বিরোধী দলের একজন জৈষ্ঠ্য কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন যে, নির্বাচন কমিশন কর্তৃক আমাদের কে এই তিনটি পদ অপরিবর্তিত রেখেই সদস্যদের নামের তালিকা প্রকাশ করার কথা বলা হয়েছিল। তাছাড়া আপনারা সবাই হয়তো জানেন যে, আমৃত্যু পর্যন্ত এই তিনটি পদ সব সময় অপরিবর্তিতই থাকবে। এমনকি সাম্যহোয়্যার ইন ব্লগ যতদিন টিকে থাকবে ততদিন এই পদ তিনটিকে বংশ পরম্পরায় এগিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে। ইচ্ছা করলেই কেও এই তিনটি পদের উপর হস্তক্ষেপ করতে পারবে না। এমনকি নির্বাচন কমিশনও নিজ ইচ্ছায় উক্ত পদ গুলোকে কোন মতেই পরিবর্তন করতে পারবে না! যদি এই পদ তিনটি নিয়ে কেও কোন ধরনের নাশকতা মূলক কার্যকলাপ করার চেষ্টা করে, তাহলে সরকারী এবং বিরোধী পক্ষ কর্তৃক এক জোট হয়ে তাকে কাউন্টার এ্যাটাকের মাধ্যমে সামু ছাড়া করা হবে বলেও খবরে প্রকাশ।

ইহা ছাড়াও বিরোধীদল অত্যন্ত বিচক্ষনতার পরিচয় দিয়ে তাদের প্রকাশিত নামের তালিকায় নারীদের অবস্থানকে অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে দেখেছে বলেও খবরে প্রকাশ। নির্বাচন কমিশন কর্তৃক জানা গেছে যে, বিরোধীদলের এই প্রকাশিত সদস্যদের মধ্যে নারীদের উপস্থিতি অত্যন্ত চোখে পড়ার মত। যেটা নারীর ক্ষমতায়নে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা রাখবে বলে স্বয়ং নির্বাচন কমিশনারও মনে করেন। তাছাড়া এবারই প্রথম দপ্তর বিহীন মন্ত্রী নামক একটা নতুন মন্ত্রনালয় সৃষ্টি করে সামুর বিরোধীদল অত্যন্ত অপরিনামদর্শিতার পরিচয় দিয়েছে বলেও সামুর বিশেষ বিশেষ অজ্ঞ ব্যক্তিদের অভিমত। তবে সরকারী কর্মকর্তা কর্মচারীদের বেতন বৃদ্ধিতে এমনিতেই মন্ত্রনালয় চালানো অসম্ভব হয়ে পড়ছে, এর মধ্যে আবারও নতুন মন্ত্রনালয় তৈরি করায় সরকারী বেশ কিছু মন্ত্রী, আমলা এবং গামলা সহ আম-জনতার মধ্যে একটা মিশ্র প্রতিকৃয়া লক্ষ করা যাচ্ছে। তবে বিরোধীদল এটাকে সম্পর্ণ সরকারি দলের নেতাদের মন গড়া কথা ছাড়াও অনেক কিছু মিডিয়ার সৃষ্টি বলে চালিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে। তাছাড়া এসব ভুল প্ররোচনায় না পড়ার জন্য বিরোধীদল কর্তৃক সাধারণ জনগনকে আরো বেশি সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে।

নিম্নে বিরোধীদল কর্তৃক নির্বাচিত সদস্যদের নামের তালিকা উপস্থাপন করা হলোঃ-

০১। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীঃ- বিরধীদলীয় সভায় অনেক কোন্দল, হাতাহাতি মারামারির পর নির্বাচন পরবর্তি এই পদে যাওয়ার জন্য অত্যন্ত জনপ্রিয় ব্লগার জনাব গিয়াস উদ্দিন লিটন ভাইকেই সিলেক্ট করা হয়েছে। বিরোধীদল মনে করে স্বরাষ্ট্র দফতরের মত একটা গুরু দ্বায়িত্ত্বপূর্ন পদ একমাত্র লিটন ভাইয়ের মত ব্যক্তির দ্বারাই পরিচালনা করা সম্ভব। তবে উনার অপজিশন হিসাবে অথ্যাৎ সরকারি দলে প্রতিদ্বন্দী হিসাবে আছেন আর একজন জনপ্রিয় ব্লগার জনাব হাসান মাহবুব। তবে নাম প্রকাশ না করার স্বত্তে একজন সরকারি কর্মচারি বলেন যে, উনারা দুইজন নাকি অনেক দিনের পুরানো বন্ধু? সেদিক বিবেচনা করে যদি হাসান মাহবুব সাহেব স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করে সেই পদটা বন্ধুর জন্য ছেড়ে দেন তাহলে সেটা ব্লগ ইতিহাসে একটা দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে। যদিও এ ব্যাপারে উনার কোন মন্তব্য পাওয়া যায় নি..........!!
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
০২। পররাষ্ট্র মন্ত্রীঃ- আমরা যারা আম-ব্লগার আছি তারা নিশ্চই ইতোমধ্যে কামরুন নাহার বীথি নামের একজন ব্লগারকে খুব ভাল করেই চিনে গেছেন? কারণ বর্তমান সময়ে উনার বিভিন্ন জায়গার সফর এবং সেই সফরের প্রত্যেকটা বর্ননা সহ ছবি যেভাবে পুঙ্খানুপুঙ্খ ভাবে আমাদের সামনে তুলে ধরেছেন তাতে তিনি বর্তমান পররাষ্ট্রমন্ত্রী জনাবা জুনের থেকেও হু হু করে অনেক বেশি এগিয়ে যাচ্ছেন। আর বিরোধীদল এটাকেই একটা মোক্ষম সুযোগ হিসাবে ধরে নিয়ে বীথি আপুকেই আগামী নির্বাচনের নমিনেশন দিচ্ছে বলে নির্বাচন কমিশন নিশ্চিত হয়েছে। এবং নির্বাচন পরবর্তি জয়লাভের পর তিনিই হবেন সামুর নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। তবে এসম্পর্কে বীথি আপু তার বক্তব্যে কিছুটা হতাশা জনক উক্তি প্রয়োগ করে বলেন, 'আদৌতে আমার ইচ্ছা নেই নির্বাচন করার। কারণ আমি রাজনীতি বুঝিনা বোঝার চেষ্টাও করিনা। তবে সামুর বিরোধীদল যদি মনে করে আমার দ্বারা তারা একটু উপকৃত হবে, তাহলে তাতে আমার কোন আপত্তি নেই। তবে বিরোধী হিসাবে জুনাপুকে আমি জমের মত ভয় করি। বয়ষ্ক হলেও আজও উনার জনপ্রিয়তা তুঙ্গে............!!'
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
০৩। আইনমন্ত্রীঃ- এই পদে কাকে নমিনেশন দেবে এবং কাকে নমিনেশন দেবে না এটা নিয়ে সামুর বিরোধীদল অনেকদিন থেকেই বেশ কনফিউশনে ছিল। তবে সব জল্পনা-কল্পনার অবশান ঘটিয়ে অবশেষে বিরোধীদল এই পদের যোগ্য ব্যক্তি হিসাবে উক্ত সভায় সর্বসম্মতিক্রমে গেম চেঞ্জার এর নাম উপস্থাপন করেছেন। তবে ঝামেলা বাঁধে একটু পরেই। কারণ ওদিকে নিমগ্ন নামের একজন নিজ থেকেই এই পদ পাওয়ার একজন আগ্রহী প্রার্থি হিসাবে বায়োডাটা সহ দরখাস্ত সাবমিট করে। তবে নিমগ্নের থেকে গেম চেঞ্জার জনপ্রিয়তায় এগিয়ে থাকার দরুন তার কোন অনুরোধই ধোপে টেকেনি। এই পদে গেম চেঞ্জারের অপজিশন হিসাবে সরকারি দলে আছেন আর একজন জনপ্রিয় ব্লগার জনাব সুমন কর
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
০৪। যোগাযোগ মন্ত্রীঃ- সামুর বিরোধীদলীয় সভার আলোচনা সমালোচনা থেকে একটা ব্যাপার বেশ প্রতীয়মান হয় যে, তারা নির্বাচন পরবর্তি জয়লাভের পর যাকে যোগাযোগ মন্ত্রী পদে নিযুক্ত করবেন তাকে নিয়ে তাদের মনে কোন ধরনের সন্ধিহান নেই। অথ্যাৎ অন্যান্য সদস্যবৃন্দদের কে নিয়ে সামুর বিরোধীদলের মধ্যে একটু কনফিউশন থাকলেও যোগাযোগ মন্ত্রীর দ্বায়িত্ত্ব যাকে দেওয়া হবে তাকে নিয়ে কোন ধরনের টেনশন তাদের মনে কাজ করছে না বলে নির্বাচন কমিশন বিষয়টি নিশ্চিত করে। বিরোধীদল এই পদের জন্য যোগ্য ব্লগার হিসাবে জনাব মাঈনউদ্দিন মইনুল ভাইয়ের নাম প্রস্তাব করেছেন এবং উক্ত সভাতেই সে নাম সর্ব-সম্মতিক্রমে পাশ হয়ে যায়। এই পদে জনাব মইনুল ভাইয়ের বিপক্ষে আছেন জনাব আমিনুর রহমান ভাই। তবে তিনি তুলনামূলক ভাবে একটু বেশি আন-এ্যাক্টিভ থাকায় মইনুল ভাইয়ের জন্য জয়লাভ করাটা আরো বেশি সহজ হবে বলে মনে করে সামুর বিশেষ বিশেষ অজ্ঞবৃন্দ।
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
০৫। পর্যটন মন্ত্রীঃ- যদিও এই পদে যাকে নির্বাচিত করা হয়েছে তিনি তুলনামূলক একটু বেশি আন-এ্যাক্টিভ, তবে সরকার দলীয় মন্ত্রীকেউ ইদানিং আর দপ্তরে তেমন দেখা যাচ্ছে না। কি জানি এই পদটার সমস্যা, নাকি পদে থাকা লোক গুলোর সমস্যা সেটা কেউই বুঝতে পারছে না। তবে দলে পুরানো লোক থাকাটা ব্যঞ্চনীয় মনে করে এই পদের জন্য বিরোধী দল জনাব সাদা মনের মানুষ নামক ব্লগারকেই নির্বাচিত করেছেন। তবে নির্বাচনে কারচুপি ঠেকানোর জন্য উক্ত ব্যক্তির উপর কড়া নজরদারি রাখা হবে। কারণ মানুষটা যতই সাদা মনের হোক না কেন ভিতরে ভিতরে কেমন তাতো আর নির্বাচন কমিশন জানেন না। তাছাড়া উনি নাকি সরকারদলীয় রেল মন্ত্রীর পেয়ারের দোস্ত বলেও ইদনিং বেশ গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে। এই পদে উনার বিপক্ষে অবস্থান করছেন বোকা মানুষ বলতে চায় নামক ব্লগার।
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
০৬। খাদ্যমন্ত্রীঃ- সরকারদলীয় এই মন্ত্রী পরিষদটা এতটাই জনপ্রিয় যে বিরোধী পক্ষকে এই পদের যোগ্য লোক খুঁজে বের করতে অনেক কাট-খড় পোড়াতে হয়েছে। কিন্তু তারপরেও নির্বাচিত ব্যক্তির জয়লাভ করাটা নিয়ে বিরোধী পক্ষের মধ্যে এখনও বেশ আলোচনা সমালোচনা সহ অনেক কর্মকর্তা কর্মচারিদের মধ্যে কানাঘুষা শোনা যাচ্ছে। তবে পদ যখন আছে তখন সেই পদে তো একজন কে অধিষ্টিত করতেই হবে, তাই বাধ্য হয়ে বিরোধীদল এই পদের জন্য জনাবা ঈপ্সিতা চৌধুরী নামক আপুকেই সিলেক্ট করেছে। এই পদে উনার বিরোধী পক্ষ সরকার দলীয় মন্ত্রী পরিষদের দ্বায়িত্ত্বে আছেন আপামর জনসাধারনের আপুনি নামে খ্যাত, বিখ্যাত ব্লগার জনাবা শায়মা হক। তবে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে, এই পদে জয়লাভ করার জন্য দু'জনকেই একটা সুন্দর পদ্ধতী বাতলে দিয়েছে। যেহেতু নির্বাচন পরবর্তি শায়মা আপু নিরঙ্কুশ সংখ্যা গরিষ্টতা পেতে পারেন এবং তাতে বিরোধী পক্ষের মন ভেঙে যেতে পারে তাই নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে তাদের জন্য এই ব্যবস্থা।

ব্যবস্থাটা হলো, শায়মা আপুনি এবং ঈস্পিতা আপুকে সামু ব্লগের সকল ব্লগারকে দাওয়াত করে একদিন খাওয়াতে হবে! :P তবে শর্ত হলো, উক্ত অনুষ্টানের যাবতিয় খানা-পিনার ব্যবস্থা উনাদের দু'জনকে নিজ হাতেই করতে হবে। অথ্যাৎ শরবত দেওয়া থেকে শুরু করে শেষের পর্ব ডাউল রান্না করা পর্যন্ত সব পাক নিজ হাতে করতে হবে। তারপর খাওয়া-দাওয়ার পর সবাই যার রান্নাকে বেশি ভাল বলবে এবং সুন্দর রান্নার দিক থেকে যে সংখ্যাগরিষ্টতায় এগিয়ে থাকবে তাকেই পরবর্তিতে খাদ্যমন্ত্রীর দ্বায়িত্ত্ব দেওয়া হবে। :P

নির্বাচন কমিশন কর্তৃক রান্নার কাঁচামাল আগেই সিলেক্ট করে দেওয়া হলো। কারণ তা না হলে তাদের রান্নার মধ্যে ভেজাল অথবা ফরমালিন থাকার সম্ভাবনা আছে। যেটা আম-জনতার জন্য নাশকতা মূলক হতে পারে।

রান্নার কাঁচামালঃ-
ক। বিদেশি সাগর পাড়ের শামুক (স্যুপ এবং রোস্ট করার জন্য)।
খ। চাইনিজ টিকটিকি (ভাজি এবং ছেচকি করার জন্য)।
গ। আমেরিকান তেলাপোকা (চচ্চড়ি করার জন্য)।
ঘ। বসরাই কেঁচো (শরবত করার জন্য) ইত্যাদী।
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
০৭। নারী ও শিশু কল্যাণ মন্ত্রীঃ- এই পদটাতে কেউই দাঁড়াতে সাহস পাচ্ছে না। স্বয়ং বিরোধীদলের অনেক সিনিয়র নেতারাও এই পদটার ব্যাপারে বেশ কনফিউশনে আছেন। কেননা এই পদে যিনি সরকারী মন্ত্রী হিসাবে দ্বায়িত্ত্ব পালন করছেন তিনি পানিতে নেমে কুমিরের সাথে যুদ্ধ করতে অভ্যস্থ। সুতরাং কে যাবে এই পদে উনার প্রতিপক্ষ হিসাবে লাড়াই করতে? প্রত্যেকেরই তো জীবনের উপর একটা মায়া থাকে? তাছাড়া বেশি ঝামেলা করলে প্রতিপক্ষকে গুম করে দিতেও যে সরকার পক্ষের এই মন্ত্রীর জুড়ি মেলা ভার। যার ফলে এই মন্ত্রনালয়টা এখনও পর্যন্ত খালিই পড়ে আছে। তবে কেউ যদি এই মন্ত্রনালয় পরিচালনার ইচ্ছা পোষণ করেন তাহলে সে নির্দিধায় নির্বাচন কমিশন সমীপে কোন রকমের শর্ত ছাড়াই নমিনেশন পেপার সাবমিট করতে পারেন। আরো নির্বাচন কমিশন থেকে তাকে অনেক বড় ধরনের পুরষ্কার প্রদান করা হবে বলে জানা যাচ্ছে। তবে নমিনেশন পেপার জমা দেওয়ার আগে কার সাথে যুদ্ধে নামতে যাচ্ছেন তার নামটা জানা উচিত নয় কি? আর কেউ নন, তিনি হলেন আমাদের সকলের পূর্বপরিচিত জনাব কাল্পনিক_ভালোবাসা
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
০৮। সমাজ কল্যান মন্ত্রীঃ- এই পদটার জন্য সব থেকে বেশি যে জিনিসটা প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে সেটা হলো, যিনি এই পদে থাকবেন তাকে অনেক বেশি ঘুম কাতুরে হতে হবে। কিন্তু আদৌও সামুর বিরোধী পক্ষ এই জিনিসটাকে প্রাধান্য দিয়েছে কিনা সেটা নিয়ে নির্বাচন কমিশনের মনে বেশ কিছু প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে? কারণ এই পদের দ্বায়িত্ত্ব দেওয়া হয়েছে এমন একজন ব্লগারকে যাকে নির্বাচন কমিশন সকাল থেকে শুরু করে গভীর রাত পর্যন্ত ব্লগে নির্ঘূম ভাবে সময় কাটাতে দেখেছে। তাহলে তিনি কিভাবে ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে সমাজের মঙ্গল সাধন করবেন? নির্বাচন পরবর্তি বিরোধীদল যদি জিততে পারে, তাহলে বিদ্রোহী ভৃগু নামক ব্লগারের উপর এই গুরু দ্বায়িত্ত্ব পড়তে পারে বলে আমাদের স্থানীয় সংবাদ দাতা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এই পদে উনার প্রতি পক্ষ হিসাবে লড়বেন অত্যন্ত গুনি ব্লগার জনাব চাঁদগাজী
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
০৯। সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রীঃ- নির্বাচন পরবর্তি এই পদের জন্য প্রথমে চিত্রশিল্পি উর্বিকে সিলেক্ট করা হলেও পরবর্তিতে উনাকে অন্য একটা মন্ত্রনালয়ের দ্বায়িত্ত্ব দিয়ে এই পদে শেষ পর্যন্ত কথাকথিকেথিকথন নামের ব্লগারকে সিলেক্ট করা হয়েছে। তবে এই পদ পাওয়ার আগে জনাব/জনাবা কথাকথিকে প্রচুর পরিমাণে 'বাংলা, হিন্দি, তামিল, তেলেগু, ইংরেজি এবং কোরিয়ান' ছাড়াও পৃথিবীতে যত দেশে যত ভাষার সিনেমা আছে সব গুলোর ব্যাপারে জ্ঞান রাখার কথা বলা হয়েছে (স্টার জলসা বাদ)। কারণ এই পদে উনার প্রতিপক্ষ এমন একজন ব্যক্তি যিনি এই সব সিনেমার ব্যাপারে সর্ব বিষরদও বলা যায়। সুতরাং প্রতিপক্ষ যখন শক্ত অবস্থানে থাকে তখন একটু খাটনিতো করতেই হবে। এই পদে উনার প্রতিপক্ষ হিসাবে আছেন জনাবা রিকি
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
১০। শিক্ষামন্ত্রীঃ- শিক্ষামন্ত্রী পদে বর্তমানে বিরোধীদল যাকে সিলেক্ট করেছে তাকে নিয়ে নির্বাচন কমিশনের মনে কোন ধরনের উৎকন্ঠা নেই বলে খবরে প্রকাশ। কারণ সরকার দলীয় শিক্ষামন্ত্রী এত বড় একটা পদে থেকেও কোন ভাবেই উনার দ্বায়িত্ত্ব যথাযথ ভাবে পালন করতে পারছেন না বলে স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীও বেশ চিন্তিত। প্রশ্ন ফাঁস করা থেকে শুরু করে নকল করা পর্যন্ত সব বিষয়ে শিক্ষামন্ত্রীর জ্ঞান থাকাটা অনেক জরুরী। আর এই সব দিক বিবেচনা করে সামুর বিরোধীদল এই পদের যোগ্য ব্যক্তি হিসাবে জনাবা আমি ময়ূরাক্ষীআপুকে সিলেক্ট করেছে। যদিও আপু এই গুরু দ্বায়িত্ত্বটুকু যথাযথ ভাবে পালন করতে পারবে কিনা জানি না তবে দল উনার কাছ থেকে অনেক ভাল কিছু আশা করেন বলেই উনাকে এই পদের দ্বায়িত্ত্ব দিয়েছে। এই পদে উনার বিরোধী পক্ষ হিসাবে খুব নড়বড়ে ভাবে অবস্থান করছেন প্রোফেসর শঙ্কু
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
১১। স্বাস্থ্য মন্ত্রীঃ- সরকারদলীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী আজকাল ব্লগারের স্বাস্থ্যের দিকে খোঁজ না রেখে নিজের স্বাস্থ্যনিয়ে ব্যস্ত থাকায় এই সুযোগে বিরোধীদল একটা দাবার চালের মত করে ডাঃ মারজান কে এই পদে নিয়ে এসেছেন। যদিও এটাতে বিরোধী দলের অনেক সিনিয়র মেম্বররা একটু অখুশি অখুশি ভাব ধরেছিলেন কিন্তু মারজান সাহেব ইয়ে দিয়ে সবার মুখ এমন ভাবে বন্ধ করে রেখেছেন যে তাদের বাড়ির গিন্নিরাও আজকাল নির্বাচন কমিশনে এসে ঝামেলা করছেন যে, তাদের স্বামীরা নাকি আর আগের মত কথা বলছেন না? এই পদে উনার বিপক্ষ হিসাবে আছেন জনাব রমিত
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
১২। কৃষিমন্ত্রীঃ- দেশে যেভাবে জিনিস পত্রের দাম বাড়ছে তাতে আগামী দশক থেকে ব্লগে হাহাকার পড়ে যায় কিনা এব্যাপারে বিশেষ বিশেষ অজ্ঞ ব্যক্তিরা বেশ চিন্তিত। আর এ কারণে বিরোধীদল চাচ্ছেন এমন একজন তাদের নির্বাচন পরবর্তি কৃষিমন্ত্রী থাকবেন যিনি কৃষকের ধান নিজের বলে চালিয়ে দিয়ে মন্ত্রীপরিষদের ভাব মূর্তিকে আরো উজ্জল করবেন। আর সেজন্য বিরোধীদল এই পদে গুলশান কিবরীয়া নাম্মী একজন সুনাম ধন্য ব্লগারের নাম ঘোষনা করেছেন। তবে এই পদে সরকারদলীয় মন্ত্রী জনাবা মনিরা সুলতানা আপাও কিন্তু কম জনপ্রিয় নয়। সুতরাং আগের থেকেই সাবধান!
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
১৩। শিল্পমন্ত্রীঃ- যদিও এই পদের জন্য সামুর বিরোধীদল যে ব্যক্তিটার নাম ঘোষনা করেছেন তিনি অত্যন্ত নিরীহ গো-বেচারা টাইপের। তারপরেও উনার থেকে যোগ্য ব্যক্তি খুঁজে না পাওয়ায় শেষ পর্যন্ত তার নামটাই নির্বাচনি ইসতেহারে নির্বাচন পরবর্তি শিল্পমন্ত্রী হিসাবেই রয়ে গেল। তিনি বিরোধী দলের হয়ে লড়লেও সবার সরকারি খালু হিসাবে পরিচিত এবং আমাদের অত্যন্ত জনপ্রিয় ব্যক্তি জনাব দর্পণ খালু। তো খালুর জন্য একটা হাত তালি হয়ে যাক? এই পদে উনার বিপক্ষে আছেন আর একজন জনপ্রিয় ব্যক্তি জনাব দীপংকর চন্দ। তবে খালু কথা দিয়েছেন, নির্বাচনের প্রচারনায় তিনি নিজে তো থাকবেনই পাশা পাশি আমাদের প্রান প্রিয় খালাম্মা কেউ নির্বাচনি প্রচারনায় কাজে লাগাতে পারেন।
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
১৪। রেলমন্ত্রীঃ- বিরোধীদলের পক্ষ থেকে নির্বাচন কমিশন অত্যন্ত হাতাশার সাথে জানাচ্ছে যে, এই পদের জন্য বিরোধীদল আজ পর্যন্ত কাওকেই সিলেক্ট করতে পারেনি। এটা নিয়ে বেশ কয়েকবার বিরোধীদল সভা-সমাবেশ ডাকলেও শেষ পর্যন্ত ফলাফল হয়েছে জিরো। কারণ কোন হৃদয়বান ব্যক্তিই এই পদের জন্য নিজেকে যোগ্য ভাবতে পারছেন না। যদি কেউ এই পদের জন্য এ্যপ্লাই করতে চান তাহলে তিনি এ্যাপ্লাই করতে পারবেন। তবে তাকে বেশ কয়েকটি শর্ত পূরণ করতে হবে। যদি কেউ সব গুলো শর্ত পূরণ করতে পারে, তাহলে নির্বাচন কমিশন ভেবে দেখবে বিরোধীদলের জন্য তাকে সিলেক্ট করবে কি করবে না।

শর্ত নং-০১: দরখাস্তকৃত ব্যক্তির বয়স ৬০-৭০ বছরের মধ্যে হতে হবে। তবে কোন মতে সত্তরের উপরে যাওয়া যাবে না। যদি বয়স বেশিও হয়, তাহলে এফিডেবিট করে সেটাকে সংশোধন করেই দরখাস্ত জমা দিতে হবে।
শর্ত নং-০২: দরখাস্ত কৃত ব্যক্তিকে অবশ্যই অবিবাহিত হতে হবে। বিবাহিতরা একশত হাত দূরে থাকুন। বাচ্চারা মাঠে খেলতে যাও।
শর্ত নং-০৩: ঠিক সত্তর বছরের মাথায় তিনি সকল ব্লগারদেরকে একটা সুসংবাদ দান করবেন। অথ্যাৎ অবিবাহিত ডিগ্রিকে জলাঞ্জলি দিয়ে গলায় বিবাহিত ডিগ্রি ঝুলাতে হবে।
শর্ত নং-০৪: পাত্রী আগে থাকতে সিলেক্ট করা থাকলে চলবে না। কারণ নির্বাচন কমিশনই সেটা ঠিক করে দেবে। তবে নিজস্ব কোন পছন্দ থাকলে সেটা নির্বাচন কমিশনের কাছে উপস্থাপন করতে হবে। পরে নির্বাচন কমিশন ভেবে দেখবে আপনাকে নমিনেশন দেওয়া যাবে কি যাবে না।
শর্ত নং-০৫: দরখাস্ত কৃত ব্যক্তি অবিবাহিত কোন সংগঠনের সাথে যুক্ত থাকলে সেটা উক্ত ব্যক্তির অতিরিক্ত যোগ্যতা বলে বিবেচত হবে।
বিঃ দ্রঃ- 'তবে সকল ক্ষেত্রে আম জনতার সাপোর্ট থাকাটা অত্যন্ত জরুরী। কারণ এই পদে সরকারী মন্ত্রী হিসাবে আছেন অত্যন্ত জনপ্রিয় এবং বিখ্যাত ছড়াকার জনাব প্রামানিক ভাই।'
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
১৫। পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রীঃ- নির্বাচন কমিশন একটু অসন্তষ্ট থাকলেও বিরোধীদল সেটাকে আমলে না নিয়ে এই পদের জন্য জনাবা রোদেলা আপু নামক ব্লগারকেই সিলেক্ট করেছেন। এই পদে উনার বিরোধী পক্ষ হিসাবে অত্যন্ত শক্ত অবস্থানে দাঁড়িয়ে আছেন সরকারদলীয় মন্ত্রী জনাব কাবিল ভাই।
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
১৬। যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রীঃ- যদিও এই পদটা তার নামের সাথে খুব একটা যায় না, তারপরেও আর কোন যোগ্য ব্যক্তি না থাকায় বিরোধীদল এই পদের জন্য জনাব কি করি আজ ভেবে না পাই ভাইয়াটাকে সিলেক্ট করেছেন। আমার মনে হয় নির্বাচন কমিশনের এই নমিনেশন পেপার ভাইয়াটার হাতে যাওয়ার সাথে সাথে ভাইয়াটা টেনশনে খাওয়া-দাওয়া ছেড়ে দেয় কিনা আল্লাহই জানে? এই পদে উনার প্রতিপক্ষ হিসাবে আছেন নির্বাচন কমিশনের অত্যন্ত কাছের ব্যক্তি, এবং নন্দিত রোম্যান্টিক গল্প লেখক জনাব অপু তানভীর ভাই।
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
১৭। ভূমি মন্ত্রীঃ- মূলত নামের সাথে মিল রেখে বিরোধীদল যে মন্ত্রীকে সিলেক্ট করেছেন তিনি হলেন বিচার মানি তালগাছ আমার। নির্বাচন কমিশন এই ব্যাপারে বিরোধী দলের উপর ভীষণ খুশি। কারণ এতমন্ত্রীর ভিড়ে এমন একজন কে পাওয়া গেল যার নামের সাথে তার পদেরও অনেক মিল। এই পদে উনার বিরোধীপক্ষ হিসাবে অবস্থান করছেন অত্যন্ত জনপ্রিয় ব্লগার জনাব আহমেদ জী এস
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
১৮। বানিজ্য মন্ত্রীঃ- যারা বিজ্ঞানের ছাত্র তারা এই পদের বিরোধী দলের সিলেক্টকৃত ব্যক্তিকে খুব সহজেই চিনে নিতে পারবেন। তবে নামটা বলে দিলে শুধু বিজ্ঞানের ছাত্ররাই না আম-জনতাও তাকে খুব সহজেই চিনতে পারবেন। তিনি আর কেউ নন..........ধমনী। এই পদে উনার প্রতিপক্ষ হিসাবে আছেন জনাব কলমের কালি শেষ
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
১৯। পানি সম্পদ মন্ত্রীঃ- তুলানামূলক ভবে যদিও তিনি সামুর একজন হারিয়ে যাওয়া সন্তান সম। কিন্তু তারপরেও বিরোধীদল অত্যন্ত বিচক্ষনতার পরিচয় দিয়ে তাদের নির্বাচনি ইশতেহারে বেশ কিছু সিনিয়র ব্লগারকে রেখে দিয়েছেন যেটা তাদের দলীয় কোন্দল মিটাতে কাজে লাগবে বলে অনেক সদস্যই মনে করেন। আর তাই বিরোধীদল এই গুরুত্বপূর্ন পদের জন্য সিনিয়র ব্লগার জনাবা আরজুপনি কে নির্বাচিত করেছেন। আর বিরোধীদলের এই বিচক্ষনতায় সয়ং নির্বাচন কমিশনও ভীষণ ভাবে মুগ্ধ। এই পদে উনার বিরোধী পক্ষ হিসাবে আছেন জনাব এহসান সাবির
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
২০। গৃহায়ন ও গনপূর্ত মন্ত্রীঃ- অনেক বাক বিতন্ডা, আলোচনা সমালোচনার পর অবশেষে এই পদের জন্য বিরোধীদল একজন নতুন আনকোরা ব্লগারকেই সিলেক্ট করেছে। ব্লগারটির নাম জনাব রুদ্র জাহেদ । এ ব্যাপারে নির্বাচন কমিশন বিরোধী দলের কাছে কৈফিয়ত তলব করলে বিরোধী দল থেকে বলা হয় যে, নতুন পুরানো বড় কথা নয়। আমার প্রকৃত যোগ্য ব্যক্তিকেই যোগ্য স্থানে সিলেক্ট করেছি। তবে এই পদে উনার বিপক্ষে খুবই শক্ত ভাবে অবস্থান করছেন জনাব ঢাকাবাসী। যার কারণে আদৌও রুদ্র জাহেদ নামক ব্যক্তি তার সাথ কম্পিটিশনে পারবে কি পারবে না এ ব্যাপারে বিরোধীদলের মধ্যেও অনেক চাপা গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে।
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
২১। ধর্ম মন্ত্রীঃ- এই মন্ত্রনালয়ের জন্য বিরোধীদল অনেক দিন থেকেই হ্যারিকেন ধরিয়ে একজন সাদা সিধা মানুষকে খুঁজছে। কিন্তু এতদিন পর্যন্ত খোঁজ দ্যা সার্চের মাধ্যমে অবশেষে তারা সফলতা পেয়েছে বলে উক্ত দলের সিনিয়র মেম্বররা মনে করেন। এবং এই পদটা তার মত একজন মানুষের হাতে যদি নির্বাচন পরবর্তি জয়লাভের পর অর্পন করতে পারে তাহলে বিরোধী দল নিজেদেরকে গর্বিত মনে করবে। এই পদের জন্য অনেক খুঁজে বিরোধী দল কয়েস সামী নামক একজন ব্লগারকেই সনাক্ত করেছেন। উক্ত পদে উনার বিরোধী পক্ষ হিসাবে অবস্থান করছেন জনাব মঞ্জুর চৌধুরী
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
২২। মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রীঃ- সামুর বিরোধীদল তাদের সভার কার্যবিবরনীতে মুক্তিযোদ্ধাবিষয়ক মুন্ত্রী হিসাবে বেশ কয়েক জনের নাম ঘোষনা করলেও পরবর্তিতে সবাইকে হটিয়ে দিয়ে একমাত্র রূপক বিধৌত সাধু নামের ব্লগারই এই পদে এখনও পর্যন্ত টিকে আছেন। যদিও এটা নিয়ে উক্ত সভা কক্ষে বেশ হইচই এবং কাঁদা ছোড়াছুড়ির ঘটনা ঘটেছিল, কিন্তু সভার সিনিয়র মেম্বররা সব কিছুকে সুষ্টভাবে নিয়ন্ত্রন করে এবং সার্বিক দিক বিবেচনা করে অবশেষে সাধু ভাইয়ের নামটাকেই বেশি প্রাধান্য দিয়েছেন। এই পদে উনার প্রতিপক্ষ হিসাবে আছেন ব্লগে অন্যতম জনপ্রিয় এবং জিনিয়াস ভাইয়া শতদ্রু একটি নদী...
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
২৩। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রীঃ- সরকার দলীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রীকে ইদনিং আর ব্লগে তেমন একটা দেখা যাচ্ছে না। যেটা নিয়ে উপর মহল থেকে শুরু করে নিচ মহল পর্যন্ত সবার মনেই একটা কি হলো (?) কি হলো (?) ভাব। আর এই সুযোগটাকেই কাজে লাগিয়ে বিরোধী দল তাদেরও একজন বিজ্ঞানও প্রযুক্তি মন্ত্রী ঘোষনা করেছেন। তিনি হলেন দা স্নাইপার। এই পদে উনার প্রতিপক্ষ এক সময়ের তুখড় মেধাবী ব্লগার জনাব বশর সিদ্দিকী। (বশর ভাই আপনি সম্ভাবত অনেক ব্যস্ত থাকেন? সত্যিই আপনার লেখা গুলোকে অনেক মিস করি)।
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
২৪। তথ্যমন্ত্রীঃ- সামু ব্লগের বিরোধীদল এই পদের জন্য নির্বাচিত করে আমি আবুলের বাপ নামক ব্লগারকে। ছেলের নাম আবুল বলে আবার ভাববেন না উনিও আবুল। নির্বাচন কমিশন মনে করে উনিই পারবেন তথ্যমন্ত্রনালয়টাকে যথাযথ ভাবে মূল্যায়ন করতে। এই পদে উনার প্রতিপক্ষ হিসাবে আছেন জনাব প্লাবন২০০৩
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
২৫। পরিবেশ ও বনমন্ত্রীঃ- এই পদটার ব্যাপারে সামুর বিরোধীদলের সাথে নির্বাচন কমিশন একদম একাত্মতা ঘোষনা করেছেন। এই যথাযথ মূূল্যবান পদটার জন্য সামুর বিরোধীদল নূর মোহাম্মদ নূরু নামক একজন সুনাম ধন্য ব্লগারকে সিলেক্ট করেছে। তবে এই পদে উনার প্রতিপক্ষ জনাব জেন রসি এতটাই শক্ত অবস্থানে আছেন যে, সেটা ভেবেই প্রথমে বিরোধীদল এই পদটাকে বাদ দিতে চেয়েছিল। কিন্তু নির্বাচন কমিশনের চাপের মুখে তারা পদটা রাখতে বাধ্য হয়।
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
২৬। লুল মন্ত্রীঃ- নির্বাচন কমিশন থেকে আগেই বিরোধীদলকে বলা হয়েছিল যে, এই পদে এমন একজনকে দ্বাড় করাতে হবে, সে যেন সব দিক থেকেই অত্যন্ত পারফেক্ট হয়। এবং এ ব্যাপারে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে বেশ কিছু শর্তও জুড়ে দেওয়া হয়।

শর্ত নং-০১: তাকে যতটা সম্ভব বিয়ে পাগলা হতে হবে।
শর্ত নং-০২: কয়েকদিন পরপর নিউ লুক (নতুন চেহারা) ধারন করতে হবে।
শর্ত নং-০৩: সব সময় শাশুড়ির মনরঞ্জন করে চলার চেষ্টা করতে হবে।
শর্ত নং-০৪: নিজের বউকে কোন মতেই নিজের বাড়িতে নিয়ে যাওয়া যাবে না। এবং ঘর জামাই থাকার ইচ্ছা পোষন কারী ব্যাক্তিকে এটা তার অতিরিক্ত যোগ্যতা হিসাবে বিবেচনা করে তাকে যতটা সম্ভব অন্যদের থেকে অগ্রাধীকার দেওয়া হবে।

আর নির্বাচন কমিশনের এই সকল শর্ত সম্পূর্ন সঠিক ভাবে পূরণ করে বিরোধী দলের পক্ষ থেকে এই পদে জনাব এস কাজী সাহেব কে নির্বাচিত করা হয়েছে। এবং নির্বাচন কমিশনও মনে করে এই যোগ্যতার প্রায় সব গুলোই তার মধ্যে খুব ভাল ভাবেই বিদ্যমান আছে (ডোন্ট মাইন্ড)। ইহা ছাড়াও তার আরো অনেক যোগ্যতা থাকতে পারে বলে নির্বাচন কমিশন বিশ্বাস করে। এই পদে উনার প্রতিপক্ষ হিসাবে আছেন অত্যন্ত জনপ্রিয় লেখক এবং কবি জনাব সেলিম আনোয়ার। যদিও সেলিম ভাই সরকারীদল থেকে অত্যন্ত শক্ত অবস্থানে দন্ডায়মান। তবে বিরোধীদল সেটাকে কোন সমস্যা হবে বলে মনে করছে না। কারণ এই পদে উত্তীর্ন ব্যক্তি জনাব এস কাজি সাহেবের সাথে আছে মাদার-ইন ল'স পাওয়ার। বিরোধী দল মনে করে উনি উনার শাশুড়ির জনপ্রিয়তাটাকে কাজে লাগিয়ে অনায়াশেই ভুই তরুনী পার হতে পারবেন।
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
২৭। প্রবাসি কল্যান মন্ত্রীঃ- এই পদের জন্য সামুর বিরোধী দল একজন প্রবাসি ব্লগারকে খোঁজ করছিল। এবং নির্বাচনি ইশতেহারে বিরোধীদল একজনের নাম উল্লেখ করলেও নির্বাচন কমিশন সহ দলের বেশ কিছু সদস্য কর্তৃক ফুসুর-ফাসুর শোন যাওয়ায় বিরোধীদল তাহার নমিনেশন পেপার স্থগিত রেখে দেয়। আর তাহার পরিবর্তে বিরোধীদল দ্বিগুন উদ্দ্যমে বিদেশী ব্লগার খোঁজার কাজে বিপুল সংখ্যক লোক নিয়োগ করে। এবং অবশেষে তারা সফলও হয়। প্রবাসি কল্যান মন্ত্রী হিসাবে বিরোধীদল যে ব্লগারের নাম ঘোষনা করেছে তিনি আর কেউ নন, আমাদের সকলের পরিচিত মুখ অত্যন্ত জনপ্রিয় ব্যক্তি; চাইনিজ বাসি জনাব চ্যাং। উক্ত পদে উনার বিরোধী পক্ষ হিসাবে থাকবেন জনাব প্রবাসী পাঠক
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
২৮। প্রাণী ও মৎস সম্পদ মন্ত্রীঃ- বিরোধীদলের পক্ষ থেকে এই পদের জন্য জনাব কিরমানী লিটন সাহেবের নাম ঘোষনা করা হয়েছে। তবে আদৌও লিটন ভাই নিজ থেকে উদ্ভুদ্ধ হয়ে এই পদ নেবেন কিনা সে ব্যাপারে বিরোধী দলের অনেকরে মনেই সন্দেহ আছে। এই পদে উনার প্রতিপক্ষ হিসাবে আছেন জনাব ইমতিয়াজ ১৩

বিরোধী দল কর্তৃক বর্দ্ধিত মন্ত্রী পরিষদঃ-

০১। দপ্তর বিহীন মন্ত্রীঃ- এই মন্ত্রী পরিষদটি বর্দ্ধিত করে এমনিতেই সামুর বিরোধীদল সারা ব্লগে হইচই ফেলে দিয়েছে। তার উপর পৃথিবীতে মনে হয় এবারই প্রথম কোন নারী সদস্যকে দপ্তর বিহীন মন্ত্রী নামক এমন একটা গুরু দ্বায়িত্বপূর্ন পদ দান করছে সামুর বিরোধী দল। যেটার মাধ্যমে ইতোমধ্যে গ্রিনিজ বুকস অপ ওয়াল্ড থেকে রিকোয়েস্ট করা হচ্ছে এই যুগান্তকারী ঘটনাটাকে পৃথিবীর সামনে তুলে ধরতে এবং রেকর্ড বইয়ে নাম লেখাতে। তবে বিরোধী দল কিছুতেই সেটাতে রাজি হচ্ছে না। যদিও এ ব্যাপারে উক্ত পদ প্রার্থীর কাছ থেকে কোন ধরনে লিখিত অথবা মৌখিক কোন নির্দেশনা পাওয়া যায়নি। তবে বিরোধীদল মনে করে এই পদের ব্যাপারে উনার কোন আপত্তি থাকবে বলে মনে হয় না। এই পদের জন্য সামুর বিরোধী দল জনাবা উর্বি নামক একজন চিত্রকরকে নিযুক্ত করেছেন। যার প্রত্যেকটা চিত্রকর্ম দেখে স্বয়ং নির্বাচন কমিশনারও অনেক খুশি। এবং বিরোধীদল মনে করে, কোন রকম বাধা বিপত্তি এবং প্রতিপক্ষ না থাকায় আগামী নির্বাচনে উর্বি আপুর বিজয় নিশ্চিত?
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
দৃষ্টি আকর্ষণঃ- সরকারি দল থাকবে, বিরোধীদল থাকবে আর তাদের সাথে মাননীয় স্পীকার থাকবে না তাই কখনও হয় নাকি? আর এই প্রেক্ষিতে নির্বাচন কমিশন একটা যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত হাতে নিয়েছেন। নির্বাচন কমিশন সম্পূর্ন নিরপেক্ষতা বজায় রেখে সরকারি বা বেসরকারি কোন কর্মকর্তাকে স্পীকার হিসাবে নিয়োগ প্রদান না করে, একদম নিরপেক্ষ ভাবে মাননীয় স্পীকার হিসাবে খসড়া ভাবে দুইজন ব্যক্তির নাম ঘোষনা করেছেন। যারা ব্লগে অত্যন্ত প্রবীণ এবং খুবই বিচক্ষন ব্যক্তি। সরাসরি ভাবে উনাদের কে সামুর হারানো সন্তানও বলা যেতে পারে। অথ্যাৎ হঠাৎ হারিয়ে যাওয়ার পরে উনারা আবারও সামুতে ফিরে এসেছেন জেনে নির্বাচন কমিশন উনাদের উপর অনেক বেশি খুশি হয়ে উনাদের কে এই পদে অধিষ্টিত করছেন। তবে সে ক্ষেত্রে সাধারণ ব্লগারদের ভোটের উপরও নির্বাচন কমিশন অত্যন্ত আস্থাশীল।

নির্বাচন কমিশন কর্তৃক প্রথমিক ভাবে নির্বাচিত ব্যক্তি দু'জন হলেনঃ-
০১। কান্ডারি অথর্ব।
০২। অপর্ণা মম্ময়।
উক্ত নির্বাচিত ব্যক্তি সম্পর্কে নির্বাচন কমিশন আম-ব্লগারদের কাছ থেকে পূর্ণ সমর্থন আশা করছে। এখানে উল্লেখ্য যে, আম-ব্লগারের ভোটে যিনি বিজয়ী হবেন তিনি সরাসরি প্রধান স্পীকার হিসাবে চুড়ান্তভাবে নির্বাচিত হবেন। এবং পরবর্তি ঘোষনা না আশা পর্যন্ত তিনি প্রধান স্পীকার হিসাবেই দ্বায়িত্ত্বে বহাল থাকবেন। আর অপরজন নিশ্চিন্ত মনে ডেপুটি স্পীকার হিসাবে বিনা প্রতিদ্বন্দিতায় চুড়ান্ত ভাবে নির্বাচিত হবেন। তবে সব ক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশন সামুর সকল ব্লগারদের পূর্ণ সমর্থন সহ সরকারি পক্ষ এবং বিরোধী পক্ষ উভয় দলেরই স্বতঃস্ফূর্ত অংশ গ্রহণ আশা করছে।
***********************************************************************************************************
পুনশ্চঃ- আমার পরবর্তি আকর্ষণ হিসাবে থাকছে, "সাম্যহোয়্যার ইন ব্লগের প্রথম সংসদ অধিবেশন"! যেখানে সরকারি মন্ত্রী পরিষদ এবং বিরোধী দলের সদস্যদের বক্তব্যকে অত্যন্ত সাবলিল অথচ বিনোদন মূখী করে প্রকাশ করা হবে। তবে এ ক্ষেত্রে যারা সিনিয়র ব্লগার ভাই এবং বোনেরা আছেন, আমি তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি? যদি এর আগে সামুতে এমন কোন পোস্ট এসে থাকে তাহলে দয়া করে আমাকে একটু জানাবেন?

আজকের মত বিদায় নেবো! তবে বিদায় নেওয়ার আগে একটা কথা বলতে চাই। সামুতে সরকারি দল বা বিরোধী দল কিংবা পক্ষ বা বিপক্ষ বলে কিছু নেই। এখানে আমরা সবাই সমান। সামুতে ব্লগিংকৃত ব্যক্তিদের একটাই পরিচয়, এখানে আমরা সবাই ব্লগার। যারা তাদের নিজ নিজ উপস্থাপনার মাধ্যমে এখানে সুন্দর ভাবে ব্লগিং করেন।

আজকের এই পোস্টটি তৈরি করতে আমাকে সব থেকে বেশি সহযোগীতা করেছে যে পোস্ট গুলো তার তালিকা নিম্নে দেওয়া হলোঃ-
০১। এক নজরে দেখে নিন সামুর মন্ত্রী পরিষদ B-)
--------------লেখকঃ জনসাধারণের মধ্যে একটি মলিন পট্টবস্ত্র
০২। সামুর পরিবর্তিত ও সংশোধিত মন্ত্রী পরিষদ এবং ঈদ ফান পোস্ট !:#P
--------------লেখকঃ সুমন কর
০৩। সামহোয়্যারইন ব্লগের মন্ত্রী পরিষদের সদস্যদেরকে নিয়ে একটি মজার কবিতা-'সামুর মামুরা'
--------------লেখকঃ সাহসী সন্তান

জরুরি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিঃ- বিরোধী দলের নির্বাচনি ইশতেহারে এখনও পর্যন্ত দুইটা পদ (রেল এবং নারী ও শিশু কল্যান) খালি পড়ে আছে। উক্ত পদ দুটির জন্য যে কোন যোগ্যতা সম্পন্ন ব্যক্তিদের কাছ থেকে দরখাস্ত আহ্বান করা হচ্ছে! তাছাড়া সরকারি দলে জন্য একজন দপ্তর বিহীন মন্ত্রী আবশ্যক। আগ্রহী প্রার্থিগন প্রধানমন্ত্রী বরাবর নির্বাচন কমিশনের কাছে দরখাস্ত করতে পারেন।


বিঃ দ্রঃ- বিরোধীদলের সহযোগীতায় নির্বাচন কমিশন সম্পূর্ন অবাদ, সুষ্ট এবং নিরপেক্ষতা বজায় রেখে এই নামের তালিকাটি প্রকাশ করেছে। তারপরেও নির্বাচন কমিশনের সচ্ছতা নিয়ে যদি কারো মনে কোন ধরনের প্রশ্ন থেকে থাকে, তাহলে দয়া করে কমেন্ট বক্সে সেটা উল্লেখ করবেন! তাছাড়া এটি একটি ফান পোস্ট। বিধায় পোস্টটিকে অন্যভাবে না দেখে শুধুমাত্র ফান হিসাবে দেখলেই সব থেকে বেশি খুশি হবো। ইহা ছাড়া কেউ যদি পোস্ট থেকে নিজের নামটি বাদ দিতে চান, তাহলে দয়া করে কমেন্টের মাধ্যমে সেটা জানাবেন। তাহলে সাথে সাথে আমি তার নামটাকে পোস্ট থেকে বাদ দিয়ে দেবো..........!!

টাইপিংয়ের ভুলের কারনে হয়তো অনেক জায়গায় বানানে ভুল হতে পারে। সেটাকে বিবেচ্য বিষয় হিসাবে না ধরে, ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখলে কৃতার্থ হবো!

সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১০:৪৯
১২০টি মন্তব্য ১২০টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হাসান মাহমুদ গর্ত থেকে বের হয়েছে

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:১২


যুক্তরাষ্ট্রের একটি বাংলা টেলিভিশন চ্যানেল হাসান মাহমুদের সাক্ষাৎকার প্রচার করেছে। আমি ভাবতেও পারি নাই উনি এতো তারাতারি গর্ত থেকে বের হয়ে আসবে। এই লোকের কথা শুনলে আমার গায়ের লোম... ...বাকিটুকু পড়ুন

দারিদ্রতা দূরীকরণে যাকাতের তাৎপর্য কতটুকু?

লিখেছেন রাজীব নুর, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:১৮



দরিদ্র দূরীকরণে যাকাতের কোনো ভূমিকা নেই।
যাকাত দিয়ে দারিদ্রতা দূর করা যায় না। যাকাত বহু বছর আগের সিস্টেম। এই সিস্টেম আজকের আধুনিক যুগে কাজ করবে না। বিশ্ব অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

শেখস্তান.....

লিখেছেন জুল ভার্ন, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:১৫

শেখস্তান.....

বহু বছর পর সম্প্রতি ঢাকা-পিরোজপু সড়ক পথে যাতায়াত করেছিলাম। গোপালগঞ্জ- টুংগীপাড়া এবং সংলগ্ন উপজেলা/ থানা- কোটালিপাড়া, কাশিয়ানী, মকসুদপুর অতিক্রম করার সময় সড়কের দুইপাশে শুধু শেখ পরিবারের নামে বিভিন্ন স্থাপনা দেখে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের বিয়ের খাওয়া

লিখেছেন প্রামানিক, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৪৮


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

১৯৬৮ সালের ঘটনা। বর আমার দূর সম্পর্কের ফুফাতো ভাই। নাম মোঃ মোফাত আলী। তার বিয়েটা শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত দেখার সৌভাগ্য হয়েছিল। বাবা ছিলেন সেই বিয়ের মাতব্বর।... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিএনপি-আওয়ামী লীগের মধ্যে মৈত্রী হতে পারে?

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০০


২০০১ সাল থেকে ২০০৬ পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত আওয়ামী লীগের ওপর যে নির্যাতন চালিয়েছে, গত ১৫ বছরে (২০০৯-২০২৪) আওয়ামী লীগ সুদে-আসলে সব উসুল করে নিয়েছে। গত ৫ আগস্ট পতন হয়েছে আওয়ামী... ...বাকিটুকু পড়ুন

×