somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

রিকি
ছোটো প্রাণ,ছোটো ব্যথা >ছোটো ছোটো দুঃখকথা >নিতান্তই সহজ সরল >সহস্র বিস্মৃতিরাশি প্রত্যহ যেতেছে ভাসি>তারি দু-চারিটি অশ্রুজল>নাহি বর্ণনার ছটা ঘটনার ঘনঘটা> নাহি তত্ত্ব নাহি উপদেশ> অন্তরে অতৃপ্তি রবে সাঙ্গ করি মনে হবে>শেষ হয়ে হইল না শেষ

ফাইভ গ্রেটেস্ট স্টার পর্ব ২—যে পাঁচটি ভিন্ন ঘরানার সিনেমা দেখে তাদের উপর ভালো লাগা আরও পাঁচ ধাপ বেড়ে গিয়েছিল =p~ =p~=p~=p~=p~

১৬ ই আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:৫০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



“The cinema substitutes for our gaze a world more in harmony with our desires.”

সিনেমা... মোহময় রূপালী জগতের অপর এক নাম। প্রথমদিকে এর আবির্ভাব ঘটেছিল সাধারণত বিনোদনের একটা ছোট্ট মাধ্যম হিসেবে। কিন্তু দিনে দিনে এর ব্যাপ্তি বিনোদনের মাধ্যম থেকেও অনেক বেশি প্রসারিত হয়ে যায়... মানুষের কল্পনার জগত, আবেগের অংশ এমনকি সূক্ষ্ম অনুভূতিগুলোকে রঞ্জিত করার এক বিচিত্র মাধ্যম হয়ে পড়ে এটি। আগে মানুষ পাঁচ পয়সা দিয়ে বায়োস্কোপ দেখতে যেত...সুর করে বলা ধারাভাষ্যের সাথে বাক্সের সেই পরিবর্তিত ছবিতে মানুষ যেন অন্য এক কল্পনার জগতে হারিয়ে যেত... “যদি আমিও এখানে যেতে পারতাম কিংবা যদি আমিও এদের মত কেউ হতে পারতাম... যদি আমিও”। বায়োস্কোপের মত সিনেমারও ঠিক একই ভূমিকা রয়েছে মানুষের জীবনে। এই সিরিজের গত পর্ব এমনি খেয়ালী বশেই দিয়েছিলাম...কিন্তু পোস্টের রেসপন্স এবং ভাইয়া আপুদের মন্তব্য, নিজস্ব অনুভূতি, মতামত দেখে চিন্তা করলাম...... এটা সিরিজ আকারে চালালে মন্দ হয় না। একবার অভিনেতা নিয়ে লিখব, একবার অভিনেত্রী...one by one...যতদিন চালানো যায় খুঁজে খুঁজে বের করে। গত পর্বে আমার পাঁচজন অত্যন্ত পছন্দের অভিনেতা James Stewart এর Vertigo, Jack Nicholson এর The Shining, Sean Connery এর Entrapment, Tom Hanks এর Cast Away এবং Brad Pitt এর The Curious Case of Benjamin Button নিয়ে আলোচনা করেছিলাম---মানে নিজস্ব অনুভূতি ব্যক্ত আর কি। আজকের পর্ব অভিনেত্রীদের নিয়ে। প্রথম জন হলেন... Audrey Hepburn…এই মানুষটিকে অনেকের মত আমিও প্রথমবার দেখেছিলাম Roman Holiday তে...নিজের নিয়মমাফিক জীবনের উপর বিরক্ত হয়ে যাওয়া এক রাজকুমারীর চরিত্রে...দেখে মনে হয়েছিল, হায় হায় এ যে কঙ্কালসার নায়িকা...... কি অবস্থা!!!! কিন্তু সর্বকালের সুন্দরী এই অভিনেত্রীটির মূল বৈশিষ্ট্য বুঝি সিনেমা শেষ করে...she is herself…সে আর কারও মতই নয়... তার তুলনা সে নিজেই....Hepburn is Hepburn. দ্বিতীয় জন হলেন... Meryl Streep… এই অভিনেত্রীর সাথে কার কিভাবে পরিচয় হয়েছে জানিনা, কিন্তু আমার পরিচয় হয়েছিল The devil wears Prada এবং Dark Matters নামের দুইটি সিনেমার মধ্যে দিয়ে। এরপর অনেক সময় পরে দেখি, তার সেই বিখ্যাত Krammer vs. Krammer...অত্যন্ত সুশ্রী এবং অভিনয়শৈলীতে পারদর্শী এই অভিনেত্রীর জুড়ি মেলা ভার......Meryl এর তুলনাও সে নিজেই---এই বয়সেও তার নিজস্বতা কিন্তু এখনও ম্লান হয়নি... বয়স হলেও সে বৃদ্ধ হয়নি...Meryl is evergreen। তৃতীয় জন... Jodie Foster… জড়িয়ে যাওয়া accent এবং ব্লন্ড এই নায়িকা প্রথম যখন Child actress হিসেবে Robert De Niro র সাথে Taxi Driver এ নেমেছিল... বাজিটা সেখানেই মেরেছিল। আমার দেখা তার প্রথম সিনেমা Panic Room….Jodie Foster এর এই মুভিতে ভিলেনের থেকে তার মেয়ের চরিত্রে থাকা Kristen Stewart কে দেখে আমি বেশি ভয় পেয়েছিলাম!! Foster এর মধ্যে একটা আলাদা ধরণের নিজস্বতা রয়েছে.....দৃঢ় ভাব। চতুর্থ জন...Hillary Swank… এই নায়িকা আমার চরম অপছন্দের ছিল এক সময়, P.S. I Love You অনেকের ভালো লাগলেও...আমার সিনেমাটা কেন জানি ভালো লাগেনি, আর বাকিগুলো বললাম না। সব মিলিয়ে একে দেখলেই shift+delete+enter মেরে দিতাম এক কালে…কিন্তু এই মানুষটির একটা সিনেমা আমার ধারণা পাল্টে দিয়েছিল পুরোপুরিভাবে। পঞ্চম জন…Cameron Diaz…. আমার অনেক অনেক পছন্দের একজন মানুষ...প্রথম দেখা সিনেমা Charlie’s Angels…এরপর My Best Friend’s Wedding, What Happens in Vegas etc. ব্লন্ড এই অভিনেত্রীর চুলবুলে ভাবটা সব থেকে ভালো লাগে......সে এদিক দিয়ে আর সবার থেকে আলাদা। আজকে এই পঞ্চকন্যার আমার সব থেকে পছন্দের পাঁচটি সিনেমা নিয়ে আলোচনা থাকছে...Audrey Hepburn এর ‘My Fair Lady’, Meryl Streep এর ‘Sophie’s Choice’, Jodie Foster এর ‘The Silence of the Lambs’, Hillary Swank এর ‘Million Dollar Baby’ এবং Cameron Diaz এর ‘My Sister’s Keeper’.

প্রথম মুভিঃ

“In character, in manner, in style, in all the things, the supreme excellence is simplicity.”




London এর Edwardian সময় চলছে তখন (যাকে তাদের ভাষায় Edwardian Period বলে)... এক রাত্রে সুসজ্জিত অবস্থায় অনেক অভিজাত পরিবারের লোকজন পার্টি থেকে বের হয়ে গাড়ি ধরার উদ্দেশ্যে দাঁড়িয়ে থাকে, তার মধ্যে Freddy নামের একজনের সাথে সেই এলাকার একজন ফুল বিক্রেতা গরীব মেয়ের ধাক্কা লেগে তার সবগুলো ভায়োলেট ফুল রাস্তায় পড়ে যায়। মেয়েটি এটা নিয়ে Freddy র সাথে আগত একজন বুড়ো মহিলার কাছে অভিযোগ করতে যায়। এদিকে মেয়েটির কথোপকথনে মানুষ সেখানে জড়ো হয়ে যায়। সে পিলারের কাছে দাঁড়িয়ে ঝগড়া করছিল। তার ঠিক উল্টো দিকেই অবস্থান করা একজন মানুষ একটি নোটপ্যাড নিয়ে কি সব যেন টুকতে থাকে, যা দেখে একজন লোক মেয়েটিকে বলে দেয় সেই লোকটির কার্যকলাপের কথা। মেয়েটি ঘুরে গিয়ে তার কথাগুলো টুকে নেয়া লোকটিকে গিয়ে ধরে- কি লিখছে ,কেন লিখছে,তার উদ্দেশ্যই বা কি... এসব জিজ্ঞেস করে। লোকটি জানায় সে একজন ধ্বনিতত্ত্ববিদ, মানুষের ভাষা শুনে সে বলে দিতে পারে কোথায় থেকে এসেছে সে, তার জন্মস্থান, অবস্থান এমনকি তার বংশপরিচয়ও। এবং তার কাছে ভাষার সঠিক জ্ঞান লাভ করলে তার মত একজন রাস্তার ফুল বিক্রেতাও অভিজাত সমাজের অংশ হয়ে যেতে সক্ষম। মানুষের সাথে মানুষের ভেদাভেদ ভাষার উচ্চারণ ভেদে হয়। সে উচ্চস্তরের নাকি নিম্নস্তরের... তা তার এই ধ্বনিতত্ত্বের আলোকে বলে দেয়া সম্ভব। সেখানে তার Colonel Pickering এর সাথেও পরিচয় হয়, যে নিজেও একজন ভাষা বিশেষজ্ঞ এবং Indian Dialect এ পারদর্শী। ধ্বনিতত্ত্ববিদ লোকটি নিজের পরিচয় দেয় Henry Higgins হিসেবে। সে এটিও বলে তাকে ছয় মাস সময় দিলে সে এরকম উল্টা পাল্টা শব্দ ব্যবহার করা ফুল বিক্রেতা মেয়েটিরও কথাবার্তার ধরণ পরিবর্তন করে সভ্য জগতের ‘Lady’ তে রুপান্তরিত করে দিতে পারবে তাকে। এদিকে ফুল বিক্রেতা Eliza Dolittle ভাবতে থাকে, সে যদি ইংরেজি ভাষাটা ঠিকঠাক ভাবে সেই পণ্ডিতের কাছ থেকে আয়ত্ত করতে পারে তাহলে সে অনেক ভালোভাবে নিজের ফুলের ব্যবসা এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবে। Eliza র বাবা পাড় মাতাল Alfred, যার সাথে মেয়ের সম্পর্ক শুধুমাত্র তার কাছ থেকে অর্থ নেয়ার সুবাদে, সে তার মদের অর্থ Eliza র কাছ থেকে নিয়ে যাওয়ার জন্য আসে এবং ভবঘুরে জীবন যাপন করে। সব কিছুর উপর তিতিবিরক্ত হয়ে Eliza সিদ্ধান্ত নেয়, পণ্ডিত সেই মানুষটির কাছে সে ভাষা শুদ্ধভাবে শিখে ছয় মাসে নিজের জীবন বদলানোর প্রক্রিয়াতে নেমে পড়বে। যেই ভাবা, সেই কাজ-- Eliza হাজির হয়ে যায় Higgins এর বাসায়...এবং Higgins রাজি হয়ে যায় তার প্রস্তাবে। Eliza কে সে নিজের ধ্বনিতত্ত্বের আলোকে পরিবর্তনের পরীক্ষামূলক মানুষ হিসেবে গ্রহণ করে। Pickering নামের সেই ভাষা বিশেষজ্ঞ ভদ্রলোক এবং Higgins এর তত্ত্বাবধানে শুরু হয়ে যায় Eliza র ‘Lady’ হওয়ার প্রক্রিয়া। বস্তিতে জন্ম নেয়া সেই ফুল বিক্রেতা Eliza কি পারে অভিজাত সমাজের ‘Lady’ হতে? Higgins এর ‘উচ্চারণগত, চাল চলনগত’ অভিযান কি সফল হয়? সিনেমাটা অনেক অনেক বেশি মজার... সব থেকে ভালো লেগেছে... কথা বলার ধরণ.....Vowel গুলো ‘A, E, I, O, U’ যে কত ভাবে বলার ধরণ শেখায়, আর ধ্বনিতত্ত্ববিদের পাল্লায় পড়ে কত রকম যে পরীক্ষা দিতে হয়...এটার উচ্চারণ এরকম, অমন নয়, তা সিনেমাটা না দেখলে বোঝা সম্ভব নয়!! Audrey Hepburn নিজের ক্ষেত্রে অনন্যা এটা সবাই জানে...সর্বকালের সুন্দরী অভিনেত্রীর তকমা পাওয়ার সাথে সাথে তার অভিনয়শৈলীও যে আকাশছোঁয়া ছিল এটা মানতে হবে অত্যন্ত সূক্ষ্ম সমালোচকদেরও...অভিব্যক্তি দিয়েই সে অর্ধেক অভিনয় সেরে ফেলতে সক্ষম। চটপটে স্বভাবের এই অভিনেত্রীকে দুই ভাবে দেখা যায় এই সিনেমাটিতে। সিনেমাটি Musical হওয়ায় দুই মিনিট অন্তর অন্তর ছন্দে ছন্দে নেচে গেয়ে সংলাপ বলে সবাই, এটাও এই সিনেমার একটা মজাদার অংশ...এবং গ্যারান্টি দিলাম বিরক্ত লাগবে না। সিনেমাটি তৈরি হয়েছে George Bernard Shaw এর ‘Pygmalion’ অবলম্বনে...এটার নাটকীয় ভার্সনও রয়েছে। মহানায়ক উত্তম কুমারের জীবনের শেষ সিনেমা অর্থাৎ যে সিনেমার অর্ধেক সম্পন্ন করেই তিনি মারা গিয়েছিলেন, সেই ‘ওগো বঁধু সুন্দরী’ এই ‘My Fair Lady’ র দুর্বল পন্থার নকল সিনেমা. যদিও আকাশ পাতাল তফাৎ রয়েছে অনেক কিছুতেই.....বিশেষত গল্পের execution এর প্রক্রিয়া!! Pickering কে অবলাকান্ত বানিয়ে দিয়েছে... আর Eliza কে বাঁদর নাচের সহযোগিনী...!!!Edwardian সমাজের ইংরেজরা ভাষার দিক দিয়ে কতটা বিচক্ষণ ছিল এবং তাদের ভাষার প্রতি কত খুঁতখুঁতানি... এই সিনেমা দেখলে একটু হলেও বোঝা যায়। A light hearted movie with a lot of chirpiness.



My Fair Lady (1964)

IMDB rating: 7.9/10
Genre: Drama/Family/Musical
Cast: Audrey Hepburn, Rex Harrison, Stanley Holloway
Country of Origin: USA



দ্বিতীয় মুভিঃ

“Facts do not cease to exist because they are ignored.”



দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কিছু পরে...মার্কিন প্রদেশের Brooklyn এ পাড়ি জমায় বিশোর্ধ্ব বয়সী Stingo । Stingo র Brooklyn এ আসার একমাত্র কারণ তার উপন্যাস, সে নিভৃতে সেটি লিখতে চায়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরবর্তী সময়ে মার্কিন মুলূকে অন্য দেশ থেকে মানুষের মাইগ্রেশনের কারণে খাদ্য ,বাসস্থান নির্বিশেষে প্রাত্যহিক জীবনে কিছুটা সমস্যা দেখা দিয়েছিল, Stingo গেস্ট হাউজে এক রুমের ব্যবস্থা খুঁজে নেয় নিজের জন্য। প্রথম দিন এসেই উপরতলার প্রতিবেশীর অনাকাঙ্ক্ষিত ঝগড়ার সম্মুখীন হতে হয় তাকে, পুরুষটি বাড়ি ছেড়ে চলে যায় ঝগড়ার এক পর্যায়ে। অপরদিকে মেয়েটি কাঁদতে কাঁদতে আবারও নিজের বাসায় ফিরে। সব কিছু ভুলে Stingo নিজের ঘরে সেদিনের মত চলে যায়। পরের দিন খুব সকালে সে তার জানালাতে দুইটি কিম্ভূতকিমাকার পোশাক পরিহিত মানুষের দেখা পায়, আগের দিন যারা ঝগড়া করছিল...এদিন তাদের মধ্যেকার সম্পর্ক ভালোই বলে মনে হয় Stingo র কাছে... নিজেদের তারা পরিচয় দেয় Nathan এবং Sophie বলে। Stingo কে তারা তাদের সাথে সকালের নাস্তা করতে আহ্বান জানায় এবং কিছুক্ষণ পরে Stingo চলেও যায়। এখান থেকে শুরু হয় Nathan, Sophie এবং Stingo র জীবনের এক নতুন অধ্যায়ের। বিচিত্র বয়সের বিচিত্র তিনটি মানুষ বন্ধু হয়ে পড়ে, একে অপরের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে যায় তারা। Stingo জানতে পারে Sophie র জীবনের করুণ কাহিনী... কিভাবে তার সাথে Nathan এর পরিচয় হয় এবং কিভাবে Amnesia রুগী Sophie কে Nathan নিজের তত্ত্বাবধানে এনে পুনর্জীবন দান করে। Sophie Zawistowski পোল্যান্ড থেকে মার্কিন মূলুকে এসেছিল বাঁচার তাগিদে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শেষের দিকে তাকে Auschwitz camp এ আটকে রাখা হয়েছিল এবং প্রাথমিক অবস্থায় সে বলে যে সে তার পরিবারের সবাইকে হারিয়ে এসেছে সেখানে। খ্রিস্টান হওয়ার পরেও তার বাবাকে নাৎসিরা হত্যা করে। এখন তার অভিভাবক বলতে রয়েছে শুধু Nathan… কারণ সে তাকে তার দ্বিতীয় জীবন দান করেছিল। তাদের দিন ভালোভাবেই কাটতে থাকে কিন্তু বাদ সাধে Nathan এর মাঝে মাঝে মাথা খারাপ হয়ে যাওয়া স্বভাব। কোন কারণ ছাড়ায় সে Sophie কে সন্দেহ করতে থাকে, আবার পরক্ষণেই নিজেই সব ঠিক করে নেয়। অপরদিকে Stingo জানতে পারে Sophie র জীবনের অনেক না বলা কথা..... জীবনের এক ক্রান্তিময় সময়ে সে যে সিদ্ধান্ত নেয় তার ব্যাখ্যা। কি ছিল তার করুণ অতীত? Nathan এর ক্ষণিকের সেই সমস্যাই বা আসলে কি? তিনজনের বন্ধুত্বের পরিণতি কোথায় গিয়ে দাঁড়ায়? এই সিনেমা William Styron এর একই নামের উপন্যাস ‘Sophie’s Choice’ অবলম্বনে তৈরি। সিনেমার মূল বৈশিষ্ট্য, এর মুখ্য চরিত্র অর্থাৎ Sophie…. একদিকে সে জীবনের এক সহজ সরল রূপ তুলে ধরে, অপরদিকে ক্রুর বাস্তবতা। Meryl Steep এর Krammer vs. Krammer দেখে ওর আবেগী চরিত্র মানুষকেও আবেগতাড়িত করেছে Dustin Hoffman এর সাথে... কিন্তু এই Sophie’s Choice যে কি ধরণের সিনেমা, ব্যাখ্যা করে বলা খুব খুব কঠিন। সে কেন অস্কারে একজন রেকর্ডধারী মানুষ ১৯ বার নমিনেশন নিয়ে, তার সিনেমাগুলো দেখলে সহজেই বোঝা সম্ভব—সে অনেক অনেক উঁচু স্তরের অভিনেত্রী। Sophie’ s Choice এ সে একাধারে glamorous একটা লুক নিয়ে অভিনয় করেছে, অপরদিকে concentration camp এ থাকার সময় Amnesia, মৃতপ্রায় বন্দির লুক... দুইটা মিলিয়ে শুধু একটা জিনিসই মাথায় আসবে ‘এই মানুষটা কিভাবে করেছে এসব’। সিনেমার পরিসমাপ্তিটা খুব খুব কষ্টের... Sophie পোলিশ হওয়ার কারণে ঠিকভাবে কখনও ইংরেজি শব্দগুলো বলতে পারত না, কিন্তু চেষ্টা করত জানার, শেখার...... তার একটা পছন্দের কবিতা এই পুরো সিনেমাটাকে আরও অনেক বেশি মোহময় করে তুলেছে। এই সিনেমার জন্য Meryl অস্কার পেয়েছিল, এবং এটি আরও অনেক ক্যাটেগরিতে মনোনয়ন লাভ করে। কিছু কিছু সিনেমা পুরষ্কারের উর্দ্ধে থাকে... Sophie’s Choice ঠিক তাই। This is a phenomenal movie about inconceivable love, unconditional friendship and moreover hideous unwanted reality. সবশেষে Emily Dickinson এর সেই কবিতাটি থাকল যা এই মুভির অনবদ্য অংশ।

Ample make this bed.
Make this bed with awe;
In it wait till judgment break
Excellent and fair.

Be its mattress straight,
Be its pillow round;
Let no sunrise' yellow noise
Interrupt this ground.





Sophie’s Choice (1982)

IMDB rating: 7.7/10
Genre: Drama/ Romance
Cast: Meryl Streep, Kevin Kline, Peter MacNicol
Country of Origin: UK/ USA





তৃতীয় মুভিঃ

“Evil begins when you begin to treat people as things.”



FBI ট্রেইনি Clarice Starling কে তার FBI academy, Quantico থেকে Jack Crawford এর নির্দেশনা মোতাবেক ব্যুরোর Behavioral Science Unit এ নিয়ে আসা হয়। Clarice এর মূল বৈশিষ্ট্য ট্রেইনি হওয়ার পড়েও সে অপরাধীদের মনস্তত্ত্ব অন্যান্য অফিসারদের তুলনায় কিছুটা হলেও ভালো করে বিশ্লেষণ করতে পারে। তাকে ডাকার উদ্দেশ্য, Hannibal Lecter নামের একজন ভয়ঙ্কর ধরণের মানসিক অবস্থা সম্পন্ন মানুষের সাথে একটি কেস নিয়ে আলোচনা করতে হবে। Hannibal Lecter নিজেও ব্যক্তিগত জীবনে একজন মনোবিশেষজ্ঞ কিন্তু দুর্ভাগ্যক্রমে নরখাদক । জেলে বন্দি করা হয় তার উপর বিভিন্ন চার্জশিটের পরিপ্রেক্ষিতে। কিন্তু ভয়ঙ্কর মানসিকতার এই লোকটি অত্যন্ত সূক্ষ্ম বুদ্ধি সম্পন্ন হওয়ায়... Clarice কে তার কাছে পাঠানো হয় Buffalo Bill নামে একজন বিকৃত মানসিকতাসম্পন্ন খুনিকে ধরার সাহায্যকারী রূপে, তার মনস্তত্ত্ব এবং তার লক্ষ্য Hannibal যেন বুঝে, পুলিশকে সাহায্য করে। খুনিটি শুধুমাত্র মেয়েদের শিকার করে থাকে এবং তাদের চামড়া তুলে নিয়ে নদীতে ভাসিয়ে দেয়। Baltimore State Hospital এ সাক্ষাত করতে যাওয়ার পর, বিভিন্ন কথোপকথন শুরুর পূর্বে Hannibal, Clarice এর ব্যাক্তিগত জীবন সম্পর্কে জানতে আগ্রহ প্রকাশ করে... এটাই হয় তার প্রধান শর্ত। এবং Hannibal নিজের ধরণে Clarice কে খুনির সম্পর্কে একে একে তথ্য উপস্থাপন করতে থাকে...কে এই Buffalo Bill? এভাবে বিকৃত ভাবে মেয়েগুলোকে মারার উদ্দেশ্যটাই বা কি? Thomas Harris এর একই নামের Psychological Thriller অবলম্বনে সিনেমাটি তৈরি হয়েছে। এই সিনেমার সব থেকে ভয়াবহ দিক... বাফেলো বিলের ঘটনাটি রূপক নয়, বাস্তব। Thomas Harris একসময় ক্রিমিনাল জার্নালিস্ট ছিল, এবং তার প্রত্যেক বইয়ের ঘটনা বাস্তব ঘটনাগুলো থেকে অনুপ্রেরণা নিয়েই লিখেছিল। ৯০ দশকের সিনেমা, কিন্তু কাহিনীর ভয়াবহতাতে এখনও এটা অন্যান্য অনেক সিনেমাকে হার মানায়। Clarice Starling এর চরিত্রে এই সিনেমাতে Jodie Foster অনবদ্য অভিনয় করেছে..... আর সিনেমার মূল আকর্ষণ Hannibal Lecter ওরফে Sir Anthony Hopkins তো আছেই......আমার মনে হয় এই মানুষটা এমন একটা নেগেটিভ চরিত্র যার উল্টা পাল্টা কাজকেও মানুষ ভালবেসে দেখে... People love this gruesome man in awesome way. প্রথম যখন এই সিনেমাটা দেখেছিলাম, ৭ দিন আমি Buffalo Bill এর চেহারা ভুলতে পারিনি......তার impact টাই এত ভয়াবহ ছিল। এই মুভির বিশেষত্ব এটা মুভি কম, বাস্তব বেশি মনে হয়......সিনেমাটা দেখার পর বইটা পড়েছিলাম এবং বলা বাহুল্য This is the best Psychological thriller ever made. সব মিলিয়ে মাথা নষ্ট করা একটা মুভি।



The Silence of the Lambs (1991)

IMDB rating: 8.6/10
Genre: Crime/ Thriller/Drama
Cast: Jodie Foster, Anthony Hopkins, Lawrence A. Bonney
Country of Origin: USA




চতুর্থ মুভিঃ

“There are only two ways to live your life. One is as though nothing is a miracle. The other is as though everything is a miracle.”



Margaret ‘Maggie’ Fitzgerald, ওয়েট্রেস হিসেবে Missouri Town এ কাজ করে থাকে, কিন্তু স্বপ্ন তার বিশ্ববিখ্যাত বক্সার হওয়ার। কাস্টমারের ফেলে যাওয়া খাওয়ার সে বাসায় নিয়ে যায় কারণ তার স্বল্প আয়ের বেতনে নিজের খাওয়ার এবং বক্সিং এর খরচ যোগানো সম্ভব হয়ে উঠে না। সে পাড়ি জমায় Frankie Dunn এর Hit Pit এ..... Frankie একজন খিটখিটে স্বভাবের বক্সিং ট্রেনার, নিজের জীবনের হেরে যাওয়া এক পর্যায়কে সে কখনই মেনে নিতে পারে না। Maggie, Frankie র কাছে গিয়ে তাকে বক্সিং শেখানোর জন্য অনুরোধ জানায় কিন্তু Frankie তার এই প্রস্তাব নাক্কার করে দেয় প্রথম প্রথম...বক্সার হওয়ার বয়স সে পার করে ফেলেছে বলে সে তাকে ফিরিয়েও দেয়। কিন্তু দৃঢ়চিত্তের Maggie হাল ছাড়ে না, Frankie র আপত্তির পড়েও প্রতিদিন সে তার জিমে এসে ঠিক ছেলেদের অনুরূপ শারীরিক চর্চা শুরু করে বক্সার হওয়ার জন্য, কোন কোন দিন সবাই চলে যাওয়ার পরেও সে নিজের মনে শ্রম দিতে থাকে। Maggie র এই একাগ্রতা প্রথমে চোখে পড়ে Eddie ‘Scrap’ র... যে Frankie র বন্ধু এবং সাথে কর্মীও। সে এগিয়ে আসে তাকে সাহায্য করতে। Scrap, Frankie কে রাজি করায় Maggie কে একটিমাত্র সুযোগ দেয়ার জন্য এবং সে যেন তাকে প্রশিক্ষণ দেয় বক্সার হিসেবে। কিন্তু Frankie র একটা শর্ত করেই দেয়, সে শুধু Maggie কে বক্সিং এর প্রাথমিক ধারণা দিবে এবং পরে সে যেন অন্য কোন ম্যানেজার খুঁজে নেয়... পরবর্তী কোন দায়িত্ব সে আর নিতে পারবে না। শুরু হয়ে যায় ছাত্রী এবং শিক্ষকের এক অদ্ভুত যাত্রার... সাথে থাকে Scrap নামের শুভানুধ্যায়ীটিও। Maggie কি নিজের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে পারে? কোন পর্যায়ে যায় সে? সিনেমাটি একটি ছোটগল্প অবলম্বনে তৈরি যা লিখেছিলেন F.X.Toole এবং Jerry Boyd. সিনেমা তৈরির আগ পর্যন্ত এই গল্পের নাম ছিল ‘Rope Burns’... কিন্তু সিনেমা মুক্তির পরে এটি সিনেমার শিরোনাম নিয়েই প্রকাশিত হতে থাকে।এটা একটা অদ্ভুত সুন্দর সিনেমা বললেও কম হয়ে যাবে...... it is a phenomenal one. Clint Eastwood একজন যাদুকরের নাম... যেমন উঁচু মানের সে অভিনেতা তেমন উচ্চ মানের একজন রূপকার। Hillary Swank কে এই সিনেমা দেখার পূর্বে আমার ভালো লাগত না... কিন্তু এই সিনেমা দেখে আমি diehard fan হয়ে গেছি তার। তার অন্যান্য সিনেমা যারা দেখেছেন তারা জানেন, সে সাধারণত Glamorous চরিত্রগুলোতে অভিনয় করে থাকে, অথবা পুতুপুতু মার্কা সিনেমাগুলোতে... সেই মানুষের এই সিনেমা করতে কি অবস্থা হয়েছে দেখলেই বোঝা সম্ভব। বক্সারদের মত পেশীবহুল শরীর গঠন সে যে করেছিল এই সিনেমার প্রয়োজনে তা শুধু নয়, দুই একটা সত্যিকার ঘুষিও নাকি খেয়ে নাকের উপরের অংশ ফাটিয়ে ফেলেছিল...ভাবা যায়!!!! Frankie চরিত্রে রয়েছে Clint Eastwood নিজেই... রাশভারী চেহারা, খসখসে স্বরের এই মানুষটির সিনেমার অংশটুকু দেখে হাউ মাউ করে কেঁদে ফেলেছিলাম, যখন প্রথমবার দেখি। Eddie (Scrap) চরিত্রের মানুষটি আমার অন্যতম পছন্দের একজন অভিনেতা Morgan Freeman…যে অনন্য একজন অভিনেতা, এখানেও ঠিক তাই। যারা দেখেননি অনেকে ভাবছেন কি ছাই পাশ মেয়েমানুষের বক্সিং এর সিনেমা......এটা আবার নতুন কি?? এর পুরোটায় নতুন...এর প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত ছোট ছোট আবেগগুলো, ছাত্রী শিক্ষকের রক্ত সম্পর্কের বহির্ভূত বাবা মেয়ের অনুভূতিগুলো, সবশেষে করুণ আবদারগুলো। A brilliant movie about fight in a different way.



Million Dollar Baby (2004)

IMDB rating: 8.1/10
Genre: Drama/ Sport
Cast: Hilary Swank, Clint Eastwood, Morgan Freeman
Country of Origin: USA




পঞ্চম মুভিঃ

"You don't love someone because they're perfect, you love them in spite of the fact that they're not."



Anna Fitzgerald এর পৃথিবীতে আগমনের একমাত্র কারণ তার বোন Kate Fitzgerald এর জীবন রক্ষাকারী হিসেবে। অনেক ছোট বয়সেই Kate এর Acute Promyelocyctic Leukemia ধরা পড়ে, যার ফলে তাকে রক্ত, বোন ম্যারো, টিস্যু দেয়ার প্রয়োজন পড়ে। কিন্তু তার বোনম্যারো, টিস্যু প্রভৃতি ট্রান্সপ্লান্ট এর জন্য কোন কিছুই তার বাবা, মা এমনকি ভাইয়ের সাথেও মিলে না... ডাক্তাররা Kate কে বাঁচানোর জন্য আর একটি সন্তান নিতে বলে তার মা বাবাকে। এভাবেই জন্ম হয় Anna র… এবং ছোট বেলা থেকেই তার ভূমিকা হয় তার বোনের একমাত্র ডোনার হিসেবে। ১৫ বছর বয়সে পদার্পণ করার পর Kate এর Renal Failure হয়... যার ফলে এবার Anna র উপর চাপ আসে নিজের একটা কিডনি তার বোনকে দেয়ার জন্য, যেন সে আরও কয়েকটা দিন বাঁচতে পারে। Kate সিদ্ধান্ত নেয়, সে তার অঙ্গ, টিস্যু, রক্ত, বোন ম্যারো এভাবে আর কারও হস্তক্ষেপে Kate কে ডোনেট করবে না। সে তার সাধারণ জীবন যাপনের সুযোগ আর ব্যাহত করতে চায় না, স্বাভাবিক জীবনে বাঁচতে চায় সে, ডোনার হিসেবে নয়। সে তার বড় বোন Kate কে ভালবাসে কিন্তু Kate এর ডোনার হিসেবেই শুধু সে বেঁচে থাকতে চায় না। তাই সে একদিন শহরের বিখ্যাত আইনজীবী Attorney Campbell Alexander এর শরণাপন্ন হয়... এবং সে তাকে নিজের medical emancipation এর কেস লড়তে অনুরোধ করে। সে তার জীবনের ছোট ছোট পরিকল্পনাগুলো বলে—সে হাসি খুশি জীবন চায়, চিয়ার লিডার হতে চায়, যত দিন ভালভেবে বেঁচে থাকা যায়... বাঁচতে চায়...... Kate এর ডোনার হিসেবে ১১ বছর বয়সী Anna ধুঁকে ধুঁকে মরতে চায় না। এদিকে Anna র মা Sara যখন এই সিদ্ধান্তটি সম্পর্কে অবগত হয়, এক নতুন যুদ্ধে নেমে পড়ে সে । প্রাণপ্রিয় মেয়েকে বাঁচাতে মা শেষ পর্যন্ত কোন পর্যায়ে যায়? Kate এর কি হয়? Anna র ই বা হঠাৎ এরকম সিদ্ধান্তের কারণ কি? Cameron Diaz কে সবসময় চুলবুলে নাহলে পাগলাটে ধরণের চরিত্রে দেখা যায়... এই সিনেমাতে এ যেন এক নতুন Diaz…যে Diaz ডুকরে ডুকরে কাঁদতে বাধ্য করে। My Sister’s Keeper আমি তিনবার দেখেছি...প্রত্যেকবার মন ভারী করে গেছে। Jodi Picoult এর একই নামের বই অবলম্বনে সিনেমাটি তৈরি... যদিও অনেক পরিবর্তন রয়েছে সিনেমাটিতে। এই মানুষটার বইয়ের লাইনগুলো পড়লে মনে হয়, হয়ত আমার কথাগুলো লিখেছে, আমার জীবনের সম্ভাব্য বাস্তবতা তুলে ধরছে ......অনেক অনেক বার এই কথাটা বলেছি, কিছু সিনেমা visual interpretation এর থেকেও অনেক বেশি কিছু হয়... চরিত্রগুলো অনুভব করা যায়। My Sister’s Keeper এরকম ধরণের একটা সিনেমা......অনেক অনেক বেশি গভীর এর আবেগগুলো। সন্তানের প্রতি মায়ের ভালবাসা, না হারানোর আকুতিগুলো, সবশেষে জীবন যুদ্ধের সাথে মমত্বের লড়াইয়ের গল্প এই সিনেমা। This is a movie which makes you think about your own self, your love and attachment towards your own ones.



My Sister’s Keeper (2009)

IMDB rating: 7.4/10
Genre: Drama
Cast: Cameron Diaz, Abigail Breslin, Alec Baldwin
Country of Origin: USA





ভালো লাগার সিনেমাগুলোর সিরিজের প্রথম পর্বের লিঙ্ক :

ফাইভ গ্রেটেষ্ট স্টার পর্ব ১—যে পাঁচটি ভিন্ন ঘরানার সিনেমা দেখে তাদের উপর ভালো লাগা আরও পাঁচ গুণ বেড়ে গিয়েছিল =p~ =p~=p~=p~

http://www.somewhereinblog.net/blog/Ricks007/30057726


**** এই লেখা সম্পূর্ণ রূপে আমার… পূর্বের কোন লেখার সাথে মিলে গেলে তা একান্তই co-incidence….no resemblance. আশা করি পোস্টটি ভালো লাগবে !!!! Happy Movie Watching !!!

সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৪
৩১টি মন্তব্য ৩১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

স্বৈরাচারী আওয়ামীলীগ হঠাৎ মেহজাবীনের পিছে লাগছে কেন ?

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৭:৪১


স্বৈরচারী আওয়ামীলীগ এইবার অভিনেত্রী মেহজাবীনের পিছনে লাগছে। ৫ ই আগস্ট মেহজাবীন তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছিলেন ‘স্বাধীন’। সেই স্ট্যাটাসের স্ক্রিনশট যুক্ত করে অভিনেত্রীকে উদ্দেশ্য করে আওয়ামী লীগ তার অফিসিয়াল ফেইসবুকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিড়াল নিয়ে হাদিস কি বলে?

লিখেছেন রাজীব নুর, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:২৪



সব কিছু নিয়ে হাদিস আছে।
অবশ্যই হাদিস গুলো বানোয়াট। হ্যা বানোয়াট। এক মুখ থেকে আরেক মুখে কথা গেলেই কিছুটা বদলে যায়। নবীজি মৃত্যুর ২/৩ শ বছর পর হাদিস লিখা শুরু... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। বকেয়া না মেটালে ৭ নভেম্বরের পর বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না আদানি গোষ্ঠী

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৪১





বকেয়া বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে কোটি কোটি টাকা। ৭ নভেম্বরের মধ্যে তা না মেটালে বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না গৌতম আদানির গোষ্ঠী। ‘দ্য টাইম্স অফ ইন্ডিয়া’-র একটি প্রতিবেদনে এমনটাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ভারত থেকে শেখ হাসিনার প্রথম বিবৃতি, যা বললেন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৩২



জেলহত্যা দিবস উপলক্ষে বিবৃতি দিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার (২ নভেম্বর) বিকালে দলটির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এটি পোস্ট করা হয়। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার... ...বাকিটুকু পড়ুন

=বেলা যে যায় চলে=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৯



রেকর্ডহীন জীবন, হতে পারলো না ক্যাসেট বক্স
কত গান কত গল্প অবহেলায় গেলো ক্ষয়ে,
বন্ধ করলেই চোখ, দেখতে পাই কত সহস্র সুখ নক্ষত্র
কত মোহ নিহারীকা ঘুরে বেড়ায় চোখের পাতায়।

সব কী... ...বাকিটুকু পড়ুন

×