somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

রিকি
ছোটো প্রাণ,ছোটো ব্যথা >ছোটো ছোটো দুঃখকথা >নিতান্তই সহজ সরল >সহস্র বিস্মৃতিরাশি প্রত্যহ যেতেছে ভাসি>তারি দু-চারিটি অশ্রুজল>নাহি বর্ণনার ছটা ঘটনার ঘনঘটা> নাহি তত্ত্ব নাহি উপদেশ> অন্তরে অতৃপ্তি রবে সাঙ্গ করি মনে হবে>শেষ হয়ে হইল না শেষ

সব চরিত্র কাল্পনিক নয়....সাউথ কোরিয়ান কিছু মুভি যা লোমহর্ষক সত্য ঘটনা অবলম্বনে নির্মিত... :| :| :| :| :| :| :|

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

Based on true stories…facts….events এমন একটা ট্যাগ লাইন যা মানুষের নজর অতি সহজে নিজেদের গল্পের দিকে নিয়ে আসে। আর সেটা যদি হয় অপরাধ ভিত্তিক তাহলে তো আর কথাই নাই...কাজ কর্ম সব বাদ...ঘটনার দিকে অত্যন্ত সহজেই আকর্ষিত হই আমরা মানব সম্প্রদায়...কি হয়েছিল, কেন হয়েছিল, কি ঘটেছিল এগুলোর জবাব খুঁজতে !!!! আজ এরকম কিছু কোরিয়ান মুভি নিয়ে আলোচনা করব যেগুলো লোমহর্ষক সত্যি ঘটনার আদলে নির্মিত হয়েছে। :| :|

প্রথম মুভিঃ
"Memories of Murder 2003 (South Korean title :Salinui chueok ) "


IMDB rating: 8.1/10
Genre: Drama/Thriller
Cast: Song Kang-ho ,Kim Sang-kyung, Kim Roi-ha, Park Hae-il, Byun Hee-bong


“A person's true character lies somewhere until after you might have pressed the wrong button without knowing, then you'll realize that there are dogs in human form.”
অক্টোবর ১৯৮৬, একটি পরিত্যক্ত মাঠের পানি নিষ্কাশনের পথের (ditch) ধারে পাওয়া যায় ধর্ষিত হওয়া একজন নারীর মৃতদেহ । এর কিছু পরে আবার একটি মাঠে এই একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হয়। Detective Park Doo Man এর এই ধরনের ভয়াবহ কোন crime এর সাথে পূর্বে কখনও সাক্ষাৎ হইনি... Detective Seon Tae Yoon সুদূর Seoul থেকে আসে তাদের এই রহস্যজনক কেসে সাহায্য করতে। Seon Tae Yoon এর কার্য পদ্ধতির সাথে Park Doo Man এর পদ্ধতির match up না হওয়াতে খুনিকে ধরার বদলে তারা একে অপরের সাথে সংঘর্ষে লিপ্ত হতে থাকে... Seon Tae Yoon তাদের জানায় এটা কোন সাধারণ খুনি নয় বরং তারা serial killer এর ঘেরাটোপে পরেছে......কেউ তার কথা মানতে চাই না......অতঃপর আরেকটি খুন ঘটে । Seon Tae Yoon ধারণা করে তাদের serial killer টি বৃষ্টি যেদিন হয় সেদিন খুন করে এবং তার target লাল পোশাক পরিহত মহিলারা। এভাবে আলামতের দিকে এগোতে এগোতে এক মহিলা পুলিশ অফিসার অনুধাবন করে প্রত্যেকটি খুন হওয়ার দিনে লোকাল রেডিও station এ একটি particular গান বার বার বৃষ্টির দিনেই শুধু প্লে করার অনুরোধ আসে এক রহস্যজনক ব্যাক্তির কাছ থেকে। কে এই psychopath খুনি? পুলিশ কি ধরতে পারে এই ব্যাক্তিটিকে ??South Korea র প্রথম প্রকাশ্যে আশা ক্রমিক খুনের ঘটনা যা ১৯৮৬ থেকে ১৯৯১ সাল পর্যন্ত Hwaseong, Gyeonggi প্রদেশে ঘটেছিল ......সেই লোমহর্ষক কাহিনী অবলম্বনে নির্মিত হয়েছে Memories of Murder । ১২৭ মিনিটের এই মুভিটা দেখলে বোঝা যায়...দেশ সংস্কৃতি নির্বিশেষে প্রায় সবাই এক... সেই কোরিয়ান হোক আর আমেরিকান severe crime এর ব্যাপারে কিছুটা গোঁফ খেজুরে প্রকৃতির...খুনি যদি ৫x speed এ দৌড়ায় তারা দৌড়াবে ১x speed এ... !!! অনেক অনেক পুরস্কার পাওয়া এই সিনেমার সত্যিকারের ঘটনা আজও রহস্যমণ্ডিত.




দ্বিতীয় মুভিঃ
"The Chaser 2008 (South Korean Title:Chugyeogja ) "

IMDB rating: 7.9/10
Genre: Crime/Thriller
Cast: Kim Yoon-seok ,Ha Jung-woo ,Seo Young-hee


“All cruelty springs from weakness. The world is a terrible place, cruel, pitiless, dark as a bad dream. Not a good place to live. Only in books could you find pity, comfort, happiness - and love.”

Eom Joong-ho একজন অসৎ পুলিশ......যে তার কাজ থেকে বিতাড়িত হয়ে পতিতালয়ের দালালী ব্যবসায় নাম লেখায়... তার ব্যবসা কিছুটা মন্দায় পরে একদিন যখন সে আবিষ্কার করে তার দুই কর্মরত মেয়ে নিখোঁজ। তার বেঁচে যাওয়া কয়েকজন মেয়েদের একজন Mi-Jin কে সে একজন customer এর কাছে পাঠায়। এই customer সেই মানুষ যার সাথে তার নিখোঁজ মেয়েদের একজনকে শেষবারের মত দেখা গিয়েছিল। সে সন্দেহ করে এই customer মহাশয় তার পতিতালয়ের মেয়েদের এভাবে নিয়ে গিয়ে......অন্য কোন জায়গায় বিক্রি করে দেয়। সে Mi-Jin এর সাথে contact রাখতে থাকতে এবং সাহায্য হিসেবে সে লোকাল পুলিশদের ফোন করে। পুলিশ তাকে সাহায্য করতে অপারগ হয়... মেয়র এর public place এ আগমনের সুবাদে এবং হাস্যকর ভাবে humiliation এর সুবাদে। Joong-ho একাই সেই রহস্যজনক customer কে প্রতিহত করতে উদ্যত হয়...... এদিকে Mi-Jin কে ব্যাক্তিটি একটি বাসায় নিয়ে আসে এবং কিছু সময় পর Mi-Jin নিজেকে বাথরুম এ হাত বাঁধা অবস্থায় আবিষ্কার করে যেখানে লোকটাকে সে তার tool box থেকে হাতুড়ি এবং বাটাল বের করতে দেখে... কি হয় Mi-Jin এর সাথে? Eom Joong-ho কি উদ্ধার করতে পারে তাকে? রহস্যজনক লোকটির এরকম বিকারগ্রস্ত স্বভাবের অর্থ কি? সে কি ধরা পরে না লোকের দৃষ্টির আড়ালেই থেকে যায়???? সিনেমা টি Yoo- Young Chul নামের সত্যিকারের সিরিয়াল কিলার এর ঘটনা অবলম্বনে নির্মিত... সে একাধারে খুনি এবং নরখাদক উভয়ই ছিল..এবং পুলিশ তার বাড়ি থেকে ২১ টি মৃতদেহ আবিষ্কার করেছিল !!!! এক কথাই লোমহর্ষক এই The Chaser….. ইমরান হাসমির Murder 2, এই মুভির adaptation এ তৈরি হলেও অনেক খানি কাহিনীর বারোটা বাজিয়েছে... প্রশান্ত নারায়ণ যেমন গলা শুকিয়ে যাওয়া ভয় ধরানো category র negative role করেছে, এই The Chaser এর villain অন্য ধাঁচের... চাউনি দিয়েই খুন করে দেয়...হায়েনা মার্কা লোক একেবারে !!!! Murder 2 এর প্রশান্ত নারায়ণ এর চরিত্র বাদে(he did just awesomeeeeeee) সব কিছু সেই লেভেলের যে হাস্যকর এই The Chaser মুভি দেখলে সহজেই ধরা যায়... specially Emraan Hashmi and Jacqeline Fernandez এর performance. The Chaser কে বলিউড পাঁপড় বানিয়ে দিয়েছে... :((



দেখে নিন এই ভদ্র লোকটি হলেন সেই The Chaser যার উপরে নির্মিত .... Yoo- Young Chul :-/:-/:-/:-/:-/:-/




তৃতীয় মুভিঃ
" Missing 2009 (South Korean title: Sil Jong) "


IMDB rating: 6.3/10
Genre: Crime/ Thriller
Cast: Ja-Hyeon Chu, Min-hee Ha, Gi-ho Heo
You tube link: https://www.youtube.com/watch?v=nsPe4O0HYgs


“It is dangerous to exist in the world. To exist is to be threatened. We must live with threats. Sometimes human places, create inhuman monsters.”

Hyeon-Jeong এবং Hyeon-A দুই বোন...একদিন Hyeon-A তার director boyfriend এর সাথে শহরের অদূরে গ্রামাঞ্চলে বেড়াতে গিয়ে নিরুদ্দেশ হয়ে যায় ...তার বড় বোন Hyeon – Jeong র তাকে খুঁজে পাওয়ার একমাত্র ভরসা তার ফোন থেকে আসা শেষ কল...যাতে সে ধারণা করে সে শহরের অদূরবর্তী কোন জায়গায় রয়েছে......সে পুলিশের শরণাপন্ন হয় কিন্তু পুলিশ তার কথা অগ্রাহ্য করে...সে একাই বেরিয়ে পড়ে তার নিখোঁজ হয়ে যাওয়া বোনের খোঁজে ......অপরদিকে Hyeon-A শহরের অদূরে বেড়াতে এসে এক ভয়ঙ্কর ধরনের sociopath এর শিকারে পরিণত হয় যার নির্যাতন অবর্ণনীয়......Hyeon –Jeong কি তার হারিয়ে যাওয়া বোনকে ফিরে পায়?? কি হয় Hyeon-A এর সাথে...??? ২০০৭ সালে সাউথ কোরিয়ার Bosung, South Jeolla Province এ ঘটে যাওয়া ৭০ বছর বয়সী এক জেলের সত্যিকার ঘটনা অবলম্বনে সিনেমাটি তৈরি হয়েছে...... যে ৪ জন নারীকে হত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত হিসেবে প্রমাণিত হয়......সিনেমার প্রয়োজনে কিছু ঘটনার পরিবর্তন করা হয়েছে। সিনেমাটি দেখার আগ্রহ mainly হল “Based on true events” tag টা দেখে...কিন্তু সিনেমা শেষ করে torcher এর level দেখে মাথা এখনও ঘুরছে........... মানসিক বিকার কোন পর্যায়ে গেলে মানুষের এত torcher করা সম্ভব...এই মুভির villain হল first class first position এর psycho….I saw the devil এর villain এর ছোট ভাই বললেও খুব একটা কম হবে না.........সিনেমা দেখতে দেখতে বার বার I saw the devil চোখে ভাসছিল... মুভির নাম পরিবর্তন করে “I saw the devil’s younger brother” রাখলে হয়তবা খুব একটা মন্দ হত না......তবে finishing টা আমার কাছে ভাল লেগেছে...... “Nobody can give you freedom. Nobody can give you equality or justice or anything. If you're a man, you take it.” ঠিক এই কথাটার মত।




চতুর্থ মুভিঃ
"Children…2011( South Korean Title: A-i-deul...)"

IMDB rating: 7.6/10
Genre: Crime/Thriller
Cast: Park Yong-woo ,Ryu Seung-ryong, Sung Dong-il


“Nothing is made, nothing disappears. The same changes, at the same places, never stopping.”

একদিন পাঁচ জন বালক Mount Waryong এ ব্যাঙ ধরার উদ্দেশ্যে বাড়ি থেকে রওনা দেয়...Mount Waryong এ যাওয়ার পর তারা আর সেদিন ফিরে আসে না... এভাবে দিন যায়, মাস যায়... পুলিশ সংশ্লিষ্ট এলাকায় অনেক তল্লাশি চালানোর পরও তাদের খুঁজে পায়না... এমন কি South Korean armed force ও ব্যর্থ হয়। কিন্তু বাচ্চা গুলোর মা বাবা জানে তাদের সন্তান ফিরে আসবে কখনও না কখনও। শহর থেকে একজন famous documentary show producer Kang Ji-Seung আসে এই কেসের প্রতি আগ্রহে... সে এবং লোকাল একজন professor Hwang Woo-Hyuk এই কেস আবার নিজ উদ্যোগে তদন্ত শুরু করে। Kang Ji-Seung এবং Hwang Woo-Hyuk কি বাচ্চাগুলোর অন্তর্ধানের কোন আলামত পায়?? কি হয়েছিল বাচ্চাগুলোর সাথে?? ১৯৯১ সালের ২৬ মার্চে Mount Waryong, Daegu তে ব্যাঙ ধরতে গিয়ে পাঁচটি বাচ্চা ছেলে সারা জীবনের মত উধাও হয়ে যায়...South Korea তে এই ঘটনা অনেক চাঞ্চল্যকর অবস্থার সৃষ্টি করেছিল... হারিয়ে যাওয়া এই পাঁচটি ছেলের কেস কে “Disappearance of Frog Boys” বলা হয়ে থাকে।কি হয়েছিল তাদের সাথে??নিরপরাধ বাচ্চাগুলো কিভাবে উদ্ধার হয়েছিল... ১ টা request করব এই মুভি দেখার আগে Frog Boys লিখে google এ সার্চ দিয়ে details পরবেন না কেউ... মুভি তাহলে অযথা লাগবে দেখতে.




এই হল সেই Frog Boys রা যারা আর কোনদিনও ফিরে আসে নি ...





পঞ্চম মুভিঃ
" Voice of a Murderer 2007( South Korean Title: Geu nom moksori) "


IMDB rating: 6.5/10
Genre: Crime/ Drama/Thriller
Cast: Sol Kyung-gu ,Kim Nam-joo



“You will lose someone you can’t live without,and your heart will be badly broken, and the bad news is that you never completely get over the loss of your beloved. But this is also the good news. They live forever in your broken heart that doesn’t seal back up. And you come through. It’s like having a broken leg that never heals perfectly—that still hurts when the weather gets cold, but you learn to dance with the limp.”

বিখ্যাত সংবাদ পাঠক Han Kyung-bae… একদিন তার একমাত্র ছেলে বাসার lawn থেকে কোন আলামত ছাড়ায় নিখোঁজ হয়ে যায়... নিখোঁজ হওয়ার কিছু সময় পরে Oh-Jin Sun এর কাছে অপহরণকারীর ফোন আসে...সে তাদের ছেলেটিকে নিয়ে গেছে বলে স্বীকার করে...সে ছেলেটিকে ফিরিয়ে দাওয়ার জন্য ১ লক্ষ ডলার দাবি করে। তারা চাহিদাকৃত অর্থ দিতে রাজি হয়...কিন্তু দুর্ভাগ্যক্রমে Oh-Jin Sun পুলিশ কে inform করে। এরপর থেকে শুরু হয় অপহরণকারীর পক্ষ থেকে ভোগান্তি এবং মানসিক যন্ত্রণা...random phone call !! Han Kyung-bae কি ফিরে পায় তার একমাত্র ছেলে কে?? অপহরণকারী কে?? পুলিশ কি পারে তাকে চিহ্নিত করতে? এই মুভিটি ১৯৯১ সালে ঘটে যাওয়া এক সত্যিকারের অপহরণের আধারে নির্মিত হয়েছে। অনেকটা গত বাঁধা predictable movie মনে হলেও মুভির শেষের অংশ ধারণা করা যায় না এবং অনেক বেশি pathetic. /:) /:)

[img|http://s3.amazonaws.com/somewherein/pictures/Ricks007/01-2015/Ricks007_89353747354ae60ffdf6342.40712247_tiny.jpg

এটি হল সেই অপহরণকারী ভদ্র মহাশয়ের(!!!) পুলিশের তরফ থেকে পেন্সিল স্কেচ ....




সবশেষে বলতে চাই...আমি একটু খতিয়ে দেখেছি ১৯৯১ সাল এবং ৯০ এর দশক South Korea র জন্য কিছুটা দুঃখজনক বছর ছিল...i personally feel pity for them...যত হারিয়েছে ১৯৯১, খুন হয়েছে ১৯৯১... মানে ১৯৯১ তাদের এক কথাতে কুফা বর্ষ ছিল... যে বছরের অনেক লোমহর্ষক ঘটনার আদলে পরের বছরগুলোতে তৈরি হয়েছে একের পর এক সেরকম মাপের সিনেমা.

আশা করছি পোস্টটি পরে ভাল লাগবে... Happy Movie Watching..:)
সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৭
৯টি মন্তব্য ৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হাসান মাহমুদ গর্ত থেকে বের হয়েছে

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:১২


যুক্তরাষ্ট্রের একটি বাংলা টেলিভিশন চ্যানেল হাসান মাহমুদের সাক্ষাৎকার প্রচার করেছে। আমি ভাবতেও পারি নাই উনি এতো তারাতারি গর্ত থেকে বের হয়ে আসবে। এই লোকের কথা শুনলে আমার গায়ের লোম... ...বাকিটুকু পড়ুন

দারিদ্রতা দূরীকরণে যাকাতের তাৎপর্য কতটুকু?

লিখেছেন রাজীব নুর, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:১৮



দরিদ্র দূরীকরণে যাকাতের কোনো ভূমিকা নেই।
যাকাত দিয়ে দারিদ্রতা দূর করা যায় না। যাকাত বহু বছর আগের সিস্টেম। এই সিস্টেম আজকের আধুনিক যুগে কাজ করবে না। বিশ্ব অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

শেখস্তান.....

লিখেছেন জুল ভার্ন, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:১৫

শেখস্তান.....

বহু বছর পর সম্প্রতি ঢাকা-পিরোজপু সড়ক পথে যাতায়াত করেছিলাম। গোপালগঞ্জ- টুংগীপাড়া এবং সংলগ্ন উপজেলা/ থানা- কোটালিপাড়া, কাশিয়ানী, মকসুদপুর অতিক্রম করার সময় সড়কের দুইপাশে শুধু শেখ পরিবারের নামে বিভিন্ন স্থাপনা দেখে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের বিয়ের খাওয়া

লিখেছেন প্রামানিক, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৪৮


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

১৯৬৮ সালের ঘটনা। বর আমার দূর সম্পর্কের ফুফাতো ভাই। নাম মোঃ মোফাত আলী। তার বিয়েটা শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত দেখার সৌভাগ্য হয়েছিল। বাবা ছিলেন সেই বিয়ের মাতব্বর।... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিএনপি-আওয়ামী লীগের মধ্যে মৈত্রী হতে পারে?

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০০


২০০১ সাল থেকে ২০০৬ পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত আওয়ামী লীগের ওপর যে নির্যাতন চালিয়েছে, গত ১৫ বছরে (২০০৯-২০২৪) আওয়ামী লীগ সুদে-আসলে সব উসুল করে নিয়েছে। গত ৫ আগস্ট পতন হয়েছে আওয়ামী... ...বাকিটুকু পড়ুন

×