বাংলাদেশের গরীব পিতামাতাকে রাষ্ট্র সেই নিরাপত্তা দিতে পারছেনা, যেখানে সন্তান বড় করবার জন্য পিতামাতাকে কারো দারস্থ হতে হয়। অর্থাভাবে গরীব পিতামাতা শিশুদের দান করেন, ভাবেন তিনবেলা খাবার জুটবে, সন্তানটা বেঁচে থাকবে, হয়তো 'হাফেজ' হবে, ফলে পরকালও ফকফকা!
কিন্তু বাস্তব কি তাই বলে?
এই মাদ্রাসা নামক টর্চার সেল গুলিতে শিশুদের যৌন নির্যাতন করা হয়, হাত পা শেকলে বেঁধে ফেলে রাখা হয় শাস্তির নামে, সর্বোপরি 'ইসলামী শিক্ষা'র নামে তাদের মগজে প্রবিষ্ট করানো হয় সাম্প্রদায়িকতা ও জঙ্গীবাদের সউদি বিষ।
বারংবার আমরা দেখছি মাদ্রাসা শিক্ষক নামের মধ্যযুগীয় এই কুলাঙ্গারের পাল বাংলাদেশ ধ্বংস করতে তৎপর। এদের সহোদর শয়তান মোল্লাগন মসজিদে জমায়েত নাগরিকদের কানে বিষ ঢালে দেশ ও সংস্কৃতির বিরূদ্ধে, সউদি অর্থের বিনিময়ে ঢাকার রাজপথ টুপিতে সয়লাব করে, আগুন দেয় গরীব ক্ষুদ্র ব্যাবসায়ী'র সঞ্চয়ে।
এই ধর্মপরজীবীদের হাতে আমাদের শিশুরা নির্যাতিত হয়, ইভটিজিং নামক সামাজিক ব্যাধির উৎসও পরোক্ষভাবে এরাই। নিজেরা শিশু ধর্ষন করে, ধর্মান্তর করে তারপরে নাবালিকাদের মাসের পর মাস আটকে রেখ ধর্ষনের যে অনৈতিকতা, এর মূলেও সউদি বিষ ইসলামের বেনিয়া এসব মোল্লা/হুজুর/মাশায়েখের পাল।
আমাদের সেই দেশ কবে হবে, যখন পিতামাতা আইনতঃ বাধ্য থাকবেন তাদের শিশুকে স্কুলে পাঠাতে (মাদ্রাসায় নয়)। স্কুলে শিক্ষার পরিবেশ থাকবে, যথেষ্ট পরিমান স্কুলও থাকবে।
আমাদের ধর্মান্ধ প্রধানমন্ত্রী তার ভুল পথ থেকে সরে আসবেন, মাদ্রাসা কুশিক্ষা ব্যবস্থাকে আর অর্থ সরবরাহ করবেন না, মাদ্রাসাগুলিকে ধীরে ধীরে স্কুলে পরিনত করবেন।
ইসলামী যে অক্টোপাস আমাদের আকঁড়ে ধরে রেখেছে আষ্টেপৃষ্ঠে, তার কবল থেকে মুক্ত হতেই হবে আমাদের।
সোনার বাংলা স্বাধীন করেছিলো আমাদের পুর্বপুরুষেরা, নিশ্চয়ই সেটা সউদি মরুভূমি হবার জন্য নয়?
যতোই আওয়ামী মুসলিম লীগ দাবি করুক না কেন, এই বাংলাদেশ জনগনের, সকলের।
সউদি এবং জামাতের সাথে আঁতাত করবার পারমিশন শেখ হাসিনাকে দেয়া হয়নি, বরঞ্চ ম্যান্ডেট ছিলো উল্টোটা।
যৌন নির্যাতনের পর ছাত্রকে হত্যা করলো মাদ্রাসা শিক্ষক