→“তিনিই সৃষ্টি করেছেন আকাশ্মন্ডলী ও পৃথিবীর এবং এই দু’য়ের মাঝে যা কিছু আছে দৃশ্য-অদৃশ্য সকল কিছুই”। (২৫:৫৯)
→“তিনি দৃশ্য ও অদৃশ্যের পরিজ্ঞাত মহাপরাক্রমশালী ও পরম দয়ালু”। (৩২:৬)
→“নিশ্চয় নভোমণ্ডল এবং ভূমণ্ডলের কোন কিছুই আল্লহর নিকট গোপন নেই”। (৩:৪)
→“তিনি সৃষ্টি করেছেন অনেক কিছুই যা তোমরা অবগত নও”। (১৬:৮)
→“আকাশ্মন্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু দৃষ্টির অগম্য তা সকলই আল্লাহর”।(১১:১২৩)
→“বল, তোমরা কি আল্লাহকে আকাশ্মন্ডলী ও পৃথিবীর এমন কোন কিছুর সংবাদ দিতে চাও, যা তিনি অবগত নন? নিশ্চয় তিনি অজ্ঞানতা হতে অতি পবিত্র”। (১০:১৮)
“আর এ সমস্ত অদৃশ্য জগতের তথ্য তোমাকে ওহী দ্বারা অবগত করেছি যা এর পূর্বে তুমি জানতে না কিংবা জানত না তোমার সম্প্রদায়”। (১১:৪৯)
→“ তিনিই মানুষকে জ্ঞানদান করেছেন ইতোপূর্বে যা সে জানত না”। (৯৬:৫)
→“অদৃশ্য সম্পর্কে তিনি সম্পুর্ণ পরিজ্ঞাত, আকাশ্মন্ডলী ও পৃথিবীতে তার অগোচরে নেই সূক্ষাণু পরিমাণ কিংবা তদাপেক্ষা ক্ষুদ্র অথবা বৃহত্তর কিছু, প্রত্যেকটি বিষয়ে তথ্য লিপিবদ্ধ রয়েছে এক সুস্পষ্ট গন্ত্রে”। (৩৪:৩)
→“তিনিই জানেন যা কিছু ভূমিতে প্রবেশ করে এবং যা তা হতে উদগত হয়, এবং আকাশ হতে অবতীর্ণ হয় এবং যা কিছু আকাশে উন্থিত হয়”। (৩৪:২)
→“কোরআন তোমাদের জ্ঞান-চক্ষু হিসেবে তোমাদের প্রতিপালকের নিকট হতে অবতীর্ণ, সুতরাং যে ব্যাক্তি দেখতে পেল সে নিজেরই মঙ্গল সাধন করল”। (৬:১০৪)
→“হে মানুষ! কোন জিনিস তোমাকে তোমার রব হতে মোহান্ধ করে রেখেছে”?(৮২:৬)
সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৮