কল্পনা করুন, আপনার এমন একটা ব্যাংক একাউন্ট যাতে প্রতিদিন ৮৬, ৪০০ টাকা জাম হয় কিন্তু এই টাকা আগামী কাল আপনার একাউন্টে থাকবে না অর্থাৎ ব্যালেন্স পরের দিনে স্থানান্তর করা যায় না। দিনের শেষে যা অবশিষ্ট থাকে তা মুছে ফেলা হয় যদি তা খরচ না করেন। এমতাবস্থায় আপনি কি করবেন? জানি আপনার উত্তর হবে সব টাকা তোলে একাউন্ট খালি করে একটি পয়সাও যাতে পড়ে থাকে না সে ব্যবস্থা নিব।
আসলে আমাদের প্রত্যেকেরই জীবনে কিন্তু এরকম একটা ব্যাংক আছে যার নাম হল সময়।
প্রতিদিন সকালে সেই একাউন্টে জমা হয় ৮৬,৪০০ সেকেন্ডস। এ থেকে ভাল কাজে কোন সময়কে বিনিয়োগ করতে না পারলে প্রতি রাত্রে তা লোকসান হিসাবে মুছে যায়। আগামীকালের জন্য রাখেনা কোন ব্যালেন্স কিংবা কোন ওভারড্রাফ্টও ইস্যু করার সুযোগ নাই! প্রতিদিন খোলা হয় নতুন একাউন্ট আর জমা দেয়া মূলধনের সঠিক ব্যবহার না করলে দিনের শেষে অবশিষ্টাংশ মুছে যায় এবং সে ক্ষতি আপনার নিজের। যা চলে যায় তা আর কথনও ফিরত পাওযায় না!
আসলেই ঘড়ীর কাটা দ্রুত ঘোরছে তাই যত সম্ভব আজকের দিনটাকে সঠিক কাজে লাগাতে হবে।
•একটি বছরের মূল্য বুঝতে সেই ছাত্রকে জিজ্ঞাসা করুন যে তার বাৎসরিক পরীক্ষায় ফেল করেছে
•একটি মাসের মূল্য বুঝতে সে মাকে জিজ্ঞাসা করুন যিনি অপূর্ণবর্ধিত সন্তান প্রসব করেছেন
•একটি সাপ্তাহের মূল্য বুঝতে সেই সম্পাদককে জিজ্ঞাসা করুন যিনি সাপ্তাহিক পত্রিকা প্রকাশ করেন।
•একটি দিনের মূল্য বুঝতে সেই দিনমজুর শ্রমিককে জিজ্ঞাসা করুন যার শিশু সন্তানের আহার জোগাড় করতে হয়।
•একটি মিনিটের কি মূল্য বুঝতে সেই ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসা করুন যিনি এইমাত্র ট্রেইন মিস করেছেন।
•একটি সেকেন্ডের মূল্য বুঝতে সে ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসা করুন যিনি সামান্যের জন্য একটি এক্সিডেন্ট থেকে রক্ষা পেলেন।
•আর একটি মিলি সেকেন্ডের কি মূল্য জানতে হলে জিজ্ঞাস করুন যে অলিম্পিকে সিলভার মেডেল পেল।
মনে রাখতে হবে গতকাল হচ্ছে ইতিহাস, আগামী কাল হচ্ছে রহস্যময় আর বতর্মানই হচ্ছে আপনার নগদ উপহার। সেজন্য ইংরেজিতে বর্তমানকে বলা হয় প্রেজেন্ট (Present)।
সময় দেখতে দেখতে চলে যায় তবে অপেক্ষার সময় তথা ওয়েটিং টাইম যেন যেতে চায় না। আবার সময়মত সঠিক জায়গায় থাকাটা অর্থাৎ “রাইট টাইম এট দি রাইট প্লেস” বিরাট গুরুত্বের ব্যাপার। আমার মনে পড়ে প্রথম গাল্ফ যুদ্ধ (Gulf War) তথা সাদ্দাম হুসেইনের কুয়েত দখলের কথা। কুয়েতে সাদ্দাম হুসেনের সৈন্যরা ইতিমধ্যে আমেরিকান সৈন্যদের কাছে আত্মসমর্পণ করে ফেলেছে। তখন এক দিন সৌদি আরবের দাম্মাম শহরের নিকটবর্তী আমেরিকান সেনা ব্যারাকের সামন দিয়ে আমার স্ত্রী ও মেয়েকে গাড়ীতে নিয়ে ড্রাইভ করে যাচ্ছিলাম এবং সেখান থেকে চলে আসার মাত্র দশ মিনিট পর হঠাৎ বেজে উঠে সাইরেন সে আওয়াজ শুনে যখনই নিরাপদ স্থানে আশ্রয় নেয়ার চেষ্টা নিচ্ছি হঠাৎ বিকট বিস্ফোরণের শব্দ শুনে তাকিয়ে দেখি সেই আমেরিকান সেনা ব্যারাকে আগুন জ্বলছে। পরে জানা গেল ইরাক থেকে সাদ্দাম হুসেইনের নিক্ষিপ্ত স্কাড মিসাইলের আঘাতে প্রায় শতাধিক আমেরিকান সৈন্য সেদিন সেখানে নিহত হয়। মাত্র কয়েক মিনিটের সময়ের ব্যবধানে মানুষের জীবনে কত কিছু যে ঘটে যেতে পারে অনেক সময় আমরা ভেবে দেখিনা।
সময়ের সাথে ঘটে অনেক পরিবর্তন।
সময়ের সাথে একটি জন গুষ্টির নেতৃত্বে যারা থাকেন তাদের মাঝে যদি দেশ শাসনের নামে থাকে শুধু অর্থের লালসা,থাকেনা ভবিষ্যৎ প্রজন্ম গড়ে তোলার কোন আদর্শিক অনুপ্রেরণা তখন সেই সুযোগে দেশের শত্রুরা যদি কাজ চালিয়ে যায় অবিরত তাহলে একসময় আসে সে জন গুষ্টির চিন্তা চেতনা সবকিছুতে পড়ে বিরাট নেতিবাচক প্রভাব। বাংলাদেশে যুব সমাজের চিন্তা চেতনায় প্রভাব বিস্তারে যারা নিয়োজিত তাদের মধ্যে শিল্পকলার শাখায় জড়িত কিছু কিছু সুশীল সমাজের কার্যকলাপ লক্ষ্য করলে একটা ব্যাপার স্পষ্ট প্রতীয়মান হয় যে তাদের বর্তমান অবস্থান ইসলাম ও মুসলিম বিদ্বেষী। তাই তাদের কেউ কেউ মুক্তিযুদ্ধকে সাইনবোর্ড করে যে সব ইতিহাস, নাটক, গল্প কাহিনী লিখে, পত্র পত্রিকা, খবরের কাগজে, কিংবা টিভি সিনেমায় প্রচার করে যাচ্ছেন তার একমাত্র উদ্দেশ্য বাংলাদেশের শিশু, কিশোরদের ব্রেইনে ইসলামকে নেতিবাচক হিসাবে প্রভাব বিস্তার করে তাদেরকে ইসলামী আদর্শ থেকে দূরে সরিয়ে নেয়া। আর এতে তারা সফলও হয়েছে, এই অবস্থা রাতারাতি একদিনে হয় নাই। তার জন্য ৫ যুগ থেকে তারা কার্যকলাপ চালিয়ে আসছে, আর তাদের উদ্দেশ্যকে দ্রুত সফল করতে সুযোগ করে দিয়েছে ৭১ এর জাতিয় মুক্তিযুদ্ধের সময়ের রাজনীতিতে সক্রিয় ইসলামপন্থি দল গুলোর ঐতিহাসিক স্বাধীনতা বিরোধী ভূমিকা। তাই আজ ইসলাম বিদ্বেষীদেরকে বাংলাদেশে ইসলামের বিরুদ্ধে আওয়াজ তোলার পথ সহজ করে দিয়েছে। তেমনি অরাজনৈতিক ইসলামী সামাজিক নেতৃবৃন্দের বিগত দিনের অবহেলা বা নীরবতাও এন্টি ইসলামীদেরকে তাদের প্রচারণা চালিয়ে যেতে প্রেরণা যুগিয়ে এসেছে তার দায় দায়িত্ব থেকে অরাজনৈতিক ইসলামী নেতৃবৃন্দ এড়িয়ে যেতে পারবেন না। সময়ের কাজ সময়মত সঠিক ভাবে না করলে যে কি অসহায় অবস্থায় পড়তে হয় মানুষ ভাবতে চায় না। জীবনের প্রতিটি মুহূর্তকে আমাদের হেফাজত করতে হবে।
এ হতাশার শেষ কোথায়?
একটি দেশের শিক্ষার্থী নতুন প্রজন্মকে তাদের জন্মগতভাবে প্রাপ্ত মানবীয় সুপ্ত অসীম সম্ভাবনাময় প্রতিভাকে সুষ্ট বিকশিত করে রাষ্ট্র গঠনে সঠিক ভুমিকা রাখার জন্য প্রয়োজনীয় যুগোপযুগী দক্ষ জনশক্তি সৃষ্টি করতে সুষ্ট শিক্ষা ব্যবস্থার বাস্তবায়ন সরকারের দায়িত্ব। বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৪০ বছর অতিক্রম হল, একটা জাতি গঠনে এ সময়কে একেবারে স্বল্প বলা যায় না। আজ এই ৪০ বছরে অামাদের চাওয়া, পাওয়া এবং না পাওয়ার হিসাব প্রকাশ করা হয় রেডিও, টিভি ও পত্রপত্রিকায় কিন্তু দেশের জনগোষ্টিকে সৃজনশীল অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ও কারীগরি জ্ঞ্যানে কর্মদক্ষম করে গড়ে তোলার সফলতা এবং ব্যর্থতার হাল-খাতা প্রকাশ করতে আমাদের শ্রদ্ধেয় কোন গুরুজনকে এগিয়ে অাসতে দেখা যায়না! ৭১ এ আমাদের ছাত্রসমাজের এগারো দফার আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহন, তাদের অবদান ও আত্মত্যাগ তুলনাহীন। স্বাধীনতা যুদ্ধে আত্মদানকারী সেই সব ছাত্র-ছাত্রীদের অত্মার সামনে দাড়িয়ে একদিন জবাব দিতে হবে বাংলাদেশের শিক্ষাপ্রতিষ্টানগুলোর বতর্মান সহিংসতা ও অশান্ত পরিবেশ সহ শিক্ষাব্যবস্থার এ করুন দুরাবস্থার জন্য।
পাকিস্থান আমলের শেষ দিকে শিক্ষা প্রতিষ্টানে ছাত্রদেরকে দিয়ে শুরু হয়েছিল সেই আইয়ুব-মুনেম খানের "গুন্ডা বাহীনি" আর আজ স্বাধীনতার ৪০ বছর পরেও কেন দেখতে হবে সে কালো অধ্যায়ের ধারাবহিকতা? বাংলাদেশের রাজনৈতিক দল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্র ছাত্রীদের মাঝে তৈরী করছেন তাদের গুন্ডাবাহীনি! যার ফলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে চলছে তাদের পেশীশক্তির ও আধিপত্যতার কু-পদর্শন, হচ্ছে সন্ত্রাস, চলছে মারামারি ও হিংস্রতা ! পৃথিবীর অন্যান্ন দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে তো এসব দেখা যায়না সে সব দেশে যদি থাকতে পারে সহিংসতা বর্জিত পরিবেশ তাহলে বাংলাদেশে কেন তা সম্ভব নয়?
আমি বেশ কিছুদিন মধ্যপ্রাচ্যে ছিলাম। আমাদের দেশ থেকে লক্ষ লক্ষ লোক সে সব দেশে কাজ করতে যান। তাদের মাঝে দক্ষ, অদক্ষ, শিক্ষত, অর্ধশিক্ষিত সর্বস্থরের মানুষ আছেন কিন্তু শিক্ষিত পেশাজীবি, ডাক্তার, প্রকৌশলী দক্ষ লোকর চেয়ে অদক্ষ শ্রমিকের সংখ্যাই বেশী দেখা যায়। তখন অবশ্য আরবদের গৃহকাজের জন্য বাংলাদেশ থেকে কোন মা বোনকে যেতে দেয়া হতনা কিন্তু এখন গৃহচাকরানির কাজে বাংলাদেশ থেকেও অনেক মহিলারা সে সব দেশ যাচ্ছেন যাদের অনেকেই হচ্ছেন যৌন হয়রানি সহ বিভিন্ন অত্যাচরের শিকার! সহ্য করতে হচ্ছে তাদেরকে অনেক যাতনা ও অসম্মান। সম্প্রতি বাংলাদেশ থেকে ৫০০০ বাংলাদেশী মা বোনদেরকে গৃহ চাকরানির যাওয়া ব্যবস্থা করেছেন বলে জনৈক সরকারী কর্মচারী অনন্দ চিত্তে খবর দিয়েছেন! স্বাধীনতার ৪০ বছরে দেশে একটি সুশিক্ষিত কমর্দক্ষ জনশক্তি গড়ে তুলতে পারলে বিদেশে মর্যাদাপূর্ন পেশায় অধিক সংখ্যক লোক পাঠানো সম্ভব হত যার ফলে বিদেশে আমাদের সন্মান বাড়ত।
আসলে যখন কোন জনগোষ্ঠিকে রাস্ট্র কর্তৃক কর্মমুখী সুশিক্ষা দেয়া হয়না এবং সাথে সাথে কমর্সংস্থানের সুযোগ না থাকে তখনই সে দেশের জনগোষ্ঠির একটা বিরাট অংশ অপরাধ জগতে প্রবেশ করতে বাধ্য হয়। অসৎ উপায়ে জীবনযাপন, কর্মহীন জীবনের হতাশা থেকে সাময়িক মুক্তির আশায় অনেকে ডুবে যায় বিভিন্ন প্রকার ড্রাগের নেশায়। মাদক বা ড্রাগ প্রবেশ বা আমদানী বন্ধ করার জন্য বাংলাদেশের কোন সীমান্তই নিরাপদ নয়।
এই সে দিন বার্মার সাথে নতুন করে বন্ধুত্ব গড়ে তুলার সাথে সাথে সংবাদ শিরোনাম ছিল - বার্মা থেকে আসছে হাজার হাজার মদজাতীয় পানীয় ভর্তী বোতল আর লক্ষ লক্ষ মাদক টেবল্যট। ড্রাগ আসক্তি বাংলাদেশের শহর বন্দর থেকে শুরু করে সুদূর গ্রাম গঞ্জেও বিস্তার করেছে! একটি মুসলিম জনবহুল দেশ হিসাবে লজ্জ্যা আর দুঃখ রাখার জায়গা কোথায়?
আমাদের নীতিনির্ধারক ও বুদ্ধীজীবিদের কাছে অনুরোধ থাকবে বাংলাদেশের ৪১তম স্বাধীনতা দিবসে যেন আমরা জানতে পারি বিশ্বের উন্নত দেশের তুলনায় শিক্ষার মান ও জাতীয় চারিত্রিক অবস্থানের বিবেচনায় আমরা কোথায়? সে ব্যপারে আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন একটি গবেষনা করে জাতিকে জানান। আমাদেরকে আগে জানতে হবে আমরা কোথায় আছি? তখন সিদ্ধান্ত নেয়া সম্ভব হবে কোথায় যেতে এবং কিভাবে সেথায় দ্রুত যাওয়া যায়।
উপসংহারে বলতে চাই আমাদের স্বাধীনতাকে যথাযত অর্থবহ এবং মহত্তর করতে বিশেষ করে দেশর জনগোষ্ঠিকে বিশ্ব দরবারে সম্মানের আসনে উপস্থাপন করতে একটি সুষ্ট ও সঠিক শিক্ষা ব্যবস্থার কোন বিকল্প নাই।
সময় বহবান। সময় কারো জন্য অপেক্ষা করবে না । মানব জাতিকে স্রষ্টা যে সময় দিয়েছেন তার সঠিক ব্যবহারে মানুষকে ইহকাল ও পরকালের যেমন পুরস্কৃত করা হবে তেমনি সময়ের প্রতি অবহেলা ও অপব্যবহার, অপচয় করার জন্য একদিন সবাইকে কাঠগড়ায় দাড়াতে হবে। ব্যক্তিকে দাড়াতে হবে তার ব্যক্তিগত জীবনের হিসাব দেয়ার জন্য আর জাতীয় নেতা-নেত্রীদের কাঠগড়ায় দাড়াতে হবে একটি জাতির জাতীয় জিবনের সময় ব্যববহারের হিসাব দিবার জন্য।
আসলে টাইম মেনে্ইজমেন্ট মানব জিবনের সাফল্যে অত্যন্ত জরুরী, এ প্রসঙ্গে মনে পড়ে ইবন-আব্বাসের বর্নিত রাসুল (সঃ) সেই হাদিসের কথা, আঁকড়ে ধর জিবনের পাঁচটি জিনিস (যার বিপরিতের) সেই পাঁচটি আসার আগে। অর্থাৎ তা অবহেলা করলে এবং কাজে না লাগালে চলে যাবে তাই হাতছাড়া হওয়ার আগেই তাকে আঁকড়ে ধরতে হয়। অন্য কথায় এই পাচঁটি অপূর্ব সুযোগ বা সময় যা মানুষের জিবনে আসে তা চলে যাওযার আগে সঠিকভাবে কাজে লাগাতে হবে।
কি সেই পাঁচটি জিনিষ?
১ম : যৌবন কালকে বার্ধক্য আসার আগে
২য় : সুস্বাস্থ্যকে অসুস্থতা আসার আগে
৩য় : ধনস্পদকে দারিদ্রতা আসার পূর্বে
৪র্থ : অবসর সময়কে কর্মব্যস্ততার আগে
৫ম : জিবনকে মৃত্যু আসার আগে।
সুত্র: Related by Ibn-Abbas; the Prophet (s) said, “Grab five things before five others: your youth before your decrepitude, your health before your illness, your wealth before your poverty, your leisure before your work, and your life before your death.” [al-Hakim in al-Mustadrak]
সময়ের শপথ নিয়ে মহান আল্লাহ মানুষকে সেই সর্তকই করছেন।
সুরা আল অসর (১০৩)
শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু
[1] وَالعَصرِ
মহাকালের শপথ,
[2] إِنَّ الإِنسٰنَ لَفى خُسرٍ
নিশ্চয় মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত;
[3] إِلَّا الَّذينَ ءامَنوا وَعَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ وَتَواصَوا بِالحَقِّ وَتَواصَوا بِالصَّبرِ
কিন্তু তারা নয়, যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে এবং পরস্পরকে সত্যের উপদেশ দেয় ও ধৈর্যের উপদেশ দেয়।
Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১১ ভোর ৬:৩৩