আমরা ধর্মাশ্রয়ী সমাজে বসবাস করি, আস্তিকতার ছাঁচে ঢেলে নিয়েছি আমাদের দৈনন্দিন জীবন। কত শত মোল্লা/আলেম আমাদের ডাস্টবিনের আনাচে কানাচে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে, ভাবলেও গাঁ শিওরে উঠে।
কেউ বা সৌদি পন্থী, কেউ বা পাকিস্তান। আবার ইড়ানের দালালও আছেন কেউ কেউ। একসময় মার্কিন দালালরা আজ আবার পাকিস্তানের পা চাটা কুত্তাদের সাথে গলা মিলিয়ে ঘেউ ঘেউ করছেন।
ইসলামের নাম ভাঙ্গিয়ে, জুব্বা-শিরওয়ানী পার্টির আজ অভাব নেই।
মাজার পার্টিতো আরও এককাঠি উপরে। মরা মানুষের কিছু করার ক্ষমতা থাকলে হাসিনা-খালেদার আগেই তো শা'জালাল কিংবা দেওয়ানবাগী পীর, অথবা আটরশির হারামীর দলই হতে পারতো দেশের দন্ড-মুন্ডের কর্তা।
এ কোন আজব দেশে আমরা বাস করি?
আমাদের বিবেক কি মরে গেছে?
কেউ কেউ আওয়ামীলিগের সব কিছুতেই ভারত-প্রীতি খুজে পাচ্ছেন, আবার কেউ বা বিএনপি/জামাত কেই হাজির নাজির মানছেন। আপনারাকি ভেবে দেখেছেন এই দালালী আপনার পরবর্তি প্রজন্মকে কোথায় নিয়ে যাচ্ছে?
বাংলাদেশে একজন হিন্দু মেয়ে ধর্ষিত হলে, সে মোসলমান নয়, তাই আমাদের মুখে কুলুপ এটে বসে থাকি।
আমি বলছিনা হিন্দু মেয়েটিকে ধর্ষন করা যায়েজ।
আমাদের জামাত/হিজবুত (ভন্ডের দল) চক্র মক্তবে বসে পরিপূর্ন জীবনবিধানের কথা বলেন। এই পৃথিবীর সৃষ্টি যখন হয়েছিল তখন কি এই হিজবুত ছিলো? না থাকলে তাদের কি অধিকার আছে পুরনো বইকেই 'পরিপূর্ন' দাবি করার?
ইরাক আজ সম্পূর্নরূপে ধ্বংসপ্রায়। আফিম আর হেরোইনের চাষ করে আফগানিস্তানের অবস্থাও শোচনীয়। স্লামিক রিপাবলিক পাকিস্তান তো নিজের পায়ে নিজেই কুড়োল মেরেই বসে আছে। ইরানী শিয়ারা ইসলামী ভন্ডামীর চুড়ান্ত নজির। বাংলাদেশ নামক দেশটি আজ মোল্লা, হিজবুত ও ইরানী-পাকিস্তানী দালালে পরিপূর্ন।
আসছে সেই দিন, যে দিন মানুষের ধর্মবিশ্বাস ভেঙ্গে যাবে। ইসলামী অর্থনীতির নামে একই ব্যাবসার স্বরূপ শীঘ্রই আমরা জানতে পারবো। আইসিইউতে আর কত অক্সিজেন আছে তার উপরই নির্ভর করছে তার সমাধি কত দ্রুত নির্মান করা যায়।
ইহা সম্পূর্নরূপে এই বলদের হাম্বা হাম্বাকে
