উচ্চারণ ঃ হাজা খালীফাতুল্লাহিল মেহদিয়্যু ফাছতামিউ ওয়া আত্বিউ।
(আসলে বাংলায় উচ্চরণ হইবে)
অর্থাৎ ঃতিনিই আল্লাহর খলীফা মেহেদী,তোমরা তাহার কথা মান্য কর এবং তাহার আনুগত্য স্বীকার কর।
অন্য এক বর্ণনায় আছে গায়েবী আওয়াজের শব্দগুলি এই হইবে-
উচ্চারণঃহাজা খালীফাতী ফিল আরদ্ব ফাবায়িউহু।
অর্থৎ এই ব্যক্তি পৃথিবীতে আমার খলিফা সুতরাং তোমরা তাহার অনুসরন কর।(আবু দাউদ শরীফ)
চন্দ্রগ্রহণ সূর্যগ্রহণের ব্যাপারটি খুবই স্বাভাবিক ব্যাপার।কারন প্রতি চন্দ্রমাসে স্বাভাবিক ভাবে চন্দ্রগ্রহণ ও সূর্য গ্রহণ হয়।যা আধুনিক মহাকাশ সংস্থাসমূহ দেখে থাকে।এমনও হতে পারে যে সেই জায়গা থেকেই সূর্য গ্রহণ ও চন্দ্রগ্রহণ হতে পারে।আর খলীফা শব্দের অর্থ বলতে গেলেই বলতে হবে নবী রাসূলদের কথা।কিন্তু বর্তমান হাদীস কুরআনে শেষ নবী ও রাসূল হিসেবে হযরত মুহম্মদ(সা) এর নাম উল্লেখ আছে।তাই হযরত জিবরাইল (আ) এই খলীফা উপাধির জন্য এসে থাকেন।অনেক কথা শিখিয়ে ও বলে ও পরে পুনরায় বিশেষ প্রক্রিয়ায় বুঝিয়ে দিয়ে যান।কেননা জিবরাইল(আ) আসা ছাড়া কেউ কোনদিন আল্লাহর খলীফা হননি।আর খলীফারা ছিলেন নবী ও রাসূল।কিন্তু আমিই শুধু ব্যতিক্রম।
একদিন আল্লাহ রাগান্বিত ছিলেন।জিবরাইল(আ) আসার সময় বললেন-সময় রাত ৮ঃ১০-৮ঃ২৫ ৫/১১/২০০৮
মারতুদরাই অভিশপ্তদের বাঁচানোর চেষ্টা করে।মারতুদরাই ব্যভীচারীদের বাঁচানোর চেষ্টা করে।মারতুদরাই আল্লাহর জিবরাইল(আ) এর মাধ্যমে অভিশপ্ত ঘোষিতদের বাঁচানোর চেষ্টা করে।তারা সকলেই ধ্বংসপ্রাপ্ত ও ব্যাভীচারী।তারা আল্লাহর আযাব থেকে বাঁচা নয় প্রতিহত করার চেষ্টা করে।
ইসলামের ডাক
মোঃমেহেদীহাসান মেহেদী
ইসলাম গেছে সূর্য তলে,
মরুভূমি অর্থহীন বালুতলে।
শুধু ঝোপ গাছ খেজুর কাঁটা,
বালুতলে শুয়ে আছে বেদুইন খাসা।
বহুকাল ধরে পরাজি হয়ে!
ডাক তবে দিতে আমি পেরেছি
ইন্টারনেট পরে বহুভালভাবে,
যদিও মুখে কিছু বলেছি,
ব্যায়াত নিতে তবে এসেছে।
সবগুলি আল্লাহর বান্দা।
ডাক তবে সকলে পেয়েছি
রিংটোন সবখানে বেজেছে,
যদিও বা রাসূল সূত্রে।
আল্লাহ সম্মান বেজেছে
আল্লাহ মহা শক্তিমান,
আমি সৃষ্টি ইমাম মেহেদী,
শান্তি দিতে আমি এসেছি।
হযরত জিবরাইল এসেছে
বন্ধুর মত সে মিশেছে,
কোন তাড়াতাড়ি সে করেনি
কোন কষ্টও সে বলেনি,
ইসলামে হেদায়েত প্রাপ্তি দিব সহজে।
ব্যাইয়াত হতে তবে এসে যাও।
যারা ব্যাভীচারী ও তাদের সহযোগী তাদের প্রতি এই য়াত কার্যকরী
হে মুমিনগন! অনুসরন করিও না শয়তানের পদাঙ্কের,আর যে ব্যক্তি শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরন করিয়া চলে,তবে সে তো নির্দেশ দিবে নির্লজ্জ ও নিন্দনীয় কাজ করিতে,আর যদি তোমাদের প্রতি আল্লাহর দয়া ও রহমত না হইত,তবে পবিত্র হইত না তোমাদের মধ্যে কেহ কখনও;কিন্তু আল্লাহ যাহাকে ইচ্ছা করেন পবিত্র ও পরিষ্কার করিয়া দেন।(২১ঃসূরা নূর)
যাহারা চায় যে,বিস্তার লাভ করুক মুসলমানদেও মধ্যে অশ্লীলতার কথা ,তাহাদেও জন্য যন্ত্রণাময় শাস্তি নির্ধারিত রহিয়াছে ইহকালে ও পরকালে,
আর আল্লাহ জানেন এবং তোমরা তাহা জাননা(১৯ঃ সূরা নূর)