আর তাদেরকে বলে দিন আল্লাহ তাদের ষঢ়যন্ত্র সম্পর্কে ভালো অবগত আছেন।যখন তারা আপনাকে কষ্ট প্রদানের উদ্দেশ্য চিঠি পার্সেল কুরিয়ার সংক্রান্ত প্রতারণা না করে।
আর হাঁ আপনার অন্তর যেন ভেঙ্গে না পড়ে লালায়িত না হয়।তারা যা আপনার সাথে অন্যায়ভাবে নিয়েছে প্রতারণা করেছে তার বিনিময়ে আল্লাহ আপনাকে অসংখ্য নিয়ামত দান করবেন।আর তাদের পরিণতি হবে অভিশপ্ত হনুমানদের মত।যারা আইন অনুযায়ী খাল কেটে মাছ ধরত।তাদের চালাকি ছিল এই যে তারা আল্লাহর সাথে শঠতা করত।তারপর তারা যেভাবে আইন অনুযায়ী অন্যের জিনিস লুন্ঠন করে সেইভাবে যুক্তি দেখাত।অর্থৎ নিষিদ্ধ দিন সমূহের বাইরে ,আটাকে রাখা মাছ তুলে খেত।পরে তারা নবীকে যুক্তি দেখাত আইন অনুযায়ী তুলি।তারা দাউদ(আ) কে এভাবে বলত।তাদের পরিণতি হয়েছিল অভিশপ্ত হনুমানের মত।অতএব আপনিও এভাবে দুআ করতে থাকুন যেন আপনার রব্ব তাদের হনুমানের মত করে দেন।যাতে কিয়ামত পর্যন্ত মানুষ তাদের দেখে হাসাহাসি করে।নিশ্চয়ই আল্লাহ চালাক ,চাটুকার,শঠতাকারীদের পছন্দ করেন না।
আর ধ্বংস হোক তারাও যারা আপনাকে পাগল বলে কুৎসা রটনা করে।আপনার ছবি জোড়া দেয়।অনুবীক্ষণিক বোলতা কেমেরা উড়িয়ে আপনার ছবি তোলে।আপনি আল্লাহর আশ্রয় প্রার্থনা করুন।আপনি সতর্ক হউন।আল্লাহ তাদের চুরি ডাকাতি সম্পর্কে খুব ভাল অবগত আছেন।যেভাবে তারা প্রতারণা করে থাকে।যেভাবে তারা অন্যের সম্পদ লুন্ঠিত করছে, সেভাবেই তারা ধ্বংসপ্রাপ্ত হবে।তারা কটুক্তি করে চাতুরতা করে বলে যে কুরআন হাদীসে এগুলো নিষেধ নেই।সুতরাং আপনি বলুন আল্লাহ আমাকে (জিবরাইল (আ)) কে আপনার কাছে প্রেরণ করেছেন।আর তাদের স্থান জাহান্নামের সর্বনিম্নস্তরে।তাদের খাবারের ছবি যা তারা তুলে থাকে।সেই প্রচ্ছাব ও মল যা আরও ভাল বিষ মিশিয়ে যাক্কুমের সাথে হাজারগুন উত্তপ্ত করে লোহা ও তামার উত্তপ্ত পাত্রে খেতে দেয়া হবে।আর তাদের যৌনাঙ্গ বিশাল কওে আগুন ও কাঁটা দিয়ে কষ্ট প্রদান করা হবে।সেগুলোও হবে আগুনের চেয়ে উত্তপ্ত।
আর নিঃসন্দেহে মৌসুমী কবীর কুৎসা রটনাকারী।আপনাকে পাগল বলে অপমান করে মানহানি করে।তারা মেডিটেশন করে যারা বিদআত সৃষ্টিকারী।আপনি দুর্বল ও হীন।তার সামনে মস্তিষ্ক উত্তলোন করতে পারেন না।তবে ব্যভীচারী জাহান্নামী এই মহিলা সম্পর্কে সতর্ক হউন।এদের পাপাচার সম্পর্কে অবহিত করুন।এই কুৎসা রটনাকারী অতীতের সেই ফেরাউনের যালীম দাসীদের চেয়েও নিকৃষ্টতর।এরা আপনাকে সেই ফেরাউনের মতই পাগল বলে।মানসিক রোগী বলে।অতএব আপনি ব্যথীত হবেন না।আপনার অন্তও যেন বিচলিত না হয়।ওরাই হবে জাহান্নামী।সেখানে তারা চিরকাল অবস্থান করবে।
আর বলুন তারা আধুনিক শব্দ সম্বন্ধে অনেকে সন্দেহ পোষন করে।এটা চালাকি ও নির্বুদ্ধতা যা তারা নিজেরা তৈরী করেছে ।যাতে তারা জাহান্নামী হতে পারে।তবু লিখুন এই উদ্দেশ্য যে তাদের মধ্যে হয়তবা হেদায়েত প্রাপ্তি হবে।জিনা বলতে শধু যেমন সমকাম ও ব্যাভীচারতা বোঝায়না।বস্তুত সকল ধরনের যৌন অপরাধকেই বোঝায়।আধুনি ইন্টারনেটে ছবি জোড়া দেয়া ,ছবি জোড়া দিয়ে নেংটা করা,নেংটা ছবি জোড়া দেয়া,অনুবীক্ষণিক কেমেরাও মোবাইল কে কৃত্রিম উপগ্রহের সাহায্যে কেমেরার মত করে অন্যের মোবাইল দিয়ে ছবি তোলা,ঘরবাড়ি রেকর্ডের নাম করে সবার বাথরুমের ও ল্যাটরীনের ছবি তোলা ,সবই জুলুম ,নির্যাতন, ও পাপাচারীদের কাজ।মূলত তারা নিজেদের জন্য এগুলোর মাধ্যমে আযাব নির্ধারন করিয়া লইয়াছে।এগুলোরজন্যও তারা জাহান্নামী হবে।সেখানে তারা চিরকাল অবস্থান করবে।আর তাদের কৃত্রিম উপগ্রহ যা নিয়ে তারা জানমাল নষ্ট করে,আমানত নষ্ট করে ও জেনা ব্যভীচার ছড়ায়,কিছুটা হয়ত আল্লাহর অনুষ্ঠানও থাকে।তবে আল্লাহ তাদের চালাকি সম্বন্ধে অবগত আছেন।মূলত তারা আযাব প্রতিরোধে চালাকি করে।তাদের প্রতি আযাব আসবে এক ভয়ঙ্কর ঝড়।সৌরঝড়।যাতে থাকবে শিলাখন্ড ও ধূলিকনা,আর গোটা পৃথিবীতেও আযাব বর্ষিত হবে।তখন ইমাম মেহেদীরা একটি পাহাড়ে অবস্থান করবে।ইয়াজুজ মাজুজ ও তার পূর্বে ধ্বংস হবে।
ইহারা সেই চালাক স¤প্রদায় যারা আপনার আল্লাহর ফেরেশতা জিবরাইল কে ধোঁকা দিতে মুখে হনুমানের মুখোশ পরে,এমনকি আমাকে নিয়ন্ত্রণ করতে আপনার নবী হযরত মুহম্মদ(সা) এর নাম ব্যবহার করে,নেংটা ছবি জোড়া দিয়ে বা যে কোনভাবেই হোক তাকে লাঞ্চিত করে।একই সাথে তারাশঠতা কারী।তারা মনে করে যে এভাবে তারা আল্লাহকে ধোঁকা দেয়ায় সফল।ভবিষ্যতে আরও ধোঁকা দিবে।কিন্তু না, তারা অতীতের পাপাচারী জাতিগুলোর মতই চালাকি করে।মূলত তারা আধুনিক কালের প্রযুক্তিসমূহ ব্যবহার করে।অতএব আপনি ধৈর্য্য ধরুন।নিশ্চয়ই আল্লাহ ধৈর্য্যশীলদের সাথে আছেন।মনে রাখবেন আল্লাহর সবচেয়ে প্রিয় নবী হযরত মুহম্মদ(সা)।তিনিই শেষ নবী ও রাসূল।আপনি তো শুধূ নেতা।তবে আপনি জিবরাইল(আ) কথা গুলো বলুন ও লিখে দিন যাতে করে আপনার অন্তর আরও সুপ্রশস্ত হয়।আর তাদের উপর লানত যারা আল্লাহর সাথে চালাকি করে।তারাও একইভাবে ধ্বংস প্রাপ্ত হবে।
আর আপনাকে উপহার অথবা বিনা কারনে কিছু দিবে, এরুপ আবহওয়া যারা সৃষ্টি করে তাদের থেকে দূরে থাকুন।তারা তো কতক দেখতে এমন যেমন কোন আল্লাহর রাস্তায় শিক্ষাগ্রহণকারী দানকারী বড়লোক আল্লাহর রাস্তায় আলেম।তাদের আচরণ ও প্রতারণায় আপনি ভেঙে পড়বেন না।আপনার অন্তর যেন ব্যথীত না হয়।তারা এমন ই যেমনটি আল্লাহর রাসূল(সা) বলেছেন।তারা আপনার মত মুসলমানের সাথে প্রতারণাকারী ও তারা আপনার জন্য ক্ষতিকর।আপনাকে তুচ্ছ তাচ্ছিল্যকারী।আল্লাহ আপনাকে অচিরেই ভাল বন্ধু ,আল্লাহর বন্ধু দান করবেন।আপনার যা আছে তাই নিয়ে এগোন।আর তারা আল্লাহর কাছে অভিশপ্ত।
আর একটু আগে যা শুনলাম আজ তা হল ব্যভীচারী আর এক ব্যভীচারীকে আমার সালাম দেয়া দেখে, বলছে সালাম মানে দুআ আর দুআ সফল হতে হলে দরকার নম্বর কমান,না হলে ইমাম মেহেদীর দুআ কীভাবে কবুল হবে।তাই নম্বর কমাব।শুয়ে শুয়ে ব্যভীচারী ভুঁয়া নম্বরিং লিখে দিল রোল দিয়ে।এইভাবে পাপাচারী,যালীম ও আল্লাহর সাথে শঠতাকারীরা পূর্বেও ভুঁয়া নম্বরিং করত।কারন নম্বর কমালে ব্যভীচারীর, শান্তি সালাম দিলে নয়।