somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

মোঃ মঈনুদ্দিন
সত্য আর মিথ্যাকে এক করি না। যারা অসত্য দিয়ে সত্যকে ঢাকতে চায়; তাদের সঙ্গ ধরি না। নতুন যে কোন কিছু শিখতে ভালো লাগে। কেউ কিছু শিখতে চাইলে সম্ভব সাধ্যমতো চেষ্ঠা করি। প্রযুক্তির উৎকর্ষতাকে কাজে লাগিয়ে আধুনিক জ্ঞানে দক্ষতা অর্জন করতে চাই।

আমাদের সন্তানদের বাঁচতে দিন!

০৬ ই মে, ২০১৬ রাত ১২:২৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


*** আমার সন্তান, আপনার সন্তান, সকলের সন্তানদের আদবে-আখলাখে, জ্ঞানে-বিজ্ঞানে, প্রজ্ঞায়-পান্ডিত্যে, শিল্প-সাহিত্যে,বেড়ে উঠুক। হয়ে উঠুক মানবতাবাদী। শিখুক সত্যিকার জ্ঞান। আলাদা করতে শিখুক সত্য আর অসত্যকে, ন্যায় আর অন্যায়কে। বুঝতে শিখুক আদল-ইনসাফকে। ভালবাসতে শিখুক দেশ-মা-আর মাটিকে। হয়ে উঠুক সত্যিকার দেশপ্রেমিকে।


*** কিন্তু?
এ আশা আর স্বপ্ন কী পূরণ সম্ভব? কোন কন্টকাকীর্ণ ও বিপদসংকুল পথ কী আমাদের প্রজন্মের জন্য বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছেনা? আমরা কি তাদের জন্য সুন্দর-মসৃন, সুস্থ্য ও সুষ্ঠু ভবিষ্যৎ উপহার দিতে পারছি; পারবো? আমরা কী আত্মঘাতী কাজ দ্বারা আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মদের ধংসমুখে ঠেলে দিচ্ছিনা? নষ্ট করে দিচ্ছিনা ওদের আশা ও স্বপ্নকে?
*** হ্যাঁ! তাই নয়কী?



*** আমার সন্তানের হাতে আধুনিকতা ও ফ্যাশনের নামে তূলে দিয়েছি "স্মার্ট ফোন" নামক পরম হিতৈশি অথবা চরম বিধ্বংসী মারণাস্ত্র?
*** বিভিন্ন মোবাইল কোম্পানী বা সার্ভিস প্রোভাইডাররা দিচ্ছে নানা ধরণের অফার, নাইট প্ল্যান ধরণের আত্মঘাতী কলরেইট ও ইন্টারনেট অফার সুলভে। যা ব্যবহার করে আমার সন্তানটি হয়ে যাচ্ছে ক্রমেই নীশাচর। হয়ে যাচ্ছে কর্ম বিমূখ, ছন্নছাড়া, অতি আবেগী এবং ভ্যাগাবন্ড টাইপের।
*** তারা যখন-তখন সার্চ দিচ্ছে সার্চ ইঞ্জিন সমুহে আর পেয়ে যাচ্ছে লক্ষ লক্ষ অশ্লিল, কুরুচিকর, নোংরা, জঘন্য, অস্বাস্থ্যকর ন্যুড-হাফ ন্যুড ছবি ও ভিডিও। যা ওদেরকে ঠেলে দিচ্ছে পাপ পংকিলতাপূর্ণ এক অজানা নিষিদ্ধ জগতে। যার থেকে বোধহয় পরিত্রাণ নেই?
*** দিনে দিনে বাড়ছে লক্ষ লক্ষ ফ্রী ওয়েব সাইট। আর অশ্লীল সব কন্টেন্টে পূর্ণ হচ্ছে ঐসব সাইট। যার প্রধান ভোক্তা আমাদের শিশু-কিশোর-কিশোরী আর তরুণ-তরুণী, যুবক-যুবতিরা। যেসব দেখে-চেখে ওরা পৌছে যাচ্ছে অন্যায় আর অসভ্যতার চরম পর্যায়ে।
*** হালের সময়গুলোতে "চটি" জাতীয় চরম নোংরামী, ভন্ডামী আর কুরুচিকর অশ্লীল, বেহায়াপনায় পূর্ণ মানবতার চরম অবমাননাকর ওয়ার্ডপ্রেস সাইট। যার লেখা বা বিষয় বস্তু এতই নোংরা ও অশ্লীল যে কোন সভ্য বা ভদ্র মানূষের ওসব পড়া বা দেখার সাহসে কুলাবেনা। কিন্তু নিয়তির নিষ্ঠুর পরিহাস আমাদের কোমলমতি শিশু-কিশোর দের কাছে এসব এখন হট এবং হিট। এসব পড়ে পড়ে নানা ধরণের অপরাধের সাথে পরিচিত হচ্ছে। ও নানা ধরণের কূকর্মে জড়িয়ে যাচ্ছে। এর থেকে বুঝি আর মুক্তি নাই? এটা এমন এক সাইট আর এর লেখক গুলো এমনই যে এদের অর্থাৎ ওইসব সাইটের লেখকদের হাত হতে মা-বোন, খালা-মামী-ফুফু, চাচী, পাড়া-প্রতিবেশী, আত্মীয় স্বজন, শিশু কিশোরী কেউই বাদ যায়না এদের ধর্ষনের হাত থেকে।এর বর্ণনা এমনই যে ভয়ে গা শিউরে উঠে!
*** সামাজিক যোগাযোগের সাইট!



*** অসংখ্য সামাজিক যোগাযোগের সাইট যেগুলোতে ইনভল্ভ আমাদের তরুণ সমাজ। এতে তারা অংশ নিচ্ছে চ্যাটিং, ম্যাসেজিং, শেয়ারিং, পোস্টিং এবং সেই সাথে চালাচ্ছে গালাগালির গুলাগুলি। গড়ে উঠছে ফেইসবুক বা ওই জাতীয় গ্রুপ ভিত্তিক দলাদলি। চলছে মানহানীকর মন্তব্য। ছবি ট্যাগিং। কুরুচিকর মন্তব্য। আত্মঘাতী পোস্ট ইত্যাদি। আর এসবের ফলে সামাজিক বন্ধনে সৃষ্টি হচ্ছে নানান ধরণের সামাজিক সংকটের। বেড়ে যাচ্ছে যুবকদের মনে আত্মঘাতী ও ধ্বংসাত্মক মনোভাবের। যা আমার, আপনার সন্তানদেরকে চীরতরে নষ্ট করে দিচ্ছে। আর এর থেকে যেন কোন পরিত্রাণই নাই??
*** এই অসময়ে অপ্রয়োজনে সামাজিক যোগাযোগ সাইটে অধিক সময় দেয়ার ফলে যুবারা কাগুজে বইয়ের প্রতি আস্থা হারিয়ে ফেলছে। সৃষ্টি হচ্ছে প্রকৃত বন্ধু বইয়ের সংগে দূরতম সম্পর্ক। যা আমাদের সবার জন্য একটা অশনি সংকেত!! সামাজিক যোগাযোগের সাইটে ইনভলভ হওয়ার ফলে যুবাদের গ্রাস করে নিচ্ছে একধরণের মানসিক বিকারগ্রস্থথায়, পেয়ে বসছে মেন্টাল ফেটিগ তথা নানা ধরণের ইনসমনিয়া আর ডিপ্রেসনে। যার ফলশ্রুতিতে আমাদের সন্তানেরা তলিয়ে যাচ্ছে ধ্বংসের গভীরে।।
*** "মুক্ত চিন্তা" বা এই ধরণের ধারণা হতে সৃষ্ট হয়েছে নানা ধরণের ব্লগ ও ওয়ার্ড প্রেস সাইটের। ভালো ভালো কাজের ও লেখার জন্য এ সাইটগুলো পরিচিত যেমন। তেমনি, মন্দ ব্লগার ও তাদের ক্ষতিকর ব্লগিং এর ফলে সৃষ্টি হচ্ছে নানান ধরণের সামাজিক সংকটের। বিশেষ করে ধর্মের অবমাননা; বিশেষত ইসলাম ধর্ম, আল্লাহ, রাসুল, তাঁর পরিবার ও ধর্মীয় আকীদা-কার্যপদ্ধতি, মতামত ও অভিমতের বিরুদ্ধে তৈরি হয়েছে একদল ব্লগারের। তারা শুধু ইসলাম ধর্ম ও ইসলামিক যে কোন কিছুর বিরুদ্ধে কিছু লিখতে পারাটাকেই জীবনের স্বার্থকতা বলে মনে করে। মূলতঃ তারা তাদের বিদেশী বন্ধুদের খুশি করতেই এসব করে থাকে। আসলে এটা যে কত বড় আত্মঘাতী একটা কাজ তা তারা বুঝতেই পারতেছেনা। এসব লেখা পড়ে আমাদের যুবারা ধর্মজ্ঞানহীনতার কারণে ভুল দলে ভুল মতের উপর বিশ্বাস স্থাপন করে বসে আছে। এবং ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে পৌছে গেছে। মনে হয় এর থেকে মুক্তি নেই আমাদের প্রজন্মের??
*** সারাক্ষণ নেটওয়ার্ক ব্রাউজিং এর ফলে এবং ভার্চুয়াল জগতে দিনের ও রাতের বেশীরভাগ সময় ব্যাস্ত থাকার কারণে আর ওই জগতে ফাইটিং এ ব্যস্ত থাকায় মর্তের বুকের বাস্তব জগতের, হায়েনা-হার্মাদ, লুটেরা,খুনি, বদমাশ, স্বাধীনতা চোরা, বর্ণচোরা দের কাছে আমাদের প্রিয় স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব আজ হুমকীর মুখে।। অন্যায় করেই যাচ্ছে অথচ রাজপথ আজ খালী, খা-খা করছে মাঠ-ঘাট- রোড সবই! নেই কোন প্রতিবাদের ভাষা, নেই শ্লোগান, নেই মিটিং-মিছিল। ভার্চুয়াল জগতে মারপিট করে আজ আমাদের তরুণ প্রজন্ম বড়ই অসহায়! অসুস্থ্য! বিপথু, পর্যুদস্ত, রিক্ত, ক্লান্ত, নির্জিব, সংকোচিত! আফসোস! আফসোস!
*** আর সারাক্ষণ ফেইসবুক ও অন্যান্য সাইট পরিদর্শনে দেখা যায় যে, যুবারা ফেইসবুকাররা বাংলা ভাষাকে চরম অবমাননা করছে। অশালীন, অশ্রাব্য, খিস্থি-খেউড় আর ভুলে ভরা কমেন্টস তাদের! এসব করছে অনেকটা জ্ঞাতসারে ও অজ্ঞাতে উভয় মতেই। এতে করে ভাষা চর্চার দিকটা ঝুলে গেল।।

*** আনসেন্সর্ড ভিডিও ডাউনলোড করতে গিয়ে অযথা সময় নষ্ট হচ্ছে। ফলে কোন ভালো কাজে আমাদের তরুণদের অংশগ্রহণ চোখে পড়েনা বললেই চলে। সারাক্ষণ এসব নিয়েই দিনের ও রাতের বেশীরভাগ সময় ব্যাস্ত থাকতে দেখা যায়।।
*** আর এর ফলে তারা তাদের মূল্যবান পাঠ্য বইয়ের প্রতি চরম বেখেয়াল ও আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছে। সুতরাং পড়ালেখা টংয়ে উঠে গেছে। শিশুরা এখন পড়তেই চাইছেনা।। পাঠ্য বইয়ের সাথে দূরত্ব সৃষ্টি হওয়ায় ফেইসবুকের সাথে বা গুগল প্লাসের বা ইমো ইত্যাদির সাথে আগ্রহ বেড়েছে।। আর পড়ালেখা না হওয়াতে শিশুরা দিনকে দিন উচ্ছন্নে যাচ্ছে। এ থেকে কী পরিত্রাণ রয়েছে।।


*** তাহলে? করণীয় কী?***
এইসব আবোল তাবোল ওয়েব সাইট হতে নোংরা লেখা, অডিও, ভিডিও, ইমেইজ ইত্যাদি কালেকশন করে এতে চরম ভাবে মজে গিয়ে পাপ পংকিলতার অতল গহবরে ঢূকে পড়ছে। নিজেদেরকে নিজেদের অজ্ঞাতেই ঠেলে দিচ্ছে চরম অন্ধকারের পথে। এর থেকে কী তাহলে নেই? অবশ্যই আছে, তবে তার জন্য প্রয়োজন অনেক অধ্যাবসায় ও সময়ের।। আমরা কী পারবো তা করতে??
***চটি গল্প***
"চটি" গল্প যে কার উপকারে লাগে আদৌ আমার কাছে বোধগম্য নয়।।চটি গল্প পড়ে একটা শিশু, কিশোর, যুবক-যুবতি ইত্যাদি সাপদের মুখে পড়েছে!!
এ যেন যৌন সুড়সুড়ি দেয়ার জন্যই তৈরি!! এর বালাই থেকে সবার ইজ্জত আব্রু কীভাবে যে বাঁচে তা চিন্তা করে কুল পাচ্ছিনা।। এর কি রোধ করা জরুরী নয়??


*** ইউটিউবের মন্দ অংশে যেখানে লক্ষ লক্ষ নোংরা,অশ্লীল, ভিডিও লোড করা আছে। যার ছোবলে পড়ে আমাদের যুবারা যৌবন হারাচ্ছে। এটাকে কী কোন যন্ত্রবলে-মন্ত্রবলে, কৌশলে বাংলাদেশের জোনে অকার্যকর করে রাখা যায়না? দেশের এন্টি সাইবার ক্রাইম ব্যুরো বা এন্টি সাইবার ক্রাইম বিভাগের কাজ কী? তারা কী শুধু সরকারকে কে গালী দেয়, কে সমালোচনা করে তাদের খোঁজায় ব্যস্ত থাকে?? এসব কিছুই কি দেখেনা? না কি ইচ্ছে করেই আমাদের যুব সমাজকে পাপ সমুদ্রে ডুবিয়ে মারার পাঁয়তারায় অংশ নেয়া অপরাধীদের মধ্যের কেউ?

*** মন্দ ব্লগ বা মন্দ ব্লগারগণ মুক্ত চিন্তার নাম করে ধর্মের গায়ে কালিমা লেপনে আজ ব্যতিব্যস্ত। বিশেষ করে ইসলাম ধর্ম, আল্লাহ, নবী মুহাম্মদ(সাঃ) ও ইসলামী রীতিনীতি, তাহজীব-তামুদ্দুন নিয়ে কল্পনা প্রসূত ও মনগড়া আজে বাজে লেখনি দ্বারা কলুষিত করেই যাচ্ছে। তারা মূলতঃ বিদেশী প্রভুদের কাছে হিরো সাজার প্রয়াসেই এসব করছে। কারণ, ইসলামের বিরুদ্ধে অবস্থান নিলে শীঘ্রই হীরো বা লাইম লাইটে পৌছা যায়। আর এদের এসব কুকর্মের সঙ্গী বানাচ্ছে ধর্ম সম্পর্কে প্রায় অজ্ঞ তরুণ যুবাদের। তাদের ব্রেইন ওয়াশ করে শয়তানী পথের সঙ্গী বানিয়ে ধ্বংস করে দিচ্ছে তাদের মনন ও মানসীকতাকে।। তাই, উচিত ওসব লেখা স্পন্সর হওয়ার আগে সেন্সর করা। না হয় আমাদের সোনার সন্তানদের আমাদের করে আর পাওয়া হবেনা। হয়ে যাবে একেকটা ইবলিশের অনুচরে।। তাই, আমাদের প্রজন্মকে বাঁচাতে সবাই এগিয়ে আসুন।।
*** আর ব্লগের সেক্যুলার অংশের সাথে রিলিজিয়াস বা মোর‍্যাল অংশের সংঘাত অনিবার্য। তাই, অন্যায়ের সাথে ন্যায়ের বিতর্কের সুযোগে বিবদমান দুদলের মাঝে আলগোছে প্রবেশ করে নাশকতা করে নিরীহ কোন দল বা ব্যক্তিকে বাজিয়ে দিচ্ছে তৃতীয় কোন অপশক্তি। যার বা যাদের অস্তিত্বের ব্যপারে উভয় দলই প্রায় অজ্ঞ বা ভুলের মধ্যে রয়েছে। তাই, ব্লগিং হওয়া চাই নিরাপদ ও সংঘাত মুক্ত। কারো ধর্মিয় ইস্যুতে বা কারো ইগোতে আঘাত করে কিন্তু পরিণাম ভালো হয়না। তাই, সকলের সাবধান হওয়া উচিৎ।।
Click This Link
*** অতএব, আমাদের শিশুদের অর্থাৎ বর্তমান ও আগামী প্রজন্মের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সচেতনভাবে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।এবং
** ফেইসবুকিং -সব ধরণের কর্মকান্ডের সেন্সরশীপ এবং শিডিউল্ড পরিচালনার জন্য বিধি আরোপ করতে হবে। যখন তখন ফেইসবুকিং বা অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগের সাইটে যত্র তত্র প্রবেশ নিষেধের ব্যবস্থা করতে হবে।
** ইউটিউব বা বিভিন্ন ভিডিও প্রভাইডার ওয়েব সাইট যেসবে নোংরা ও ভাইরাল কন্টেন্ট প্রোভাইড করে এসবের ব্রাউজিং বাংলাদেশ জোনের উপর ব্লক বা সিলগালা মেরে দিতে হবে।।


** "ব্লগ সাইট" বা যেসব ব্লগার ধর্ম ও বিভিন্ন স্পর্ষকাতর লেখনি দ্বারা বিবাদ, ফ্যাসাদ ও সন্ত্রাস সৃষ্টি করে এদের ব্যান করে দিতে হবে বা এদেরকে সুপথে এসে ভালো লিখনি দ্বারা নিজের মেধার পরিচয় দেয়ার সুযোগ নিতে হবে। নাহলে এদের কাছ হতে আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম রেহাই পাবেনা।।

** "চটি গল্প" বা এই জাতীয় নোংরা লেখনি ও ভিডিও কলিং এর নোংরামী চীরতরে বন্ধ করে দিতে হবে। নতুবা এর বিষাক্ত থাবা হতে আমাদের কারোরই রেহাই মিলবেনা।। আমরা চাই, একটা সুন্দর, পরিচ্ছন্ন, উজ্জল ভবিষ্যৎ প্রজন্ম যাদের ভালো কর্ম ও ভালো পথে চলছে দেখে হাসি মুখে পরকালের পথে যাত্রা করতে পারবো।। নাহলে যে কবরে গিয়েও শান্তি পাবোনা।।
ধন্যবাদ।।

সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই মে, ২০১৬ রাত ১:৩৫
৩টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হাসান মাহমুদ গর্ত থেকে বের হয়েছে

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:১২


যুক্তরাষ্ট্রের একটি বাংলা টেলিভিশন চ্যানেল হাসান মাহমুদের সাক্ষাৎকার প্রচার করেছে। আমি ভাবতেও পারি নাই উনি এতো তারাতারি গর্ত থেকে বের হয়ে আসবে। এই লোকের কথা শুনলে আমার গায়ের লোম... ...বাকিটুকু পড়ুন

দারিদ্রতা দূরীকরণে যাকাতের তাৎপর্য কতটুকু?

লিখেছেন রাজীব নুর, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:১৮



দরিদ্র দূরীকরণে যাকাতের কোনো ভূমিকা নেই।
যাকাত দিয়ে দারিদ্রতা দূর করা যায় না। যাকাত বহু বছর আগের সিস্টেম। এই সিস্টেম আজকের আধুনিক যুগে কাজ করবে না। বিশ্ব অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

শেখস্তান.....

লিখেছেন জুল ভার্ন, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:১৫

শেখস্তান.....

বহু বছর পর সম্প্রতি ঢাকা-পিরোজপু সড়ক পথে যাতায়াত করেছিলাম। গোপালগঞ্জ- টুংগীপাড়া এবং সংলগ্ন উপজেলা/ থানা- কোটালিপাড়া, কাশিয়ানী, মকসুদপুর অতিক্রম করার সময় সড়কের দুইপাশে শুধু শেখ পরিবারের নামে বিভিন্ন স্থাপনা দেখে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের বিয়ের খাওয়া

লিখেছেন প্রামানিক, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৪৮


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

১৯৬৮ সালের ঘটনা। বর আমার দূর সম্পর্কের ফুফাতো ভাই। নাম মোঃ মোফাত আলী। তার বিয়েটা শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত দেখার সৌভাগ্য হয়েছিল। বাবা ছিলেন সেই বিয়ের মাতব্বর।... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিএনপি-আওয়ামী লীগের মধ্যে মৈত্রী হতে পারে?

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০০


২০০১ সাল থেকে ২০০৬ পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত আওয়ামী লীগের ওপর যে নির্যাতন চালিয়েছে, গত ১৫ বছরে (২০০৯-২০২৪) আওয়ামী লীগ সুদে-আসলে সব উসুল করে নিয়েছে। গত ৫ আগস্ট পতন হয়েছে আওয়ামী... ...বাকিটুকু পড়ুন

×