somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

অতীতে নাড়ী-পোঁতা সাদাকালো আমেরিকা: আমেরিকার প্রাতিষ্ঠানিক বর্ণবাদ ও ভবিষ্যত

২২ শে আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



যুক্তরাষ্ট্রের সেনসাস ব্যুরোর সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী বর্তমানে দেশটির মোট জনসংখ্যার ১২.৬% কৃষ্ণাঙ্গ। হিস্প্যানিক ও ল্যাটিনোরা (এরা বর্তমানে জনসংখ্যার ১৬.৩%) সংখ্যায় ছাড়িয়ে যাবার আগে কয়েক বছর আগ পর্যন্ত কালোরাই ছিল যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় সংখ্যালঘু গোষ্ঠী।

কালোদের যুক্তরাষ্ট্রে আনা হয় ইউরোপীয়দের গড়ে তোলা দাস-নির্ভর অর্থনীতির ‘মূক’ চালিকা শক্তি হিসেবে। উপনিবেশ স্থাপনকারী সাদারা অন্য জাতিগোষ্ঠী অর্থাৎ কালো বা রেড ইন্ডিয়ানদের সহজাত ক্ষমতা, বুদ্ধিমত্তা, নৈতিকতা প্রভৃতি দিক দিয়ে নিকৃষ্ট মনে করতো, ‘অসম্পূর্ণ মানুষ’ মনে করতো। এ ধারণাকে ভিত্তি করেই প্রতিষ্ঠা করা হয় স্বাধীনতা-পরবর্তী আমেরিকার আইনী কাঠামো। তারপরে আইনে সংস্কার হয়েছে, অন্যান্য প্রতিষ্ঠানও বদলেছে, কিন্তু কালোরা আশানুরূপ অগ্রগতি অর্জন করতে পারে নি। গৃহযুদ্ধের পর কালোরা যা স্বাধীনতা পায়, তা পন্ড করে দেয়া হয় কিছু আইন করে। এই আইনগুলো বেছে বেছে বেকারত্ব, ভবঘুরেমি, উদ্দেশ্যহীন ঘুরে বেড়ানোকে অপরাধ হিসেবে চিহ্নিত করে। এর ফলে কারাগারে কালোদের সংখ্যা বেড়ে যায় আর এই বন্দীদের দিয়ে বিনে পয়সায় দক্ষিণের অঙ্গরাজ্যগুলোর অবকাঠামো গড়ে তোলা হয়। ১৯৩৫ সালের সোশ্যাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট বৃদ্ধ বয়সে ও বেকারত্বের ক্ষেত্রে আর্থিক সহায়তা দেয়। এই অ্যাক্টে কৃষিখাত এবং গৃহস্থালী কর্মে সহায়কদের বাদ দেয়া হয়। কারণ, দুটো কাজই কালোরা বেশি করতো। ঔপনিবেশিক আমল থেকে সরকারী এবং বেসরকারী প্রতিষ্ঠানগুলো জাতিগত আধিপত্যপরম্পরা টিকিয়ে রাখতে পরস্পরকে সাহায্য করেছে। সাদা আমেরিকানরা প্রজন্মের পর প্রজন্ম বেশি আয় করেছে, বেশি সম্পদ জমিয়েছে এবং রাজনৈতিক আধিপত্য বজায় রেখেছে।



সিভিল রাইটস মুভমেন্টের পর আমেরিকানরা ভাবতে শুরু করলো বা প্রচার করতে শুরু করলো যে বর্ণবাদ এখন অতীত। কিন্তু এই ধারণা বা প্রচারণা বর্তমানের উপর অতীতের প্রভাব এবং প্রাতিষ্ঠানিক বর্ণবাদকে অস্বীকার করে। ১৯৭০-৮০-এর মাদকবিরোধী কঠোর পলিসিগুলোতে (‘নিউ জিম ক্রো পলিসি’ হিসেবে পরিচিত) মূলত কালোদেরই মাদকাসক্ত হিসেবে উপস্থাপন করা হয়। নিষিদ্ধ মাদকের ব্যবহার করার হারের দিক দিয়ে সাদাদের পাশাপাশি থাকলেও কালোদের কারাগারে যাবার হার বেশি। বয়সভেদে সেটা সাদাদের ৩.৮ থেকে ১০.৫ গুণ। ২০১৪ সালে কালো পুরুষদের ৩% যুক্তরাষ্ট্রের জেলগুলোতে কমপক্ষে ১ বছরের সাজা ভোগ করছিল। চাকুরীর জন্য একই মানের আবেদন যাচাইয়ের ক্ষেত্রেও দেখা গেছে প্রচলিত সাদা নামের আবেদনকারীদের প্রচলিত কালো নামের আবেদনকারীদের তুলনায় ৫০% বেশি ডাকা হয়েছে। এমনকি ক্রিমিনাল রেকর্ড আছে এমন প্রার্থীদের ক্ষেত্রেও সাদারা বেশি ডাক পেয়েছে। অনেক সময় নিয়োগকর্তারা টেলিফোন এরিয়া কোড বা জিপ কোড দেখে সে এলাকা সাদা বা কালো অধ্যুষিত কিনা সেটা দেখেও সিদ্ধান্ত নেন। শুধু নিয়োগকর্তাই নয়, শ্রমিক ইউনিয়নেরও অতীতে বর্ণবাদী হবার উদাহরণ মেলে।

গৃহযুদ্ধ শেষে দাসপ্রথা বিলুপ্ত হলেও বর্ণভিত্তিক পৃথককরণ (segregation) আইনত বৈধ ছিল ১৯৬০ এর সিভিল রাইটস মুভমেন্টের আগ পর্যন্ত এবং এটাই বর্তমান বর্ণবাদ বা বর্ণভিত্তিক বৈষম্যের প্রধান কারণ। প্রাতিষ্ঠানিক বর্ণবাদ এক খাত থেকে আরেক খাতে ছড়িয়ে গিয়ে বৃহৎ ও পরস্পরসংযুক্ত কাঠামোগত বর্ণবাদ ব্যবস্থা গড়ে তুলেছে। পারস্পরিক নির্ভরশীলতার কারণে চক্রাকারে চলতে থাকে বর্ণভিত্তিক বৈষম্য। একজন গড়পড়তা সাদা আমেরিকান যে এলাকায় থাকেন তার ৭৫% অধিবাসী সাদা। একজন গড়পড়তা আফ্রিকান আমেরিকান যে এলাকায় থাকেন তার মাত্র ৩৫% অধিবাসী সাদা। ১৯৪০ এর দশকে, অর্থাৎ সাত দশক আগেও, চিত্র অনেকটা এরকমই ছিলো। অধিকতর segregated শহরে SAT স্কোরে বর্ণভিত্তিক ব্যবধান বেশি। তবে, আবাসিক পৃথককরণের প্রভাব সুদূরপ্রসারী এবং তা শুধু শিক্ষাতেই সীমাবদ্ধ নেই।



সংখ্যালঘুদের আবাসন, শিক্ষা ও পেশাভিত্তিক পৃথককরণের দরুণ তারা নিম্নমানের পরিবেশে থাকে, নিম্নমানের স্কুলে যায় এবং নিম্নমানের চাকুরী করে। একই কাজের জন্য তারা অনেক সময় কম বেতন পায় এবং একই পারফরম্যান্সের জন্য পদোন্নতিও সাদাদের তুলনায় কম হয়। গ্যারেজ বা বিষাক্ত বর্জ্য ফেলার স্থানগুলো তাদের এলাকার কাছাকাছি হবার নজির আছে। সিগারেট, মিষ্ট পানীয় ও অবৈধ ড্রাগ বাজারজাতকরণের সময় কালোদের বিশেষভাবে টার্গেট করা হয়। নগর পুননির্মানের সময় তাদের জোরপূর্বক স্থানান্তরের ঘটনা এখনো ঘটছে। বর্ণবাদ সাথে শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্যের উপর ঋনাত্মক প্রভাব ফেলে। অর্থাৎ, সংখ্যলঘুরা পরিবেশগত ও পেশাগত স্বাস্থ্যঝুঁকিতে বেশি থাকে যদিও তাদের স্বাস্থ্য সুবিধা অপর্যাপ্ত।

পারিবারিক আয়ের মধ্যমা বিবেচনায়, কালোদের আয় সাদাদের ৫৯%। ২০১০ সালে পরিচালিত গবেষণায় দেখা গেছে, আয় অনুযায়ী জনসংখ্যার সর্বনিম্ন ১০ শতাংশের ২৪% কালো এবং ৪৪% সাদা। অন্যদিকে সর্বোচ্চ ১০ শতাংশের ৫% কালো ও ৮২% সাদা। যুক্তরাষ্ট্রে কালোদের ৪১% দারিদ্র্য সীমার নিচে অবস্থান করে যা ব্রাজিল (৩৭%) বা দক্ষিণ আফ্রিকার (৩৫%) তুলনায় বেশি।

ইউরোপের দেশগুলো তাদের নাগরিকদের মধ্যে যে মাত্রায় আয় পুনর্বন্টন করে যুক্তরাষ্ট্র তার চেয়ে অনেক কম করে। গবেষণায় দেখা গেছে অর্থনৈতিক চলকগুলো এ জন্য দায়ী নয়। রাজনৈতিক কারণের মধ্যে নির্বাচনী ব্যবস্থা ও আদালত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। ইউরোপে গত শতকের আন্দোলনগুলোর প্রেক্ষিতে পুনর্বন্টনের জনপ্রিয় দাবীর বিপরীতে কঠোরভাবে ব্যক্তিগত সম্পত্তি রক্ষার আদর্শ নিয়ে কোনো শক্ত প্রতিষ্ঠান টিকে থাকেনি বা গড়ে উঠেনি। কিন্তু দাস-প্রথা, গৃহযুদ্ধ ইত্যাদি কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেক্ষাপট ভিন্ন। গবেষণানুযায়ী, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নিয়ামক আচরণগত বা দৃষ্টিভঙ্গিজনিত কারণ। সামাজিক নিরাপত্তার আওতায় থাকা দরিদ্রদের ইউরোপীয়রা হতভাগ্য মনে করে। আর অধিকাংশ আমেরিকান বিশ্বাস করে এটা সংখ্যালঘুদের অন্যায় সুবিধা দেয়। তারা মনে করে আমেরিকান সমাজ অবারিত ও ন্যায্য এবং গরীবরা নিজেদের দোষে গরীব। তাছাড়া বিদ্যমান রাজনৈতিক ব্যবস্থা পুনর্বন্টনকে নিরুৎসাহিত করে।



খুব দ্রুত এই অবস্থা থেকে উত্তরণ হবে না কারণ, কোনো জাতিগোষ্ঠীর মানসিকতার পরিবর্তন রাতারাতি ঘটে না। এখন বর্ণান্ধ বর্ণবাদ চলছে এবং এটা বর্ণবাদী না হয়েও সাদাদের শ্রেষ্ঠত্ব জাহির করার সুযোগ করে দেয়। এই মতে, বর্ণবাদ কার্যত এখন কোনো সমস্যা নয়, সবার সমান সুযোগ আছে। ২০০০ সালের এক গবেষণায় দেখা গেছে, সাদা কলেজ ছাত্ররা সার্ভেতে উদার মনোভাব দেখালেও সাক্ষাৎকারে পক্ষপাতদুষ্ট মতামত প্রদান করে। সাক্ষাতকারে তারা সরাসরি তাদের জাতিগত ধারণা প্রকাশ না করে ‘আমি জানি না’, ‘আমি নিশ্চিত নই’, ‘আমি একদেশদর্শী নই’, ‘আমি সমর্থন করি এবং করি না’ ইত্যাদি বলে। তবে তারা সচেষ্ট থাকে নিজেদের যেন বর্ণবাদী মনে না হয়। তারা মনে করে না যে জাতিগত বৈষম্য কাঠামোগত, তাদের দৃষ্টিতে এটা সাংস্কৃতিক অসম্পূর্ণতা – কালোরা অলস, তাদের পরিবার অসংগঠিত, তারা অপরাধপ্রবণ।

২০১৯ সালের আরেকটি গবেষণা বলছে, সাদা ভোটাররা ২০১৬-র নির্বাচনে অর্থনৈতিক কারণে পক্ষ পরিবর্তন করেন নি। তাদের ট্রাম্পের পক্ষে যাবার মূল কারণ ছিল জাতিগত ও অভিবাসনসংক্রান্ত দৃষ্টিভঙ্গী এবং এই পক্ষপরিবর্তন কেবল শ্রমিকশ্রেণীর সাদাদের মধ্যে ঘটেনি, উপরতলার সাদারাও আছেন। ভবিষ্যতেও এই দুই কারণ সাদাদের মতামতকে প্রভাবিত করবে। সংখ্যালঘুদের প্রতি এই বৈরিতা অভিবাসী, সংখ্যালঘু এবং তাদের সন্তানদের সামাজিক ও অর্থনৈতিক একীকরণ ও অগ্রযাত্রাকে দীর্ঘমেয়াদে বাধাগ্রস্ত করবে। প্রয়োজনীয় প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কারের অনুপস্থিতিতে বর্ণবাদ ও বর্ণবাদের ভিত্তিতে বৈষম্য থেকেই যাবে।


তথ্যসূত্রঃ

1. Alesina A. E. Glaeser and B. Sacerdote (2001), “Why Doesn’t the US Have a European Style Welfare State?” Brookings Papers on Economic Activity, Fall.

2. Alexander M. The new Jim Crow: mass incarceration in the age of colorblindness. New York, NY: The New Press, 2010.

3. Bailey, Z. D., Krieger, N., Agenor, M., Graves, J., Linos, N., & Bassett, M. T. (2017). Structural ´ racism and health inequities in the USA: Evidence and interventions. The Lancet, 389, 1453– 1463.

4. Bonilla-Silva, E., & Forman, T. A. (2000). “I am not a racist but . . .”: Mapping white college students’ racial ideology in the USA. Discourse & Society, 11(1), 50–85.

5. Carson EA. Prisoners in 2014. NCJ 248955. Sept 17, 2015. Washington, DC: Bureau of Justice Statistics, Office of Justice Programs, Department of Justice, 2015.

6. Foner E. A short history of Reconstruction, 1863–1877. New York, NY: Harper & Row, 1990.

7. Gradin, C. (2010). Race and income distribution: Evidence from the US, Brazil and South Africa. Working papers 179, ECINEQ, society for the study of economic inequality.

8. Hinton EK. From the war on poverty to the war on crime: the making of mass incarceration in America. Cambridge, MA: Harvard University Press, 2016.

9. Krieger N, Chen JT, Coull B, Waterman PD, Beckfield J. The unique impact of abolition of Jim Crow laws on reducing inequities in infant death rates and implications for choice of comparison groups in analyzing societal determinants of health. Am J Public Health 2013; 103: 2234–44.

10. Lichtenstein A. Twice the work of free labor: the political economy of convict labor in the New South. New York, NY: Verso, 1996.

11. Logan JR, Stults BJ. The persistence of segregation in the metropolis: new findings from the 2010 census. March 24, 2011.

12. Reny, Tyler T., Loren Collingwood, and Ali A. Valenzuela. 2019. “Vote Switching in the 2016 Election: How Racial and Immigration Attitudes, Not Economics, Explain Shifts in White Voting.” Public Opinion Quarterly 83 (1): 91–113.

13. US Census Bureau. Quick Facts. Click This Link (accessed June 27, 2020).
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৪
৫টি মন্তব্য ৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

স্বৈরাচারী আওয়ামীলীগ হঠাৎ মেহজাবীনের পিছে লাগছে কেন ?

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৭:৪১


স্বৈরচারী আওয়ামীলীগ এইবার অভিনেত্রী মেহজাবীনের পিছনে লাগছে। ৫ ই আগস্ট মেহজাবীন তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছিলেন ‘স্বাধীন’। সেই স্ট্যাটাসের স্ক্রিনশট যুক্ত করে অভিনেত্রীকে উদ্দেশ্য করে আওয়ামী লীগ তার অফিসিয়াল ফেইসবুকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিড়াল নিয়ে হাদিস কি বলে?

লিখেছেন রাজীব নুর, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:২৪



সব কিছু নিয়ে হাদিস আছে।
অবশ্যই হাদিস গুলো বানোয়াট। হ্যা বানোয়াট। এক মুখ থেকে আরেক মুখে কথা গেলেই কিছুটা বদলে যায়। নবীজি মৃত্যুর ২/৩ শ বছর পর হাদিস লিখা শুরু... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। বকেয়া না মেটালে ৭ নভেম্বরের পর বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না আদানি গোষ্ঠী

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৪১





বকেয়া বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে কোটি কোটি টাকা। ৭ নভেম্বরের মধ্যে তা না মেটালে বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না গৌতম আদানির গোষ্ঠী। ‘দ্য টাইম্স অফ ইন্ডিয়া’-র একটি প্রতিবেদনে এমনটাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ভারত থেকে শেখ হাসিনার প্রথম বিবৃতি, যা বললেন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৩২



জেলহত্যা দিবস উপলক্ষে বিবৃতি দিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার (২ নভেম্বর) বিকালে দলটির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এটি পোস্ট করা হয়। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার... ...বাকিটুকু পড়ুন

=বেলা যে যায় চলে=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৯



রেকর্ডহীন জীবন, হতে পারলো না ক্যাসেট বক্স
কত গান কত গল্প অবহেলায় গেলো ক্ষয়ে,
বন্ধ করলেই চোখ, দেখতে পাই কত সহস্র সুখ নক্ষত্র
কত মোহ নিহারীকা ঘুরে বেড়ায় চোখের পাতায়।

সব কী... ...বাকিটুকু পড়ুন

×