somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সর্বকালের সেরা ভালোবাসার সিনেমা

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:২৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


ভালোবাসা দিবসকে সামনে রেখে জেনে নিন বিশ্বের সেরা রোমান্টিক সিনেমাগুলো। আছে ৫৩টি সিনেমার কাহিনী সংক্ষেপ ও ট্রেইলার, কিছু ছবি এবং ১০ টি মুভির ইউটিউব লিঙ্ক। আছে আমেরিকান ফিল্ম ইন্সটিটিউটের সেরা দশ, গার্ডিয়ানের সেরা দশ, টাইম আউটের সেরা দশ, রটেন টমেটোজ এর সেরা দশ, আমার সেরা দশ, ২১ শতকের সেরা বিশ রোমান্টিক সিনেমা (আমার মতে) এবং বলিঊডের সেরা রোমান্টিক সিনেমার তালিকা। সেই সাথে বোনাস হিসেবে থাকছে লিরিকসহ ভালবাসা দিবসের সবচেয়ে বিখ্যাত গানটি।

[সিনেমার নামে ক্লিক করলেই তা আপনাকে নিয়ে যাবে ট্রেইলার-এ]




আমেরিকান ফিল্ম ইন্সটিটিউটের সেরা দশঃ
১। কাসাব্লাঙ্কা (১৯৪২): দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শুরুর দিকের কথা। আফ্রিকার কিছু অংশ তখনো দখল হয়নি। একজন প্রবাসী আমেরিকানের সাথে দেখা হয় তার প্রাক্তন প্রেমিকার। সৃষ্টি হয় নানা জটিলতার।
২। গন উইথ দ্য উইন্ড (১৯৩৯): গৃহযুদ্ধ শুরুর দিনে স্কারলেটের ভালবাসার মানুষটি বিয়ে করে তার চাচাতো বোনকে। সেদিনের পার্টিতে একজন নতুন লোক এসেছে, নাম রেট বাটলার - যার সাথে জড়িয়ে যাবে স্কারলেটের ভবিষ্যত জীবন।
৩। ওয়েস্ট সাইড স্টোরি (১৯৬১): নিউ ইয়র্কের প্রতিদ্বন্দ্বী দুই গ্রুপের দুই তরুণ-তরুণী প্রেমে পড়ে যায়। তারা চায় তাদের বন্ধুদের মধ্যে এই ঝগড়া বন্ধ হোক। কিন্তু তা এগিয়ে যায় মর্মান্তিক পরিণতির দিকে।
৪। রোমান হলিডে (১৯৫৩): একঘেয়ে জীবনে অতিষ্ঠ হয়ে উঠা এক রাজকুমারী পালিয়ে যায়। প্রেমে পড়ে যায় রোমে কর্মরত এক আমেরিকান সাংবাদিকের।
৫। এন অ্যাফেয়ার টু রিমেম্বার (১৯৫৭): প্রেমে পড়ে যাওয়া এক যুগল সিদ্ধান্ত নেয় ছ'মাস পর তারা এম্পায়ার স্টেট বিল্ডিং এ দেখা করবে। তারা কি পারবে?
৬। দ্য ওয়ে উই ওআর (১৯৭৩) : দু'জনের মধ্যে চমৎকার ভালবাসা। কিন্তু রাজনৈতিক মত পার্থক্য তাদের দূরে ঠেলে দেয়।
৭। ডক্টর জিভাগো (১৯৬৫): একজন রুশ ডাক্তার ও কবির কাহিনী। বিবাহিত লোকটি এক রাজনৈতিক কর্মীর স্ত্রীর প্রেমে পড়ে যায়। শুরু হয় প্রথম বিশ্বযুদ্ধ এবং তারপরে অক্টোবর বিপ্লব।
৮। ইটস আ ওয়ান্ডারফুল লাইফ (১৯৪৬) : সব হারিয়ে একজন দয়ালু ব্যবসায়ী সিদ্ধান্ত নেয় যে সে আত্মহত্যা করবে। স্বর্গ থেকে দেবদূত এসে তাকে দেখায় সে না থাকলে জীবন কেমন হবে। সে তার সিদ্ধান্ত বদলায়।
৯। লাভ স্টোরি (১৯৭০): একেবারে বিপরীত পারিবারিক পরিবেশ থেকে আসা দুটি ছেলেমেয়ে প্রেমে পড়ে যায়। কিন্তু ভাগ্য তাদের সহায় হয় না।
১০। সিটি লাইটস (১৯৩১): এক খামখেয়ালি, ধনী মাতালের সহায়তায় একজন ভবঘুরে একটি অন্ধ মেয়ের চোখের চিকিৎসা করে। ঘটনাচক্রে ভবঘুরে লোকটিকে জেলে যেতে হয়। ছাড়া পেয়ে দেখে মেয়েটি দৃষ্টি ফিরে পেয়েছে। সে কি তাকে চিনতে পারবে? ভালবাসবে? মুভি লিঙ্ক


দ্য গার্ডিয়ানের সেরা দশঃ
১। ব্রিফ এনকাউন্টার : রেলওয়ে স্টেশনে দেখা হয় ওদের, দুজনেই বিবাহিত কিন্তু প্রেমে পড়ে যায়। তাদের ভালবাসা অসম্ভব জেনেও প্রতি বৃস্পতিবার একটি ক্যাফেতে দেখা করতে থাকে ওরা।
২। কাসাব্লাঙ্কা
৩। বিফোর সানরাইজ (১৯৯৫) : ইউরোপে ট্রেনে দেখা হয় দুই তরুন তরুনীর। ভিয়েনায় একটি রাত তারা একসাথে কাটায়। জানে, আর কখনো হয়তো দেখা হবেনা।
বিফোর সানসেট (২০০৪): প্রথম দেখার নয় বছর পর আবার ওদের দেখা হয়ে যায় ফ্রান্সে। ছেলেটি তার বইয়ের প্রচারণার কাজে এসেছে।
বিফোর মিডনাইট (২০১৩): নয় বছর পর আমরা আবার ওদেরকে দেখি, এবার গ্রীসে ছুটি কাটাতে এসেছে। ওরা বিয়ে করেছে এবং তাদের যমজ মেয়েদের নিয়ে প্যারিসে থাকে।
৪। ব্রেথলেস (১৯৬০): গাড়ী চুরি করতে গিয়ে ঝোঁকের মাথায় এক পুলিশ অফিসারকে খুন করে বসে ছেলেটি। সে তার আমেরিকান প্রেমিকার সাথে আবার একত্রিত হয় এবং তাকে রাজী করায় ইতালি পালিয়ে যেতে।
৫। ইন দ্য মুড ফর লাভ (২০০০) : দুই প্রতিবেশী, পুরুষ ও মহিলা, তাদের স্ত্রী ও স্বামী বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েছে। তারাও পরস্পরের দিকে আকৃষ্ট হয়। কিন্তু তাদের স্বামী বা স্ত্রীর ভুলের পুনরাবৃত্তি করতে চায়না বলে সম্পর্কটা নিষ্কাম রাখে। মুভি লিঙ্ক
৬। দ্য অ্যাপার্টমেন্ট (১৯৬০) : চাকরীতে পদোন্নতির জন্য এক লোক তার অ্যাপার্টমেন্টকে বস-দের গোপন অভিসারের স্থান হিসেবে ব্যবহার করতে দেয়। অফিসের একটি মেয়েকে সে পছন্দ করে। সেও তার অ্যাপার্টমেন্টে আসে।
৭। হ্যানা এন্ড হার সিস্টারস (১৯৮৬): দুই থ্যাঙ্কসগিভিংস-এর মাঝে হ্যানা-র স্বামী তার বোন লী-র প্রেমে পড়ে। আর তার ব্যাধিকল্পক প্রাক্তন স্বামী তার আরেক বোন হোলি-র সাথে সম্পর্ক পুনরুজ্জীবিত করে।
৮। এটারনাল সানশাইন অব দ্য স্পটলেস মাইন্ড (২০০৪): দুজনের সম্পর্কটা ভাল যাচ্ছিলো না। ছেলেটি একদিন জানতে পারে তার প্রেমিকা একটা প্রসিডিউরের মাধ্যমে তাদের সব স্মৃতি নিজের মন থেকে মুছে নিয়েছে। ছেলেটিও সেটা করতে যায়। বুঝতে পারে সে তাকে কতটা ভালোবাসে। কিন্তু ততক্ষণে হয়তো অনেক দেরি হয়ে গেছে।
৯। রুম উইথ আ ভিউ (১৯৮৫) : লুসি ও শারলেট ফ্লোরেন্সে গিয়ে পছন্দসই রুম পায়না। সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয় এমারসন-রা। ওদের সাথে দেখা তার জীবন পাল্টে দিতে পারে। তার বিয়ের পরিকল্পনাতে কি প্রভাব ফেলবে এই দেখা?
১০। জুলস এট জিম (১৯৬২) : দুই বন্ধু ও এক নারীর ভালোবাসার গল্প। ভালোবাসা তাদের বন্ধুত্বে প্রভাব ফেলেনা, সময়ের সাথে বিকশিত হয়।



টাইম আউটের সেরা দশঃ
১। ব্রিফ এনকাউন্টার
২। কাসাব্লাঙ্কা
৩। ইন দ্য মুড ফর লাভ
৪। অ্যানি হল (১৯৭৭): এক খ্যাপাটে নিউ ইয়র্ক কমেডিয়ান এবং খামখেয়ালি অ্যানি হল- এর প্রেম কাহিনী।
৫। হ্যারল্ড অ্যান্ড ম্যড (১৯৭১) : তরুণ, ধনী এবং মৃত্যু নিয়ে অবসেস্‌ড হ্যারল্ডের জীবন বদলে যায় যখন এক অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় তার দেখা হয় সত্তর পার করা ম্যড-এর সাথে।
৬। ব্রোকব্যাক মাউন্টেন (২০০৫): দুই কাউবয়ের নিষিদ্ধ ও গোপন সম্পর্কের কাহিনী।
৭। দ্য অ্যাপার্টমেন্ট
৮। আ ম্যাটার অব লাইফ অ্যান্ড ডেথ (১৯৪৬): এক ব্রিটিশ বৈমানিক মৃত্যু কে প্রতারিত করে এবং প্রেমে পড়ে যায়। স্বর্গের আদালতে অবশ্যই তাকে নিজের জীবনের জন্য যুক্তি দেখাতে হবে। মুভি লিঙ্ক
৯। এটারনাল সানশাইন অব দ্য স্পটলেস মাইন্ড
১০। পাঞ্চ-ড্রাংক লাভ (২০০২): মানসিকভাবে বিপন্ন এক অভিনব দ্রব্যাদির সরবরাহকারী একজন ইংরেজ মহিলার প্রেমে পড়ে যায়। তার 'অতি জটিল' জীবন এবং অদ্ভুত 'ইন্টারপার্সোনাল স্কিল' কি বাধা হয়ে দাঁড়াবে?



রটেন টমেটোজ এর সেরা দশঃ
১। দ্য এডভেঞ্চার অব রবিন হুড (১৯৩৮): রাজা রিচার্ডের অনুপস্থিতিতে প্রিন্স জন এবং নর্মন লর্ড-রা মিলে স্যাক্সনদের উপর অত্যাচার করছে। রুখে দাঁড়ায় এক স্যাক্সন লর্ড।
২। সিংগিং ইন দ্য রেইন (১৯৫২): একটি নির্বাক চলচ্চিত্র প্রযোজনা সংস্থা ও তার কলাকুশলীদের সবাক চলচ্চিত্রে দুঃসাধ্য উত্তরণের গল্প।
৩। কাসাব্লাঙ্কা
৪। অন দ্য ওয়াটার ফ্রন্ট (১৯৫৪) : জাহাজঘাটের কুলি, যে আগে মুষ্টিযুদ্ধ করতো, তার ইউনিয়ন বস-দের দুর্নীতির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ায়। মুভি লিঙ্ক
৫। দ্য ফিলাডেলফিয়া স্টোরি (১৯৪০): ফিলাডেলফিয়ার এক বিত্তশালী মহিলা আবার বিয়ে করতে যাচ্ছে। সেখানে হাজির হয় তার প্রাক্তন স্বামী ও একজন ট্যাবলয়ড রিপোর্টার। ধীরে ধীরে সে নিজের ব্যাপারে সত্য অনুধাবন করতে শুরু করে।
৬। গন উইথ দ্য উইন্ড
৭। ভার্টিগো (১৯৫৮): উচ্চতাভীতিতে আক্রান্ত এক গোয়েন্দা তার পুরনো বন্ধুর স্ত্রীর অদ্ভুত কার্যকলাপ তদন্ত করতে রাজী হয়। কাজটা করতে গিয়ে সে ভয়ঙ্কর রকমের অবসেস্‌ড হয়ে যায়।
৮। ইট হ্যাপেন্‌ড ওয়ান নাইট (১৯৩৪) : পরিবার থেকে পালিয়ে যাওয়া এক ধনীর দুলালীকে সাহা্য্য করতে এগিয়ে আসে এক লোক যে আসলে একজন সাংবাদিক এবং সে একটা চমকপ্রদ গল্প খুঁজে বেড়াচ্ছে। মুভি লিঙ্ক
৯। অ্যান অ্যামেরিকান ইন প্যারিস (১৯৫১) : তিন বন্ধু প্যারিসে কাজ খুঁজে ফিরছে। ঘটনা অন্যদিকে মোড় নেয় যখন তাদের দুজন একই মেয়ের প্রেমে পড়ে যায়।
১০। দ্য রেড সুজ (১৯৪৮) : এক ব্যালে নর্তকীর গল্প। তার ভালোবাসার মানুষ এবং প্রধান নর্তকী হবার স্বপ্নের মধ্যে টানাপোড়েনের গল্প।




আমার সেরা দশঃ
১। ভার্টিগো (১৯৫৮)
২। কাসাব্লাঙ্কা (১৯৪২)
৩। সিটি লাইটস (১৯৩১)
৪। লেস আঁফা দু প্যারাদিস (১৯৪৫) : এক সুন্দরী বারবনিতার নাটকীয় জীবন ও তার চার প্রেমিকের গল্প।
৫। নটোরিয়াস (১৯৪৬) : এক মহিলাকে তার নাৎসি বন্ধুদের উপর নজরদারি করতে বলা হয়। কর্তৃপক্ষকে প্রসন্ন করতে কতদূর যাবে সে?
মুভি লিঙ্ক
৬। দ্য ফিলাডেলফিয়া স্টোরি (১৯৪০)
৭। দ্য শপ অ্যারাউন্ড দ্য কর্নার (১৯৪০) : একটি উপহার সামগ্রীর দোকানের দুই কর্মচারী - দু চোখে দেখতে পারেনা একজন আরেকজনকে। তারা ঘুনাক্ষরেও বুঝতে পারেনি যে ছদ্মনামী পত্রমিতা রুপে তারা আসলে পরস্পরের প্রেমে পড়ে গেছে।
৮। ইট হ্যাপেন্‌ড ওয়ান নাইট (১৯৩৪),
ট্রাব্‌ল ইন প্যারাডাইস (১৯৩২) : একজন ভদ্রবেশী চোর, আরেকজন নারী পকেটমার। তারা একত্র হয় এক পারফিউম কোম্পানীর মালিককে প্রতারিত করতে। প্রেম বিষয়ক জটিলতা এবং ঈর্ষার কারণে তাদের পরিকল্পনা ভেস্তে যেতে বসে।
৯। ইন দ্য মুড ফর লাভ (২০০০)
১০। মাই নাইট অ্যাট ম্যড্‌স (১৯৬৯) : একজন ধার্মিক ক্যাথলিক পুরুষের কঠোর দৃষ্টিভঙ্গী হুমকিতে পড়ে যখন সে অসাধারণ ব্যক্তিত্বসম্পন্না, ডিভোর্স্‌ড মহিলা ম্যড-এর সাথে এক রাত কাটায়।
দ্যাট অবস্কিউর অবজেক্ট অব ডিজায়ার (১৯৭৭) : ট্রেনে উঠার পর এক মাঝবয়েসী লোক তার সাথে যেতে ইচ্ছুক এক সুন্দরী তরুনীর গায়ে এক বালতি পানি ঢেলে দেয়। ট্রেন চলতে চলতে লোকটি সহযাত্রীদের কাছে তার এই অদ্ভুত আচরনের কারণ ব্যাখ্যা করতে থাকে।



২১ শতকের সেরা বিশ রোমান্টিক সিনেমা (আমার মতে):
ইন দ্য মুড ফর লাভ (২০০০):
ক্রাউচিং টাইগার, হিডেন ড্রাগন (২০০০) : একটি হারানো তরবারির সন্ধানে আছে দুই যোদ্ধা। ঘটনায় যোগ হয় দুর্ধষ এক মরু ডাকাত। তাদের সবার লক্ষ্য এক সম্ভ্রান্ত বংশীয়া নারী। ভালোবাসা, দুঃখ, প্রতিশোধ, কর্তব্য মিলেমিশে সিনেমার কাহিনী। মুভি লিঙ্ক
মুল্যাঁ রুজ (২০০১) : সুন্দরী বারবনিতার প্রেমে পড়ে এক কবি। তবে কবি একা নয়, বারবনিতার প্রেমে পড়েছে ঈর্ষাপরায়ন এক ডিউক-ও।
মাই স্যাসি গার্ল (২০০১) : হো-সিক কিম নামের এক ছেলে গার্লফ্রেন্ডের সাথে তার সম্পর্ক নিয়ে ইন্টারনেটে একটা সিরিজ লেখা লিখেছিলো। সেই সত্য ঘটনাগুলোর উপর ভিত্তি করে নির্মিত এই কোরিয়ান সিনেমা। মুভি লিঙ্ক
আ ওয়াক টু রিমেম্বার (২০০২) : নর্থ ক্যারোলাইনা-র দুই তরুন-তরুনীর গল্প। একটি ঝামেলায় জড়িয়ে পড়ে ছেলেটিকে কমিউনিটি সার্ভিস দিতে হয়, আর সেখানেই দেখা হয় মেয়েটির সাথে।
পাঞ্চ-ড্রাংক লাভ (২০০২):
লস্ট ইন ট্র্যান্‌জ্‌লেইশন (২০০৩) : একজন বিস্মৃত মুভি তারকার সাথে টোকিওতে দেখা হয় এক অবহেলিত তরুনীর। তাদের মধ্যে গড়ে উঠে অন্যরকম একটা বন্ধন।
সাইড ওয়েইজ (২০০৪): মধ্যবয়েসী দুই বন্ধু, কেউ জীবনে তেমন সফল হতে পারেনি। এক সপ্তাহ পর একজনের বিয়ে। তারা ক্যালিফোর্নিয়ার ওয়াইন কাউন্টিতে যায় সপ্তাহব্যাপী এক রোড ট্রিপে।
দ্য নোটবুক (২০০৪) : দরিদ্র যুবকটি প্রেমে পড়ে এক ধনীর মেয়ের সাথে। সামাজিক পার্থক্য তাদের প্রেমে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। মুভি লিঙ্ক
আ মোমেন্ট টু রিমেম্বার (২০০৪) : এক তরুন যুগলের ভালবাসার গল্প। ২৭ বছর বয়েসী মেয়েটির আলজাইমার'স রোগ হয়েছে। মুভি লিঙ্ক
এটারনাল সানশাইন অব দ্য স্পটলেস মাইন্ড (২০০৪):
বিফোর সানসেট (২০০৪):
ব্রোকব্যাক মাউন্টেন (২০০৫):
আটোনমেন্ট (২০০৭) : ১৩ বছরের এক বালিকা তার বড় বোনের প্রেমিকের বিরুদ্ধে একটা মিথ্যা অভিযোগ আনে। চিরতরে বদলে যায় অনেকগুলো জীবন।
জুনো (২০০৭) : অপরিকল্পিত গর্ভধারনের পর এক তরুনী তার অজাত সন্তানের ব্যাপারে একটা অন্যরকমের সিদ্ধান্ত নেয়।
ভিকি ক্রিস্টিনা বার্সেলোনা (২০০৮) : গ্রীষ্মের ছুটিতে স্পেনে বেড়াতে গিয়ে দুই বান্ধবী একই পেইন্টারের প্রেমে পড়ে যায়। পর্দায় আবির্ভাব ঘটে তার প্রাক্তন স্ত্রীরও।
দ্য প্রপোজাল (২০০৯) : এক কঠোর নারী বস নিজের আমেরিকান ভিজার মেয়াদ রাখতে ও বিতাড়ন এড়াতে তার তরুন সহকারীকে বাধ্য করে তাকে বিয়ে করতে।
আপ ইন দ্য এয়ার (২০০৯) : লোকটার চাকরিটাই এমন - সারা দেশ ঘুরে বেড়ায় আর লোকজনের চাকরি খায়। তার এই জীবন হুমকিতে পড়ে যখন নতুন একজনকে নিয়োগ দেয়া হয় এবং সে এক মহিলার প্রেমে পড়ে যায়।
দ্য আর্টিস্ট (২০১১) : এক নির্বাক মুভি তারকার সাথে দেখা হয় এক উঠতি নর্তকীর। সবাক সিনেমার আবির্ভাব তাদের দুজনের ক্যারিয়ারকে দুদিকে ঠেলে দেয়।
বিফোর মিডনাইট (২০১৩):

খুব ইচ্ছে ছিলো সেরা বাংলাদেশী রোমান্টিক মুভির একটা তালিকা করার। এ বিষয়ে আমার জ্ঞান ও অনলাইন রিসোর্সের স্বল্পতার কারণে সেটা করা সম্ভব হয়নি বলে আন্তরিকভাবে দুঃখিত। [2:50 pm, ১১-২-২০১৫, আপডেটঃ বাংলাদেশী রোমান্টিক মুভির একটি লিঙ্ক পেলাম বিডি নিউজ এ। হারানো দিনের প্রেমের ছবি]

বলিউডের সেরা লাভ স্টোরিগুলো কি কি সেটা জানতে ঘুরে আসুন নিচের দুটো লিঙ্ক [বাংলাদেশী/বাংলা মুভির তালিকা দিতে পারিনি, তাই হিন্দী মুভির তালিকা করলাম না। আগ্রহীদের জন্য লিঙ্ক দিলাম]:
বলিঊডের সেরা পঁচিশ লাভ স্টোরি
দর্শক ভোটে সেরা পাঁচ রোমান্টিক হিন্দী সিনেমা

শেষ করছি ভালোবাসার একটা গান দিয়েঃ

My funny valentine
Sweet comic valentine
You make me smile with my heart
Your looks are laughable
Unphotographable
Yet you're my favorite work of art

Is your Figure less than Greek?
Is your mouth a little weak?
When you open it to speak
Are you smart?

But don't change a hair for me
Not if you care for me
Stay little valentine stay
Each day is Valentines day


Music: Richard Rodgers
Lyrics: Lorenz Hart
Published: 1937
Language: English
Form: Jazz

১৩০০-র বেশি এলবামে, ৬০০-র বেশি শিল্পী এই গানটি গেয়েছেন। সবচেয়ে বিখ্যাত বোধ হয় ফ্রাঙ্ক সিনাত্রার ভার্সনটি। সেটা শুনতে পাবেন নিচেঃ


হ্যাপী ভ্যালেন্টাইন্‌স ডে।
আবিষ্কার করুন ভালোবাসার নতুন নতুন মাত্রা।
উৎসর্গঃ যার মনে ভালোবাসা নেই।
সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:১৪
৩৫টি মন্তব্য ৩৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হাসান মাহমুদ গর্ত থেকে বের হয়েছে

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:১২


যুক্তরাষ্ট্রের একটি বাংলা টেলিভিশন চ্যানেল হাসান মাহমুদের সাক্ষাৎকার প্রচার করেছে। আমি ভাবতেও পারি নাই উনি এতো তারাতারি গর্ত থেকে বের হয়ে আসবে। এই লোকের কথা শুনলে আমার গায়ের লোম... ...বাকিটুকু পড়ুন

দারিদ্রতা দূরীকরণে যাকাতের তাৎপর্য কতটুকু?

লিখেছেন রাজীব নুর, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:১৮



দরিদ্র দূরীকরণে যাকাতের কোনো ভূমিকা নেই।
যাকাত দিয়ে দারিদ্রতা দূর করা যায় না। যাকাত বহু বছর আগের সিস্টেম। এই সিস্টেম আজকের আধুনিক যুগে কাজ করবে না। বিশ্ব অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

শেখস্তান.....

লিখেছেন জুল ভার্ন, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:১৫

শেখস্তান.....

বহু বছর পর সম্প্রতি ঢাকা-পিরোজপু সড়ক পথে যাতায়াত করেছিলাম। গোপালগঞ্জ- টুংগীপাড়া এবং সংলগ্ন উপজেলা/ থানা- কোটালিপাড়া, কাশিয়ানী, মকসুদপুর অতিক্রম করার সময় সড়কের দুইপাশে শুধু শেখ পরিবারের নামে বিভিন্ন স্থাপনা দেখে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের বিয়ের খাওয়া

লিখেছেন প্রামানিক, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৪৮


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

১৯৬৮ সালের ঘটনা। বর আমার দূর সম্পর্কের ফুফাতো ভাই। নাম মোঃ মোফাত আলী। তার বিয়েটা শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত দেখার সৌভাগ্য হয়েছিল। বাবা ছিলেন সেই বিয়ের মাতব্বর।... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিএনপি-আওয়ামী লীগের মধ্যে মৈত্রী হতে পারে?

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০০


২০০১ সাল থেকে ২০০৬ পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত আওয়ামী লীগের ওপর যে নির্যাতন চালিয়েছে, গত ১৫ বছরে (২০০৯-২০২৪) আওয়ামী লীগ সুদে-আসলে সব উসুল করে নিয়েছে। গত ৫ আগস্ট পতন হয়েছে আওয়ামী... ...বাকিটুকু পড়ুন

×