somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সিনেমার সবচাইতে প্রভাবশালী দশ সিনেমাটোগ্রাফার

৩০ শে মে, ২০১৪ রাত ৯:৫২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ইন্টারন্যাশনাল সিনেমাটোগ্রাফারস’ গিল্ড (আই সি জি) তার ৬০০০ সদস্যের ভোটে নির্বাচন করেছে সবচেয়ে প্রভাব বিস্তারকারী দশ সিনেমাটোগ্রাফারকে। আসুন জেনে নিই তারা কারা এবং কেন বিখ্যাত। টাইয়ের কারনে তালিকায় ১১জন স্থান পেয়েছেন।

বিলি বিত্‌জাঃ হলিউডের প্রথম ডিরেক্টর অব ফটোগ্রাফি। তার উদ্ভাবনের মধে্য আছে – দৃশ্য শেষে ফেইড আউটের ব্যবহার; আইরিশ শট; লাইট ডিফিউশনের সাহায্যে সফট ফোকাস ফটোগ্রাফি; কৃত্রিম আলোয় শুটিং; লাইটিং, ক্লোজ আপ ও লং শটের দ্বারা মুড তৈরি, ম্যাট ফটোগ্রাফির পারফেকশন। বিখ্যাত সিনেমাঃ দ্য বার্থ অব আ নেশন (১৯১৫), ইনটলারেন্স (১৯১৬), ট্রু হার্ট সুজি (১৯১৯), ব্রোকেন ব্লজমস (১৯১৯)।

জর্ডান ক্রনেনঅয়েথঃ ব্লেইড রানার (১৯৮২), পেগি সু গট ম্যারিড (১৯৮৬)

কনরাড হলঃ বুচ ক্যাসিডি এন্ড দ্য সানড্যান্স কিড (১৯৬৯), ফ্যাট সিটি (১৯৭২), দ্য ম্যারাথন ম্যান (১৯৭৬), আমেরিকান বিউটি (১৯৯৯), রো্ড টু পারডিশন (২০০৩)।

জেমস অং হাউঃ শ্যাডোর ব্যবহার, ডীপ ফোকাস সিনেমাটোগ্রাফি, ক্র্যাব ডলির ব্যবহার, লো-কী লাইটিং ইত্যাদির জন্য বিখ্যাত। হাড (১৯৬৩), দ্য রোজ ট্যাটু (১৯৫৫),দ্য থিন ম্যান (১৯৩৪), সুইট স্মেল অব সাক্সেস (১৯৫৭)

সেন নিকিস্টঃ পারসোনা (১৯৬৬), ক্রাইস এন্ড হুইস্পারস (১৯৭৩), ফ্যানি এন্ড আলেক্সান্ডার (১৯৮৩), দ্য স্যাক্রিফাইস (১৯৮৬)।

ভিত্তোরিও স্টোরারোঃ এপোক্যালিপ্স নাউ (১৯৭৯), লাস্ট ট্যাংগো ইন প্যারিস (১৯৭২), দ্য কনফরমিস্ট (১৯৭০)।

গ্রেগ টোলান্ডঃ ডীপ ফোকাস টেকনিক এবং লাইটিং। সিটিজেন কেইন (১৯৪১), দ্য গ্রেইপ্স অব রাথ (১৯৪০), দ্য বেস্ট ইয়ারস অব আওয়ার লাইভস (১৯৪৬), উদারিং হাইটস (১৯৩৯)।

হাস্কেল অয়েক্সলারঃ আমেরিকা আমেরিকা (১৯৬৩), হু’জ এফ্রেইড অব ভার্জিনিয়া উলফ (১৯৬৬), বাউন্ড ফর গ্লোরি (১৯৭৬ স্টেডিক্যামের প্রথম ব্যবহার), ওয়ান ফ্লু অভার দ্য কুকু’স নেস্ট (১৯৭৫)

গর্ডন উইলিসঃ দ্য গডফাদার (১৯৭২। ১৯৭৪, ১৯৯১), এনি হল (১৯৭৭), ম্যানহাটন (১৯৭৯)।

ফ্রেডি ইয়াংঃ লরেন্স অব এরাবিয়া (১৯৬২), ডক্টর জিভাগো (১৯৬৫), রায়ান’স ডটার (১৯৭০)।

ভিল্মোস জিগমন্ডঃ ম্যাকাবে এন্ড মিসেস মিলার (১৯৭১), দ্য ডিয়ার হান্টার (১৯৭৮), ক্লোজ এঙ্কাউন্টার অব দ্য থার্ড কাইন্ড (১৯৭৭)।

দুঃখ পেয়েছি জন আল্টন এই তালিকায় না থাকায়।
সর্বশেষ এডিট : ০১ লা জুলাই, ২০১৪ রাত ৩:৫৩
৫টি মন্তব্য ৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জাতির জনক কে? একক পরিচয় বনাম বহুত্বের বাস্তবতা

লিখেছেন মুনতাসির, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:২৪

বাঙালি জাতির জনক কে, এই প্রশ্নটি শুনতে সোজা হলেও এর উত্তর ভীষণ জটিল। বাংলাদেশে জাতির জনক ধারণাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে একজন ব্যক্তিত্বকে জাতির প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে মর্যাদা দেওয়া হয়। তবে পশ্চিমবঙ্গের... ...বাকিটুকু পড়ুন

আত্মপোলব্ধি......

লিখেছেন জুল ভার্ন, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৫১

আত্মপোলব্ধি......

একটা বয়স পর্যন্ত অনিশ্চয়তার পর মানুষ তার জীবন সম্পর্কে মোটামুটি নিশ্চিত হয়ে যায়। এই বয়সটা হল পঁয়ত্রিশ এর আশেপাশে। মানব জন্মের সবকিছু যে অর্থহীন এবং সস্তা সেটা বোঝার বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবন থেকে নেয়া ইলিশ মাছের কিছু স্মৃতি !

লিখেছেন হাসানুর, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৩২



হঠাৎ ইলিশ মাছ খেতে ইচ্ছে হল । সাথে সাথে জিভে ..জল... চলে এল । তার জন্য একটু সময়ের প্রয়োজন, এই ফাঁকে আমার জীবন থেকে নেয়া ইলিশ মাছের কিছু স্মৃতি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ট্রাম্প ক্ষমতায় আসছে এটা ১০০% নিশ্চিত। আমেরিকায় ইতিহাসে মহিলা প্রেসিডেন্ট হয়নি আর হবেও না।

লিখেছেন তানভির জুমার, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩৩

আর এস এস সহ উগ্র হিন্দুদের লিখে দেওয়া কথা টুইট করেছে ট্রাম্প। হিন্দুদের ভোট-আর ইন্ডিয়ান লবিংএর জন্য ট্রাম্পের এই টুইট। যার সাথে সত্যতার কোন মিল নেই। ট্রাম্প আগেরবার ক্ষমতায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

ট্রাম্প জিতলে কঠোর মূল্য দিতে হবে ইউসুফ সরকারকে?

লিখেছেন রাজীব, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৪২

ডোনাল্ড ট্রাম্পের এক মন্তব্যে বাংলাদেশের মিডিয়ায় ঝড় উঠেছে। ৫ তারিখের নির্বাচনে ট্রাম্প জিতলে আরেকবার বাংলাদেশের মিষ্টির দোকান খালি হবে।

আমি এর পক্ষে বিপক্ষে কিছু না বললেও ডায়বেটিসের রুগী হিসেবে আমি সবসময়... ...বাকিটুকু পড়ুন

×