ইন্টারন্যাশনাল সিনেমাটোগ্রাফারস’ গিল্ড (আই সি জি) তার ৬০০০ সদস্যের ভোটে নির্বাচন করেছে সবচেয়ে প্রভাব বিস্তারকারী দশ সিনেমাটোগ্রাফারকে। আসুন জেনে নিই তারা কারা এবং কেন বিখ্যাত। টাইয়ের কারনে তালিকায় ১১জন স্থান পেয়েছেন।
বিলি বিত্জাঃ হলিউডের প্রথম ডিরেক্টর অব ফটোগ্রাফি। তার উদ্ভাবনের মধে্য আছে – দৃশ্য শেষে ফেইড আউটের ব্যবহার; আইরিশ শট; লাইট ডিফিউশনের সাহায্যে সফট ফোকাস ফটোগ্রাফি; কৃত্রিম আলোয় শুটিং; লাইটিং, ক্লোজ আপ ও লং শটের দ্বারা মুড তৈরি, ম্যাট ফটোগ্রাফির পারফেকশন। বিখ্যাত সিনেমাঃ দ্য বার্থ অব আ নেশন (১৯১৫), ইনটলারেন্স (১৯১৬), ট্রু হার্ট সুজি (১৯১৯), ব্রোকেন ব্লজমস (১৯১৯)।
জর্ডান ক্রনেনঅয়েথঃ ব্লেইড রানার (১৯৮২), পেগি সু গট ম্যারিড (১৯৮৬)
কনরাড হলঃ বুচ ক্যাসিডি এন্ড দ্য সানড্যান্স কিড (১৯৬৯), ফ্যাট সিটি (১৯৭২), দ্য ম্যারাথন ম্যান (১৯৭৬), আমেরিকান বিউটি (১৯৯৯), রো্ড টু পারডিশন (২০০৩)।
জেমস অং হাউঃ শ্যাডোর ব্যবহার, ডীপ ফোকাস সিনেমাটোগ্রাফি, ক্র্যাব ডলির ব্যবহার, লো-কী লাইটিং ইত্যাদির জন্য বিখ্যাত। হাড (১৯৬৩), দ্য রোজ ট্যাটু (১৯৫৫),দ্য থিন ম্যান (১৯৩৪), সুইট স্মেল অব সাক্সেস (১৯৫৭)
সেন নিকিস্টঃ পারসোনা (১৯৬৬), ক্রাইস এন্ড হুইস্পারস (১৯৭৩), ফ্যানি এন্ড আলেক্সান্ডার (১৯৮৩), দ্য স্যাক্রিফাইস (১৯৮৬)।
ভিত্তোরিও স্টোরারোঃ এপোক্যালিপ্স নাউ (১৯৭৯), লাস্ট ট্যাংগো ইন প্যারিস (১৯৭২), দ্য কনফরমিস্ট (১৯৭০)।
গ্রেগ টোলান্ডঃ ডীপ ফোকাস টেকনিক এবং লাইটিং। সিটিজেন কেইন (১৯৪১), দ্য গ্রেইপ্স অব রাথ (১৯৪০), দ্য বেস্ট ইয়ারস অব আওয়ার লাইভস (১৯৪৬), উদারিং হাইটস (১৯৩৯)।
হাস্কেল অয়েক্সলারঃ আমেরিকা আমেরিকা (১৯৬৩), হু’জ এফ্রেইড অব ভার্জিনিয়া উলফ (১৯৬৬), বাউন্ড ফর গ্লোরি (১৯৭৬ স্টেডিক্যামের প্রথম ব্যবহার), ওয়ান ফ্লু অভার দ্য কুকু’স নেস্ট (১৯৭৫)
গর্ডন উইলিসঃ দ্য গডফাদার (১৯৭২। ১৯৭৪, ১৯৯১), এনি হল (১৯৭৭), ম্যানহাটন (১৯৭৯)।
ফ্রেডি ইয়াংঃ লরেন্স অব এরাবিয়া (১৯৬২), ডক্টর জিভাগো (১৯৬৫), রায়ান’স ডটার (১৯৭০)।
ভিল্মোস জিগমন্ডঃ ম্যাকাবে এন্ড মিসেস মিলার (১৯৭১), দ্য ডিয়ার হান্টার (১৯৭৮), ক্লোজ এঙ্কাউন্টার অব দ্য থার্ড কাইন্ড (১৯৭৭)।
দুঃখ পেয়েছি জন আল্টন এই তালিকায় না থাকায়।