পুরানো যে কোন ধরনের স্থাপত্য আমাকে সব সময় ই আনন্দ দেয়, যেমন আনন্দ পাই শিলা পাথর আর পাহাড় স্পর্শ করে। খুবকাছে যেয়ে ছুঁয়ে অন্য রকম অপার্থিব এক ঘোর লাগে। ছুঁয়ে দিলেই মনে হয় অনাদি কাল থেকে ঠিক এখানে স্পর্শ করা হাতগুলোর সাথে আমার ছুঁয়ে দেয়া ও বিলীন হচ্ছে। ব্লগের এই অসাধারণ ছবি প্রতিযোগিতার উৎসবের রঙে নিজেকে রঙিন করলাম। আমার সংগ্রহের প্রিয় কিছু স্থাপিত্যর ছবি সহ।
১- মধ্য দুপুরের আলোর নাচন
স্থান- দিল্লী
২- পাথরের জলছবি
স্থান - দিল্লী
৩- উপচানো সুখ বেঁধে রাখে যত্ন আদরে
স্থান- জয়পুর ইন্ডিয়া
৪- বন্ধ জানালায় গুমরে উঠে আজও কান্না
স্থান- আলোয়ার রাজস্থান
৫- বঁধু কোন আলো লাগলো চোখে!
স্থান- আম্বার ভিলা রাজস্থান
৬- ধীর স্থির অটল অবিচল
স্থান - তুঘলগাবাদ দিল্লী
৭- আকাশ ছুঁয়ে মেঘের আদর
স্থান- জয়পুর ইন্ডিয়া
৮- ইতিহাসের জলাবদ্ধতা
স্থান- লক্ষনউ ইন্ডিয়া
৯- বাণিজ্যিক ভালোবাসা
স্থান- নিমরানা জয়পুর ইন্ডিয়া
১০- ধংসস্থুপে স্পর্ধার প্রকাশ
স্থান- গুরগাঁও
১১- যদি প্রাসাদের ভিতরের গল্পগুলো ও এমন কালিমামুক্ত হত!
স্থান হরিয়ানা
১২- আমি বুকে ধরে রাখি ইতিহাস
স্থান- লখনউ ইন্ডিয়া
নিজেকে একজন পথিক ছবিয়াল হিসেবে আপনাদের সাথে পরিচয় করিয়ে দিতেই পারি। হাতে মুঠোফোন ক্যামেরা আসবার পর তো এক এক যন্ত্রণা। নিজের চোখে কম ক্যামেরার চোখে বেশি দেখি। আমার ফেসবুক বন্ধুরা ব্লগের ব্লগার রা ও কমবেশি সেসব ছবি দেখার অত্যাচার সহ্য করেন। আজকাল আমার বাচ্চারা পথে আমার পাশাপাশি চলার চেয়ে সামাজিক দূরত্ব বেশি বজায় রাখে। কখন আমি মাঝ রাস্তায় ফুল লতা পাতার ছবি নিয়ে ব্যস্ত হয়ে হয়ে যাই সে জন্য। কিন্তু সেসব ছবি তে আর যাই হোক কোন প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করা যে যায় না সেটুকু আমিও বুঝি, কিন্তু প্রিয় প্রিয় সব ব্লগারদের পাশাপাশি ও থাকতে ইচ্ছে করছে। তাই ব্লগের ছবি প্রতিযোগিতার যূথবদ্ধতায় সামিল হলাম।
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৫:৩৮