*** হরিপদকে সেলসম্যান হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার পর থেকে দোকানের বিক্রি ছয়গুন বেড়ে যাওয়ায় মালিক চিন্তায় পড়ে গেল। এতো বিক্রি কি ভাবে সম্ভব সেটা দেখার জন্য একদিন সে দোকানে গিয়ে দেখল হরিপদ এক ক্রেতার কাছে মাছ ধরার ছিপ বিক্রি করছে। হরিপদ ক্রেতার কাছে একটা ছিপ ২৫০ টাকায় বিক্রি করল, তারপর-
হরিপদঃ স্যার এরকম জুতা পড়ে তো মাছ ধরা যাবে না, মাছ ধরতে হলে আপনার স্পোর্টস সু লাগবে।
ক্রেতা ১৬০০ টাকা দিয়ে স্পোর্টস সু কিনলো।
হরিপদঃ রোদের মধ্যে যেহেতু অনেক সময় বসে থাকতে হবে তাই একটা ক্যাপও লাগবে
ক্রেতা একটা ক্যাপ কিনলো।
হরিপদঃ যেহেতু দীর্ঘ সময় বসে থাকতে হবে তাহলেতো স্বাভাবিক ভাবে ক্ষুধাও লাগবে
ক্রেতা কিছু বিস্কিট এবং চিপস কিনলো।
হরিপদঃ মাছ যে ধরবেন সেইটা রাখবেন কিসে? আপনার একটা বস্কেট লাগবে মাছ রাখার জন্য
ক্রেতা একটা বস্কেটও কিনলো।
এভাবে হরিপদ ক্রেতার কাছে মোট ২৫০০ টাকার পন্য বিক্রয় করলো।
মালিক খুব খুশি হয়ে বলল- “তুমি তো দেখি অনেক ভালো একজন বিক্রেতা, একটা মাছে ছিপ কিনতে আসা ক্রেতার কাছে এতো কিছু বেচে ফেললা !”
হরিপদঃ মালিক, আসলে ঐ ব্যাক্তি বৌয়ের জন্য স্যানোরা কিনতে আসছিল। আমি তাকে বললাম চার দিন বাসায় বসে থেকে কি করবেন, সময় কাটানোর জন্যবরং মাছ শিকার করেন।
*** সংসদে এক সরকারি এম.পি তার বক্তৃতার সময় এক গল্প বলল
“এক বাবা তার তিন ছেলেকে ১০০ টাকা করে দিয়ে বলল যে এমন কিছু কিনে আনো যাতে ঘরটা পুরো ভর্তি হয়ে যায়।
১ম ছেলে ১০০ টাকার খড় কিনে আনল কিন্তু ঘর পুরোপুরি ভর্তি করতে পারলনা
২য় ছেলে ১০০ টাকার তুলা কিনে আনল কিন্তু সেও পুরোপুরি ভর্তি করতে পারলনা
৩য় ছেলে ৫ টাকা দিয়ে একটা মোমবাতি কিনে আনল এবং রুমের মাঝে জ্বালাল। এতে পুরো ঘর সম্পূর্ণ আলোতে ভর্তি হয়ে গেলো।“
এম.পি আরও বলতে লাগলো যে “আমাদের প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন ৩য় ছেলের মতো। যেদিন থেকে তিনি দায়িত্ব নিয়েছেন এই দেশের, এই দেশ উন্নতির আলোতে পূর্ণ হয়ে গিয়েছে”
পিছন থেকে আওয়াজ আসলো “সেটা তো ঠিক আছে, কিন্তু বাকি ৯৫ টাকা কই গেলো” ?
*** ১৮ বছরের এক মেয়ে প্রেগনেন্ট। কাদছে...
মাঃ কে এই লম্ফট?? ডাক তাকে...তার কি মা বোন নাই??
আধা ঘন্টা পর একটা লেটেস্ট মডেল লিমোজিন কার তাদের গেটে এসে থামলো।গাড়ী থেকে এক্সপেন্সিভ সুট পরা এক যুবক বের হয়ে এল।
যুবকঃ আপনার মেয়ে তার প্রোবলেম এর ব্যপারে আমাকে বলেছে...কিন্তু আমার পক্ষে তাকে বিয়ে করা সম্ভব না।তবে যদি মেয়ে হয় আমি তাকে ২টা বাড়ী, একটা বিএমডব্লিউ আর ৫ কোটি টাকা দেব।
আর যদি ছেলে হয় তবে আমি তাকে
৪টা বাড়ী, একটা পোরসে আর ১০ কোটি টাকা দেব।
কিন্তু যদি miscarriage হয়ে যায়?...মেয়ের মাকে জিজ্ঞেস করলো, তাহলে আপনি ই বলেন কি করবো??
মেয়ের মাঃ তখন না হয় আরেকবার চেষ্টা করবে!!!
*** এক লোকের একবার ভয়ংকর অসুখ হলো.
তো বিভিন্ন ডাক্তার, হসপিটাল, পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে ডাক্তার বলল যে তাকে কোনো বিবাহিত মহিলার দুধ পান করতে হবে
রোগী তো পড়ল মহা বিপদে. চেষ্টায় লেগে গেল কিভাবে ম্যানেজ করা যায় শেষ মেষ পেয়েও গেল এক বিবাহিত নারীকে, যার দুধ পান করবেন.
তো একদিন সে সরাসরি নারীর দুধপান শুরু করল।
আস্তে আস্তে মহিলার যৌন আবেগ বেড়ে গেল এক সময় মহিলা বলল,
আপনার আর কিছু ইচ্ছা থাকলে বলুন, খেতে দেই.
লোকটা বলল - আপা, একখান টোস্ট বিস্কুট হবে...?
ভিজাইয়া ভিজাইয়া খাইতাম...!!!
*** এক যুবতি মেয়ে বেড়াতে গেছে এক নির্জন কেল্লায়। ঘুরে ঘুরে একটা ঘরে ঢুকে যুবতি দেখলো, একটা পুরনো চেরাগের পাশে এক দৈত্যের পোশাকে যুবক দাঁড়িয়ে।
যুবকটি বললোঃ “স্বাগতম, আমার মালিক! আমি এই চেরাগের দৈত্য। আপনার
তিনটি ইচ্ছা আমি পূরণ করতে চাই!”
যুবতি এক নিঃশ্বাসে বললোঃ ‘কোটি কোটি টাকা, দশটা বাড়ি, বিশটা গাড়ি!’
যুবক দৈত্যটি বললোঃ ‘জো হুকুম। আপনি বাড়ি ফিরেই আপনার টাকা, বাড়ির দলিল আর গাড়ির লাইসেন্স ত
ৈরি পাবেন। কিন্তু আমার মালিক আমি দীর্ঘদিন এই চেরাগে একা বন্দি ছিলাম। আপনি যদি কিছু মনে না করেন, আমি আপনার ইচ্ছাপূরণের আগে আমার একটি ইচ্ছাপূরণ করতে চাই!’
যুবতি বললোঃ ‘বলে ফেলো তোমার কি চাই?’
যুবক দৈত্যটি বললোঃ ‘আপনার সাথে কয়েকবার আদরসোহাগ করতে চাই!’
যুবতিটি ভাবলোঃ ‘এতো কিছু পাবো সাথে আবার আদর সোহাগও? মন্দ কি?’
তাই যুবতিটি সানন্দে রাজি হলো।
অতঃপর সারা রাত তারা আদর সোহাগ করলো!
পরদিন ভোরে যুবক দৈত্যটি বললোঃ ‘আমার মালিক, আপনার বয়স কত?’
যুবতিটি জবাব দিলোঃ ‘আমার বয়স ২৫!’
যুবক দৈত্যটি হাসতে হাসতে বললোঃ ‘এই বয়সেও আপনি চেরাগের দৈত্য/ভূতে বিশ্বাস করেন?!
*** মারাত্তক এক সমস্যা নিয়ে রফিক ডাক্তারের কাছে গেল...
রফিকঃ ডাক্তার সাব দেখেন তো আমার পাছার এক পাশ কেমন জানি নীল হয়ে গেছে...ডাক্তার তার পাছা পরীক্ষা করে বলল...
ডাক্তারঃআরে আপনার পাছার একপাশে তো বিষাক্ত হয়ে গেছে...অপারেশন করে কেটে ফেলতে হবে।
রফিকঃ তাই করেন...জান বেশী জরুরী।
দুইদিন পর রফিক আবার ডাক্তারের কাছে গেল... ডাক্তার সাব দেখেন আমার পাছার অন্য পাশটাও কেমন জানি নীল হয়ে গেছে...ডাক্তার আবার তার
পাছা পরীক্ষা করে বলল... আপনার পাছার অন্যপাশটাও তো বিষাক্ত হয়ে গেছে...অপারেশন করে কেটে ফেলতে হবে।
রফিকঃ নিরুপায় হয়ে বলল , তাই করেন...জান বেশী জরুরী।
দুইদিন পর রফিক ফের ডাক্তারের কাছে গেল... ডাক্তার সাব দেখেন আমার ধনটাও কেমন জানি নীল হয়ে গেছে...ডাক্তার এবার তার ধন পরীক্ষা করে বলল... আসলে আপনার ধন ও বিষাক্ত হয়ে গেছে..অপারেশন করে কেটে ফেলতে হবে...রফিকের ধন ও কাটা পড়ল।
দুইদিন পর রফিক ডাক্তারের কাছে গিয়ে হতাশ মনে বলল... ডাক্তার সাব দেখেন আমার সামনে পিছে দুইপাশ পুরোটাই নীল হয়ে গেছে...ডাক্তার এবার চিন্তিত,ভালভাবে পরীক্ষা করে চিতকার করে উঠল... “ইউরেকা ইউরেকা পেয়ে গেছি”
রফিকঃ কি পাইছেন ডাক্তার সাব??
ডাক্তারঃ আরে মিয়া আপনার আন্ডারওয়্যার থেকে রঙ বের হচ্ছে!!!