শুনসান নীরবতায় ব্যংককের সান সেপ ক্যানেল, করোনার আগে সারাদিন যাতে ঝড় তুলে ছুটে চলতো ওয়াটার ট্যাক্সি।
ধীরে ধীরে লক ডাউন শিথিল করে দিচ্ছে থাই সরকার, কারন তারা খুব ভালোভাবেই করোনা ভাইরাসকে নিয়ন্ত্রন করতে পেরেছে।
ঘাটে বাধা নাও
বেধে রাখা নৌকার সারি।
আবার এমন করেই ছুটে চলবে শহরের এ মাথা থেকে ও মাথায়
করোনা ভাইরাস আসার আগে বাসার সামনের গাড়ি ঘোড়ায় চঞ্চল এক্সপ্রেস ওয়ে, স্কাই ট্রেন চলছে পাল্লা দিয়ে
লকডাউনের পর জরুরি প্রয়োজনে ছুটে চলছে কেউ কেউ
রাত্রির আধারে ছুটে চলা
লকডাউনের আগে রাতের বেলা সেই পথ সাথে স্কাই ট্রেন স্টেশন।
সেই একই পথ এখন শুধুই নীরব
লিফটে কে কোথায় দাড়াবে তার চিনহ আকা আমাদের কন্ডোতে
ইমিগ্রেশন অফিসে দুরত্ব বজায় রেখে বসে আছে ভিসা এক্সটেনশন এর জন্য
খাই ইয়াই ন্যাশনাল পার্কে পর্যটক নেই তাই ভালুকটি এত স্বাধীন
সময়মত পদক্ষেপ নেয়া এবং আইন মানা একটি জাতি কিভাবে করোনাকে মাটিতে নামিয়ে এনেছে তার উদাহরন থাইল্যান্ড । চীনের সাথে মার্চ পর্যন্ত যোগাযোগ রাখা এই দেশ অত্যন্ত বুদ্ধিমত্তার সাথে নিজেদেরকে রক্ষা করতে সক্ষম হয়েছে । বাস্তবে সেখানে কিন্ত আরো অনেক মৃত্যুর আশংকা ছিল। আজ পর্যন্ত মাত্র ২৯৮৯ জন আক্রান্ত হয়েছে আর চিকিৎসায় ভালো হয়ে ওঠে ২৭৬১ জন, মৃত্যু মোট ৫৫ জন, গতকাল থেকে আজ একজন নতুন আক্রান্ত।
গত কয়েকদিন ধরে আক্রান্তের সংখ্যা সিংগল ডিজিটে নামিয়ে এনেছে প্রশাসনের সহায়তায় থাই স্বাস্থ্য বিভাগ সাথে সচেতন জনগন যারা নিজেদের উদ্যোগে মাস্ক ব্যাবহার, স্যানিটাইজার বা হাত ধোয়া আর দুরত্ব বজায় রেখেই এই অসাধ্য সাধন করেছে। আস্তে আস্তে উঠিয়ে নিচ্ছে লকডাউন তারপরো জনগন যথেষ্ট সচেতন ।
সারি সারি গাড়ির রাস্তাটি নিরিবিলি করোনাকালে
ভৌতিক মল
খাই ইয়াই ন্যাশনাল পার্কে ভালুক আর ইমিগ্রেশন অফিসের ছবিটি ছাড়া বাকি সব আমাদের মোবাইলে।
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে মে, ২০২০ রাত ১০:৫১