♥ ♥ ♥ ♥ ♥
♥ ♥ ♥ ♥
♥ ♥ ♥
♥ ♥
♥
♥
♥ ♥
♥ ♥ ♥
♥ ♥ ♥♥
♥ ♥ ♥ ♥♥
বড় ভালোবাসি....অনেক ভালোবাসি...এত্তো ভালোবাসি....এই লুতুপুতু আর লরে-লাপ্পা কথাটা বলার জন্য তরমুজ ছাড়া আমার মাথায় আর মনে আপাতত আর কিছু নাই। কোন খাবার থেকে শুরু করে জিনিসের প্রতি ও দীর্ঘস্হায়ী আসক্তি নিজের মধ্যে কাজ করেনা। কিন্তু বিগত কয়েক বছর যাবত গরমেরদিনে তরমুজের কথা ভেবে বড়ই ফুরফুরা মুডে থাকি। দেখা গেল ভাতের মতন তরমুজ খাই। কয়েকদিন আগে মেডিনোভা থেকে মাকে নিয়ে বাসায় ফেরার সময় সিএনজি পাইনা বলে রিক্সা করে অসুস্হ মাকে নিয়ে ফিরছি । রাস্তায় একদম লাল টকটকে কাটা তরমুজ দেখে নিতে চাইলাম পরে মা ঝাড়ি দিয়ে বলে তারে রিক্সা থেকে নামিয়ে দিয়ে ১০-১২টা তরমুজ বাসায় নিতে যেতে আর সে নাকি হেঁটে হেঁটে বাসায় ফিরবে



যাইহোক এত কচকচ করলাম অথচ তরমুজপ্রীতি কিভাবে শুরু হলো সেই কাহিনী বলিনাই। আগে অনেক অসুস্হ থাকতাম.....একবার এমন অসুস্হের সময় খালি ফ্যাঁচফ্যাঁচ করে কান্দি,কিচ্ছু খেতে ও পারতাম না বলে স্যালাইন দিয়ে রাখলো। কেউ দেখতে এসে কি খেতে মন চায় জানতে চাইলে আস্তে করে বলি তরমুজ খাবো....অথচ সেই সিজনে তরমুজ পাওয়া যায়না। আর মা-র ধারণা হলো অসুখে আমার মাথা খারাপ হয়ে গেছে কারণ আমি এর আগে তরমুজ পছন্দ করতাম না। প্রাণসখী কণা আশ্বাস দিলো যেভাবেই হোক সে আমারে তরমুজ খাওয়াবেই । পরে সুস্হ হবার পর কণার সাথে সে কি ঝগড়া সে আমারে কেন তরমুজ খাওয়াইলোনা...যদি সেই অসুখে আমি মরে যেতাম তাইলে কি হত

গরমের সিজনে সবাই বেশী বেশী করে তরমুজ খান....হ্যাপী তরমুজ সিজন



