মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘(হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আপনি বলুন, মহান আল্লাহ পাক উনার ফযল ও রহমত মুবারক অর্থাৎ আমাকে পাওয়ার কারণে তোমাদের উচিত ঈদ বা খুশি প্রকাশ করা।’ সুবহানাল্লাহ!
অর্থাৎ যেদিন আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যমীনে মুবারক তাশরীফ আনেন-
তাই সেই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দিন উনার মুবারক নামকরণ করা হয়েছে সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে হাবীবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। সুবহানাল্লাহ!
যা সংক্ষেপে মুবারক নামকরণ করা হয়েছে পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ।
অর্থাৎ সেই মহাসম্মানিত, মহামর্যাদাবান, সুমহান, অশেষ বরকতময় ও বেমেছাল ফযীলতপূর্ণ মহাপবিত্র ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফই হচ্ছেন- কুল-কায়িনাতের জন্য সর্বশ্রেষ্ঠ ঈদ উনার দিন। সুবহানাল্লাহ!
যা আসতে আর মাত্র ৮০ দিন বাকি।
আর এ কারণেই পবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফই হচ্ছেন- সাইয়্যিদুল আসইয়াদ, সাইয়্যিদুশ শুহূর, শাহরুল আ’যম। সুবহানাল্লাহ!
অতএব, সেই মহাসম্মানিত দিন উনাকে তা’যীম-তাকরীম ও মুহব্বত উনার সাথে পালন করা ফরয এবং ইহকাল ও পরকাল উভয়কালের জন্যই নাজাত লাভেরও কারণ। সুবহানাল্লাহ!
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৬