মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা মানুষের মধ্যে তোমাদের সবচেয়ে বড় ও কঠিন শত্রু হিসেবে পাবে প্রথমতঃ ইহুদী অতঃপর মুশরিকদেরকে।”
বিগত বছরগুলোর মতো এ বছরেও পবিত্র হজ্জ শরীফ নিশ্চিতভাবে বাতিল হচ্ছে।
সউদী সরকারের গণনাকৃত পবিত্র যিলক্বদ শরীফ মাস উনার ত্রিশতম দিনেও সউদী আরবে চাঁদ দৃশ্যমান না হওয়ায় এই বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া গেছে।
১৯৪৮ সাল থেকেই সউদী আরব চাঁদের তারিখ নিয়ে ষড়যন্ত্র করছে এবং একটি গবেষণায় দেখা গেছে- চাঁদের সঠিক হিসেবে পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ মাস যেদিন শুরু হওয়ার কথা তার কখনো ৩ দিন কখনো ২ দিন আগেও মাস শুরু করেছে। নাউযুবিল্লাহ!
১৪৩৬ হিজরী সনের পবিত্র হজ্জ শরীফ নিয়ে তাদের আগাম ষড়যন্ত্রের বিষয়টি প্রকাশ করে দেয়ায় পবিত্র যিলক্বদ শরীফ মাস ত্রিশ দিনে গণনা করার প্রহসন করলেও আসলে ১ দিন পূর্বেই সউদী আরব পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ মাস শুরু করেছে। ফলে এবছরেও পবিত্র হজ্জ শরীফ নিশ্চিত বাতিল হচ্ছে।
অতএব, সারাবিশ্বের মুসলমানের জন্য ফরয হচ্ছে- সউদী ওহাবী ইহুদী সরকারের এরূপ ঘৃণ্য ষড়যন্ত্রের তীব্র প্রতিবাদ করা এবং তা প্রতিহতকরণে ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে আসা।
আর সউদী ওহাবী ইহুদী সরকারের জন্য ফরয হচ্ছে- এ বিষয়ে খালিছ তওবা-ইস্তিগফার করা এবং চাঁদ দেখে মাস শুরু করাসহ বিশ্বের সকল মুসলমানের পবিত্র হজ্জ শরীফ সঠিকভাবে পালনের সমস্ত পরিবেশ পরিস্থিতি শরীয়তসম্মতভাবে নিশ্চিত করা।
১৯৪৮ সাল থেকেই সউদী আরব চাঁদের তারিখ নিয়ে ষড়যন্ত্র করছে এবং একটি গবেষণায় দেখা গেছে চাঁদের সঠিক হিসেবে পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ মাস যেদিন শুরু হওয়ার কথা তার কখনো ৩ দিন কখনো ২ দিন আগেও মাস শুরু করেছে। নাউযুবিল্লাহ! ১৪৩৬ হিজরী সনের পবিত্র হজ্জ নিয়ে তাদের আগাম ষড়যন্ত্রের বিষয়টি প্রকাশ করে দেয়ায় পবিত্র যিলক্বদ শরীফ মাস ত্রিশ দিনে গণনা করার প্রহসন করলেও আসলে ১ দিন পূর্বেই সউদী আরব পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ মাস শুরু করেছে। ফলে এবছরেও পবিত্র হজ্জ শরীফ নিশ্চিত বাতিল হচ্ছে।
বিগত বছরগুলোতে এমনও হয়েছে- সউদী আরব যেদিন পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ মাস উনার তারিখ ঘোষণা করেছে, সেদিন চাঁদ দিগন্ত রেখার নিচে অবস্থান করছিলো, তারপরেও তথাকথিত যোগাড় করা (ভাড়াটে) সাক্ষীর মিথ্যা সাক্ষ্য অনুযায়ী সউদী জাস্টিস ডিপার্টমেন্ট পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ মাস উনার তারিখ ঘোষণা করে। এসব বিষয় মিডিয়াতে চলে আসার কারণে, এমনকি সউদী আরবের কয়েকটি দৈনিক পত্রিকায় এ বিষয়ে প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার ফলে- সউদী ওহাবী ইহুদী সরকার এ বছর নতুন কৌশল অবলম্বন করে।
এ বছরের কৌশলের মধ্যে ছিল ২৯ তারিখে চাঁদ দেখা না যাওয়ার খবর প্রচার করার মাধ্যমে নিজেদের বিশ্বস্ততা অর্জন করা এবং ৩০ দিনে মাস গণনা করে নতুন মাস শুরু করা। কিন্তু দুঃখজনক বিষয় হচ্ছে চাঁদ কোনো কারণে ২৯ তারিখে দেখা না গেলেও ৩০তম দিনে আকাশ মেঘলা না থাকলে অবশ্যই দেখা যায়। কিন্তু কয়েকটি আন্তর্জাতিক চাঁদ দেখা সংস্থার মাধ্যমে জানা যায়, সউদী আরবে আকাশ পরিষ্কার থাকার পরেও বাইনোকুলার, এমনকি টেলিস্কোপেও চাঁদ দেখা যায়নি অর্থাৎ চাঁদ দেখা যাওয়ার আকৃতিতে আসেনি। এই বিষয়টি নিশ্চিত প্রমাণ করছে যে, প্রকৃতপক্ষে সউদী ওহাবীদের মাস গণনা শুরুতেই ভুল ছিল। আর একদিন পূর্বে মাস শুরু হওয়ার অর্থ হচ্ছে- পবিত্র ৯ই যিলহজ্জ শরীফ পবিত্র আরাফার ময়দানে থাকার পরিবর্তে পবিত্র ৮ই যিলহজ্জ শরীফ অবস্থান করা। অথচ সম্মানিত শরীয়ত অনুযায়ী পবিত্র ৯ই যিলহজ্জ শরীফ পবিত্র আরাফার ময়দানে অবস্থান করা ফরয। তারিখ ১ দিন হেরফের করলে কেবল শুধু পবিত্র আরাফার ময়দানে অবস্থান করার ফরযই তরক হয় না; বরং অনেক ওয়াজিব, সুন্নত আমলও নষ্ট হয়ে যায়।
মূলকথা হলো- ১৪৩৬ হিজরী সনের পবিত্র হজ্জ শরীফ নিয়ে সউদী ওহাবীদের আগাম ষড়যন্ত্রের বিষয়টি প্রকাশ করে দেয়ায় পবিত্র যিলক্বদ শরীফ মাস ত্রিশ দিনে গণনা করার প্রহসন করলেও আসলে ১ দিন পূর্বেই সউদী আরব পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ মাস শুরু করেছে। ফলে এবছরেও পবিত্র হজ্জ শরীফ নিশ্চিত বাতিল হচ্ছে। অতএব, সারাবিশ্বের মুসলমানের জন্য ফরয হচ্ছে- সউদী ওহাবী ইহুদী সরকারের এরূপ ঘৃণ্য ষড়যন্ত্রের তীব্র প্রতিবাদ করা এবং তা প্রতিহতকরণে ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে আসা। আর সউদী ওহাবী ইহুদী সরকারের জন্য ফরয হচ্ছে- এ বিষয়ে খালিছ তওবা-ইস্তিগফার করা এবং চাঁদ দেখে মাস শুরু করাসহ বিশ্বের সকল মুসলমানের পবিত্র হজ্জ সঠিকভাবে পালনের সমস্ত পরিবেশ পরিস্থিতি শরীয়তসম্মতভাবে নিশ্চিত করা।
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২২