Geotechnical engg. এর ক্লাস চলছে। স্যার যথারীতি ডেস্কে উঠে লেকচার দিতে লাগল। ক্লাসের ডান পাশে 8-10 জন মেয়ে ও বাম পাশে 20-25 জন ছেলে বসে ক্লাস করছে।হঠাৎ সোহাগ, সুজন ওরিফাত কথা বলাবলি করছে। স্যার এটা বুঝতে পারল এবং বলল কি হয়েছে তোমাদের, কথা বলছ কেন? ওরা সোহাগ স্যারকে দেখে মুচকি হাসতে লাগলো।সুজন স্যারকে কি জেন বলতে চাইল, কিন্তু রিফাত বলতে দিল না। স্যার অবাক হয়ে তাকিয়ে বলল ব্যাপার কি? এমন করে হাসছো কেন, কি হয়েছে খুলে বল, পড়া বুঝতে না পারলে দাড়িয়ে বল। 1-2 মিনিটের মধ্যে ক্লাসের অধিকাংশ ছাত্রছাত্রী ব্যাপারটা বুঝতে পারলো।সোহাগ একবার বলে উঠল, "স্যার আপনার......" এতটুকু বলে থেমে গেল। স্যার আর সময় নষ্ট না করে লেকচার শুরু করল আবার।রিফাত একটা কাগজের টুকরায় একটা মেসেজ লিখে স্যার কে দিতে লাগল, স্যার বলল, নো নো ক্লাসে দেরি করে আসলে পারসেনটেজ দেয়া হবে না। কিন্তু স্যার তো আসল জিনিসটা বুঝল না।ওরা তিনজন শুধু কানাকানি করতে লাগলো আর স্যার ওদের দিকে তাকাতেই মুচকি হাসে। ঐদিন স্যার ঠিক মত ক্লাস নিতে পারল না।ক্লাস শেষ হওয়ার পর সোহাগ স্যারের পিছন পিছন গিয়ে সেই কাগজের টুকরাটা দিল, স্যার পড়া শুরু করল "স্যার আপনার প্যান্টের জিপারটা খোলা"। পড়েই তো তৎক্ষনাৎ নিছে তাকিয়ে দেখে তার আন্ডার ওয়্যার দেখা যাচ্ছে, হাত ঝাকি দিয়ে চিৎকার করে উঠল ওহ নো, তুমি আগে বলনি কেন? সোহাগ বলল স্যার এটাই তো আপনাকে দিতে চেয়েছিল, আপনি নেননি।স্যার তখন এক দৌড় দিয়ে টয়লেটে ঢুকে পড়ল। আর ক্লাসের সবাইতো হাসতে হাসতে লাফাতে লাগলো, আর বলতে লাগলো ওহ নো, ওহ নো.........
কি ভাই আপনার জিপারটি খোলা নেই তো, এখনি একবার চেক করে দেখুন।
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে ডিসেম্বর, ১৯৬৯ সন্ধ্যা ৭:০০