ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইন্সটিটিউটের উদ্যোগে ১৯৮৯ সাল থেকে শুরু হয়েছিল আনন্দ শোভাযাত্রা।
১৯৯৬ সাল থেকে চারুকলার এই আনন্দ শোভাযাত্রা মঙ্গল শোভাযাত্রা হিসেবে বিকৃত রূপ লাভ করে। মঙ্গল শোভাযাত্রা বাঙ্গালী সংস্কৃতির কোন অংশ না। ইসলাম ধর্মে, বিশালকায় চারুকর্ম পাপেট, হাতি ও ঘোড়াসহ বিচিত্র সাজসজ্জার শোভাযাত্রা করে মঙ্গল কামনা করা শিরক বা হারাম।
হিন্দু ধর্মে তা কুসংস্কার বা নিষেধ। আপনি বলবেন আমি কোন ধর্ম মানিনা, আমি নাস্তিক। এটা সম্পূর্ন আপনার স্বাধীনতা, তাহলে হিন্দু ধর্মের কুসংস্কার ফলো করছেন? (কবি এখানে নিরব) আপনি আনন্দ যাত্রা করতে ছিলেন! ভাল করেন। কিন্তু মঙ্গল যাত্রার ধারণা বা রূপ দিলেন কেন? কি উদ্দেশ্যে? (কবি এখনে এসে তব্দা খায় )
> মাননীয় স্পিকার আমি কি কিছুকে অপসংস্কৃতি বলতে পারি?
> না আপনি তা বললে আমাদের সুশীলদের চেতনাদন্ডে লাগবে!
> ওকে মাননীয় স্পিকার তাহলে আমি মঙ্গল শোভাযাত্রাকে অপসংস্কৃতি বললাম না!
মুসলমান হিসেবে আমাদের ধর্মেও কিছু আদেশ-নিষেধ আছে। শুধু ঐতিহ্যের দোহাই দিয়ে আমরা তা অমান্য করতে পারি না। আনন্দ শোভাযাত্রা হোক, মঙ্গল নয়!
ভণ্ডামির নতুন মাত্রা বই কিছু নই !
সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৪৬