জনরা: বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী
লেখক: তানভীর আহমেদ সৃজন
প্রকাশনী: অনুপ্রাণন প্রকাশন
প্রচ্ছদ: রহমান আজাদ
সাল ২১৫৭।
আজ থেকে একশ’ বছর আগে ২০৫৭ সালে বিখ্যাত বিজ্ঞানী ডক্টর লির এক যুগান্তকারী আবিষ্কার সাড়া ফেলে দিয়েছিলো পুরো পৃথিবীতে। তখন কে জানত, ডক্টর লির এই আবিষ্কারই একদিন রূপ নেবে এক অশুভ শক্তিতে? কে ভাবতে পেরেছিলো, সেই অশুভ শক্তির দাপটে পরবর্তী একশ’ বছরের মধ্যে পুরো পৃথিবীর জনসংখ্যা আট বিলিয়ন থেকে নেমে দাঁড়াবে মাত্র বাইশ কোটিতে? একশ’ বছর আগে কেউ এমনটা ভাবতে না পারলেও একশ’ বছর পর আজ এটাই সত্যি, এটাই বাস্তব। পৃথিবীর অবশিষ্ট বাইশ কোটি মানুষ এখন যাযাবরের মত এখান থেকে ওখানে পালিয়ে বেড়ায়। তাদের বেশিরভাগের কাছেই এখন জীবনের একটাই অর্থ- একদিন একদিন করে কোনো রকমে বেঁচে থাকা! তবে কিছু সংখ্যক মানুষের কাছে জীবনের অন্য অর্থও আছে, যারা এই অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে বুক চিতিয়ে রুখে দাঁড়িয়েছে। সেই মানুষগুলোর কাছে জীবনের অর্থ হচ্ছে- শেষ রক্তবিন্দু পর্যন্ত অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করে যাওয়া! আর মজার ব্যাপার হচ্ছে, সেই অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে দ্বাবিংশ শতাব্দীতে চলমান তাদের এই যুদ্ধের এক পর্যায়ে একটা নতুন মাত্রা যোগ করে পুরো যুদ্ধটাকেই সম্পূর্ণ অন্যদিকে ঘুরিয়ে দেন বিংশ শতাব্দীর জনপ্রিয় কৌতুক অভিনেতা চার্লি চ্যাপলিন!
এই কাহিনী নিয়েই লেখা বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনীমূলক উপন্যাস রু। রু একাধারে যুদ্ধ, ভালোবাসা এবং বন্ধুত্বের গল্প। একই সঙ্গে মানুষ এবং মনুষ্যত্বেরও গল্প।
বইটি পাওয়া যাবে অমর একুশে বইমেলা ২০১৯-এ অনুপ্রাণন প্রকাশন-এর স্টলে....
স্টল নম্বরঃ ৫৬৫
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:১৩