০১।
মাঝে মাঝে কিছু সিনারী খুব ভালো লেগে যায়। হাঁটতে যাই রোজ আমাদের ব্যাংক কলোনী মতিঝিলে। হাঁটতে যাওয়ার সময় দেখলাম এই আপু পর্দার সাথে গাড়ী চালাচ্ছেন। দু'জন যাত্রী নিয়ে কলোনীতে ঢুকার সময় ছবি তুললাম। মন ভালো করা এসব কিছু মুহুর্ত। কোন কাজই ছোট না। আর মেয়েদের বেলা পর্দা/শালীনতার ভিতর যে কোনো কাজ করে আয় রোজগার করা আমার কাছে দোষের কিছু লাগে না বরং ভালো লাগে কর্মজীবী মানুষ দেখতে।
ঢাকা শহরে অনেক অসহায় মানুষ আছেন, যারা ভিক্ষার পথই বেছে নেন। ইচ্ছে করলে যেকোনো ব্যবসা নিয়ে বসতে পারতেন ফুটপাতে। ঢাকায় ছোটো ছোটো ব্যবসায়ী আয় রোজগার অনেক। সেদিন দেখলাম আমার ছোটো ছেলের বয়সী একটা ছেলে পান বিক্রি করছে। দেখেই ভালো লাগলো । অন্তত গায়ে গতরে খেটে হালাল উপায়ে রোজগার করছে। আর তার বয়সী অনেক ছেলে ফুটপাতে সারাদিন ঘুমায়। রাতে হয়তো মদ গাঞ্জা খায়। ওরা কুকুরের পাশে ঘুমাতে রাজী, ডাস্টবিন থেকে খুজে খাবার খেতে রাজী কিন্তু কষ্ট করে পরিশ্রম করে রোজগার করতে চায় না।
০২
০২। বিশেষ দিনগুলায় মতিঝিল খুব সুন্দর করে সাজায়। শীত সিজনে অফিস সন্ধ্যায় ছুটি হওয়াতে কিছু ছবি তোলা যায় সেই সুন্দর মুহুর্তগুলোর। এই ছবিগুলো ৩১/১২/২০২০ সালের। শেষ দিন বাসায় ফিরার সময় তুলছিলাম। কীযে সুন্দর লাগে তখন মতিঝিল। প্রতিদিন ছয়তলায় লিফ্টে উঠলেও নামি সিঁড়ি দিয়ে। তখন দুই মিনিট ব্যাংকের বারান্দায় দাঁড়িয়ে মতিঝিল দেখি। মানুষের আনাগোনা দেখি। ব্যস্ততা দেখি। ভালো লাগে দেখতে।
০৩।
০৩। এই বছর ভাবছিলাম ব্লগে প্রতিদিন পোস্ট দিমু। কিন্তু ভাগ্যের কী নির্মম পরিহাস। অফিসের নেট এত স্লো বলার বাইরে। আমার কত সময় যে নেট কিল করে তার ইয়ত্তা নেই। লোড হয় না লোড হয় না লোড হয় না। চাতক পাখির মত তাকায়া থাকি। আজও অনেক সময় অপেক্ষা করলাম ছবিগুলো আপলোডের জন্য কিন্তু আপলোড হতে হতে ছুটির সময় হয়ে গেলো । পঁচা নেট বদের হাড্ডি নেট তোর চউক্কে গুতা, কানে মোচড় ।
০৪।
সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:২৫