এই লোকটি যখন আত্মপ্রকাশ করে তখন আমি অনেককেই বোঝানোর চেষ্টা করেছিলাম যে ইনি একদিন মানবতার জন্য হুমকি হয়ে দাড়াতে পারেন, এই লোকটির মধ্যে মানবতাকে ধ্বংস করার যথেষ্ট প্রতিভা রয়েছে । কিন্তু কেউ আমার কথায় কান দেয়নি । এখন যখন ঈদ উপলক্ষে এটিএন বাংলায় ইনার একক সঙ্গীতানুষ্ঠান প্রচারিত হল তখন সকলে নড়েচড়ে বসেছেন । যারা অনুষ্ঠানটি দেখেছেন শুধু তারাই জানেন এই অত্যাচারের নির্মমতা কতটুকু ।
মানুষ জিজ্ঞেস করে, ড. মাহফুজুর রহমান যদি আপনাকে বিরক্ত করে থাকে তাহলে আপনি তার ভক্ত কেন ? হ্যাঁ, এটা সত্য যে ড. মাহফুজুর রহমান আমাকে ব্যাপক বিরক্ত করেছে, আবার এটাও সত্য যে আমি তার ভক্ত । কেন ? - এর উত্তরে আমি যা বলি তা কিছুটা এমন - কোন এক সাহিত্যিক একটি কথা বলেছিলেন - "আপনি যদি কোন মেয়েকে অপমান করেন তাহলে সে আপনাকে ঘৃণা করবে, আপনি যদি কোন মেয়েকে তীব্রভাবে অপমান করেন তাহলে সে আপনার প্রেমে পড়ে যাবে" । ঠিক একইভাবে ড. মাহফুজুর রহমান আমাকে এত বেশি বিরক্ত করেছেন যে আমি তার ভক্ত হতে বাধ্য হয়েছি ।
কথাগুলো হাস্যকর শুনালেও আমি সর্বোচ্চ গুরুত্বের সাথেই বলছি - ড. মাহফুজুর রহমানকে ঠেকানোর জন্য সঙ্গীত নীতিমালা করা হোক, প্রয়োজনে মাহফুজ দমন কমিশন (মাদক) গঠন করে তার সকল সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার প্রক্রিয়া শুরু করা যেতে পারে। তা না হলে অচিরেই যুবসমাজের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা ব্যাপক হারে বেড়ে যাবে ।
সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪২