যৌনতা মানুষকে এমনভাবে প্রভাবিত করছে মানুষ এখন নিজেরাই ভুলে যাচ্ছে তারা মূলত কি চায় আর কিসের মধ্যে নিজেকে বন্দি করতে চায়। একটা অসুস্থ মানুষ তাকেও শিকার হতে হয় এই যৌন লাঞ্চনায়। ভাবতেই গা শিহরে উঠে কতটা উদ্ধত্যপূর্ন হয়ে যাচ্ছে মানুষের যৈবিক চাহিদা।
একদলা মানুষ আছে তারা হরহামেশাই নিজেকে মেলে ধরে এই যৌন কাজের জন্য। আরেক শান্তিপ্রিয় আছেন তারা সাজেশন দিয়ে রাখে রাস্তায় বেরুনোর সময় কোন ব্রান্ডের কনডম সাইড ব্যাগের মধ্যে রাখতে হবে! আবার এই গুলা এক্সট্রিমলি পাবলিক স্টেজে অকপটে তুলে ধরে। সেখানে কিছু বেহায়াপনারা তাদের স্বভাবটাকে স্বভাবতই তুলে ধরে।
সে দিন ইউনাইটেড হসপিটালে অসুস্থ রোগীর উপর যে যৌন আচরনের বিষয় উঠে আসল। ঘটনাটি খবই দুঃখ জনক। একজন নিবেদিত প্রান ফিপটি ফিপটি চাঞ্চ নিয়ে অজ্ঞান অবস্থায় পড়ে আছে সেই শরীরে কিভাবে একটা রাস্তার মাংসাশী প্রানীর মত আচরন করে! তাও আবার মানুষের ছদ্ম বেশে।
একদিন একটা ঘটনা শুনলাম একটা মফশ্যল এলাকার হসপিটালে। যেখানে আল্ট্রাসোগ্রাপির নাম করে এক বিধবাকে যৌন হয়রানি করা হয়। খবুই ন্যাক্কারজনক ঘটনা। এই সব ঘটনাকে হেলাপেলা করে চেড়ে দিলে এ ধরনের বাজে ঘটনা আরো বাড়বে, এ ধরনের অমানবিক ঘটনা ঘটানোর জন্য অন্যদের আরো উৎসাহিত করতে বিশেষ ভূমিকা রাখবে।
তাই এ হেন কর্মকান্ডকে সাইলেন্স কিলার হিসাবে আখ্যা দিয়ে তার উপযুক্ত শাস্তির দাবি জানাই। না হয় আমরা তথা আমাদের আগামী দিনের প্রজন্ম এদের চেয়ে আরো ঘৃনীত হবে। সমাজ এদেরকে আর কোন ভাবেই স্বাভাবিকভাবে বাচতে দেখতে চায় না। এরা যেন একটা উৎকৃষ্ট মানের দৃষ্টান্ত হয়ে থাকে, তাই তাদেরকে সেই ধরনের শাস্তির আওতায় এনে এই হতাশাময় সমাজকে দেখানোর আহ্বান জানাচ্ছি।
সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৫