দেশের বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে নতুন করে কিছু বলার দরকার নাই। সবখানে অরাজকতা, ভীতি,আর দুঃম্চিন্তা।আমি স্বল্প বুদ্ধির মানুষ। রাজনীতি অত বুঝিনা। তবে এটুকু জানি রাজনীতি অত সোজা না।সহজ হিসাব এখানে মেলানো কঠিন।
সারা দেশে যে অস্থিরতা কায়েম হয়েছে তার মূলে আমাদের রাজনীতি,আমাদের অভিশপ্ত রাজনীতি। গৌরবময় পলাশী,সিপাহী বিদ্রোহ,ব্রিটিশ বিরোধী আন্দেলন সর্বোপরি '৫২ ও '৭১ 'র আন্দোলন। এসব ছিল আমাদের দেশের মহামানবদের নির্ভেজাল দেশ প্রেমের আন্দোলন। কিন্ত এখনকার রাজনীতি বলতে যা ঘটছে, তা নিঃসন্দেহে ভেজাল যুক্ত। শকুন ও কুকুরের মরা গরু নিয়ে টানাটানি।
আমাদের দেশের রাজনীতিকরা দেশের রাজনৈতিক পলিসি ভাড়া নেয়ার জন্য বিদেশে সফর করেন। একেক দল একেক দেশের এলো বা হোমিও যাই বলেন পছন্দ করেন। সে অনুযায়ী খোড়া- কানার মত দেশ পরিচালনা করে থাকেন। নিজস্ব স্বকীয়তা বলতে কিছু নাই।
দেশকে যদি দেশের মত ভালবাসা হত। মানুষের মন জয় করার প্রতিযোগিতা যদি তাদের ভিতর থাকত,তাহলে রাজনীতি ধারের জন্য সফর করার দরকার হত না।
দেশে যে অবস্থা চলছে তাতে আম্লীগের ধার করা রাজনীতির ভারতীয় প্রেসক্রিপশনের কাছে বিপ্মি ধরা খাচ্ছে।মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য পরিকল্পনা করে কাদের ম্ল্লোর রায় দেয়া হল। যদি তা পরিকল্পিত না হবে তাহলে তার বিরুদ্ধে শাহাবাগী আন্দেলনের সাথে আদালত অবমাননা করে আম্লীগ কেন একাত্মতা ঘোষনা করতে যাবে?
আম্লীগ মূল উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে সফল।রাজণীতির মাঠ গরম করার লক্ষ্যে কাদের মোল্লার রায়। অতঃপর শাহাবাগ আন্দোলন। তাতে ঘি ঢালতে রাজিব হত্যা, শেষে তকি হত্যা।এরপর সরকার তার পরিকল্পনা অনুযায়ী সাঈদীর রায় প্রদান।অতপর সাঈদী মূক্তি আন্দোলন যা অবশ্যই জামাত করবে। তারপর সংখ্যালঘুর বাসা বাড়ীতে হামলা। বিম্পির আন্দোলনের নৈতিক ভিত্তি জাগিয়ে তুলে তাদের মিছিলে বোমা ফাটানো ইত্যাদী..................
এসব বুঝা সহজ হবে ভারতীয় পলিটিক্যাল মুভিতে ভিলেনের চরিত্র ভালভাবে দেখলে। আওয়ামীলীগ করে গনজাগরণ মঞ্চ জামাত করে সাঈদী মূক্তি মঞ্চ, আম্লীগ করে সন্ত্রাস বিরোধী কমিটি, বিম্পি করে পাবলিক সেফটি কমিটি।
যাই হউক মুই আর কিছু কবার নো। মোক আর ইগলে ভারো নাগেনা।এগলে সগাই শয়তান।হানা হানি কাটাকাটি এগলের ধর্ম। এগলের জন্যে হালুয়া পেন্টির দরকার। এ ভারতীয় পত্যে গুলে একদিন আম্লীগের বিরোদ্ধে বিম্পির পেকচিছন হইবে। এটা মোর মনে কয়