somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ডুমেলা বতসোয়ানা-৯

২৩ শে অক্টোবর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৪৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মেইন মল, গ্যাবরন
(কৈফিয়ত-চলতি মাসের ৬ তারিখ ডুমেলা বতসোয়ানা-৮ লেখার পর দীর্ঘ ২ সপ্তাহ পর ডুমেলা বতসোয়ানা-৯ লিখলাম। মাঝখানে বিরতির কারণ- লেখাটুকুর অনেক অংশ হারিয়ে গিয়েছিল। অনেক কষ্ট করে উদ্ধার করে এখন থেকে আবার ২ দিন পরপর নিয়মিত লিখব। ধন্যবাদ সব পাঠককে যাঁরা নিয়মিত ডুমেলা বতসোয়ানা পড়ে আমাকে উৎসাহিত করছেন ধারাবাহিকটি চালিয়ে যেতে।)

আগেরগুলো পড়তে চাইলে- ডুমেলা বতসোয়ানা-৮

বতসোয়ানার বিশ্ববিদ্যালয় জীবন
বতসোয়ানা ভার্সিটির হলে উঠেছি একদিন আগে। বেশ ভালোই লাগছে নতুন এই পরিবেশ। আমার পাশের তিনটি রুমে বতসোয়ানা, জিম্বাবুয়ে এবং লেসোথোর তিনজন ছাত্র থাকে। সবাই মিলে গ্র্যাজুয়েট হোস্টেলের ফার্স্ট ফ্লোরের এই ক্লাস্টারটিতে মোট চারজন থাকি। যদিও এক এক ক্লাস্টারে ছয়টি সিঙ্গেল রুম আছে ছয়জন ছাত্রের জন্য। দুটি রুম এখনও খালি পরে আছে। মূল ক্লাস্টারে ঢুকতে সব সময় তালাবদ্ধ একটি দরজা খুলে ঢুকতে হয়। দুই পাশে তিনটি করে রুম। মাঝখানে ডিম্বাকৃতি প্যাসেজে বড় একটি ডাইনিং টেবিল পাতা। রুমের এক পাশে বড়সড় একটি ফ্রিজ। আরেক পাশে একই সঙ্গে হিটার, ওভেন এবং ওয়ার্মারসহ কিচেন কেবিনেট। হলে উঠে প্রথমেই আমি সমস্যায় পড়ে গেলাম খাবার নিয়ে। সম্পূর্ণ ভিন্ন জাতি এবং সংস্কৃতির সাউথ আফ্রিকা অঞ্চলের এই দেশটিতে খাদ্যাভ্যাসও ভিন্ন হবে, এটাই স্বাভাবিক।

বতসোয়ানা যাওয়ার পর প্রাথমিক অবস্থায় বেশ কয়দিন ওখানে মুজিবের বাসায় কাটিয়েছি। বাঙালি খাবারই খেয়েছি। ওর ওখানে বেশ কয়দিন কাটিয়ে একেবারে হলেই ওঠার প্ল্যান করি। খাবার-দাবারের ব্যাপারে যাহোক কিছু একটা ব্যবস্থা হয়ে যাবে ভেবে অতো মাথা ঘামাইনি। তল্পিতল্পাসহ হলে উঠে সমস্যায় পড়ে গেলাম। রান্না-বান্না করে খেতে হলে দরকার আগে রান্নার সরঞ্জাম যোগাড় করা। ক্রিস্টিনা নামে ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্টস অফিসের যে মেয়েটি প্রথমদিন আন্তরিকতার সঙ্গে আমাকে রুমটি দেখিয়ে এবং চাবি বুঝিয়ে দিয়েছিল তার শরণাপন্ন হলাম। তার মোবাইল নাম্বারে ফোন করে কোথায় রান্না-বান্নার তৈজসপত্র কিনতে পাওয়া যাবে জানতে চাইতেই ক্রিস্টিনা আমাকে দশ মিনিট অপেক্ষা করতে বললো। ঠিক দশ মিনিটের মাথায় ক্রিস্টিনা তার কয়জন বন্ধু-বান্ধবী নিয়ে হাজির। ক্রিস্টিনার হাতে একগাদা রান্নার তৈজসপত্র। এগুলো ডাইনিং টেবিলের ওপর রেখে বললো, আমার কাছে এগুলো বাড়তি ছিল, তুমি ব্যবহার করতে পারো।

ওরা কি না কি রাঁধে ওগুলোতে, ভেবে কৃস্টিনাকে বললাম এগুলো নিয়ে যেতে এবং ভার্সিটির কাছাকাছি কোথায় সুপার স্টোর আছে তার লোকেশন জানতে চাইলাম। এখন সকাল এগারোটা। বিকাল পাঁচটায় ক্লাস। হাতে প্রচুর সময়। ক্রিস্টিনার কাছ থেকে মেইন মলের লোকেশনটা জেনে কেনাকাটার উদ্দেশে বেরিয়ে পড়লাম। বতসোয়ানার বাণিজ্যিক কালচার এর সঙ্গে তো পরিচয় ঘটবে। ভার্সিটির গেট থেকে দুই পুলা (বাংলাদেশের ১২ টাকা = বতসোয়ানার ১ পুলা) ভাড়া মেইন মল পর্যন্ত। মেইন মলে বেশ কয়টি সুপার স্টোর আছে। একটি সুপার স্টোরে ঢুকে পড়ি। রান্না-বান্নার তৈজসপত্র, চাল, ডাল, সবজি, ডিম, দুধ এগুলো কিনে ফেলি। মোল্লা ভাই কোনো এক সময় বলে দিয়েছিলেন চাল কিনলে যেন ‘টেস্টিক’ চাল কিনি। আমিও চোখ বুজে দুই কেজির এক প্যাকেট টেস্টিক চাল নিয়ে নিলাম। পুরো সুপার স্টোর ঘুরে ঘুরে চোখের সামনে যা যা পরিচিত মনে হয়েছে রান্নার জন্য তা নিলাম। এখন বেরুব। ক্যাশ কাউন্টারের মেয়েটি ট্রলি থেকে এক একটি জিনিস তুলে নিয়ে পাঞ্চিং মেশিনে বারকোড পাঞ্চ করছে আর কাউন্টারের অপর পাশে রাখছে। আরেকটি মেয়ে প্রতিটি আইটেমই দ্রুতগতিতে চটপট পলিথিন ব্যাগে ঢুকিয়ে দিচ্ছে। বাজার-সদাইগুলো একগাদা পলিথিন ব্যাগে ভরে ওরা দিয়ে দিল। এখানে এরা পলিথিনের এতো ব্যবহার করে যে, চকোলেট কিনলেও পলিথিন ধরিয়ে দেয়। একগাদা পলিথিন নিয়ে কুম্বিতে (অনেকটা আমাদের দেশের টেম্পো জাতীয় বাহন।) করেই হলে ফিরে এলাম।

ক্ষিধেয় আমার জান কোরবান অবস্থা। রুটি-কলা-দুধ খেয়েই গত রাত থেকে কাটিয়ে দিয়েছি। ভাত ছাড়া অন্য কিছুই আমার মুখে রুচবে না। আমি চাল ধুয়ে রাইস প্যানে বসিয়ে হিটার চালু করে দিলাম। ভাত বসিয়ে দেয়ার পাশাপাশি ডাল-আলুরও ব্যবস্থা করে ফেললাম। ছোট্ট রাইস প্যানে একজনের দুবেলা খাওয়ার মতো চাল বসিয়েছি। সেই চাল আর সিদ্ধ হচ্ছে না। প্যানের পানি বাষ্পীভূত হয়ে উড়ে যায়। আমি চামচ দিয়ে ভাত নিয়ে টিপে দেখি। একটা ভাত টিপেই নাকি ডেকচির সব ভাতের খবর পাওয়া যায়। এতোক্ষণ ধরে সিদ্ধ করার পরও বেশ কিছু ভাত টিপে দেখি রাবারের ন্যায় স্প্রিং করে। সিদ্ধ হয়নি ভেবে আমি আবারো পানি দেই। সেই পানিও শুকিয়ে যায়, আবারো দেই। এক ঘণ্টার প্রচেষ্টায় সেই ভাত খানিকটা নরম হয়। মারটুকু গলিয়ে ভাতগুলো ঝরঝরে করে ফেলি। কি সুন্দর দেখাচ্ছে ভাতগুলো। কোনোটির সঙ্গে কোনোটি লেগে নেই। গরম ধোয়ার সঙ্গে ভাতেরই অন্য আরেক রকম অচেনা ঘ্রাণে আমার ক্ষিধাটা আরো চনমনিয়ে ওঠে। আমি দেরি না করে প্লেটে ভাত নিই। আলু ভাজি নিই। আলু ভাজি দিয়ে ভাত মাখতে গিয়ে খটকা লাগে। কি ব্যাপার সিদ্ধ হয়নি নাকি! এক লোকমা মুখে পুড়ে বুঝতে পারলাম রাবার চিবুচ্ছি। কষ্ট করে কয়েক লোকমা খেয়ে বাকি ভাত, ডাল ফ্রিজে রেখে দিলাম। রাতে খাবারের সময় ফ্রিজ থেকে ভাত বের করে দেখি আবারো চাল হয়ে গিয়েছে। ওয়ার্মারে দেই। প্লেট গরম হয়ে যায়, ভাতের গরম হওয়ার কোনো খবর নেই। ওভেনটা নষ্ট থাকার কারণে শেষমেশ আবারো পানি দিয়ে হিটারে চড়িয়ে দিই। পানি শুকিয়ে এলে মারটুকু গেলে নিলে আবারো ঝরঝরে হয়ে যায়। এই ভাতটুকুকে এভাবে আমি চার বেলা পর্যন্ত খেয়েছি। জীবনে বাচতে হলে খেতে হবে, তাও টেস্টিক চালের ভাত। আমি আস্তে আস্তে অভ্যস্ত হয়ে যাই। একবার রান্না করে চার বেলা খাই। অবশ্য চার বেলাই ভাতকে পুনরায় পানি দিয়ে সিদ্ধ করে নিতে হয়।

কাস্টারের মূল দরজা চাবি দ্বারা খুলে ঢুকতেই হাতের ডানদিকে প্রথম রুমে যে ছাত্রটি থাকে সে লেসোথো থেকে এসেছে। নাম মোরাফি। পিএইচডির ছাত্র কিন্তু আমার কাছে মনে হয় সবসময়ই সে মদ-বিয়ারে চুর হয়ে থাকে। আরেকজন জিম্বাবুয়ের। জিরাফের মতো লম্বা গলার অধিকারী জিম্বাবুইয়ান ফিবিয়নকে খুব পড়ুয়া মনে হয়। পড়াশুনার প্রতি সে খুব সিরিয়াস। আরেক জনের নাম মোমপাত্তি। আমার মুখোমুখি রুমে থাকে। বটসোয়ানার ছেলে। এই তিনজনের সঙ্গে মাঝে মাঝে দেখা হলে, হ্যালো হাউ আর ইউ, এ পর্যন্তই কথাবার্তা।

আমি সারাক্ষণ রুমেই থাকি। প্রয়োজনে-অপ্রয়োজনে আমাকে রুম থেকে বের হতেই হয়। ফিবিয়ন ক্লাস্টারের মধ্যিখানে ডাইনিং টেবিলে বসেই পড়াশুনার কাজটা চালিয়ে নেয়। আর তাই ফিবিয়নের সঙ্গেই বেশি দেখা হয়। ওর সঙ্গেই দিনে যা দু'একটা টুকটাক কথা হয়। এই হচ্ছে বটসোয়ানা ইউনিভার্সিটিতে আমার ক্ষুদ্র জগৎ। আমি ইচ্ছা করেই এই জগতটাকে আর বাড়তে দেই না। পাছে আবার না কোনো বিপদ ডেকে আনি। বিপদটি আমার আচমকা এমনভাবে এসেছিল যে, আমি ঘটার আগে বুঝতে পারিনি। আমি যখন গ্রাউন্ড ফ্লোরে ছিলাম আমার পাশের প্রতিবেশী ছাত্ররা মাঝে মাঝে আমার রুমে এসে এমনভাবে জরুরি ই-মেইল চেক করার অনুমতি চাইতো যে আমি চোখ লজ্জায় মানা করতে পারতাম না। আমি ওদের বাংলাদেশ থেকে নিয়ে যাওয়া আমার একমাত্র সঙ্গী ল্যাপটপটি ব্যবহার করতে দিতাম। প্রতিটি রুমেই ইন্টারনেট একসেস সুবিধা সংবলিত বটসোয়ানার হোস্টেল জীবনটা আমার ভালোই কাটতে লাগলো।

হলে উঠে শুনেছি, গরিব নেটিভ ছাত্রদের কাছে ল্যাপটপ, প্রজেক্টর, মোবাইল খুব লোভনীয় জিনিস। ছাত্ররা সুযোগ পেলেই জানালার কাচ ভেঙে কিংবা অফিসরুম ভেঙে এগুলো চুরি করে নিয়ে যায়। ল্যাপটপটিকে নিয়ে আমি খুবই সতর্ক থাকি। কোথাও বাইরে বের হলে ক্যাবিনেটে ঢুকিয়ে তালা মেরে বের হই। প্রথম প্রথম তো ব্যাগে করেই হাতে নিয়ে বের হতাম। এতো সতর্কতার পরেও বিপদটা ঠেকাতে পারলাম না।

যাহোক ক্লাসের সময়টা বাদ দিয়ে সারাদিন আমাকে ল্যাপটপ নিয়ে বসে থাকতে দেখে ওরা নিশ্চয়ই ঈর্ষায় জ্বলতো। কারণ ওদের ল্যাপটপ না থাকাতে ওদের লাইব্রেরিতে গিয়ে স্টাডি করতে হতো আর আমি আমার রুমে বসেই তা সেরে ফেলতে পারতাম। মাঝে মাঝে আমাকে বলেও ফেলতো যে, আমি নাকি খুব আরামেই আছি, লাইব্রেরিতে গিয়ে স্টাডি করার ঝামেলা করতে হচ্ছে না আমাকে। আসলেই তাই। লাইব্রেরি থেকে বই ধার নিয়ে এসে রুমে বসে বসেই তো পড়াশুনার কাজ চালিয়ে নেয়া যায়। তাই আমার পারতপক্ষে বাইরে বের হওয়া হয় না। আর আমার মনে হয় এ কারণে তারা এতোদিন ল্যাপটপটি চুরি করারও সুযোগ পায়নি। কিন্তু যেদিন আমি একটা কাজে সারাদিনের জন্য বাইরে বের হলাম সেদিনই চুরিটি হয়। আমার প্রতিবেশী ক্লসমেটদের মধ্যে কেউ না কেউ এই চুরিটির সঙ্গে জড়িত আমি শতভাগ নিশ্চিত। এই হস্টেলের ক্লিনিং লেডিকে দিয়েই ওরা চুরিটা ঘটিয়েছে। সেই কাহিনীও এমন চমকপ্রদ যে, বতসোয়ানার থানা-পুলিশ সম্পর্কে আমার একটি নতুন অভিজ্ঞতা জন্মালো। আমার সন্দেহের তালিকায় যারা ছিল ওদের জবানবন্দি শুনলে বিখ্যাত গোয়েন্দা শার্লক হোমস হাসতে হাসতেই ওদের হাতকড়া পরিয়ে দিতেন। কিন্তু বতসোয়ানা ইউনিভার্সিটির সিকিউরিটি কিংবা পুলিশ ডিপার্টমেন্ট ওদের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগই দাঁড় করাতে পারলো না। বারবার শুধু আশ্বাস দিয়েই যাচ্ছিল, আমরা দেখছি কি করা যায়। শেষ পর্যন্ত আর কিছুই দেখা হয়নি। একদিন আমার হাতে এই চুরি সংক্রান্ত বিষয়ে ফাইনাল স্টেটমেন্ট ধরিয়ে দেয়া হলো যে, সন্দেহভাজন ক্লিনিং লেডিকে ইন্টারোগেট করে এবং বাড়ি সার্চ করে সন্দেহজনক কিছুই পাওয়া যায়নি। অতএব মামলা ডিসমিস।

ল্যাপটপটি হারিয়ে আমি গভীর হতাশায় পড়লাম। ওদের চোখে একজন বিদেশি ছাত্রের ল্যাপটপ চুরি হওয়া তেমন দোষণীয় মনে হয়নি। একজন বিদেশি ইনডিয়ান ছাত্রের (ওরা বাংলাদেশি, পাকিস্তানি, ইনডিয়ান - সবাইকেই ইনডিয়ান মনে করে) ল্যাপটপ চুরি করে ওরা নিশ্চয়ই খুব খুশি হয়েছে। কিন্তু আমি যে বাংলাদেশ থেকে ধার-কর্জ করে পড়াশুনার সুবিধার জন্য ল্যাপটপটি এই সুদূর বতসোয়ানা পর্যন্ত বয়ে এনেছি সেটির মর্ম ওরা বুঝবে কি! ওদের চোখে ইনডিয়ানরা সবাই বড়লোক। এখানকার বড় বড় মার্কেট-সুপার মার্কেটগুলোর অধিকাংশেরই মালিকানা ইনডিয়ানদের হাতে। এগুলোর সেলস পার্সন স্থানীয়রা। মালিকের অসতর্কতার সুযোগে কালো কর্মচারীরা সুযোগ পেলেই চুরি করে। চুরিকে এরা দোষের কিছু মনে না করে চালাকি মনে করে। চুরি করে ধরা পড়লে ওরা বলে, ‘তোমাদের অনেক আছে, তার থেকে মাত্র একটা/দুটো নিয়েছি, তাতে দোষের কি হলো? চুরি করা মালসহ ধরা না পড়লে প্রমাণ থাকা সত্ত্বেও কেউ যদি বলে 'হাকিচ' যার অর্থ আমি জানি না তাহলে তার আর কোনো সাজা নেই।

ল্যাপটপটি উদ্ধারের জন্য আমি অনেক দৌড়-ঝাপ করেছি, কাজের কাজ কিছুই হয়নি। মাঝখানে আমার আরো সময়, শ্রম নষ্ট হয়েছে। যাহোক ল্যাপটপটি চুরি যাওয়ার পর থেকে আমি তাদের কাউকে আর বিশ্বাস করতে পারছি না। যে ইউনিভার্সিটি একজন বিদেশি ছাত্রের নিরাপত্তা দিতে পারে না তাদের মাঝে যে আমি কতোটা অসহায় তা আমি ভালোভাবেই বুঝতে পারছি। এই ঘটনার পর ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্ট কাউন্সিলে জানিয়ে আমি ফার্স্ট ফ্লোরের একটি রুমে উঠে পড়ি।

চলবে...



সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে অক্টোবর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৪৯
৩টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

পার্বত্য চট্টগ্রাম- মিয়ানমার-মিজোরাম ও মনিপুর রাজ্য মিলে খ্রিস্টান রাষ্ট্র গঠনের চক্রান্ত চলছে?

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:০১


মিজোরামের মুখ্যমন্ত্রী লালদুহোমা সেপ্টেম্বর মাসে আমেরিকা ভ্রমণ করেছেন । সেখানে তিনি ইন্ডিয়ানা তে বক্তব্য প্রদান কালে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী chin-kuki-zo দের জন্য আলাদা রাষ্ট্র গঠনে আমেরিকার সাহায্য চেয়েছেন।... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাসান মাহমুদ গর্ত থেকে বের হয়েছে

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:১২


যুক্তরাষ্ট্রের একটি বাংলা টেলিভিশন চ্যানেল হাসান মাহমুদের সাক্ষাৎকার প্রচার করেছে। আমি ভাবতেও পারি নাই উনি এতো তারাতারি গর্ত থেকে বের হয়ে আসবে। এই লোকের কথা শুনলে আমার গায়ের লোম... ...বাকিটুকু পড়ুন

দারিদ্রতা দূরীকরণে যাকাতের তাৎপর্য কতটুকু?

লিখেছেন রাজীব নুর, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:১৮



দরিদ্র দূরীকরণে যাকাতের কোনো ভূমিকা নেই।
যাকাত দিয়ে দারিদ্রতা দূর করা যায় না। যাকাত বহু বছর আগের সিস্টেম। এই সিস্টেম আজকের আধুনিক যুগে কাজ করবে না। বিশ্ব অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

শেখস্তান.....

লিখেছেন জুল ভার্ন, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:১৫

শেখস্তান.....

বহু বছর পর সম্প্রতি ঢাকা-পিরোজপু সড়ক পথে যাতায়াত করেছিলাম। গোপালগঞ্জ- টুংগীপাড়া এবং সংলগ্ন উপজেলা/ থানা- কোটালিপাড়া, কাশিয়ানী, মকসুদপুর অতিক্রম করার সময় সড়কের দুইপাশে শুধু শেখ পরিবারের নামে বিভিন্ন স্থাপনা দেখে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের বিয়ের খাওয়া

লিখেছেন প্রামানিক, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৪৮


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

১৯৬৮ সালের ঘটনা। বর আমার দূর সম্পর্কের ফুফাতো ভাই। নাম মোঃ মোফাত আলী। তার বিয়েটা শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত দেখার সৌভাগ্য হয়েছিল। বাবা ছিলেন সেই বিয়ের মাতব্বর।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×