অনেকের মনে হতে পারে যে ফ্রিতে কিভাবে সম্ভব.............................. আমি আপনাদের নিয়ে যাব..............................
চলুন তাইলে
সিলেটে গিয়ে ঢুকতেই চোখে পরবে আলী আমজাদের ঘড়ি। যা কিনা শত বছর পুরোন।
এটা হল সার্কিট হাউজ এই দুই টা জিনিস আপনারা ক্বিন ব্রিজ এ থাকতেই দেখতে পাবেন।
তারপর আসুন সিলেটের কিছু দর্শনীয় যায়গা থেকে ঘুরিয়ে নিয়ে আসি।
সিলেটের সবচেয়ে পুরোন একটা চা বাগান। যা কিনা বৃটিশ শাষনামলের.।।মালিনিছড়া চা বাগান.।.। সিলেট এয়ারপোর্ট রোডে এর অবস্থান।
[img|http://ciu.somewherein.net/ciu/image/42512/small/?token_id=85ec88d73615faf060cf409de42f4007
এরপর এই ছবিগুলো হল জাফলং এর.।.।।। সিলেট থেকে প্রায় ৪০ কিলো দূরে। পাথরের জন্য বিখ্যাত যায়গাটি। বাংলাদেশের পাথরের চাহিদা এখান থেকেই পুরন করা হয় বেশীর ভাগ অংশের। নিচের ছবিটা সন্ধ্যার জাফলং।
এখন যে ছবিগুলো দেখছেন সেটা হল লালাখাল। এর সবচেয়ে মজার জিনিস হচ্ছে এই নদীর পানি সবুজ থাকে। আর খুব স্বচ্ছ। নদী কিন্তু সবাই দাকে লালাখাল বলে.।.।। এই জিনিসটাই আমাকে খুব বেশি আকৃষ্ট করে।
এই যায়গা আপনি জাফ্লং যাওয়ার পথেই পাবেন
এই ছবি গুলো হচ্ছে মাধবকুণ্ড নামক যায়গার। দেশের অন্যতম একটি প্রাকৃতিক ঝর্না। আমি জানি এই যায়গায় গিয়ে আপনার অনেক ভাল লাগবে।
সিলেটে নিয়ে আসলাম আর শাহজালাল মাজার দেখিয়ে যাবনা তা কি হয়
এই হল শাহ্জালাল মাজার।
আর এই হল শাহপরানের মাজার।
এখন পর পর যে ছবি গুলো দেখলেন প্রথম টা হল রামকৃষ্ণ মিশন। যার নির্মান শৈলী আমকে মুগ্ধ করে।
পরের টা টা হচ্ছে শ্রী চৈতন্যের বাড়ি। যা কিনা প্রায় কয়েকশ বছর পুরন। এখন সংস্কার হয়েছে। এই খান থেকেই সিলেট নাম টির জন্ম। শ্রীহট্ট ছিল সিলেটের আদিকালের নাম।
পরের ছবিটা হল শ্রীমঙ্গলের একটি মন্দির।যা কিনা অই জায়গার সবচেয়ে বড় একটি মন্দির.।
আজ এখানেই শেষ করলাম ।আবার দেখা হবে। সিলেটের আরো কিছু ছবি নিয়ে সেই পর্যন্ত ভালো থাকুন.।.।। ভালো লাগলেই ছাপ ফেলে যান যেন ভালোলাগা লোক গুলো কে আমি চিনতে পারি.।.।।
সর্বশেষ এডিট : ১২ ই নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:০৯